পর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থা গ’ড়ে তুলতে না পারলে তার পরিণতিতে সমাজে ক্ষোভ দানা বাঁধতে পারে ব’লে লি কর্বুজিয়ের একবার সতর্ক করেছিলেন। (১) এই পর্যাপ্ত ব্যাপারটা খুব নির্দিষ্ট ক’রে যে বলা যাবে তা হয়তো নয়। সমাজ, শহর, অর্থনীতি ভেদে এই পর্যাপ্ততার ব্যাপারটা ওঠানামা করে এবং করবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি বেশ ধারাবাহিক ভাবেই বাড়ছে গত কয়েক দশক ধ’রে। তার পরিণতিতে দেশে ভালো মানের আবাসন ব্যবস্থার প্রয়োজনও বাড়ছে। দেশে ভব
আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য ছাড়া আজকের দিনের বড়সড় কোনো নগরীকেই আর বেশি দিন টিকিয়ে রাখা (সাস্টেইনেবল) বা নিদেনপক্ষে কার্যকর রাখা যাবে না। আধুনিক প্রযুক্তির যানবাহন আর তার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো দরকার এক নগর থেকে আর এক নগরের মাঝে দ্রুত যোগাযোগ করার জন্য, দরকার নগরের অভ্যন্তরে নাগরিকদের এক স্থান থেকে আর এক স্থানে যাতায়াতের জন্য। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য দরকার নগরীর জ্বালানী (এ্যানার্জি) চাহিদা মেটানো
ইউএন হ্যাবিটেট বা জাতিসংঘ বসতি টেকসই প্রতিবেশ পরিকল্পনার (sustainable neighbourhood planning) উদ্দেশ্যে নতুন যে কৌশলপত্র প্রকাশ করেছে সেখানে নিচের পাঁচটি নীতিকে গুরুত্বপূর্ণ ব’লে ঘোষণা করছে-
[i]১. রাস্তা আর রাস্তার নেটওয়ার্কের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা : রাস্তার নেটওয়ার্কের জন্য মোট জমির অন্তত ৩০ শতাংশ থাকা দরকার। সেই সাথে প্রতি বর্গকিলোমিটারের জন্য কমপক্ষে ১৮ কিলোমিটার লম্বা রাস্তা থাকতে হবে।
কলকাতার তথ্যচিত্র নির্মাতা কিউ-এর একটি সাক্ষাতকার পড়ছিলাম। একটি বর্ণনা খুব ভাল লাগলো। কিউ বলছেন, কোনো শহর নিজেকে যদি শহর হিসেবে পরিচয় দিতে চায় তাহলে তার কিছু কারণ থাকা দরকার। কিউয়ের মতে, কলকাতার সেই কারণগুলোর ক্ষয় হতে হতে এখন এমন একটি জায়গায় এসেছে যে শহরটার রং ধূসর না, মনে হচ্ছে বাদামি। আমার মনে হলো বর্তমান ঢাকা সম্পর্কে ঠিক এমন একটি চিন্তাই আমার ভেতরে ছিল। আমি প্রকাশ করতে পারছিলাম না, আর কিউ মোক্
লিখেছেন- টেলেমেকাস
বাংলাদেশের ইতিহাসে জাসদ এক বিপুল বিভ্রান্তির নাম ।
যতদূর মনে পড়ে ১৯৭১ এর মার্চে রোদের তীব্রতা যেন একটু বেশিই ছিলো। এই উত্তাপ প্রকৃতির খেয়াল না বাঙ্গালীর মনের ক্ষোভের প্রতিফলন – তা ৪৫ বছর পর আজ আর স্মৃতি আলাদা করতে পারেনা।
মেট্রো রেল নিয়ে হঠাৎ করেই ফেসবুক পাড়া সরগরম। প্রধানমন্ত্রীর কান পর্যন্তও গিয়েছে সেই কথা। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা কেমন গরম জানি না। শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে ক্লাস বন্ধ, শুধু পরীক্ষা চলছে। খুব বেশি উত্তপ্ত হওয়ার কথা না। সে যাই হোক, মেট্রো রেলের রুট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে বলে "সাধারণ শিক্ষার্থী"রা আন্দোলন করছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে এখানে দু'লাইন বলা দরকার বলে মনে করছি।
নগর উন্নয়ন ও পরিকল্পনা নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের কাছে Urban Sprawl ও Smart Growth শব্দ দুটি খুবই পরিচিত। খুব সোজা কথায় Urban Sprawl বলতে আমরা বুঝি, অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিতভাবে প্রান্ত সংলগ্ন এলাকায় নগরের বিস্তার ও নগরায়ন। বিশ্বের অধিকাংশ নগরই গড়ে উঠেছে ও বিস্তার লাভ করেছে অপরিকল্পিতভাবে। সময়ের সাথে সাথে এভাবে গড়ে ওঠা শহরগুলো যখন তাদের ধারণ ক্ষমতার মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে থাকে তখন সামাজিক সুযোগ সুবিধা
হবেন নাকি সকাল বেলার পাখি? সবার আগে কুসুম বাগে ডেকে উঠবেন?