প্রশ্নটা করলে সবাই এক সাথে উত্তর দেওয়ার জন্য হা করবে। সবার মুখে বেধে যাবে উত্তটা। এক সাথে মুখ বন্ধ করে বিভিন্ন ভাবে প্রশ্নটা এড়িয়ে যাবে ভিন্ন ভিন্ন অজুহাত দিয়ে। নিজেরা দায় ভার না নিয়ে বিভিন্ন বাক্য দিয়ে অন্যকে দোষারোপ করবে ভিন্ন পদ্ধতিতে। উত্তর হল বেক্তির মনের সুন্দর অনুভবই সুন্দর। সেটা সুধু একজানের ক্ষেত্রেই প্রোযোজ্য। দ্বিতীয় মত সামান্য ভিন্ন হলেও হয়ে থাকে। তাই এর সঠিক সিন্ধান্ত দেওয়া সম্ভব না। কিন্তু আমরা সচারচার এই ভুলটা করে সুন্দকে ছোট করে থাকি। যার যৌথ কোন উত্তর নেই তার প্রতিযোগীতা মানুষকে ছোট করে থাকে। কেন করব? কি লাভ তাতে? তারও উত্তর আত্ন তৃপ্তি। কিন্তু এই সামান্ন তৃপ্তি মানব মনকে বিকশিত থেকে ছুড়ে ফেলে এটা অনুভব করে কেও। প্রতিনিয়ত তাই ঘটাচ্ছি কেন। দোষ কেউ যদি না নেই তাহলে নিয়তির ঘাড়ে ছুড়ে দেই। সে কেন নেবে। সে তো ভাগ্যকে স্রষ্ঠার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির হাতে ছেড়ে দিয়েছে। ঘুরে ফিরে আবার তাকে ছুড়ে ফেল্লেও আমাদের ছাড়বে না। শাস্তি আমাদেরই গ্রহন করতে হবে। প্রায়শ্চিত্তের ভার আমাদেরই বইতে হবে। করছিও তাই। এভাবে আর কত দিন। সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হলেও সমাধানটা পিছে সরে যাবে। তাই একক প্রতযোগীতাটা কে যৌথ ভাবে নেওয়াটা কখন ঠিক হবে না। আসুন সুন্দরের সঠিক অর্থ্টা জেনে আমরা রুপ সৈন্দর্য প্রতিযেগীতা বন্ধ করে মানব মনের উন্নতি করি।
মনুষ্যত্বের দল
লেখক: এম এ আহম্মদ
মন্তব্য
নিজের কথাই বলি। ভালো তো লাগলো। আপনাদের কেমন লেগেছে?