Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ইতিহাস

“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : চতুর্থ পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৬/০৬/২০১৮ - ৭:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্রাহ্মণ্য সভ্যতা বা সংস্কৃতি বলতে যা বোঝায় তার সৃষ্টিও একটা চিত্তাকর্ষক বিষয়। প্রথমত সমাজের অস্ত্রধারী যোদ্ধা শ্রেণিই ক্ষমতাবান ও সম্পদশালী হয়ে উঠেছিলো। কিন্তু তাদের সহায় হয়ে দাঁড়ালো পুরোহিত শ্রেণি যারা শুধু পুজো-আচ্চাই করতোনা সেই সাথে সমাজের বিপুল বঞ্চিত শ্রেণিটিকে সংযত রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করতো। তাদের এই কাজটা যোদ্ধা শাসক শ্রেণির জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠতে শুরু করলে এই পুরোহিত শ্রেণিটি নিজেদের সুবি


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : তৃতীয় পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৫/২০১৮ - ৪:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের সেই আদিম যুগের সমাজেও জন্মদানের সাথে পুরুষদের সম্পর্ক আবিস্কৃত হয়নি বলেই মা’ই সব সম্পর্কের কেন্দ্রভূমি হয়ে দাঁড়ায়। বংশধারা মায়ের সূত্রেই প্রবাহিত হতে থাকে। পিতা সম্পর্কিত কোন ধারণাই সে সময় জন্মাবার কথা নয়। সমাজের নেতৃত্ব পুরুষের হাতে থাকলেও সন্তানের রক্ত সম্পর্কিত অধিকারটা মায়ের সাথেই ছিলো। তাছাড়া নারীর সন্তান জন্মদানের ঘটনাতেও নারী বিশিষ্ট হয়েছিলো। পুরুষরা আরেকটা মানুষ সৃষ্টি করতে পারেনা ক


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : দ্বিতীয় পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২০/০৫/২০১৮ - ১২:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মায়েরদোয়া সংক্রান্ত এই বিশ্বাসটির জন্ম ঠিক কবে, কিভাবে?


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : প্রথম পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৬/০৫/২০১৮ - ৮:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেশিরভাগই দেখা যেতো রিকশার পেছনে, কখনও কখনও টেম্পো কিংবা স্বল্প পাল্লার বাস গুলোর গায়েও লেখা থাকতো “মায়ের দোয়া”। রিকশার পেছনে ছবির সঙ্গে কিংবা ছবি ছাড়াই শ্রেফ “মায়ের দোয়া” দেখা যেতো। কেউ কেউ রিকশার পেছনের প্যানেলে ধর্মীয় বাণীও লিখে রাখতো, তবে “মায়ের দোয়া”র সঙ্গে কারো প্রতিযোগিতা চলতোনা। মনে হতো একরকম রক্ষাকবচের মত লেখাটা রিকশার জন্য একটা আবশ্যিক পূর্বশর্ত হয়ে উঠেছিলো। যেখানে রিকশার পেছনের প্যানেলে


সংবাদপত্রের আর্কাইভ থেকেঃ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বাণিজ্য

ইয়ামেন এর ছবি
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২১/০৩/২০১৮ - ৭:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতবছর অমর একুশে নিয়ে বাণিজ্য এবং তা কতটুকু কুরুচিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা নিয়ে সচলে লিখেছিলাম (এখানে)। আমার ধারনা ছিল আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের ভাবগাম্ভীর্যতা যথাযথভাবে বজায় না রেখে সেটাকে বোধহীনভাবে পুঁজি করে ব্যাবসা করার প্রচলনটা সাম্প্রতিক। আজ আমার কাছে থাকা সংবাদপত্রের ই-আর্কাইভের একটা খবর দেখে ভুলটা ভাঙলো। নীচে সেই খবরের স্ক্র


বিক্রমপুরের ভূঁইয়া

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০২/২০১৮ - ৪:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ইতিহাস গবেষণায় যে সব বড় বাধা আছে তার মধ্যে তথ্যের অপ্রতুলতা ও বিভিন্ন উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের অসঙ্গতি অন্যতম। এই দুটোর কারণে চাইলেও একটি সুনির্দিষ্ট বিষয়ে গুছানো রচনা কঠিন হয়ে পড়ে। এর বাইরে সম্ভাব্য আকরের নাগাল না পাওয়া মনোবেদনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবু একটি প্রচেষ্টা থেকে যা কিছু পাওয়া যায় তা একত্রে প্রকাশ করে রাখলে ভবিষ্যতে কোন গবেষক একই বিষয়ে আগ্রহী হলে তার জন্য পরিশ্রম কিছুটা লাঘব হয়।


চন্দ্রাবতীর সন্ধানে

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০২/২০১৮ - ৭:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চন্দ্রাবতী । শুধুমাত্র নামটা শুনেই মুগ্ধতা ছেয়ে গিয়েছিল অন্য কিছু জানার আগেই । কে রাখলেন এত সুন্দর নাম?


নভেম্বর ১৯৭৫। প্রথম পর্ব

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: বুধ, ০৩/০১/২০১৮ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[justify]১.
৬ নভেম্বর ১৯৭৫। মাঝরাত হতে তখনো কিছুটা বাকি। ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি হেডকোয়ার্টারের পাশে যে লাল মসজিদটা, তার পাশের একটি বাড়ি থেকে বের হয়ে এলেন ইউনিফর্ম পরা একজন নায়েব সুবেদার। একা। বাইরে এবং চারিদিকে তখন ভীষণ অন্ধকার।


গালিবের হাভেলির সন্ধানে (২)

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/১২/২০১৭ - ৮:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গালিবের হাভেলির প্রবেশ পথ।

(প্রথম পর্ব এখানে)

সমাজমুখী ছিলেন না উর্দু মহাকবি মির্জা গালিব, কাব্যের উপজীব্য ছিল তার নিজের জীবনের সুখ দুঃখ, প্রেম- ভালবাসা, ভাগ্যের উত্থান পতন। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর ব্রিটিশরা দিল্লির রেড ফোর্ট আর জামে মসজিদ দখল করে এ দুইয়ের মধ্যকার প্রচুর পুরোনো বিল্ডিং এবং বাজার ধ্বংস করে বিশাল অংশ খালি করে ফেলে। গালিব চোখের সামনে দেখেছেন দিল্লির খাস বাজার, উর্দু বাজার, খরম-কা বাজার মিলিয়ে যেতে।

আমি এবং দিল্লির বন্ধু অমিত যাচ্ছি বর্তমান যুগের গলি কাসিমজান খুঁজতে, যেখানে তার হাভেলি আছে।


উজাইর ইউনুস, পাকিস্তানের ক্ষমা নাই। চাইলেও নাই না চাইলেও নাই

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: সোম, ১৮/১২/২০১৭ - ৪:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মোড়লপনার নিয়ম হলো মিলমিশ করিয়ে দেওয়া। পুরাতন গ্যাঞ্জামে যা কিছুই হোক না কেন মিটমাট করিয়ে শান্তিতে বসবাসের বন্দোবস্ত করা। বিচার না, মিটমাটেই শান্তি।