সাদিকের 01.01.2006 এর কাক বিষয়ক পোস্টের সাথে আমি একমত। কাক আসলেই একটা খুব ইন্টারেস্টিং পাখি। কিছুক্ষণ ধরে কাকের কার্যকলাপ দেখলেই বোঝা যায় এটা কত্ত মজার একটা পাখি। আর ছাতার সিঙ্গাপুরে এসে এসে এই ফানি পাখিটাকে কী যে মিস করছি প্রতিদিন ! ঢাকার বন্ধুরা, প্লিজ আমার পক্ষ থেকে আজকে ঢাকার সব কাককে হ্যালো জানিয়ে দিয়েন।
ফেব্রুয়ারি 2, 2006
ফরহাদ মামা কভেন্ট্রি থেকে এসেছে লন্ডন বেড়াতে। ছয় দিনের ছুটি। কিন্তু আমার তো আর ছুটি না। কিন্তু তার নানা রকমের প্রশ্ন উত্তর দিতে গিয়ে আমি কাজ করার কোনো সময় পাচ্ছি না।
কার্ল মার্কসের সমাধি যাবে সে, হাইগেইটে। আমাকে এসে জ্বালাচ্ছে। ম্যাপ বের করে দিতে হবে। আমি ইন্টারনেটে টিএফএলের ওয়েবসাইট থেকে ম্যাপ বের করে দিলাম। তবে মজার তথ্য দিলো সে যখন সে জানালা প্রিনস দ্্বারকানাথ ঠাকুরের সমাধি লন্ডনে। রবিঠাকুরের দাদা দ্্বারকানাথ। তার সম
ফেব্রুয়ারি 2, 2006
ফরহাদ মামা কভেন্ট্রি থেকে এসেছে লন্ডন বেড়াতে। ছয় দিনের ছুটি। কিন্তু আমার তো আর ছুটি না। কিন্তু তার নানা রকমের প্রশ্ন উত্তর দিতে গিয়ে আমি কাজ করার কোনো সময় পাচ্ছি না।
কার্ল মার্কসের সমাধি যাবে সে, হাইগেইটে। আমাকে এসে জ্বালাচ্ছে। ম্যাপ বের করে দিতে হবে। আমি ইন্টারনেটে টিএফএলের ওয়েবসাইট থেকে ম্যাপ বের করে দিলাম। তবে মজার তথ্য দিলো সে যখন সে জানালা প্রিনস দ্্বারকানাথ ঠাকুরের সমাধি লন্ডনে। রবিঠাকুরের দাদা দ্্বারকানাথ। তার সম
এগিয়ে যাচ্ছে বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। আয়োজকরা জোরে শোরে কাজ করছেন বোঝা যায়। ধন্যবাদ এই পরিশ্রমী দলকে। বেশ গুছিয়ে এনেছেন তারা সাইটটিকে।
কিন্তু আগেই রেখেছিলাম এরকম কিছু প্রস্তাবের বিষয়ে তাদের সাড়া দেখতে পাচ্ছি না। হয়তো এর চেয়ে জরুরি বিষয়ে তারা ব্যস্ত। তবে এত কাজের চাপে যাতে এ দাবীগুলো হারিয়ে না যায় সেজন্য পুনর্ব্যক্ত করছি।
1. ব্যানার পরিবর্তন করে নামের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ ও বাংলা ও বাঙালির প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে এমন ব্যানার তৈরি করা।
2. বাংলায় লেখা
ইন্টারনেটে যে বিষয়টি বিপুল বিক্রিহয় তা হলো সেক্স। সেক্স সংক্রান্ত সাইটের আয়-রোজগার সবচে' বেশি। তবে বাংলা ব্লগের ক্ষেত্রেআমার একটি নতুন অভিজ্ঞতা হলো। যত ব্লগ আমি এ পর্যন্ত লিখেছি সবচে' বেশি মন্তব্য দেখলাম ধর্ম বিষয়ক ব্লগে। কেনো? আমরা দক্ষিণ এশিয়রা কি ধর্মের বিষয়ে অতি সংরক্ষণবাদী?
এখানে অন্যান্যরা যখন নবী মুহাম্মদ (দ:) -এর ছবি কার ওপর কি প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত তখন আমি প্রস্তাব দিলাম যে সরেজমিনে পরীক্ষা করা যাক কি দাঁড়ায়। সুতরাং আমি ব্লগে একটি ছবি দিলাম নবী মুহাম্মদের (দ:)। কল্পিত ছবি তো বটেই। কোনো এক শিল্পীর আঁকা। দেখা গেলো কেউই সেই ছবিকে সিরিয়াসলি নিলেন না। অর্থাৎ তার ছবি বলে মূর্তি বানানোর কোনো ইচ্ছা কারো মনে দেখা গেলো না।
ইরাক অবৈধ্য ভাবে দখল করে আমেরিকা অন্যায় করেছে। ইরাক যুদ্ধের ঘোষনা দেওয়ায় বুশের যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিচার হওয়া দরকার।
এর স্বপক্ষে আন্দোলন করুন। বিশ্বের সকল মুসলমান এক হয়ে আন্তর্জাতিক কমিশনে বুশের বিচার দাবি করেন।
আইনানুগ আচরন করেন। অযথা এর প্রতিবাদে নিরিহ মানুষ খুন করছে কেনো ইসলামি জঙ্গিরা। সাধারন মানুষ সব সময় যুদ্ধবিরোধি, শান্তিকামি। তাদের হত্যা করার অধিকার কে দিলো জঙ্গিদের?
