পথের গল্প ৩

রাসেল এর ছবি
লিখেছেন রাসেল (তারিখ: রবি, ১৩/০৪/২০০৮ - ১:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার সামনে যে দাঁড়িয়ে আছে তার সাথে আমার কোনো জাতশত্রুতা নেই, তবুও খর চোখে তাকিয়ে আছি তার দিকে, মনে মনে জানা যত গালি সবই বর্ষণ করছি। হারামজাদা এইভাবে খাঁড়ায়া রইছে ক্যান এইটাই বুঝতেছি না। বাসের হাতল ধরে দাঁড়িয়ে আছে , চোখের কোণে মোটা সুরমার দাগ, পরণের কাপড়টাতে সুতার নক্সা, সেখানে মাছের চোখের আদল ফুটে আছে। প্যান্ট আঁটোসাঁটো, হিন্দি ছবির নায়িকার মতোই পাছার সাথে লেপ্টে আছে- তবে এসব নিয়ে আমি বিরক্ত না। বিরক্ত তার দাঁড়াবার ভঙ্গি দেখে।
বাসের হাতল ধরে দুই সীটের মাঝে ঢুকে দাঁড়িয়েছে, এমনও না বাসে প্রচুর ভীড় - এই হারামজাদা বেকুব আর সামনে ৩ থেকে ৪ জন দাঁড়ানো যাত্রী এ কয়জনাই।
বাসটা ৫২ সীটের, ৪ জনকে শুইয়ে রাখলেও জায়গার কমতি পড়বে না, এরপরেও হারামজাদার এইভাবে দাঁড়ানোর মানেটা কি?
আমার সামনের সীটের ফাঁকে ঢুকে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটাছাওয়াল। সামনের সীটের মেয়েটা একটু পিছিয়ে বসেছে- অবশ্য যেভাবে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটা ছাওয়াল তাতে মেয়েটা মুখ ঘুরালেই জায়গামতো ঠোঁটের ঘষা লাগবে।
হারামজাদা কি এই কারণেই?
ভর্তি বাসে নস্টামি করে হারামজাদা?
একটু পড়েই স্টপেজে কয়েকজন যাত্রী নেমে গেলো- কয়েকজন উঠলো, কিন্তু হারামের পয়দা সেইখান থেকে নড়ে না। একবার ভাবলাম হুড়ো দিয়ে আসি, কি করস তুই? থাবড়া দিয়া মুতায়া ফেলবো আমারে চিনোস?
আদতে প্রতিদিন সকালেই একই জায়গা থেকে বাসে উঠা, একই রুটে চলাচলের কারণে একটা মুখ চেনাচেনির সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। এখন এই সাত সকালে কে কে বাসে থাকে তার সবটাই আমার জানা। কোথায় বাসা তা জানি না, তবে কোথায় নামে তা জানি, অনেকে কোথায় নামে জানি না,আমার থাকবার সময়টুকুতে যারা উঠে আর যারা নামে তাদের মুখ চেনা হয়ে গেছে এই দীর্ঘ সময়ে।
মুখ চেনা সম্পর্ক থাকলেই হয় না, বাঙালীত্ব এমনই এই মুখ চেনা সম্পর্ককেও একটা শব্দ দিয়ে বাঁধতে চায়, তাই আমার সামনেই বাসে উঠবার লাইনের মহিলা পাশের জনকে বলে বসলেন, ভাবী আপনি এইখানে আসেন, আমি সামনেই নামবো।
পুরুষেরা চমৎকার ভঙ্গিতে আপা বলে, মহিলারা ভাবি আর ছোটোছোটো ছেলে মেয়েরা আন্টি- আঙ্কেল। এইসব সামাজিকিকরণ আমার ভালো লাগে।
আমার স্টপেজ থেকে সুন্দরী একজন উঠে, তাকে যে উঠিয়ে দিতে আসে- তার বয়েস হবে ৬৫, মেয়েটার বয়েস হয়তো হবে ২৫, কিংবা ৩০। বাবা নিশ্চিত হতে মেয়েকে বাসে তুলে দিয়ে যাচ্ছে, এমন কল্পনা করে ভালোই লাগে। আমাদের বাবারা কবে সন্তানদের নিজের দায়িত্ব নেওয়ার মতো বড় ভাবতে শিখবেন। এখনও যদি বাসে তুলে দিতে হয় তাহলে এই বাৎসল্যবোধ কি সন্তানের বেড়ে উঠায় সহায়ক হবে?
সামনের ছেলেটা বাবার সাথে রোজ স্কুলে যায়,
সবাই সম্ভবত মধ্যবিত্ত, গৃহীনি ছেলের আঙ্গুল ধরে যাচ্ছেন স্কুলে পৌঁছে দিতে, বাবা মেয়েকে নিয়ে যাচ্ছেন স্কুলে পৌঁছে দিতে, বাবা যুবতী মেয়েকে বাসে তুলে দিয়ে রিকশা চেপে বাসায় যাচ্ছেন, সবই মধ্যবিত্ততা।
