শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামির ব্যাস্ত সফরসূচিতে তিনি ঈদে 4 দিন ছুটি নিয়েছিলেন।এছাড়া বাকি সবদিন তিনি বিভিন্ন সমাবেশে জোটসরকারের উন্নয়ন স্রোতের গতিধারা বর্ননা করেন।
হারুনুর রশিদ সাহেবের বিগত 4 বছরের আন্দোলন পর্যালোচনা এবং সিদ্ধান্ত সরকার উৎখাতের আওয়ামি হুমকি বালখিল্যতা। অবশ্য আরও একটা আবিস্কার আছে ওটা পড়ে বুঝতে হবে।
জামায়াতের মহাসমাবেশের ব্যাপক সাফল্য। লাখ লাখ লোক ঢাকায় জনসমাবেশ করেছে। তাসনীম আলমের রিপোর্ট।তবে এ সংখ্যার আকর্ষন হোসেন জামালীর রিপোর্ট। যার বক্তব্য এমন যে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা এসেছে 75এ 16ই আগষ্ট। এর আগের বাংলাদেশ ভারতের আত্তীকৃত হওয়ার ধারাবাহিকতায় ছিলো। যাই হোক ভারতবিদ্্বেষ রাজনীতির বড় একটা উপাদান। প্রথম পাতার শেষ
বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা অশিক্ষা না, প্রধান সমস্যা কুশিক্ষা। শিক্ষাবিষয়ে কিছু বলবার সামান্য যোগ্যতা হয়েছে প্রায় দুই যুগের অভিজ্ঞতা। আমি শিক্ষার অপব্যাবহারে মনোনিবেশ করবো তার আগে শিক্ষার লক্ষ্য সম্পর্কে আমার অভিমত বলি।
মানুষকে ক্রমাগত প্রচেষ্টায় মানুষ হয়ে উঠতে হয়। এই পথ সবাই পারি দিতে পারে না। এই পথে কড়ি পানসি বাহন সব শিক্ষা। শিক্ষা মানুষকে মানুষ হওয়ার চেতনা জাগায়। মানবিকতার শিক্ষা দেয়। ঐতিহ্য , বর্তমান, বাস্তবতা , পরিকল্পিত ভবিষ্যত, আর সভ্যতার নিরিখে তার অবস্থান জানতে শেখায়।
শিক্ষা অন্ধধারনা, গোড়ামি মুক্ত মানুষ তৈরি করে যারা যৌক্তিকতা বুঝে এবং ভুল হলে ধারনা সংশোধন করে। অন্তত তাদের আন্তরিক প্রয়াস থাকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। শিক্ষার উদ
কালো নিথর জলে দুঃখের ছায়া পরে আছে
একটা দুটো ব্যার্থতার স্মৃতি পুষে প্রতিটা মানুষ।
হঠাৎ করেই চোখে পরলো। কোন গায়ককে আগে নামের আগে ডঃ ব্যবহার করতে দেখি নি। কিসের ডঃ তা নির্দিষ্ট করেন নি। তবে গান ঝাক্কাস। আমার ব্যাক্তিগত পছন্দের একটা গানের কথা এরকম
ডালে শুধু বাদুর ঝোলে হাতি যেমন ঝুলে না
কোলের শিশু ছাড়া কোলে বয়স্ক কেউ দুলে না
তুমি ছাড়া তেমনি এ মন দুঃখ ব্যাথা ভুলে না--
আরও অনেক আশ্চর্য গান আছে। ফ্রি ডাউনলোড করতে চাইলে সি ও ও এল টি ও এ ডি সাইট এ গিয়ে বাংলা গান এ ফাহিম লিখে খুজতে দিলে বান্দার 20টি গান আসবে। মজার গান আরেকটা হলো
চানি্ন রাইতে গাছের পাতা ফিসফিসাইয়া কয়
বোকা লোকে স্বপ্ন দেখে দিন তো কারও নয়--
আমার গোপন ইচ্ছা হলো এই গানগুলোর গীতিকার কে ? তার দেখা পেলে পদধুলি নিয়ে জীবন ধন্য করতাম। আপনারা কেউ
কৈশোরের সব ভালো লাগার সময়ে কবিতাই ছিল বসত বাটি। কবিরাই ছিলেন আদর্শ। রাতভর কবিতা আবৃত্তিই ছিল একমাত্র ইবাদত।
তারপর বাস্তবতার চাপে, আর বিদেশের ইঁদুর দৌড়ের প্রতিযোগিতায় নেমে মানসিক উৎকর্ষতার শেকড়ে আর জল পড়ে না। হাতের কাছে কোনো কবিতার বইও নেই। আবৃত্তি করার কথা মনেও আসে না।
কাওসার আহমেদ চৌধুরীর লেখা গানটি বরং শোনা হয়ে যায় কোনো না কোনো বাঙালি আস্তানায়: কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে। জোনাকীর আলো নেভে আর জ্বলে শাল মহুয়ার বনে।
