Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

লৌকিক বিশ্বাস

“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : সপ্তম ও শেষ পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৮/২০১৮ - ৮:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জনমানসে মায়ের আশীর্বাদের দৈবী ক্ষমতায় বিশ্বাসটা যে কেবল অনুমান মাত্র নয় তা কিছু পরেই এর প্রকাশ থেকেই প্রমাণিত হয়। এই প্রকাশের বিষয়টিও মেয়েদের হাতেই হয়েছিলো। বহুকাল থেকেই বাড়ির মেয়েরাই কাঁথায়, কাপড়ে সেলাইয়ের ফোঁড়ে ছবি এঁকে এসেছে। সেই মেয়েরাই যখন শিক্ষিত হয়ে উঠতে শুরু করলো তখন বিভিন্ন ছবির সাথে সাথে তাদের সুঁই-সুতোর সেলাইয়ের মাধ্যমে কিছু কথা বা বাণীও লিখতে শুরু করলো । যেমন দেখি নীরদচন্দ্র বলছেন, কার


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : ষষ্ঠ পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৭/২০১৮ - ১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মঙ্গলকাব্য গুলোয় দেখি দেব-দেবীরা যেন অনেকটাই মরনশীল মানুষের আদলেই উপস্থাপিত। ব্রাহ্মণ্য সংস্কারে যেমন দেবতারা দূর স্বর্গলোকের অধিবাসী, মর্ত্য মানুষের সীমাবদ্ধতার অনেক উপরে অবস্থান করে, মঙ্গলকাব্যের দেবতারা তেমন নয়। এই দেবতাদের নিয়ে ভক্তরা ঠাট্টা করতে পারে, নিজের পাশের বাড়ির মানুষের মত কোন আনুষ্ঠানিকতা না রেখেও আচরণ করতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যও আদিম সমাজেরই পরিচায়ক। বৈদিক সাহিত্য যখন রচিত হচ্ছে তখনই বৈ


“মায়ের দোয়া”র শিকড় সন্ধানে : প্রথম পর্ব

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৬/০৫/২০১৮ - ৮:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেশিরভাগই দেখা যেতো রিকশার পেছনে, কখনও কখনও টেম্পো কিংবা স্বল্প পাল্লার বাস গুলোর গায়েও লেখা থাকতো “মায়ের দোয়া”। রিকশার পেছনে ছবির সঙ্গে কিংবা ছবি ছাড়াই শ্রেফ “মায়ের দোয়া” দেখা যেতো। কেউ কেউ রিকশার পেছনের প্যানেলে ধর্মীয় বাণীও লিখে রাখতো, তবে “মায়ের দোয়া”র সঙ্গে কারো প্রতিযোগিতা চলতোনা। মনে হতো একরকম রক্ষাকবচের মত লেখাটা রিকশার জন্য একটা আবশ্যিক পূর্বশর্ত হয়ে উঠেছিলো। যেখানে রিকশার পেছনের প্যানেলে