এই সিরিজের শুরু করেছিলাম একধরনের কোষের গল্প দিয়ে। হেলা কোষ, যার মালিক মারা গিয়েছেন বহুদিন আগে। কিন্তু প্রজন্মান্তরে গবেষণাগার থেকে গবেষণাগারে এই কোষ বেঁচে আছে এবং এটা পৃথিবীর গবেষণাগারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত স্তন্যপায়ী কোষ।
জানেন হয়তো, প্রথম দেশ হিসেবে যুক্তরাজ্য সাধারণ মানুষে করোনাটিকা কার্যক্রম শুরু করেছে। সুখের খবর। তবে টিকাবিরোধী বহুধরনের আলোচনা পশ্চিমাবিশ্বগুলোতে যেমন আছে তেমন আমাদের এলাকায়ও প্রচলিত। হুজুরেরা প্রায়ই বয়ান দেন যে টিকা দিলে, তা যে টিকাই হোক, সন্তানোৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পাবে বা চলে যাবে। তেমন কোন প্রমাণ যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে কেউ পেশ করতে পারেন নাই। আরেকটা তর্ক আমাদের মুসলিম বিশ্বে সবসময় থাকে, নতুন ক
আমার আঁকটোবর শুরু করলাম। বিষয় বুঝতে লিংকটাতে ক্লিক করে দেখে নিন।
একসাথে কয়েকটা দিলাম। শর্টকাটে কাজ সারা যাকে বলে।
পিপিলীকা, গণ্ডার, চেরাগ, পুরুষ
আপনার সবাই ইতিমধ্যেই জানেন, গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের বহুল আলোচিত যেই কিট তৈরি হয়েছে সেটার প্রধান গবেষক [b]ড.
অন্তরীক্ষে কেরোসিন বা গ্রহাণুতে এমিনো এসিডের উপস্থিতি নিয়ে আগে লিখেছিলাম। এবার বিজ্ঞানীরা এক অভূতপূর্ব বিষয় দেখতে পেয়েছেন যা গত ২২ ফেব্রুয়ারি উন্মুক্ত প্রাক পিয়ার রিভিউ সাময়িকী আরকাইভে (ArXiv) প্রকাশিত হয়েছে। এই ব্যাপারটা নিয়ে ছোট্ট করে বলছি আজকে।
আজ ডারউইন দিবস, চার্লস ডারউইনের জন্মদিন। তাঁকে নিয়ে বাঙালী সমাজে যেসব ধুন্দুমার কান্ড ঘটে সেসব চিন্তা করে লিখছি।
ছবিসূত্র: শন কারি
ছবিসূত্র: Ikumi Kayama