যাদুকরী ক্লাব ম্যানইউ

থার্ড আই এর ছবি
লিখেছেন থার্ড আই (তারিখ: বুধ, ২২/০৭/২০০৯ - ৪:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দর্শকহীন গ্যালারী আর সবুজ মাঠ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এখন রিয়াল মাদ্রিদের। নতুন দলের হয়ে এখনও পায়ে বল তুলে নেননি তিনি, অনেকটা মুক্ত বিহঙ্গের মতো বিচরণ করে বেড়াচ্ছেন বর্তমান সময়টুকু। আজ প্যারিস হিলটনের বাহুডোরে তো কাল অন্য কোথাও। সেই রোনালডোর সাবেক ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড রোনালডোর ট্রান্সফার ফি বাবদ ইতিমধ্যেই বাগিয়ে নিয়েছে ৮০ মিলিয়ন পাউন্ড! এখনও পর্যন্ত ফুটবল দুনিয়ায় এটিই সবচেয়ে ব্যয় বহুল ট্রান্সফার। মাত্র সাড়ে ১২ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয়ে রোনালডোকে কিনেছিলো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২০০৩ সালে। ইংলিশ আবহাওয়ায় এই ফুটবল ক্লাবের ঘাসে পা ফেলে ফেলে রোনালদো হয়ে উঠেছেন বিশ্বের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড়।

