Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

January 19th

আহবান করা হোক ব্যানার প্রতিযোগিতার

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০১/২০০৬ - ৯:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ। নামটি নিশ্চয়ই যুৎসই। কিন্তু ব্যানারে যে জলপ্রপাতের ছবি দেয়া আছে তা নামের সাথে যথেষ্ট সাযুজ্য বহন করে না। তার ওপর আমার ধারনায় এটি নায়াগ্রা জলপ্রপাতের ফটোগ্রাফ।
ছবিটি নির্দোষ। বাংলা নতুন ব্লগের সাথে এর অনেক কিছুই খাপ খেয়ে যায়। বিপুল জলরাশির ধারা। জলের স্রোত। বাঁধ ভাঙ্গা না হলেও জলের এই উচ্ছল চলন ও গন্তব্যের দিকে ছুটে যাওয়া প্রচন্ড শক্তিতে বেশ আকর্ষণীয়। অবশ্য কেউ কেউ একে জলের পতনও বলতে পারেন। পতন বা পতিত কখনও ধ্বনাত্মক ধারনা জাগ


বিজয় দিবস ৯৬

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০১/২০০৬ - ২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক নপুংশক বিপ্লবে জন্ম তোমার
দুর্ভিক্ষ আর গুপ্তহত্যার নির্বাক ইতিহাস শৈশব।
সামাজিক ভয় আর অবরোধে তোমার বেড়ে ওঠা---

যথেচ্ছা সম্ভোগ শেষে , সমাজের শামুক খোলসে
লুকায় সামাজিক মানুষ,
প্রাগৈতিহাসিক বিচারে তোমাকে পাথর ছুড়ে মারে

ধর্মের ফেরীওয়ালা, তাদের অপরাধে।
নেতারা তোমাকে ধর্ষণ করে তোমার গর্ভে রোপন করে প্রগতির বীজ
তুমি প্রসব করো অভাব- দারিদ্র- জীর্নতা।
ভুল প্রেমিকের হাত ধরে হাটো-
এখানে চিন্তার দাসত্ব, শৈল্পিক পতিতাবৃত্তি
অপরাধীর নির্লজ্জ পৃষ্ঠপোষকতা
হত্যা লুনঠন আর নগ্ন শক্তি প্রদর্শনী
অসুস্থ এই সমাজে অসুস্থ প্রতিযোগীতায়
স্বপ্নহীন বেচে থাকা

রাজপথের সব মৃতু্যই ইতিহাসের আবর্জনা।

ভাগ বাটোয়ারার অশ্লীল ই


শেকড়ের সন্ধানে: আপনাদের জন্য ধারাবাহিক নাটক

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: বুধ, ১৮/০১/২০০৬ - ৮:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সিকোয়েন্স ঃ 1
সময় ঃ সকাল
চরিত্র ঃ শহীদ, রিয়া
স্থান ঃ বাংলাদেশ অফিস

ব্যাক টু ক্যামেরা রিভলভিং চেয়ারে বসে আছে শহীদ।
টেবিলের ওপর দু হাত দিয়ে তাল দিচ্ছে সে।

ডাড ডাড ডারা ডারা ডা ডারা ডারা ডা ডারা ডারা ডা
ডাড ডাড ডারা রারা রাররররররররর ডা।
(থিম মিউজিক। এরপর এটা বিভিন্ন দৃশ্যে বাজবে।)

দরজায় নকের শব্দ শোনা যায়।
শহীদ অফ যা ভয়েস)ঃ কাম ইন।

ক্লোজআপে একটু করে দরজার ফাঁক দিয়ে মাথা বাড়ায় রিয়া।
রিয়া অবাক।
রিয়ার ভিউ পয়েন


January 18th

ধারনা

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: বুধ, ১৮/০১/২০০৬ - ৩:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোট বাচ্চাদের ভিতরে সামপ্রদায়িকতা ঢুকছে। দায় শিশুদের না। ওরা বড়দের অনুকরন করে। কয়েকটা জানা গল্প নতুন করে শোনাই। আমার মামাতো ভাই বয়েস হয়তো 6, আমার সাথে সম্পর্ক মোটামুটি। খেলছে নিজের মতো । আমাকে গম্ভীর মুখে বললো জানো লাল পিপড়া না হিন্দু। বললাম তাই নাকি কিভাবে বুঝলা। বললো ওরা হিন্দু বলেই কামড়ায় কালো পিপড়া মুসলমান লালপিপড়া হিন্দু। বললাম লাল পিপড়াতো হিন্দুদেরও কামড়ায় ধর্ম বিচার করে কামড়ায় এমনতো শুনি নি। উত্তর এ্যাহ তুমি বেশী জানো?