অযথা আবেগ পুজি করে শিয়ালের হুককাহুয়া ডাক ডেকে কি লাভ? যারা এই প্রচারনায় মানুষ হত্যাকে ন্যায়বিচার বলছে সবাই নির্বোধ।
জামায়াতে ইসলামির সকল সমর্থক, যারা আমার মৃত্যু কামনা করেন, যারা ইসলামের মহান অনুসারি এবং যারা আমাকে অভিযুক্ত করছেন, তারা এই পদক্ষেপ নেন।
কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ, অবশেষে তারা সাইটকে প্রপ্তবয়স্ক মেনে নিলেন। এই সাইটে যারা লিখছে তাদের সবাই শিক্ষিত এবং তারা যেহেতু কম্পিউটারের ব্যাব হার জানে ধরে নিচ্ছি তারা লজিক মানে, এবং তাদের বিবেচনাবোধের উপর আস্থা রাখাটা ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে না।
তাদের সাইট ভিশনের উপর শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, পরিমিতিবোধ এবং প্রকাশের ধরন এর উপর নির্ভর করবে বিষয়গুলো শোভন কিংবা অশোভন, সামপ্রদায়িকতা দোষে দুষ্ট নাকি সামপ্রদায়িকতা মুক্ত, বিভৎস নাকি সুশ্রি, এটা দেখার আর দেখবার বিষয়, কে কিভাবে দেখে,
কখনও ন গ্নতা শৈল্পিক শোভন হতে পারে যদি সেটা যোগ্য মানুষ উপস্থাপন করে আবার সমস্ত শরীর ঢেকে রেখেও কদর্যতা ফুটে উঠতে পারে যদি অযোগ্য লোক প্রকাশ করে।
সাইট ভিশন জানা হলো সবার,
ফেব্রুয়ারি 1, 2006
আমার থিসিস সুপারভাইজার বব ব্রাডনক ফিরে এসেছে বাংলাদেশ থেকে। সকাল বেলায় বাসায় ফোন করেই দেখা করতে বললো।
পরিবেশ বিজ্ঞানের ক্লাশটা নিয়ে আমি যখন ওকে আবিষ্কার করলাম সোয়াসের সামনে তখন বব উত্তেজনায় টগবগ করছে। ওর আগ্রহ ও উত্তেজনার বিষয় যখন জানতে পারলাম তখন আমার আগ্রহ কমার পালা।
চারমাস আগে থিসিস জমা দিয়েছি। এখনও আমার পরীক্ষার তারিখ ঠিক হয়নি। আর বব উত্তেজিত বাংলাদেশ নিয়ে। বাংলাদেশের ব্রক্ষ্রপুত্রও যমুনা নিয়ে বিশাল পরিকল্পনা আঁট
ফেব্রুয়ারি 1, 2006
আমার থিসিস সুপারভাইজার বব ব্রাডনক ফিরে এসেছে বাংলাদেশ থেকে। সকাল বেলায় বাসায় ফোন করেই দেখা করতে বললো।
পরিবেশ বিজ্ঞানের ক্লাশটা নিয়ে আমি যখন ওকে আবিষ্কার করলাম সোয়াসের সামনে তখন বব উত্তেজনায় টগবগ করছে। ওর আগ্রহ ও উত্তেজনার বিষয় যখন জানতে পারলাম তখন আমার আগ্রহ কমার পালা।
চারমাস আগে থিসিস জমা দিয়েছি। এখনও আমার পরীক্ষার তারিখ ঠিক হয়নি। আর বব উত্তেজিত বাংলাদেশ নিয়ে। বাংলাদেশের ব্রক্ষ্রপুত্রও যমুনা নিয়ে বিশাল পরিকল্পনা আঁট
ব্লগে কি লেখা উচিত তা নিয়ে পাঠক লেখকদের পরামর্শচেয়ে আমি কয়েকবার লিখেছি। আড্ডাবাজ একটি লেখা লিখলেও পরে ব্লগের ব্যাকরণ সম্পর্কে ধারণা দিতে এগিয়ে আসেন নি।
আমার প্রশ্ন ছিলো ব্লগের একটা চরিত্র নির্ধারণের। গল্প বলতে আমরা এক ধরনের লেখাকে বুঝি। কবিতা, নাটক, চিঠি,ডাইরি লেখা সবকিছুরইএকটা চরিত্র আছে। ইন্টারনেটে যে ব্লগিং তারও এক ধরনের চরিত্র তৈরি হয়ে গেছে গত তিন/চার বছরে।
কেউ যখন এগিয়ে আসলেন না পরামর্শ দিতে তখন নিজেই নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম। ইন্টারনে