Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

প্রকৃতি

পাখি-সংগ্রহ কিভাবে পাখি-পর্যবেক্ষণে পরিণত হলো?

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ০৭/১২/২০২২ - ১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাখি শিকার এবং জীবিত পাখি সংগ্রহ অনেক বছর ধরেই সারা পৃথিবীতে ধনীদের নেশা ছিল, সেটা মিশরের ফারাও, ইনকা সরদার অথবা শুরুর দিককার আধুনিক ইউরোপিয়ান যেমন Ole Worm বা Francis Willughby, যারা তাদের বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলতেন কৌতুহল থেকে। ১৮০০ এবং ১৯০০ সালের দিকে এই রীতি আরও ছড়িয়ে পড়ে কারণ সেই সময়ের মধ্যে ইউরোপের অনেকেরই সেই পরিমাণ অর্থ এবং সময় ছিল পাখি সংগ্রহের জন্য এবং শুধু সেই সময় নয় বর্তমানেও এই


আঁকটোবর

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: রবি, ৩০/১০/২০২২ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকটোবর ফুরিয়ে যাবার আগেই তুলি হাতে নিলাম। কোল্ড প্রেসড কাগজে কালির ওয়াশ।


উপমহাদেশের পাখিবিদ-১ঃ এডওয়ার্ড ব্লাইদ (১৮১০-১৮৭৩)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ২৪/০৬/২০২২ - ৫:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এডওয়ার্ড ব্লাইদ ছিলেন তাঁর সময়ের সবচেয়ে বিখ্যাত পাখিবিদদের একজন। ইংল্যান্ডে শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি টানা বিশ বছর বেঙ্গলের ( অবিভক্ত বাংলা) এশিয়াটিক সোসাইটির জাদুঘরে কর্মরত ছিলেন, যেখানে কাজের চাপের কারণে নিজে খুব বেশী ফিল্ডওয়ার্কে যেতে না পারলেও সমগ্র ভারতবর্ষ থেকে আসা পাখির নমুনা সংগ্রহ সাজিয়ে, বর্ণনা লিখে, প্রজাতি অনুসারে আলাদা করে রাখতেন। ১৮৬০ সালের দিকে দ্য আইবিস ( The Ibis) জার্নালের এমন কো


স্কটল্যান্ডে উইকএন্ড

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৬/০৪/২০২২ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে অনেক কাল আগের কথা। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের বৃষ্টিভেজা এক সন্ধ্যা। তখনও সবকিছু স্বাভাবিক ছিল, বাইরে খাওদাওয়া, আড্ডা দেয়া, এমনকি সহকর্মী সহযোগে বড়দিন উপলক্ষে নৈশভোজ করতে গেলেও বাঁধা পাবার বা দুবার ভাবার কোন কারণ ছিলনা। ছিলোনা করোনা!


সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অনুবাদে সালিম আলীর আত্মজীবনী 'চড়াই-উতরাই'

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৪/১০/২০২১ - ৯:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অনুবাদে সালীম আলীর বহুল পঠিত আত্মজীবনীটি পড়ে যেন অন্য রকমের স্বাদ পেলাম, উনি যেহেতু ইংরেজিতে লিখেছিলেন এবং সেই ভাষাতেই পড়েছিলাম একাধিকবার উদ্দেশ্যে অনেক আগে কিন্তু সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অনুবাদ যেন অসাধারণ ভাবানুবাদের এক উজ্জ্বল নিদর্শন হয়ে রইল, এত সুন্দর কাব্যিক ভাষা ও উপমা তিনি বাঙালি পাঠকের জন্য প্রয়োগ করেছেন যে মন্ত্রমুগ্ধের মতো একটানা বইটি পড়ে যাওয়া ছাড়া আর কোন উ