আমি ছোট বেলায় এ জিনিষ শুনেছি । অন্য একটা বিষয় শুনেছি রবীন্দ্রনাথ নজরূলের বিবাদ। রবীন্দ্রনাথ ষড়যন্ত্র করে বিষ দিয়ে নজরুলকে বোবা বানিয়েছে আর নোবেল চুড়ি করে নিয়েছে। এই গল্প বিশ্বাসযোগ্য নয় কিন্তু আমার ধারনা ছিলো


নিবার্চন কমিশনার নিয়োগ ও হাসানের অভিনন্দন

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: বুধ, ১৮/০১/২০০৬ - ১০:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লন্ডন, স্ট্র্যাটফোর্ড থেকে হাসান নতুন দু'জন নির্বাচন কমিশনারকে শুষ্ক অভিনন্দন জানিয়ে প্রশ্ন করেছেন এই নিয়োগের কি কোনো দরকার ছিল। তার এই প্রশ্নের জবাব বুঝতে তার যাতে সুবিধা হয় সেজন্য প্রথমআলোর এই ছবিটা তুলে দিলাম।
আদালতের রায় নিয়ে নতুন ও পুরনো কমিশনাররা কি রকম আকাশ-পাতাল মন্তব্য করছেন তা এই গ্রাফিকস -এ তুলে ধরা হয়েছে। হাসানের প্রশ্নের অন্তত: একটা জবাব এখানে পাওয়া যায়।
নতুন ভোটার তালিকা বন্ধের জন্য হাইকোর্টের রায়কে বিতর্কিত করে তোলার একটা উপ


আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: বুধ, ১৮/০১/২০০৬ - ৯:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাংলা ব্লগের এই সাইট জমে উঠেছে। সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সাধুবাদ।
জমে যে উঠেছে তার প্রমাণ ব্লগারদের মধ্যে বাদ-বিসম্বাদ, কলহ-বিবাদ লক্ষ্য করলেই বুঝা যায়। মইনের উপর খাপপা ব্লগাররা একচোট নিলেন তাকে। সুতরাং মডারেটরকে ঝুলি থেকে বের করতে হলো ফিলটারিং-এর অস্ত্র।
আড্ডাবাজ নিজেই রাজাকার, জামায়াত ইত্যাদি নিয়ে ওয়ালির সাথে এক কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েছেন। কিন্তু বেশ পেশাদারিত্বের সাথে তারা যুক্তিতর্ক চালিয়ে যাচ্ছেন তা দেখার।
আরেক দফা চোট গেলো ছাতা-মা


রবার্ট ব্রাডনকের সাক্ষাৎকার

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ১৮/০১/২০০৬ - ৯:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ড. রবার্ট ব্রাডনক। দীর্ঘদিন লন্ডন ইউনিভার্সিটির স্কুল অব অরিয়েন্টাল ও আফ্রিকান স্টাডিজ (সোয়াস) ও কিংস কলেজে অধ্যাপনার পর এখন স্বেচ্ছা অবসরে আছেন। তবে সিনিয়র রিসার্চ ফেলো হিসেবে এখনও যুক্ত রয়েছেন কিংস কলেজের সাথে। ড. ব্রাডনক দক্ষিণ এশিয়া বিশেষত: ভারত, পাকিসত্দান ও বাংলাদেশ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। এই অঞ্চলের স্বার্থ ও নীতি সংশিস্নষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে রয়েছে তার বেশ কয়েকটি বই এবং বিশ্বের নামকরা গবেষণা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে অর্ধশতাধিক গবেষণা-পত্র। সমপ্রতি তিনি বা