এই সেই মধ্যবিত্ত যারা হঠাৎ করেই ন্যায্যমূল্যের দোকানের চালের লাইনে গিয়ে সংবাদপত্রের সাংবাদিকদের মাথা খারাপ করে ফেলেছেন। সাংবাদিকরা ত্রাহি ত্রাহি চিৎকার করছেন, মধ্যবিত্ত মহিলারা চালের লাইনে দাঁড়িয়েছেন, তাহলে আর দুর্ভিক্ষের বাকি থাকলো কি?
আমাদের শ্রেনী সচেতনতা এবং শ্রেনী বিদ্বেষের জায়গাগুলো স্পষ্ট। আমরা সবার জন্য আলাদা আলাদা খাঁচা তৈরি করে রেখেছি। নিম্নমধ্যবিত্ত, কেরানি আর দারোয়ানদের ভীড়ে মধ্যবিত্ত মহিলারা দাঁড়িয়ে আছে- এই করুণ দৃশ্য দেখে সাংবাদিকের কলমের বীর্য্য বের হতে থাকে গলগল গলগল।
ভোক্তার চরিত্র নিজের চাহিদা পুরণের জন্য চেষ্টা করা, এবং বাজার দরের তালিকা দেখে যারাই সবচেয়ে কম দামে সরবরাহ করছে তাদের কাছে যাওয়া। তবে আমাদের শ্রেনীসচেতনতা এই খাঁচায় রেখেই দেখতে চায়।
মধ্যবিত্ত রমনী কুলি কামিনদের সাথে, কেরানি আর দারোয়ানের সাথে দাঁড়িয়ে আছে চাল কেনার লাইনে, তারা এই একটা জায়গায় পিছিয়ে পড়েছে, কুলি কামিনরা যদি আগে এসে দাঁড়িয়ে থাকে তাদের হটিয়ে দেওয়ার জন্য দারোয়ানপোষা মধ্যবিত্ত রমনীরা সেই দারোয়ানের ল্যাঞ্জা ধরে দাঁড়িয়ে আছে এই মর্মান্তিক দৃশ্যকাব্য রচিত হয় সংবাদভাষ্যে।
তবে সমস্যা হলো এই যে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা- এই রীতিটা আবার বাসের লাইনে খাটে না।
সেখানে মধ্যবিত্ত নিয়ম মানতে চায় না, দিব্য ফাঁক গলে নিয়ম ভেঙে চলে যেতে চায়, সুযোগ পেলেই তা করে। এই নিয়েই আপা আর ভাবীর ভেতরে মৃদু বচসা হয়ে যায় আজ। আমরা বাসের লাইনে দাঁড়ানো ১০ মিনিট ধরে, বাসের পাত্তা নেই, অবশেষে বাস আসলো। সবাই টিকিট হাতে নিয়ে বাসের গেটের দিকে যাচ্ছি। আমার ঠিক পেছনেই এক মহিলা দাঁড়ানো, তার নিত্য দিনের কাজ ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দেওয়া। সে সময় রিকশা থেকে নামলো আরেকজন, এসেই আপা টিকেট কেটে আমাদের পাশ কাটিয়ে উঠে পড়লেন বাসে। আমার পেছন থেকে একটা শব্দ উচ্চারিত হলো, এই রকম স্টুপিডের মতো কেউ করে। আমরা এতক্ষণ ধরে লাইনে দাঁড়ানো- মহিলার কোনো হুঁশ নাই।
আমি তড়িঘড়ি সরে গিয়ে মহিলাকে সামনে যেতে দিলাম। মহিলা উঠলো আমিও উঠলাম পিছন পিছন, সামনের আপা গজগজ করছে যে স্টুপিড বলে সেই স্টুপিড।
আপনি এই রকম করলেন কেনো, দেখেন নাই আমরা লাইনে দাঁড়ানো। আপনি এসে লাইন ভেঙে ভিতরে ঢুকবেন কেনো?
এইটাতে কি দোষ হইছে। সবাই করতেছে। আপনি স্টুপিডের মতো কথা বলছেন।
দেখেন বেশী কথা বলবেন না।
টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট বিক্রেতা হেঁকে উঠলো- কি রে তুই লাইন ধইরা পেসেন্জার তুলবি না।
সামনের মহিলা বলে বসলেন- আই এম নট এট অল ইন্টারেস্টেড ইন কন্টিনিউয়িং দিস কনভার্সেশন।
আমি তখন একেবারে বাসের পেছনের সীটে বসবার চেষ্টা করছি। আমার পাশের ভদ্রলোক চেঁচিয়ে উঠলেন, এই যে মহিলা এটা আপনার বাসা পান নি- এই যে মহিলা, ঝগড়া করতেছেন কেনো। আর ইংরেজি বলবেন না, ইংরেজি আমরাও পারি।
আলোচনা এই একটা বৃত্ত্বেই ঘুরপাক খায়, পরবর্তী স্টপেজ আসা পর্যন্ত এই আলোচনাই চলতে থাকে, বাঙ্গালি লাইন মেনে চলতে পারে না। সবাই নিজের মতো নিয়ম ভাঙে- রাজনৈতিকদের দোষ দেই কেনো, এই মানুষগুলা নিজেরাই ছোটোখাটো নিয়ম মানতে চায় না- এইখানে পয়সার কোনো লোভ নাই সেইটা সামলায় নিয়ম মানতে পারে না- সেইখানে কোটি কোটি টাকার লোভানি সেইখানে নিয়ম মানবে কিভাবে।