যাদু আসলো কোথায়? খেলোয়াড়দের পায়ে নাকি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের গ্রাউন্ডে? উত্তর খুঁজে পেতে যেতে হবে দক্ষিণ পূর্ব ইংল্যান্ডের ওল্ড ট্রাফোর্ডে অবস্থিত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবে।
ম্যানইউ প্রবেশ পথ
এ সামারে ডে আউট ছিলো ম্যানচেস্টারে। আমার হোস্ট আকাশের আমন্ত্রণ ছিলো অলটন টাওয়ার এবং স্টাফোর্ড সেন্টার দেখতে যাওয়ার। রিয়েল মাদ্রিদ আর ম্যানচেস্টার ইউনাইডেডের মধ্যে রোনালদোকে নিয়ে তখনও দর কষাকষি চলছিলো, আমি সাথে শর্ত জুড়ে দিলাম যদি ম্যানচেস্টার ইউনাডেট ক্লাব দেখাতে নিয়ে যাও তবে ম্যানচেস্টার আসবো। কথা পাক্কা, চলে এলাম স্বপ্নের ম্যানচেস্টার ইউনাইডেট ক্লাব দেথতে। ওল্ড ট্রাফোর্ডে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল আকৃতির এ ক্লাবকে ঘিরে পর্যটকের আকর্ষণও উপেক্ষা করার মতো নয়। ম্যানচেস্টার ইউনাইডেট ক্লাবটি পর্যটকদের আকর্ষণের যে শীর্ষ তালিকায় সেটি প্রমাণ মিললো অভ্যর্থনা কক্ষে প্রবেশ করেই। ব্রিটিশ ট্যুরিজম এওয়ার্ড ২০০৫ দখল করে নিয়েছে এ ম্যানচেস্টার ইউনাইডেট মিউজিয়াম। এখানে বিচ্ছিণ ভাবে ক্লাব ঘুরে দেখার নিয়ম নেই। নির্দিষ্ট সময়ে ভিজিট শুরু হবে একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গাইডের তত্ত্বামিডিয়া বক্সবধানে। ট্যুর শুরু হবার আগে ২৫ মিনিট সময় পাওয়া গেল ট্যুর সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা নেয়ার জন্য। এ সময়ের মধ্যে মিউজিয়াম আর ক্লাবের অর্জিত যাবতীয় ট্রফিগুলো দেখার সুযোগ মিলে গেল। ১৪ পাউন্ডের বিনিময়ে প্রিমিয়ারশিপ চ্যম্পিয়নস ট্রফিতে চুমু দিয়ে ছবি তোলারও সুযোগ রয়েছে এখানে। বেকহেম, রুণী আর রোনালদো ভক্ত তরুণীরা খেলোয়ারদের জার্সির পাশে দাঁড়িয়েই ছবি তুলতে বেশী উৎসাহী দেখা গেল।
রোনালদোর যার্সীতে গন্ধ নিয়ে যেন তরুণীর জীবন ধন্য !
১৮৭৮ সনে ক্লাবটি প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও, শুরুর দিকে পরিচিত ছিল ‘ল্যাংঙ্কাশায়ার ও ইর্য়কশায়ার রেলওয়ে নিউটন হিথ’ নামে। স্থানীয় দল হিসাবে খেলায় অংশ নিয়ে পরবর্তীতে পেশাদারী ফুটবল ক্লাব হয়ে উঠে ১৮৮৫ সনে। প্রথম বছর ১৮৮৬ সালেই জিতে নেয় ম্যানচেস্টার সিনিয়র কাপ! তবে ক্লাব প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে দারুণ অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছিলো ক্লাবটি। এর ফলে ১৯০১ সনে মাত্র ১ হাজার পাউন্ডের জন্য দেওলিয়ার মুখে পড়তে বসেছিলো ম্যানইউ। সাবেক নিউটন হিথ ক্লাবের ক্যাপ্টেন হ্যারি হিথ ক্লাব বাঁচাতে হন্যে হয়ে ছুটে বেড়িয়েছেন অর্থ সংগ্রহে। স্থানীয় ব্যবসায়ী হ্যারি স্টাফোর্ড এগিয়ে আসলেন। ’নিউটন হিথ’ ক্লাবের সকল দায় নিজের ঘাড়ে নিয়ে হ্যারি, স্টাফোর্ড ক্লাবের নতুন নাম করণ করলেন ম্যানচেস্টার ইউনাটেড। এখন ম্যানচেস্টার শহরের নামটির সাথে প্রতিশব্দ হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাব। আর ক্লাবটি আন্তজার্তিক ভাবে পরিচিত ম্যানইউ বা ম্যাচেস্টার ইউনাডেট ফুটবল ক্লাব নামে, যেমনটা পরিচিত ফুটবলের কিংবদন্তী ববি চার্লটন, ম্যানেজার স্যার আলেক্স ফার্গুসন ও ইংল্যান্ড দলের সাবেক ক্যাপ্টেন ডেভিড বেকহ্যাম। শুধু বেকহ্যাম ও রোনালদোই নয়, ম্যানইউ জন্ম দিয়েছে মার্ক হিউজ, রায়ান গিগ, ন্যানী, এন্ডারসন, ওয়েন রুনীর মতো ফুটবল তারকাদের। ম্যানইউ’র মিউজিয়ামে ঢুকলেই প্রতিটি ধাপে ধাপে এসব কিংবদন্তীরা হয়ে উঠবে জীবন্ত ।
মাঠ পরিচর্যার সয়ন্ক্রীয় কায়দা ।
মূলত ম্যানচেস্টার ইউনাটেড ক্লাবের ব্রান্ড নাম পরিচিত হওয়া শুরু করলো ১৯০২ সন থেকে। তখন থেকেই খেলোয়ারদের জার্সির রঙ বদলে হয়ে গেল লাল ও সাদা। এ লাল সাদা রঙ্গের জার্সিই এখন ইংলিশ ফুটবলের একটা বড় ফ্যাক্টর। ব্যাংক স্ট্রিটের ছোট জায়গা থেকে বর্তমানের ওল্ড ট্রাফোডের বিশাল জায়গাতে ম্যানইউ স্থানান্তরিত হয় ১৯১০ সনে। ক্লাব পরিদর্শনে এসে মিউনিখ ওয়াচের সামনে আসলে পর্যটকরা থমকে যান। এ ঘড়িটিতে সব সময় একটাই সময় দেখা যায়। ৬ ফেব্র“য়ারি ১৯৫৮ সনটি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবের ইতিহাসে সবচেয়ে শোকের দিন। ৩ টা ৫ মিনিটে মিউনিখে এক মর্মান্তিক বিমান দূর্ঘটনায় ক্লাবের ম্যানেজার ও কৃতী ফুটবলার সহ নিহত হয় ১১ জন। এ ধস কাটিয়ে উঠে ইংলিশ ফুটবলে প্রাণ ফিরে পেতে ম্যানচেস্টার ইউনাটেডের সময় লেগেছে ১০ বছর। মিউনিখ ট্রাজেডির সম্মানে, ঠিক যে সময়ে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় সে সময়ে ঘড়ির কাঁটা থামিয়ে দিয়ে বানানো হয়েছে মিউনিখ ওয়াচ। আর মিউনিখ টানেলে নিহতদের স্মরণে বানানো হয়েছে স্মৃতি মিউজিয়াম।

