গণতন্ত্র এই পোড়ার দেশে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিলো, যেমন করিয়া বহু কাঠ খড় পোড়াইয়া মন্দিরে দেবমূর্তি অধিষ্ঠিত হয়। তবে ডামাডোলে কেহ খায়াল করে নাই, মন্দিরের ছাদখানাই উযু্যগ করিয়া কেহ নিমর্াণে আগাইয়া আসে নাই, তাই বিরূপ প্রকৃতি দেবমূর্তির ন্যায় অচলা গণতন্ত্রের উপর আঘাত হানিয়া চলিলো। উন্মুক্ত দেবতার মস্তকে পক্ষীকূল মলত্যাগ করিয়া পলেস্তারা গড়ে, আমাদের গণতন্ত্রেও নানাবিধ মল জমিতে লাগিলো। আক্রান্ত হইতে হইতে বিকৃতি ও বিবর্তন নামক দুই অমোঘ নিয়তিঅপ্সরার হাত ধরিয়া আমাদের গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসি পর্যবসিত হইলো পুতুলতন্ত্র বা আইডলোক্রেসিতে।
পুতুলতন্ত্রে একজন পুতুল প্রয়োজন হয় (আক্ষরিক অর্থে নিবেন না কেহ, পুতুলের নাম যে পুতুলই হইতে হইবে এমন কোন দিব্য নাই)। পু
প্রত্যেকটা ওষুধের কমপক্ষে দু'টা নাম আছে। একটা জেনেরিক নাম এবং একটা ব্র্যান্ড নাম। জেনেরিক নাম হচ্ছে সায়েন্টিফিক লিটারেচারে ( বা ওষুধের গবেষণা নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে) ওষুধটার যে নাম ব্যবহার করা হয়। ব্র্যান্ড নাম হচ্ছে কোনো একটা ওষুধের জন্য কোনো একটা কোম্পানির নিজস্ব নাম। যখন কোনো একটা কোম্পানি নতুন কোনো ওষুধ তৈরি করে তখন তাকে 17 বছর ধরে একা ওষুধটা তৈরি করার অনুমতি দেয়া হয়। এই সময়ে তারা এই ওষুধ তৈরি করতে তাদের যে খরচ হয়েছিল তা তুলে ফেলতে পারবে। এই
প্রত্যেকটা ওষুধের কমপক্ষে দু'টা নাম আছে। একটা জেনেরিক নাম এবং একটা ব্র্যান্ড নাম। জেনেরিক নাম হচ্ছে সায়েন্টিফিক লিটারেচারে ( বা ওষুধের গবেষণা নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে) ওষুধটার যে নাম ব্যবহার করা হয়। ব্র্যান্ড নাম হচ্ছে কোনো একটা ওষুধের জন্য কোনো একটা কোম্পানির নিজস্ব নাম। যখন কোনো একটা কোম্পানি নতুন কোনো ওষুধ তৈরি করে তখন তাকে 17 বছর ধরে একা ওষুধটা তৈরি করার অনুমতি দেয়া হয়। এই সময়ে তারা এই ওষুধ তৈরি করতে তাদের যে খরচ হয়েছিল তা তুলে ফেলতে পারবে। এই
যে ওষুধই আপনাকে প্রেসক্রাইব করা হোক না কেন যদি আপনি ওষুধ না খান তবে এটা কোনো কাজে আসবে না। যত ওষুধ প্রেসক্রাইব করা হয় তার প্রায় অর্ধেকই নিয়মিত খাওয়া হয় না। এরকম না খাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে: খেতে ভুলে যাওয়া, সঠিক নির্দেশের অভাব, ডোজের জটিল সময় বা শিডিউল, যন্ত্রণাদায়ক সাইড এফেক্ট, প্রেসক্রিপশনের চার্জ, ওষুধ সম্পর্কে বিশ্বাস, এবং ইত্যাদি। কারণ যাই হোক না কেন, যদি আপনি ওষুধ খাওয়া নিয়ে কোনো অসুবিধা বা দুশ্চিন্তায় থাকেন তবে আপনার ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টে
যে ওষুধই আপনাকে প্রেসক্রাইব করা হোক না কেন যদি আপনি ওষুধ না খান তবে এটা কোনো কাজে আসবে না। যত ওষুধ প্রেসক্রাইব করা হয় তার প্রায় অর্ধেকই নিয়মিত খাওয়া হয় না। এরকম না খাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে: খেতে ভুলে যাওয়া, সঠিক নির্দেশের অভাব, ডোজের জটিল সময় বা শিডিউল, যন্ত্রণাদায়ক সাইড এফেক্ট, প্রেসক্রিপশনের চার্জ, ওষুধ সম্পর্কে বিশ্বাস, এবং ইত্যাদি। কারণ যাই হোক না কেন, যদি আপনি ওষুধ খাওয়া নিয়ে কোনো অসুবিধা বা দুশ্চিন্তায় থাকেন তবে আপনার ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টে
