Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

আঁকটোবর

আঁকটোবরের শেষ গল্প: ফেরারী সীমান্ত

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ৩১/১০/২০২২ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
জারিয়া ঝাঞ্জাইল নামে বাংলাদেশে কোন স্টেশন আছে জানা ছিল না মারুফের। প্ল্যাটফর্মে নামার পর স্টেশনের অদ্ভুত নামটা দেখলো সে। ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে ময়মনসিংহের ট্রেনে ওঠার সময় তাকে বলে দেয়া হয়েছিল ময়মনসিংহও তার জন্য নিরাপদ নয়। সে যেন ময়মনসিংহ নেমে শহরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা না করে জারিয়াগামী কোন একটা লোকাল ট্রেনে উঠে পড়ে। জারিয়া থেকে সড়কপথে দুর্গাপুর। দুর্গাপুর থেকে নদী পার হয়ে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করতে হবে। এই ছিল শওকতের বাতলে দেয়া পলায়নপথ। মারুফ জীবনে কোনদিন উত্তরবঙ্গে আসেনি। বাংলাদেশে তার গতিবিধি সীমাবদ্ধ ছিল ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত।


আঁকটোবর, তৃতীয় সপ্তাহ

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১০/২০২২ - ৪:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকটোবর, ২০২২-এর তৃতীয় সপ্তাহে সজীব ওসমান প্রস্তাব করেছেন, এমন কোনো প্রাণীর ছবি আঁকতে, যেটাকে আমি পুষতে অথবা বন্ধু বানাতে চাই। আপাতত মান বাঁচাতে একটা ছবি আঁকলাম।

আরেকটা ছবি পরে যোগ করার ইচ্ছা আছে।


আঁকটোবর, দ্বিতীয় সপ্তাহ - ৩

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/১০/২০২২ - ১১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকাবুকি তে বিশেষ সুবিধার না মোটেই। স্কুল কলেজের বায়োলজি প্রাকটিক্যাল বহু সাধ্য়সাধনা করে আঁকানো শেষে দেখতাম কোথাও না কোথাও প্রপোরশন এ গ্যাঞ্জাম হয়ে গেছে। বোরিং মিটিং এ বসে বসে আঁকাআঁকি শেষে দেখি সে পুরানো স্বভাব পুরোপুরি আয়ত্তে আছে।


আঁকটোবর, দ্বিতীয় সপ্তাহ

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শনি, ১৫/১০/২০২২ - ২:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁকটোবর দ্বিতীয় সপ্তাহে সজীব ওসমান প্রস্তাব করেছেন, এমন কোনো জায়গার ছবি আঁকতে, যেখানে আঁকিয়ে নিজে গিয়েছেন। এ প্রস্তাব মেনে নিচের ছবিখান আঁকলাম।

আমি গরুর ছবি আঁকলে সেটার আশেপাশে 'গরু' লিখে দিতে হয়। কাজেই এই ছবির ওপরেও জানিয়ে যাই, এটা এক তেজোসৃপের ভাস্কর্যের ছবি। ভাস্কর্যের বয়স চারশ বছরের বেশি, পাঁচশর কম। শহরটার নাম, প্রস্তাবে যেমন বলা, একটা ধাঁধা।


আঁকটোবর, প্রথম সপ্তাহ

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ০৭/১০/২০২২ - ২:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম সপ্তাহের ছবির বিষয়ের প্রস্তাব (প্রিয় কোনো বইয়ের চরিত্র বা দৃশ্য) এসেছে যে বাঘা শিল্পীর কাছ থেকে, তিনি এখন হপ্তা-পুরোনো কনিষ্ঠ ভাইকে নিয়ে ব্যস্ত। আশা করি শিগগীরই আঁকটোবরে তার ছবির দেখা পাবো। সজীব ওসমান সে প্রস্তাবের ওপর যোগ করেছেন আরেক প্রস্তাব, আঁকা ছবিটা যেন একই সাথে একটা ধাঁধাও হয়। দুটি প্রস্তাবই মেনে নিয়ে কাঁচা হাতে একটা ছবি আঁকলাম।


আঁকটোবর ২০২২- প্রথম সপ্তাহ - ৩

স্যাম এর ছবি
লিখেছেন স্যাম (তারিখ: শুক্র, ০৭/১০/২০২২ - ১১:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আঁকটোবর ২০২২- প্রথম সপ্তাহ - ২

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বুধ, ০৫/১০/২০২২ - ৭:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছবি আঁকতে পারিনা নাইলে নিজেই এঁকে উল্টায় ফেলতাম। সুতরাং প্ল্যান বি - নয় বছরের মেয়েটাকে বললাম তার প্রিয় চরিত্রের একটা ছবি এঁকে দিতে।


আঁকটোবর ২০২২- প্রথম সপ্তাহ- ১

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: রবি, ০২/১০/২০২২ - ১২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে আঁকটোবরের প্রথম দিন, তাই প্রথম ছবিটা আমিই দিলাম। অক্টোবর মাসে আমরা প্রতিবছর সচলে ছবি এঁকে উদযাপন করে ইঙ্কটোবর কার্যক্রম। বিশ্ব ইঙ্কটোবর উদযাপন সম্বন্ধে জানতে এখানে খোঁজ নিতে পারেন। আমরাও প্রতিদিন না হলেও অক্টোবর জুড়ে প্রতি সপ্তাহে একটা করে ছবি আঁকতে পারি বিভিন্ন বিষয়ে।


তিমি ও বন্ধুরা - অভীক এর আঁকিঝুঁকি

সৌরভ এর ছবি
লিখেছেন সৌরভ (তারিখ: বুধ, ০৬/১০/২০২১ - ২:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অভীক একটা দুরন্ত সাত বছরের বাচ্চা। পাজল মিলায়, ফুটবল খেলে, অঙ্ক করে। মাঝেমাঝে ছবি আঁকে। আঁকটোবর উপলক্ষে অভীকের আঁকিঝুঁকি থেকে একটা পোস্ট।


আঁকটোবর ২০২১: একতারার ফু

রিক্তা এর ছবি
লিখেছেন রিক্তা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৬/১০/২০২১ - ৬:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষয়: একতারার ফু
- এইবার এর বিষয় বাউল।
- হোয়াট?

গুগল করে বাউল দেখলাম।

- এক স্ট্রিংএর এইটা কি?
- একতারা।
- এটা কি গিটার? তাহলে কর্ড কিভাবে হয়? নাকি বাঁশির মতো?

হারমোনিয়াম কিছুকিছু বাজাতে জানলেও কর্ড/নোট এ আমি কঅক্ষর গোমাংস। তাই কথা ঘুরাতে বললাম:

- তুমি বাউল একটা পারবে?
- একতারা পারবো। বাউল হার্ড।
- বাউলের বদলে কি আঁকতে পারো?
- ফু ফ্রম কোডস্পার্ক!

তাই ফু (Foo) কে কমলা রং করে একতারা হাতে ছবি। সে এখনো ভালো বাংলা পড়তে, লিখতে বা অনেক ক্ষেত্রে বলতে পারেনা। একতারা লেখাটা তাই দেখে দেখে লেখা।