ঢাকা শহরের বিভিন্ন ভিআইপি সড়কে এখন রিকশা চলাচল বন্ধ। যদিও আশা করা হয়েছিলো, মানে এমনটাই ট্রাফিক বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য ছিলো, রিকশাই ঢাকা শহরের জ্যামের প্রধান কারণ। পরীক্ষামূলক ভাবে এই তথ্য যে অসার এটাই প্রমাণিত হয়েছে বিশেষত ঢাকার ক্ষেত্রে। এখানে ট্রাফিক জ্যামের প্রধান কারণ আরোহি কিংবা যাত্রি উভয়েই ট্রাফিক আইন মেনে না চলবার তীব্র প্রবনতা। তাই লাল বাতি জ্বললেও কোনো না কোনো ভাবে রাস্তার মাঝখানে তাকে দাঁড়াতে হবে। অন্য দিকে এই গাড়ী কিংবা সিয়েঞ্জিকে জায়গা দিতে গিয়ে পেছনের লাইনে ভাঙচুর ধরবে।
এরপরের দৃশ্য- একদিকে সবুজ বাতি- সেখানে গাড়ী চলছে, সেখানের রাস্তার প্রশস্ততা কমছে সময়ের সাথে, কারণ উভয় পাশের গাড়ীই একটু একটু করে দখল করছে, নিজেদের মাথা ঢুকিয়ে দিচ্ছে ।
ঢাকা শহর ট্রাফিক আইন মেনে চলা সভ্য মানুষের বসবাসের অযোগ্য একটা জায়গা। এখানে পথচারিও ট্রাফিক এবং সমান ভাবে ট্রাফিক আইন ভাঙে। এইসব ভিআইপি রোডে রিকশা নিষিদ্ধ করবার পরে ঢাকা শহরে মূলত বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো, এক একটা ব্লক তৈরি হয়েছে- মাঝে মাঝে কিছু সংযোগ আছে- তবে এই একটা দুইটা সংযোগের সাথে মানুষের আলস্য যোগ হয়ে সোনায় সোহাগা অবস্থা। সবাই ভিআইপি রাস্তায় প্রমোদ ভ্রমনের মতো এপার ওপারে যেতে চায়, চলতি ট্রাফিকের ভেতরেই ঝাঁপিয়ে পড়ে। কাওরান বাজারের সামনের রাস্তায় উঁচু ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে, তবে দুর্মর পথচারিদের থামানো যায় নি, একই অবস্থা ফার্মগেটে- সেখানেও মানুষ দৌড়ে রোড আইল্যান্ডের ফাঁকা দিয়ে রাস্তা পার হয়। সামনে অভার ব্রীজ সেটাকে কোনো ভ্রুক্ষেপ না করে তাকে রাস্তা পার হতে হবে এবং সেটা আকাশ পথে না, সড়কপথেই।
এজন্যই সকাল বেলা পুলিশের হাতে ব্যানার দেখে অবাক হলাম, পেপারে পড়লাম পুলিশের নিয়মানুবর্তিতা বাড়ানোর নানান তরিকা আলোচিত হচ্ছে, মডেল থানা প্রকল্প, বন্ধু পুলিশ, পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগের টেলিফোন নাম্বার, এবং সেই সাথে পুলিশে আক্ষেপ, তাদের পর্যাপ্ত বেতন ভাতা দেওয়া হয় না।

