ইদানিংকালে শব্দগুলো জট পাকিয়ে যায়, বাক্য শেষ হয়ে ওঠে না। সহজ কথাগুলি মুখে এসেও মুখ থেকে প্রক্ষিপ্ত হতে গিয়ে জটিল হয়ে যায়। মনে কত কথাই আসে, কত স্মৃতি, কত দেখা অদেখা উপভব অনুভব এসে এই গৃহের অন্তঃপুরে দানা বাঁধে। মায়ালিসা কতবার বলেছে- মা, এখন তুমি অনেকটা সময় পাও, একটা ডায়েরি কিনে লেখ না কেন?
ইর্মগার্ড ফুর্খনার নামক জার্মানকে দেখে আর দশজন সাধারণ বৃদ্ধ শ্বেতাঙ্গ নারীর থেকে আলাদা কিছু মনে হয় না। কিন্তু ফুর্খনার সাধারণ নন। আজ ৯৭ বছর বয়স্ক ফুর্খনারকে উত্তর জার্মানির এক আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে দুই বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
পাখি শিকার এবং জীবিত পাখি সংগ্রহ অনেক বছর ধরেই সারা পৃথিবীতে ধনীদের নেশা ছিল, সেটা মিশরের ফারাও, ইনকা সরদার অথবা শুরুর দিককার আধুনিক ইউরোপিয়ান যেমন Ole Worm বা Francis Willughby, যারা তাদের বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলতেন কৌতুহল থেকে। ১৮০০ এবং ১৯০০ সালের দিকে এই রীতি আরও ছড়িয়ে পড়ে কারণ সেই সময়ের মধ্যে ইউরোপের অনেকেরই সেই পরিমাণ অর্থ এবং সময় ছিল পাখি সংগ্রহের জন্য এবং শুধু সেই সময় নয় বর্তমানেও এই
[justify](ক)
[justify]বাংলাদেশের ‘বাঙালী’ ভিন্ন অন্য জাতির মানুষদের ব্যাপারে একটু খোঁজ করার চেষ্টা করলাম। ২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী তাঁদের সংখ্যা ১,৬৫০,১৫৯ জন (৮২৪,৭৫১ জন পুরুষ ও ৮২৫,৪০৮ জন নারী) । বেসরকারি দাবি অনুযায়ী সংখ্যাটি ৩,০০০,০০০-এর অধিক, কিন্তু এই দাবির সপক্ষে কোন শুমারির সন্ধান পাইনি। ২০২১ সালের গেজেট অনুসারে তাঁদের জাতির সংখ্যা ৫০, যদিও সরকার ‘জাতি’ শব্দটির পরিবর্তে ‘ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী’ শব্দবন্ধটি
[i][গত ১৪ই অক্টোবর ২০২২, যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভ বা কংগ্রেসে ওহাইয়োর রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান স্টিভ শ্যাবোট এবং ক্যালিফোর্নিয়ার ডেমোক্রেট কংগ্রেসম্যান রো(হিত) খান্না ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেয়ার প্রস্তাবনা উত্থাপন করেন। নানা কারণে এই প্রস্তাবনাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে, বিশেষ করে ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্
১.
জারিয়া ঝাঞ্জাইল নামে বাংলাদেশে কোন স্টেশন আছে জানা ছিল না মারুফের। প্ল্যাটফর্মে নামার পর স্টেশনের অদ্ভুত নামটা দেখলো সে। ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে ময়মনসিংহের ট্রেনে ওঠার সময় তাকে বলে দেয়া হয়েছিল ময়মনসিংহও তার জন্য নিরাপদ নয়। সে যেন ময়মনসিংহ নেমে শহরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা না করে জারিয়াগামী কোন একটা লোকাল ট্রেনে উঠে পড়ে। জারিয়া থেকে সড়কপথে দুর্গাপুর। দুর্গাপুর থেকে নদী পার হয়ে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করতে হবে। এই ছিল শওকতের বাতলে দেয়া পলায়নপথ। মারুফ জীবনে কোনদিন উত্তরবঙ্গে আসেনি। বাংলাদেশে তার গতিবিধি সীমাবদ্ধ ছিল ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত।