পরীবাগ স্থপতি মজলিষ (উরফে পস্থম) হতে কিছুদিন আগে
ফোন দিয়া ডেকেছিল মোরে
স্থপতি বন্ধু মুলফাজ পেন্ডেলবন্দি, বলেছিল, খেলায়েত পস্থমে আয়।
স্বরচিত কবিতা কিসু যা শুনিয়ে। ...টাকা কি বিরিক্ষে ধরে? চা-সমুচা
-চানাচুর পাবি।
খুশি মনে বাছা বাছা বনেদি কবিতা কিছু ফল্ডারে ভরে
চলে যাই পরীবাগে। ছুটকালে একটি স্থপতিনী হাবিবি মম কানে
কানে কয়েছিল, স্থপতির মোন
আলামিন ভাতের হোটেল পারে পানের দোকানে
চাবাইতেছিনু পান। তখন অকস্মাৎ
পাঠাও চাপিয়া এসে উপস্থিত হাউমাউ ক্রন্দনরত গেনী বন্ধু ইছহাক
চন্দ্র বিদ্যাসাগর। পাঠাওয়ের ইয়ামহা চালকটি পরম আদরে
মুছাইয়া দিল গেনী ইছহাকের অশ্রু একটি বাতিল রুমালে। আমা পানে
ইছহাককে আলিঙ্গন বাগাইয়া আগাইতে দেখিয়া সে করিল হুশিয়ার, ভাই এট্টু দেইহেন।
তারপর চলে গেল ভো ভো করে কুথা পানে যেন।
বিস্তারিত থাক
শুধু বলি, লিফ্টের ভিতরে আমরা তিনজন ঠেসাঠেসি, নিঃস্পন্দ নির্বাক।
হিংস্র পত্নী প্রাণপ্রিয়া হোসনে আরা অদূরে জ্বলন্ত চোখে কটমট
আমা পানে চেয়ে, বিড়বিড়ায়ে কী যেন চলিছে বলি।
তার পাশে ততোধিক জ্বলন্ত যুগল আঁখি পিটপিটায়ে চেয়ে আছে
নিতম্বিনী রাবেয়া পাটেল। হোসনে বিবির সে সহকর্মিনী। নিকটেই বাসা।
সুন্দরী। তনুটি খাসা।
আলগোছে দেখে লই, হোসনে আরা খন্তাখানি লগে লয়ে আনিয়াছে কি না।
বারিন্দায় ছফা পেতে শুয়ে
একবার নক্ষত্রের পানে আর একবার বেদনার পানে
চেয়ে চেয়ে বেলা করি গুজরান।
ঘটনা জটিল তাই আস্তে আস্তে বলি।
পালঙ্কের পাশে ড্রয়ারের গোপন খনিতে মোর কবিতার খাতা
তালাচাবি দিয়া রাখি যেন মোর প্রাণপ্রিয়া বজ্রমুষ্ঠি শক্তিমতী পত্নী হোসনে আরা
উহা খুলিয়া পড়িতে নারে।
তবে যেহেতু সকল চাবি হোসনের কবলে তাই কুন খাতা কুন বই নিরাপদ নহে
তাই সকল কাব্য আমি চর্চা করি ওষুদ কম্পানির পেডে
গত ৩১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংবাদ আসবে মাংস, যাবে পোশাক থেকে জানা যায়, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল দক্ষিণ আমেরিকার বাণিজ্
তাই বলে খড়ম মারিলি ওরে বনিতা মুষলিনী?
এইরূপ কমপ্রিহেনসিভ কমবখতপনায় অঙ্গে অঙ্গে সর্ব প্রত্যঙ্গে কুন কিছু বাদ না রাখিয়া?
আমি কানে ইয়ারফুন দিয়া শুনি ফাঁসিবাদের পদধ্বনি ভলিউম
কম করে। বিবি অদূরে শয়ান।
ঘটনা আর কিছু নয় সারাদিন পেশাদার কবির হাড়ভাংগা খাটুনি খাটিয়া যবে
বাটী ফিরে বসেছিনু আপন কবিতার চর্চাপীঠে হেলান ও হাই সহযোগে
করকমলে লয়ে বামাচারিনী বামাটির প্রস্তুতকৃত এক পেয়ালা চা
জীবনের কোনো এক পর্যায়ে আপনার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪০%। তারমানে পরিসংখ্যানের হিসেবে, কোনো পরিবারে ৫ জন মানুষ থাকলে তাদের মধ্যে ২ জন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবেন। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রতিবছর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যায় যে প্রকারের ক্যান্সারে মেয়েরা আক্রান্ত হয়, সেটি হচ্ছে জরায়ু মুখের ক্যান্সার। প্রায় সকল (৯৯ ভাগ) জরায়ু মুখের ক্যান্সারের সঙ্গে একটি ভাইরাসের সংক্রমণ জড়িত। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV)।
[justify]তো কোন এক শুক্কুরবারে ঘরে বসে কাশতে কাশতে আমি ভাবছিলাম যে আমার কপালটা এতো ফুটা কেন?
সংক্রমনের পর জিকা ভাইরাস মস্তিস্কে গিয়ে বাসা বাধে। মস্তিস্কে মানে “নিউরাল প্রোজেনিটর কোষে”। মস্তিস্কের সঙ্গে প্রোজেনিটর কোষের র্পাথক্য হচ্ছে বিস্কুটে আর ময়দায়। নিউরাল প্রোজেনিটর কোষ হচ্ছে সহজ কথায় নিউরাল স্টেম কোষ। মানে যেসব কোষ বেড়ে উঠে মস্তিস্ক তৈরি করে সেইসব কোষ। ময়দা থেকে নানান ক্যারিকেচারে যেমন বিস্কুট হয়, তেমন।
মস্তিস্ক তৈরির যে কোষ, তাতে যদি ভাইরাস বাসা বাধে তাহলে কী হয়?
হবেন নাকি সকাল বেলার পাখি? সবার আগে কুসুম বাগে ডেকে উঠবেন?