তারা বিভিন্ন সুবিধা চায়, মাথায় বালিশ দিয়ে ফ্যানের হাওয়ার ঘুমাতে চায়। হয়তো পুলিশের হাতেও দাবি দাওয়া চাহিদার তালিকা দেওয়া আছে। কৌতুহলী চোখে তাকাই। নাহ ব্যানারে বড় করে লেখা, অনুগ্রহ করে ফুট অভারব্রীজ ব্যবঝার করুন রাস্তা পাড় হতে।
এই ব্যানার দেখাচ্ছে পুলিশ এম প্রায় বৃদ্ধা মহিলাকে, তিনি সবুজ বাতির সাথেই রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করছেন। ১৪ নাম্বার আর ৯ নাম্বারের তীব্র হর্নকে কোনো পাত্তা না দিয়েই বৃদ্ধা রাস্তা পার হলেন।
বাস থামলো যেখানে সেখানে আসলে একজন নিয়মিত যাত্রী, তার টানটান শরীর, তিনি আপা ভাবী পর্যায়ে পৌঁছান নি, হয়তো তাকে কোনো সম্বোধনে ডাকতেও সামান্য আপত্তি আছে- নিয়মিত ইচ্ছা থাকে আমার পাশেই একটা সীট ফাঁকা থাকবে, আর কোথাও কোনো সীট নেই বাসের, এইটুকু পথ এইরকম একজনের সাথে পাশাপাশি বসে যাওয়া যাবে।
কোনোদিন এমন সুযোগ আসলো না।
বাস মোড় ঘুরে সামনে আগায়, স্টপেজে থামে, এখানেও কেউ উঠলো না। সামনে চৌ রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে বাস। অনেকক্ষণ, সবুজ বাতি জ্বললো, ট্রাফিক পুলিশ সিগন্যাল দেওয়ার পরেই রাস্তা পার হয়েই হাঁক দিলো কয়েকজন যাত্রী ড্রাইভার সাব বাস থামান - এইখানে নামবো।
আমার দেশের মহান মধ্যবিত্ত সমাজ- এরা আবার বাসে চড়ে রাস্তার ওপাশে যেতে চায়। হেঁটে গেলে এই ১৫ ফুট রাস্তা পারি দিতে সময় যতটুকু লাগতো সেটার তুলনায় বেশী সময় জ্যামে বসে থাকে, সিগন্যাল সবুজ হওয়ার অপেক্ষা করে রাস্তা পার হয়েই নেমে যাওয়ার ঘটনাটা আপ্লুত করে আমাকে।
এই সময়েই সামনের বটলনেকে গাড়ীর ভীড় শুরু হয়। ঢাকা শহরের রাস্তায় চলাচলের কয়েকটা পকেট আছে। সকাল ৭টা থেকে ৭টা ২৫ পর্যন্ত সব রাস্তাই ফাঁকা থাকে, এইসময়ে রওনা দিলে ঢাকা শহরের গড় গাড়ীর প্রবাহের বেগের অন্তত ২ গুন বেগে রাস্তা পার হওয়া যায়। ঢাকা শহরের রাস্তায় যানবাহনের গড় গতি ১২ কিমি প্রতি ঘন্টা। এই সময়টাতে সেটাকে ৪০এ নিয়ে যাওয়া যায়। এ সময়ে সদরঘাট থেকে গাবতলী যেতে লাগে ২৫ মিনিট। অন্য যেকোনো সময় চেষ্টা করে দেখতে পারে মানুষ।
আর অন্য পকেট হলো দুপুর ২টা ৫৫ থেকে ৩টা ০৫।
আমার সামনে কয়েকটা পথ খোলা থাকে, এইখানে গাড়ীর পেছন দেখা, আর অপেক্ষা করা অন্তত ১৫ মিনিট অথবা ১০ মিনিট হেঁটে যেখানে যাওয়ার সেখানে পৌঁছে যাওয়া।
আমি নিয়মিত তাই করি শেষের কয়েকটা মিনিট কাটাই রাস্টায় হেঁটে। আমার গতি গাড়ীর তুলনায় বেশীই থাকে।
ইশ্বরের অপরুপ লীলা, সেই নিয়ম না মানা মহিলা আর সেই সুন্দরি দুপুরেও আমার সামনে বাসের লাইনে দাঁড়ায়। নিয়ম ভাঙা মহিলা আমাকে দেখে চোখ ফিরিয়ে নেয়। আমি অবশ্য সেটা উপেক্ষা করে বাবার আদরের মেয়েকে দেখি।
একদিন তার পিছু নিয়ে বাসা দেখে আসতে হবে।


মন্তব্য

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বাসায় গিয়ে কোনো সামন্ত মেয়ে পাইলে এই অধমরে এত্তেলা দিয়েন।
লেখা মজা লাগছে। হাসি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

রাতুল এর ছবি

সমস্যা সমস্যা আর সমস্যা। সবই তো জানি ও ভুগছি সবে।
সমাধান নিয়া একটু লিইখেন।

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

দারুন!!!
জাঝা

সুমন চৌধুরী এর ছবি

উত্তম



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।