পল থমসনের পাহাড়ে প্রথম পাখি দেখা ও বাংলাদেশের জন্য নতুন ৫ পাখি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৮/২০২১ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০০ সালের জানুয়ারি যেমন ছিল একটি নতুন শতাব্দীর সূচনা তেমনই বাংলাদেশের পাখি দেখার জগতে এটাও ছিল এক নতুন পর্বের শুরু। গ্রিমেট এবং ইনস্কিপের দক্ষিণ এশিয়ার পাখি নিয়ে প্রকাশিত প্রথম আধুনিক ফিল্ডগাইড আমাদের ব্যাকপ্যাকে ঠাঁই পেয়েছিল বছর দুই আগে এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পাখিদের নিয়ে রবসনের যুগান্তকারী কাজটি কেবল আমাদের হাতে পৌঁছে ছিল। বাংলাদেশের পাহাড়ে শান্তি ঘোষিত হয়েছিল এবং বিদেশীরা সেখানে যাবার


নব্বইয়ের দশকে টাঙ্গুয়ায় পল থমসনের পাখি দেখা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৭/২০২১ - ৯:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে যেকোনো ভ্রমণই শহুরে ব্যস্ত জীবনের কোলাহল ও পাঁশুটে আবহাওয়া থেকে দূরে একটা অসাধারণ পরিবেশে পাখি দেখার চমৎকার সব অভিজ্ঞতা এনে দেয়। কিন্তু জলচর পাখিশুমারির জন্য সেখানে ২০২০ সালে যাবার পরে আমার এখানে প্রথমদিকের ভ্রমণের কথা মনে আসলো। তাই আমি এখানে চেষ্টা করব আশির দশকের টাঙ্গুয়াতে যে তিনটি ভ্রমণ আমরা করেছিলাম সেগুলো নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে। প্রতিটি ভ্রমণেই যেন এই বিশেষ জায়গাটি নিজেকে


পল থমসনের প্রথম শ্রীমঙ্গলে পাখি দেখা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১১/০৭/২০২১ - ৪:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৮৬ সালে শ্রীমঙ্গলে পাখি দেখা

-পল থমসন

১৯৮৬র শুরুর দিকে আমি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এসেছিলাম। যদিও আমার অধিকাংশ সময়ই পিএইচডি গবেষণার জন্য তথ্য সংগ্রহের পিছনে যাচ্ছিল তবুও সেই সময় আমি শ্রীমঙ্গলে প্রথম পাখি দেখার জন্য যেতে সক্ষম হই যা সেখানে পরবর্তীতে অসংখ্য ভ্রমণের প্রথমটি হিসেবে মনে আছে।


শত বছর আগে পাবনার বন্যপ্রাণী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ২৭/০৬/২০২১ - ৭:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৮৭৭ সালে স্ট্যাটিসটিক্যাল একাউন্ট অফ বেঙ্গলে লেখা হয়েছিল - পাবনা জেলার বড় প্রাণীদের মধ্যে মহিষ এবং হরিণ বিরল তবে বাঘ, চিতাবাঘ এবং বুনো শুয়োর সবখানে প্রচুর পরিমাণে আছে। পাবনা অঞ্চলের বুনো শুয়োরেরা সংখ্যায় অনেক বেশি এবং আকারে বড় ছিল যে কারণে এখানে বসবাসকারী এবং ঘুরতে আসা ইউরোপিয়ানদের মাঝে শুয়োর শিকার অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল।


১১০ বছর আগে বগুড়ার বন্যপ্রাণী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ১৬/০৬/২০২১ - ৯:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বড় প্রাণীদের মধ্যে বাঘ একসময় এখানে অসংখ্য ছিল অথচ এখন একেবারেই নেই। এটা অবিশ্বাস্য যে ১৮৬৪ সালের ডিসেম্বরে শিকারিদের একটি দল ২৫৭টি বাঘ এবং চিতাবাঘের খুলি নিয়ে এসে পুরস্কার হিসেবে ৭০০ টাকা নিয়ে গিয়েছিল।