রবার্ট ব্রাডনকের সাক্ষাৎকার

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ১৮/০১/২০০৬ - ৯:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ড. রবার্ট ব্রাডনক। দীর্ঘদিন লন্ডন ইউনিভার্সিটির স্কুল অব অরিয়েন্টাল ও আফ্রিকান স্টাডিজ (সোয়াস) ও কিংস কলেজে অধ্যাপনার পর এখন স্বেচ্ছা অবসরে আছেন। তবে সিনিয়র রিসার্চ ফেলো হিসেবে এখনও যুক্ত রয়েছেন কিংস কলেজের সাথে। ড. ব্রাডনক দক্ষিণ এশিয়া বিশেষত: ভারত, পাকিসত্দান ও বাংলাদেশ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। এই অঞ্চলের স্বার্থ ও নীতি সংশিস্নষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে রয়েছে তার বেশ কয়েকটি বই এবং বিশ্বের নামকরা গবেষণা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে অর্ধশতাধিক গবেষণা-পত্র। সমপ্রতি তিনি বা


কবিতা সমালোচক তেলাপোকা ও একজন কবি

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: বুধ, ১৮/০১/২০০৬ - ৩:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লুনা রুশদীর কবিতা ছাতা- ছাতাপড়া কবিতা বিষয়ে বেশ আলোড়ন। তেলাপোকাবিদ্্বেষিনী এই কবি তেলাপোকার বংশ হবে ধ্বংস শিরোনামে তেলাপোকা মারার ষুধের বিজ্ঞাপন করে ফেলবেন অচিরেই।
রবিঠাকুর কবিদের অশেষ স্বাধীনতা দিয়েছেন। কবিমানসে যা প্রকাশিত তাই সত্য কবিগুরুর এমন বানীর পর কেউ কবিতার সমালোচনা করার মতো নির্বোধ হলো কিভাবে???
ছাতা নিয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে যাই সামনে দেখি পিচ্চি এক ফকিরনী বাচ্চা কোলে ভিজতেছে। তার ছাতা কিনার পয়সা নাই এই দেখে কবিতা লিখি ফেলাই। এই হলো সম্পূর্ন কবিতা।
কোথায় যেনো পড়েছিলাম অনুবাদের পর যে ভাবটা অবশিষ্ট থাকে তাই কবিতা। অবশ্য কবিতা অনুবাদের জন্যে কথাটা প্রযোজ্য। লুনা রুশদী রেগে এই কবিতা মাওরি ভাষায় অনুবাদের চেষ্টা করতে পারেন। আমি ইংর


January 17th

ব্যার্থ শৈশব

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: মঙ্গল, ১৭/০১/২০০৬ - ৩:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি যখন শিশুশিক্ষায় স্বরে অ স্বরে আ হ্রস্ব ই দীর্ঘ ঈ শুরু করেছি তখন আমাদের বাসার আশেপাশে বিদু্যৎ ছিলো না। পড়তে হতো তেলের বাতিতে। সন্ধ্যা হলে নিয়ম ছিলো সাঁঝ বাতি জ্বালানোর। একটা লম্প জ্বেলে মা কোনার ঘর মাঝের ঘর বড় ঘর শেষে আবার রান্না ঘরে। নিয়মটা এমন কেন আমি জানি না। তবে প্রতিটা ঘরে একবার সন্ধ্যার পর সাঁঝ দিতে হবে, আয়না ঢেকে রাখতে হবে, খোলা চুলে উঠানে নামা যাবে না। রীতিমতো রোমহর্ষক পরিবেশ। ভুতের ভয় যদি আমার না থাকে থাকবে কার?

আমি কোনার ঘরে যাব দুপুর বেলা,একা, অসম্ভব। সেখানে মাঝেমাঝে সাদা শাড়ী পড়া এক রমনী বসে থাকে। অনেকে দেখেছে। আর রাতে ও ঘরে যাওয়া ওটা আমার সাধ্যের বাইরে।
উঠানে জোড়া আম গাছ, প্রতিবার মুকুল আসে গুটি ধরে না। কারন জ্বীনের