Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্যাটায়ার

একটি কাল্পনিক শহর ও তার কর্তৃপক্ষ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৪/০৯/২০২০ - ৩:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“স্যার আজকে হঠাৎ ডাকলেন যে...”, দবির মিয়া উৎসুক হয়ে জিজ্ঞাসা করল।

“দবির বর্ষাকাল তো এসে গেলো, এবার অনেক আগে চলে এসেছে…”, চেয়ারে হেলান দিয়ে অনেকটা আয়েশি ভঙ্গিতে উত্তর দিলেন আজম সাহেব।

“হ্যাঁ, তা তো এসেছে, বৃষ্টিও পড়ছে বেশ ভালোই”

“আচ্ছা শহরের রাস্তাঘাটের অবস্থা কি?”


শৈশবের জাদুবাস্তবতাঃ প্রাইমারী স্কুলের দিনগুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০১/০৭/২০২০ - ১১:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের স্কুল ছিলো এক আজব মজার জায়গা। শিক্ষকদের মাঝে বৈচিত্রপূর্ণ চরিত্রের যেমন অভাব ছিল না। ছাত্ররাও ছিল তেমনি রঙিন বাহারের। তাদের মেধাদীপ্ত কর্মকান্ড লিখতে গেলে সপ্তকান্ড রামায়ণের প্রায় সমান হয়ে যাবে। তাই বিস্তারিত প্রসঙ্গ থাক। আজ শুধু মোটাদাগে স্কুলের কিছু বিষয়ের টুকিটাকি।

স্কুলভবনের সারল্য


বিমূর্খদর্পনগরে বিষম বিবাদ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৬/০৪/২০২০ - ১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভবানন্দ কহিল, তাহা দেখিয়াছি, তাহারে দেখিয়াছি, তিমির কুন্তলিনী নিশীথিনীর ন্যায় ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ।
জীবানন্দ লম্ফ দিয়া দক্ষিণ হস্ত মুষ্টিবিদ্ধ করতঃ, কৃশকায় চৌপায়ায় সশব্দে চাপড় মারিয়া কহিল, অবিশ্বাস করতঃ, এক্ষণে হত্যা দিব, আমি দিবালোকে স্পষ্টতর দর্শন করিয়াছ, উহা উজ্জ্বল নীলাভ শ্যাম বর্ণ।


রাজাকারের ভাগিনা

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: সোম, ৩০/১০/২০১৭ - ৬:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাজাকারের ভাগিনা--
তার আর কী দোষ, সে তো মামার পুরান পাপের ভাগি না!
তার ওপরে চা-বিস্কুট খাওয়ায় মিনিমাগিনা,
এই কারণেই তার ওপরে রাগতে গিয়াও রাগি না!

রাজাকারের ভাগিনা--
রক্ত খারাপ, তাই বলে তো আসামী সে দাগি না!
তার ওপরে ফ্রি টিকিটে দেখায় মুভি 'নাগিনা'!
এই কারণেই তার পিছনে লাগতে গিয়াও লাগি না!

রাজাকারের ভাগিনা--
হঠাৎ সেদিন বইলা বসে, বুঝলা নাকি ভাইডি?
একাত্তরে বালক ছিল আমার মামা সাঈডী!


(বে)তমিজউদ্দিন কোং লিমিটেড

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ২৩/১০/২০১৭ - ৩:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৬৩০ সালের এক মেঘলা দুপুরে তমিজউদ্দিন চারটা বাণিজ্য জাহাজে পণ্য নিয়ে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন বন্দরে ঢুকে পছন্দমতন জায়গা বেছে নোঙর ফেললো। জায়গাটা বড় সুন্দর নিরিবিলি। এখানে একটা ফ্যাক্টরি করতে পারলে মালামাল আমদানি রপ্তানি গুদামজাত করা ইত্যাদির বেশ সুবিধা হতো। আবহাওয়া ঠাণ্ডা মেন্দামারা হলেও জায়গা খারাপ না।


হুদাহুদি ০১

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বুধ, ১১/১০/২০১৭ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাফজুলুম মারজুক ঢাকেশ্বরী বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করেন। শিক্ষক হিসেবে।


শহরে চড়ুই এলে (১)

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: বুধ, ০২/০৮/২০১৭ - ৭:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রোলগ
শেষ বিকেলের সূর্য দিগন্তের দিকে ঝাঁপ দিচ্ছে মাত্র। ঝাঁকের সামনের পাখিটা বাতাসের ঝাপটায় কিছুটা কাবু হয়ে আসে, তাকে স্বস্তি দিতে পিছন থেকে এগিয়ে আসে অন্য একটা পাখি। জায়গাবদল সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই উত্তরের আকাশ থেকে ভেসে আসে এক পশলা আগুনের ঝড়। ভি-শেইপের ঝাঁকটা থেকে টুপটুপ করে ঝলসানো পাখি পড়তে থাকে নীচে। মাটি স্পর্শ করার আগেই তাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য এগিয়ে আসে একটা বিশাল জিভ।

ড্রগনের পায়ের দুইটা বিশাল আঁশের খাঁজে হাত রেখে কোনমতে ঝুলে আছে খালিসি, পাখি পুড়ানো আগুন পুরোটাই বয়ে যায় তার উপর দিয়ে। ড্রাগনব্লাড বলে তার শরীর অক্ষত থেকে গেলেও সোনালি চুল আর ভ্রু কিছুটা কালচে হয়ে আসে। ক্লান্ত, ক্ষুব্ধ খালেসি অনুনয়ের চোখে উপরের দিকে তাকান, তার দৃষ্টি মিলে ড্রগনের পিঠে বসা হাইস্প্যারোর চোখে। ড্রাগনের আগুনে পুড়ে খালেসির পোশাকের কিছুটা পুড়ে গেছে, আর তা দেখে চমকে উঠে "শেইম, শেইম" বিড়বিড় করতে করতে সুদূর দক্ষিণে চোখ সরিয়ে নেয় হাই স্প্যারো।


স্বর্গ নরক

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: মঙ্গল, ১১/০৭/২০১৭ - ৬:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বিচিত্র একক

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ১৪/০৫/২০১৭ - ১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে বসে বারবার অানমনা হয়ে পড়ছিলেন দিলদরাজ সোনাচৌধুরী, রেপন জুয়েলার্সের প্রতাপশালী মালিক।


বিচিত্র পেশা ১: দেহরক্ষী পায়োনিয়ার

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ০৭/০৫/২০১৭ - ৮:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েক বছর ধরে স্যারের হয়ে কাজ করছে জয়নাল হাটিকুমরুলি। খাটনির তুলনায় বেতন খারাপ না। দুই ঈদে বোনাসও দেন স্যার। ছুটি তেমন পাওয়া যায় না অবশ্য, কারণ কখন কোথায় স্যারের ডাক পড়ে, আর তাঁর সাথে তাকে ছুটতে হয়, তার তো কোনো ঠিক নেই।

দুঃখ একটাই।