ক্লাবের কিংবদন্তী ফুটবলারদের জন্য দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্লেয়ার্স লাউঞ্চ, খেলোয়াড়দের বিশ্রামের স্থান এটি। একটি অনার বোর্ডও ঝুলানো আছে এখানে। অর্নার বোর্ডের সব তারকা ফুটবলারদের নাম লিপিবদ্ধ করা আছে। এসব দেখাতে দেখাতে আমাদের গাইড মার্ক একটা কথা মনে করিয়ে দিলো, অর্নার বোর্ডের প্রত্যেক খেলোয়াড়দের নামের তালিকার পাশে ক্যাপ সংখ্যা লেখা আছে। যেসব ফুটবলাররা ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন তাদেরকে একটি সম্মানসূচক ক্যাপ উপহার দেয়া হয় ক্লাবের পক্ষ থেকে। এযাবৎ কালে ক্লাবের খেলোয়াড়দের মধ্যে ১৬০ টি ক্যাপ পেয়ে তালিকার শীর্ষে আছেন ববি চার্লটন। ক্লাবের সদস্য হিসাবে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে খেলে ডেভিড বেকহ্যামের সংগৃহীত ক্যাপের সংখ্যা ৬০। ফুটবলের এইসব কিংবদন্তীদের কথা বলতে বলতে মার্ক আমাদের কাছে জানতে চাইলো আচ্ছা তোমরা কেউ ডেভিড বেকহ্যামের অটোবায়োগ্রাফী পড়েছো ? বেকহ্যাম ভক্ত দুই তরুণ হাত তুললো। খেলোয়াড়দের অর্নার বোর্ডের ঠিক উল্টো দিকের বারটি দেখিয়ে মার্ক আবার বলতে শুরু করলো, এ বার শুধু মাত্র খেলোয়াড় ও তাদের আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য সংরক্ষিত। বেকহ্যামের সাথে ভিক্টোরিয়ার প্রথম দেখা হয়েছিলো এ বারেই । প্রথম দৃষ্টিতেই বেকহ্যাম ভিক্টোরিয়ার প্রেমে পড়ে যান, ম্যানচেস্টার ইউনাটেড ক্লাবের কথা স্মৃতিচারণ করতে গিযে ডেভিড বেকহ্যাম এগুলো তার বায়োগ্রাফীতে লিখেছেন খুব গুরুত্ব দিয়ে।
এখানেই প্রথম দেখা হয়েছিলো ভিক্টোরিয়া আর বেকহ্যামের
ম্যানইউ’র পুরো ফুটবল স্টেডিয়ামটি সাজানো হয়েছে লাল-সাদা রঙের সমন্বয়। লাল রঙের আসনে আবৃত তিনতলা বিশিষ্ট বৃত্তাকার গ্যালারীর মাঝখানে এক খণ্ড সবুজ মাঠ, যেন কার্পেটে বিছিয়ে রাখা হয়েছে মাঠে। ঘাসগুলোকে সমান মাপ আর মাটির আর্দ্রতা ঠিক রাখতে রয়েছে স্বয়ংক্রীয় কম্পিউটার ব্যবস্থা। মাঠের উষ্ণতা বেড়ে গেলেই মাঠ পরিচর্যায় ঝর্ণাগুলো সচল হয়ে উঠে আপনা আপনি পানি ছিটিয়ে দেয়। শুধু মাত্র মাঠের এই রক্ষণাবেক্ষণ করতেই প্রতি ঘন্টায় ব্যয় করতে হচ্ছে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা।

গ্যালারীর প্রতি তলায় দর্শক স্থান হয় প্রায় ২৮ হাজারের মতো । আর পুরো স্টেডিয়ামে দর্শক ধারণ ক্ষমতা ৭৮ হাজার। রয়েছে ভিআইপি গ্যালারী সহ ডিজঅ্যাবল ও অন্ধদের খেলা উপভোগের সুব্যবস্থা। প্রতিবন্ধীদের জন্য বরাদ্ধ রাখা ১৩০ টি আসন সম্পূর্ণ ফ্রি। অন্ধদের খেলা উপভোগের জন্য রয়েছে অডিও সার্ভিস।

স্টেডিয়ামের অন্যন্য সুবিধাগুলোর মধ্যে রয়েছে মিডিয়া বক্স। নিজস্ব টিভি স্টেশন, এই ম্যানচেস্টার ইউনাইডেট টিভি চ্যানেলটির মাধ্যমে বিশ্বের ৬০ টি দেশে সরাসরি খেলা সম্প্রচারের সুবিধা রযেছে ক্লাবটির। খেলার প্রতিটি মুহূর্ত ক্যামেরা বন্দি করতে মাঠের চার পাশে ঘিরে রয়েছে ২৭টি টিভি ক্যামেরা। রয়েছে নিজস্ব রেডিও স্টেশন। ভক্ত আর কর্তৃপক্ষের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত হচ্ছে ৭৫০ টি ওয়েবসাইট। রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্পোর্টস শপিং মল।
এই কাপ ধরে ফটো তুলতে খরচ হয় ১৪ পাউন্ড !
ক্লাবের বিশালতার পাশাপাশি নিরাপত্তার ব্যপারটাও ভাবতে হয়েছে ক্লাব কর্তৃপক্ষকে, অতীত অভিজ্ঞতা খুব সুখকর নয় ইংলিশ ফুটবল দলগুলোর। ১৯৮৫ সনে বেলজিয়ামের ‘হেইসেল ডিজাস্টারের’ কারণে ইউরোপিয়ান ফুটবল টুর্ণামেন্টে পাঁচ বছর নিষিদ্ধ ছিলো ইংলিশ ক্লাবগুলো। হেইসেল ডিজাস্টারের দাঙ্গায় লিভারপুল আর জুভেন্টাসের উচ্ছৃঙ্খল ভক্তদের সংঘর্ষে ৩৯ জন দর্শক প্রাণ হারিয়েছিলো। এমন ভক্তদের ঠেকাতে ম্যানইউ ক্লাব তিনটি পুলিশ স্টেশন স্থাপন করেছে স্টেডিয়াম চত্বরে, সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছে ১৬০ টি, এম্বুলেন্স রেখেছে ৩টি। গত বছর প্রায় ২ মিলিয়ন দর্শক ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে গ্রাউন্ডে খেলা দেখতে এসেছেন যাদের মধ্য থেকে পুলিশ ২০০ শত উচ্ছৃঙ্খল দর্শককে গ্রেফতার করেছিলো।