কিন্তু এখ
বাংল ায় ব্লগ লেখা যাচ্ছে দেখে আমরা সবাই তো এসে হামলে পড়লাম বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজে। কেউ পুত্র কন্যার ছবি আপলোড করছি। কেউ কবিতা লিখছি। কেউবা পত্রিকায় আগে ছাপা হওয়া সংবাদ তুলে দিচ্ছি। যারা অন্য মিডিয়াতে লিখেছেন তারা তাদের পুরনো লেখা আবার এখানে পোস্ট করছেন। কেউ বা এমনি এমনি একে তাকে ভেঙচি কাটছেন, ধমক দিচ্ছেন।
এসবের মানে হচ্ছে নতুন এই মাধ্যম, মানে ব্লগের কোনো চরিত্র এখনও তৈরি হয়নি। যেহেতু ইন্টারনেটে এটি প্রকাশ পাচ্ছে সেজন্য মানি যে এখানে স্বাধীনতা ব্
বাংল ায় ব্লগ লেখা যাচ্ছে দেখে আমরা সবাই তো এসে হামলে পড়লাম বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজে। কেউ পুত্র কন্যার ছবি আপলোড করছি। কেউ কবিতা লিখছি। কেউবা পত্রিকায় আগে ছাপা হওয়া সংবাদ তুলে দিচ্ছি। যারা অন্য মিডিয়াতে লিখেছেন তারা তাদের পুরনো লেখা আবার এখানে পোস্ট করছেন। কেউ বা এমনি এমনি একে তাকে ভেঙচি কাটছেন, ধমক দিচ্ছেন।
এসবের মানে হচ্ছে নতুন এই মাধ্যম, মানে ব্লগের কোনো চরিত্র এখনও তৈরি হয়নি। যেহেতু ইন্টারনেটে এটি প্রকাশ পাচ্ছে সেজন্য মানি যে এখানে স্বাধীনতা ব্
ধারনা, হরতাল আর বিজয় দিবস 96 এ ভ ুতএর মন্তব্য আর ধারনায় ওয়ালীরএবং তাসকিয়া ও ইমরান এর মন্তব্যের ভিত্তিতে কিছু বলব।
ভুত হরতালের বর্বর স্বভাব এর সাথে চাক্ষুস পরিচয় 95এ। এর আগে হরতাল বিষয়টার ভয়াবহতা বুঝি নি। নতুন এসেছি ঢাকায় আর তখন ম্যারাথন হরতাল শুরু হলো। 24,36,48,72,96 দিনদিন ঘন্টা বাড়ে। মাসিক হিসেবে হরতাল এর সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না এমন অবস্থা।
96 ঘন্টার হরতালের তৃতীয় দিন মামাতো ভাইয়ের জন্মদিন। সেখানে যাচ্ছি। লোকেশন মতিঝিল। ব্যাংকপাড়া আর স্টকএক্সচেঞ্জের দুই পাশে সারিসারি ট্রাক। ট্রাকের উপরে বসে থাকা দিনমজুরের দল যারা উপার্জনের জন্যে এসেছিলো। অনেকে অনেক কাজে আসে। আমার কিংবা আমার সাথেযারা তাদের এবং তাদের পরিবারের আহার সংস্থান
পড়াশোনা আর মহাকর্ষ গবেষনা করছেন এখন। মহাকর্ষীয় ত্বরন মাপছেন বিছানা থেকে ঝাপ দিয়ে
শুরুহচ্ছে জাতীয় হরতাল সপ্তাহের প্রথম দিন। আপনারা যারা সরকারি অফিসে চাকুরি করেন তাদের অবগতির জন্যে জানানো যাচ্ছে, আপনারা নিশ্চিন্তে পরিবারের সাথে সময় কাটান। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী কর্মকর্তাদের জ্ঞাতার্থে বলছি, রাজপথে মর্নিং ওয়াক করতে করতে অফিস যেতে পারেন তবে বেশী বোঝা নিয়ে চলবেন না। যেকোনো সময় যেকোনো দিকে ঝেড়ে দৌড় দিতে হতে পারে। অফিসে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হলে পরুন ট্রাউজার হালকা টি শার্ট পায়ে রানিং সু। তবে হায়াত মউতের মালিক আল্লাহ, পথে বেঘোরে মরতে হলে ঈমান নিয়ে মরুন জিকির করতে করতে পথ চলুন।
ব্যাবসায়ি ভাইদের সাময়িক অসুবিধার জন্যে আমরা দুঃখপ্রকাশ করছি। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে আপনাদের সামান্য ক্ষতি মেনে নিন। গৃহীনিরা ঘরে ঘরে পিকনি