ঘুষ অর্থ উপড়ি। উপার্যনের উপর অতিরুক্ত আয়। কোন বেক্তি তার শ্রম বিক্রি করে সেবা দেওয়ার জন্য যে অর্থ উপর নির্ধারিত থাকে সেই একই সেবা প্রদান করে ইচ্ছায় বা আনিচ্ছায় সবাসরি বেক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে যে আর্থ পায় সেটাকে ঘুষ বলা। এটা একটা আপ্রত্যাশিত আয়। যার কোন নির্ধারিত হিসেব থাকে না। আবার সংসারের বাজেট প্রতি মাসে ঘুষ আনুযয়ি বাড়তে থাকে। তার লক্ষ উপরের দিকে থাকে সেটা আর নামতে থাকে না। অতিরুক্ত অর্থ ব্যয়ের জন্য বৃদ্ধিকৃত চাহিদা আনুযায়ি যোগান রেখা ভারসাম্য তৈরী করে থাকে। আবার অতিরুক্ত আয়ের কমে গেলে অভাব পূরণে ব্যর্থ হয় ঘুষ গ্রহন কারী। গণতাত্রিক সংসার ব্যবস্থার নিম্ন মুখি গতির জন্য ঘুষ গ্রহনকারী কর্তা সামাজিক ভাবে দায়ি হতে থাকে। তখন সে নিচু হতে থাকে। তার পুরান অবস্থা ফিরে পাবার জন্য সে ঝুকি নিয়ে ঘুষ গ্রহণ করতে চায় এবং ধরা পড়ে গেলে লাংচিত সহ নিজের কর্ম থেকে সরে গেয়ে সবার মুখাপেখি হতে হয়। সে সবার জন্য করলেও অপরাধি পদে নিজেকে জড়ানোর জন্য তাকে নিয়ে সমাজে কেউ চলতে চায় না। পদে পদে ধিকৃত হয়। একজন মানুষের যদি তার নিজের বেক্তিত্ব নষ্ট করা মানে নিজেকে খাওয়ার সমতুল্য। তাই বলতে পারি ঘুষ খাওয়া মানে নিজেকে খাওয়।
মনুষ্যত্বের দল
লেখক: এম এ আহম্মদ
মন্তব্য