এতো কিছু জানার পর হঠাৎ ইচ্ছে হলো মার্ককে জিজ্ঞেস করি, মার্ক তোমদের এই ক্লাবের গ্যলারিতে বসে খেলা দেখার টিকেটের দাম কত? মার্ক হেসে বললো, আমরা প্রতি মৌসুমে কিছু ভিআইপি গ্যালারির টিকেট বিক্রি করে থাকি, যে টিকেট দিয়ে তুমি পুরো পরিবারের চার জন সদস্য নিয়ে সারা বছর খেলা দেখতে পারবে, যার মূল্য বাংলাদেশী মুদ্রায় ১ কোটি টাকার সমপরিমাণ, আর এজন্য তোমাকে অপেক্ষা করতে হবে কমপক্ষে ১০ বছর !


মন্তব্য

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

মার্ক হেসে বললো, আমরা প্রতি মৌসুমে কিছু ভিআইপি গ্যালারির টিকেট বিক্রি করে থাকি, যে টিকেট দিয়ে তুমি পুরো পরিবারের চার জন সদস্য নিয়ে সারা বছর খেলা দেখতে পারবে, যার মূল্য বাংলাদেশী মুদ্রায় ১ কোটি টাকার সমপরিমাণ, আর এজন্য তোমাকে অপেক্ষা করতে হবে কমপক্ষে ১০ বছর !
মিয়া ভাই, ফিনিশিংটা এভাবে কেউ দেয়?

থার্ড আই এর ছবি

ইনফোটা শুনে আমারও মন খারাপ হয়েছিলো, তাই আমার মন খারাপ হবার বিষয়টা সচলদের সাথে এই কায়দায় শেয়ার করলাম।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

ঋদ্ধ [অতিথি] এর ছবি

ধুর মিয়া মন খারাপ

শান্ত [অতিথি] এর ছবি

দারুন লাগলো। কিন্তু আরেকটু বড় করলে কি ক্ষতি হতো? মুগ্ধ হয়ে পড়ছিলাম। আমিও যে ম্যানইউর সাপোর্টার।

থার্ড আই এর ছবি

এত্তো বড় লেখা পোস্টাইলাম আমি ভাবলাম পাঠক বিরক্ত হবে ...আর আপনি বলছেন আরো বড় ...??
------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

রোনালদোর কারণেই এতোদিন ম্যান ইউ-এর ফ্যান ছিলাম! ম্যান ইউয়ের ইতিহাস জানানোর জন্য তানভীর ভাই।

থার্ড আই এর ছবি

আপনার শেষ বাক্যটাতে ধন্যবাদ শব্দ জুড়ে দিয়ে মন্তব্যটা পড়লাম।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

ম্যানইউর আসল তারকা রোনালদো বেকহাম নন, সেটি স্যার এলেক্স ।
বর্ণনা ভালো দিয়েছেন- পছন্দের পোস্টে রাখলাম।
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!

থার্ড আই এর ছবি

একমত, স্যার এলেক্সরা জন্ম নেন বলেই রোলানদো বেকহামরা তৈরী হয়।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

বিপ্লব রহমান এর ছবি

ওরে, এতো কাণ্ড! ইয়ে, মানে...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

থার্ড আই এর ছবি

আরো অনেক কান্ড ছিলো গুরু ...কিস্যুটা এডিট মারছি...
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

দ্রোহী এর ছবি

আমি ফিফা ২০০৯ অনলাইনে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড নিয়ে খেলতাম। কিন্তু এখন বার্সেলোনার ফর্ম ভালো তাই ম্যান ইউ বাদ।

ভালো পোস্ট। অনেক কিছু জানতে পারলাম।

থার্ড আই এর ছবি

দ্রোহীভাই কি ইদানিং সিরিয়াস কমেন্ট করা শুরু করছেন নাকি ?
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।