স্থানঃ এলিফ্যান্ট রোডে "এরোপ্লেন মসজিদ"-এর পেছনে কোনো একটি বাড়ি। ঢাকা।
ক্ষণছবি - ১
একটি যাত্রা শুরু হয়েছে, বড় দেরী হয়ে গেলেও যাত্রাটি শুরু হয়েছে। সেই চলমান যাত্রায় কোনো এক অংশে নিজেও যাত্রী হলাম। মেঠো পথ ধরে হাঁটছি আমরা তিনজন। ঢালু সেই পথ নেমে গেছে সুরমা নদীর এক খেয়াঘাটে। এইসব পরিবেশ অনেকদিনের অচেনা। হাঁটতে হাঁটতে অদ্ভুত সুন্দর কিছু ফুল দেখে এক জায়গায় থামতে হল। রাস্তা থেকে নেমে ক্ষেতে গিয়ে বসলাম। ছুঁয়ে দেখছি ফুলগুলো। নাম জানি না। সঙ্গীদের জিজ্ঞেস করলে যদি লজ্জা পেতে হয়!
মাত্র ৯৯ মিনিট দৈর্ঘ্যের একটি ডকুমেন্টারি। শুরুর মিনিট থেকে শেষ মিনিট পর্যন্ত চোখের পাতা অপলক ছিল, হৃদস্পন্দনের গতি কত বেড়েছিল হিসেব রাখিনি, তবে নিঃশ্বাস প্রায়ই আটকে রাখতে চাইছিলাম তার নড়াচড়ায় যদি ওই সময়ের কোন দৃশ্য বা শব্দ বাদ পড়ে!
মানুষের নানারকম বাতিক থাকে, আমার যেমন আছে চট করে কিছু একটা কেনার অভ্যাস। আমি ধৈর্য ধরে, যাচাই-বাছাই করে কোন কিছু কিনতে পারি না। এজন্য দেখা যায় আমি হয়ত একটা জিনিস দাম দিয়ে কিনলাম, আশেপাশের কেউ একজন সেই জিনিসটাই আস্তে-ধীরে, অপেক্ষা করে অর্ধেক দাম দিয়ে কিনে ফেলবে। তবে কিছু জিনিস আছে যেগুলো চট করে কিনতে চাইলেও অনেক সময় হয়ে উঠে না, বিশেষ করে পুরানো বই-পত্রিকা, গানের রেকর্ড ইত্যাদি।
১৯৭২ সালের দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত হওয়া ফজলুল হক মনির এই সাক্ষাৎকারটি মনে হল এই সময় প্রাসংগিক। তাই দিয়ে দিলাম। এই ইমগুর লিংকে আরো ভালো রেজ্যুলুশনে এটি পড়া যাবে।
এয়ার ভাইস মার্শাল আব্দুল করিম খন্দকারের মিথ্যা কথা বলার পর সবাই কিছুটা বিরক্ত। কিন্তু এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই। এটা তো আর ১৯৭৫ না, এটা ২০১৪। দুনিয়া চাপাবাজদের জন্য এখন আরো কঠিন। ভাবলাম সে সময়ের কিছু নিউজ কাটিং দিয়ে এনাদের জীবন আরেকটু কঠিন করে দেই।
৭ই মার্চ, ১৯৭২
দৈনিক বাংলার শেষের পাতা
৭ই মার্চ, ১৯৭৩
আজ ফেসবুকে ঢুকে দেখলাম আমার অনেক বন্ধুদের মধ্যে একটি খবর শেয়ার করা আর কমেন্ট করা নিয়ে রীতিমত ঝড় চলছে। খবরটা হল ব্রিটিশ ধর্ম ও সমাজ বিষয়ক মন্ত্রি (Minister of Faith and Communities) এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রি (Senior Minister of State at the Foreign & Commonwealth Office) বারনেস সায়িদা ওয়ার্সি ক্যাবিনেট থেকে পদত্যাগ করেছেন। তার কারন ব্রিটিশ সরকারের গাজায় ইজরাইলি হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় ভুম
১৯৭১-র ডিসেম্বরে আল–বদর হেডকোয়ার্টারে পাওয়া গিয়েছিল এক বস্তা চোখ।
অমানুষিক, জান্তব, নির্মম, নৃশংস এই তথ্য আমায় তাড়া করে আজীবন। পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ও আল-বদরদের নির্যাতনের যতটুকু প্রমাণ আমরা পেয়েছি তাতে বোঝা যায় এই চোখগুলো তুলে নেওয়া হয়েছিল জ্যান্ত মানুষের মুখমণ্ডল থেকেই।
কী দেখেছিল সেই চোখেরা শেষ মুহূর্তে?
মার্চ মাস এলেই টিভিতে মুক্তিযোদ্ধা কিংবা শহীদ পরিবারের স্বজনদেরকে ডেকে ডেকে ১৯৭১ এর স্মৃতি বলতে বলা হয়। ঘুরে ফিরে কিছু মানুষের কাহিনীই আমরা বারে বারে শুনি। কিন্তু শুধু তারাই কেন শোনাবেন? একাত্তরে এদেশে মারা গেছে ৩০ লক্ষ মানুষ, আমাদের তো ৩০ লক্ষ গল্প থাকার কথা। অন্তত ৩০ লক্ষ সাহসিকতার গল্প। সে সময় বাঙালি ছিলো সাড়ে সাত কোটি, তত কোটি গল্প কি আমরা শুনেছি?
ভূমিকা: আজকের প্রথম আলো তে "কূটনীতি বনাম রাজনীতি" শিরোনামে হাসান ফেরদৌসের লেখা একটি মতামত প্রকাশিত হয়েছে। লেখাটিতে হাসান ফেরদৌস পাকিস্তানের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক রাখার পেছনে