আমি আমার মর্দে মুজাহিদ ভাইদের পক্ষ থেকে এই সব মডারেট মুসলিম নামক জালেমেদের প্রতি ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুইড়া দিলাম । পারলে হ্যাশট্যাগ আর স্ট্যাটাস দিয়া সিধা স্বীকার করেন, “ইসলামের শুরু থেকে যত মুর্তি ভাঙ্গা হইছে সব ভুল এবং অন্যায় । আর যারা ভাঙ্গছে তারা অন্যায় করছে” । পারবেন ? না পারলে স্ট্যাটাস আর হ্যাশট্যাগানি বন্ধ কইরা সাইডলাইনে বইসা তামাশা দেখেন আর মর্দে মুজাহিদ ভাইদের নির্বিঘ্নে মুর্তি ভাঙতে দেন । মুর্তি ভাঙাই সহী ইসলামের অংশ । “মুর্তিভাঙা সহী ইসলাম নহে” টাইপ ভ্রান্তিমুলক স্ট্যাটাস দিয়া মুসলিমদের বিভ্রান্ত করবেন না ।
“No Vat On Education”- প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর মুখে একটি সাধারন কথা। রাস্তায় হাজার-হাজার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন চলছে প্রতিদিন। তাদের দাবি একটাই - শিক্ষার সাথে কোন মূল্য সংযোজন কর আরোপ করা যাবে না। বস্তুত এই পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকারের অসচেতনতা ও অদূরদর্শিতা স্পষ্ট হয়ে যায় এবং এর দ্বারা মৌলিক অধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ভাবিয়ে তোলে। এ
খ্রিস্টের জন্মের খোঁজ বাদার বাঘ রাখে না। খ্রিস্টের জন্মের আগেও সে গরানের শ্বাসমূলকে সচকিত করে নিঃসাড়ে নদীর জলে নেমে ওপারে কোনো হতভাগ্যের মাংসে দাঁত বসিয়েছে। বালথাজার, মেলকিওর আর গাসপার যখন বেতলেহেমের রাস্তা ভুলে হাঁ করে আকাশের তারা দেখছিলো, তখনও বাঘ শেষ রাতের অন্ধকারে নদীর ওপর ঝুঁকে পড়া গাছের ছায়া ঠেলে অনায়াসে চড়াও হয়েছে এক তরুণ চিত্রলের ওপর। ক্যালেণ্ডার বাঘের কাছে বাহুল্য। বংশ পরম্পরায় বাদার বুক
প্রথম পর্বে বলেছিলাম, বন্ধুর ফেসবুক স্ট্যাটাসের কথা -
ছোটবেলায় দেখতাম বড়দের কাছে একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিলো জীবনের লক্ষ্য বা এইম ইন লাইফ। অচেনা বা কম চেনা লোকজন চিন পরিচিত হতে হতেই ফস করে জিজ্ঞেস করতো - কি হে খোকা, বড় হয়ে কী হবা?
পাঠক জীবনে লেখক কৃষণ চন্দরের কোন ধরণের লেখার সাথে পরিচয় ছিলো না এতকাল। ফলে কোন ধারণাও ছিলো না লেখকের সৃষ্ট সাহিত্যকর্ম নিয়ে। গত বইমেলায় নানান স্টলে ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ করে একটা আনকোরা লেখকের অদ্ভুদ সুন্দর নাম চোখে পড়লো। বইটির নাম দেখেই পছন্দ হলো, কি সুন্দর নাম ‘আমি গাধা বলছি’, তাই কিনে ফেললাম। নাম দেখেই এইটুকু বুঝেছি এটা স্যাটায়ার ধর্মী কোন লেখা হবে। কিন্তু সেই স্যাটায়ারের পরিধি যে এত ব্যাপক হ
আমরা বলি সত্য কেবল
অন্যরা সব মিথ্যে কয়
বললে আমি হুক্কাহুয়া
আমার দলে সঙ্গী হয়
আমার আছে অস্ত্র ভারী
পাইক্যা বাপের দীক্ষা নেই
যে করতে চায় তর্ক তাহার
মাকে ধরে শিক্ষা দেই
কয়েকটা ছবিতে সয়লাব হয়ে গেছে ফেসবুক। এখানে একটা তুলে দিলাম। হু বিষয়টা দুঃখজনক। একটা মেয়েকে এভাবে পুলিশ নির্যাতন করতে পারে না। এর নিন্দা জানাই। কিন্তু এটা নিয়ে ঘাটাঘাটি করার কোন মানে নাই। ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে, পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের জন্যই কঠোর হতে হয়। আপনার এই ছবিটা দেখার পর কস্ট লাগবে, রাগ উঠবে, সেটাই হওয়া উচিত। আমারও হয়েছে। কিন্তু ইউ হ্যাভ টু এ তুকাতুকি মাইন্ড। আপনাকে তুকাতুকি, মানে খুঁজাখ
পোস্টাপিস
চাকরি কি আর ছেলের হাতের মোয়া- কথাটা কে বলেছিলো যেন?
এজন্যই চাকরি এসেও আসেনা, হয়েও হয়না বেকারদের। এখন তো ছেলেরা মোয়া খায় না। লেবেনচুস চোসে। ললিপপ চোসে। তাই চাকরি রকম সকম গেছে উল্টে পাল্টে। কিন্তু আসমানীদের তো সরকারি চাকরির খায়েশ মেটেনা।