আপনার ডাক্তার আপনাকে যেসব ওষুধ প্রেসক্রাইব করেছেন তার বাইরে অন্যান্য লোকদের মত আপনি প্রেসক্রিপশন ছাড়া বা ওভার দি কাউন্টার (ওটিসি) ওষুধ বা হার্বাল বা কবিরাজী চিকিৎসা নিতে পারেন। বাস্তবে, আমেরিকাতে প্রায় 70% লোক প্রত্যেক দুই সপ্তাহে নিজে নিজে একটা বা তারও বেশি ওষুধ খেয়ে থাকেন। অনেক ওটিসি ওষুধ খুব ভালো কাজে দেয় এবং এমন কি আপনার ডাক্তারও এটা খাওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি নিজেই এই ওষুধ নিয়ে থাকেন, তবে আপনার জানা উচিত আপনি কি খাচ্ছেন, কেন
আপনার ডাক্তার আপনাকে যেসব ওষুধ প্রেসক্রাইব করেছেন তার বাইরে অন্যান্য লোকদের মত আপনি প্রেসক্রিপশন ছাড়া বা ওভার দি কাউন্টার (ওটিসি) ওষুধ বা হার্বাল বা কবিরাজী চিকিৎসা নিতে পারেন। বাস্তবে, আমেরিকাতে প্রায় 70% লোক প্রত্যেক দুই সপ্তাহে নিজে নিজে একটা বা তারও বেশি ওষুধ খেয়ে থাকেন। অনেক ওটিসি ওষুধ খুব ভালো কাজে দেয় এবং এমন কি আপনার ডাক্তারও এটা খাওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি নিজেই এই ওষুধ নিয়ে থাকেন, তবে আপনার জানা উচিত আপনি কি খাচ্ছেন, কেন
বাংলাদেশের মিডিয়া ভাবুক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীরের একটি লেখা পড়ে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার সম্পাদকের কাছে একটি চিঠি লিখেছিলাম বছর খানেক আগে। কিন্তু প্রথম আলো তা ছাপায়নি। সম্ভবত: তাদের একজন কলামিস্টের এত বড় অপমান তারা মেনে নিতে পারেনি। তাই চিঠিটি এখানেই তুলে দিলাম।
প্রিয় সম্পাদক,
প্রথম আলো আমার প্রিয় সংবাদপত্র। বিদেশে সময়ের অভাব থাকলেও আমি প্রায় প্রতিদিন এ পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের প্রায় পুরোটা একবার অনত্দত: পড়ি। প্রথম আলোতে যারা লেখেন তাদের
বাংলাদেশের মিডিয়া ভাবুক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীরের একটি লেখা পড়ে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার সম্পাদকের কাছে একটি চিঠি লিখেছিলাম বছর খানেক আগে। কিন্তু প্রথম আলো তা ছাপায়নি। সম্ভবত: তাদের একজন কলামিস্টের এত বড় অপমান তারা মেনে নিতে পারেনি। তাই চিঠিটি এখানেই তুলে দিলাম।
প্রিয় সম্পাদক,
প্রথম আলো আমার প্রিয় সংবাদপত্র। বিদেশে সময়ের অভাব থাকলেও আমি প্রায় প্রতিদিন এ পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের প্রায় পুরোটা একবার অনত্দত: পড়ি। প্রথম আলোতে যারা লেখেন তাদের
পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ : তথ্য গোপন করার অভিযোগ অস্বীকার করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এমপিরা এ বিষয়ে সংসদে কোন প্রশ্ন তোলেননি। যে কেউ প্রশ্ন করলেই জবাব দেয়া হতো। তিনি বলেন, ওয়াশিংটনে প্রেস মিনিস্টারসহ কিছু পদ অবলুপ্ত করা হয়েছে। সাশ্রয় করা অর্থ থেকে প্রতি মাসে 45 হাজার ডলার লবিস্ট খাতে খরচ বহন করা হচ্ছে।
প্রশ্ন হচ্ছে প্রতিমাসে এই বিপুল খরচ কি স্বার্থ উদ্ধারের জন্য? দেশকে মৌলবাদী এই নিন্দা থেকে বাঁচানোর জন্য?
দেশের গরিব পুলিশগুলোকে 450 টাকা