.....আমি যাই গা।
বিজয় মিছিলের ব্যবস্থা করি গিয়া......
.......................গেলেই যুদি উইকেট আরেকটা পইড়া যায়....।
অরূপ,সবগুলোরে ড্রাফট বানিয়ে রাখুন। নাইলে লেইখা পোস্ট দেয়ার আগেই পরেরটা পইড়া যাইব ...........
..........খবর আছে রে আইজ!!!!!!!!!
অমঙ্গল আশংকা সত্য প্রমাণিত হলে বিহ্বল লাগে। সামরিক বাহিনী নিতান্ত বাধ্য হয়ে রাজনৈতিক সংস্কার করছে, গভীর খনন চলছে, আগামি 18 মাস নির্বাচনের কোনো সম্ভবনা নেই।
মতার আনন্দ এমনই। সাখাওয়াত সাহেব খুব নিশ্চয়তা দিয়ে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বলেছিলেন তার অনেক অভিজ্ঞতা। বিভিন্ন দেশে জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন উর্দিবাজ সাখাওয়াত বলেছিলেন ছবিসহ ভোটার তালিকা তিনি প্রযুক্তির কল্যানে 90 দিনের ভেতরেই করে দিতে পারবেন। তার বিস্তারিত পরিকল্পনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ না দিয়ে বলি যখন সবাই ভোটার তালিকা ভূমিষ্ট হওয়ার সময়কাল নির্ধারণ করছিলো 12 মাস, 10 মাস, যখন কেউ কেউ এটাকে অপচয় বলছিলো তখন তার এই বানী- স্বল্প সময়ে স্বল্প মূল্যে ছবিসহ ভোটার তাল
সামাজ্র্যবাদ নিপাত যাক বলে অনেক মিছিল করেছি। সাম্রাজ্যবাদের চেহারা দেখতে পাইনি। উত্তর উপনিবেশবাদ কথাটা মনে হয় একটু একটু বুঝতে পারতাম। শুধু অর্থ নয় বুদ্ধির জন্যও যে বাধ্য হয়ে আমরা বিদেশের ওপর নির্ভরশীল এও দেখেছি কর্মক্ষেত্রে গিয়ে। আমার চেয়ে অন্তত: পাঁচশ' গুণ বেশি বেতনের বিদেশী পরামর্শককেও মাসের পর মাস শেখাতে পড়াতে হয়েছে কেবল দেশের কার্যপদ্ধতি নয় পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন তৈরি করার উপায়ও। সাহায্য প্রকল্পের 70% চলে যায় এরকম ডিগ্রি পাশ বিদেশি পরাম
সামাজ্র্যবাদ নিপাত যাক বলে অনেক মিছিল করেছি। সাম্রাজ্যবাদের চেহারা দেখতে পাইনি। উত্তর উপনিবেশবাদ কথাটা মনে হয় একটু একটু বুঝতে পারতাম। শুধু অর্থ নয় বুদ্ধির জন্যও যে বাধ্য হয়ে আমরা বিদেশের ওপর নির্ভরশীল এও দেখেছি কর্মক্ষেত্রে গিয়ে। আমার চেয়ে অন্তত: পাঁচশ' গুণ বেশি বেতনের বিদেশী পরামর্শককেও মাসের পর মাস শেখাতে পড়াতে হয়েছে কেবল দেশের কার্যপদ্ধতি নয় পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন তৈরি করার উপায়ও। সাহায্য প্রকল্পের 70% চলে যায় এরকম ডিগ্রি পাশ বিদেশি পরাম
নবী ইজিকিয়েলের অস্বাভাবিক সব কাজকর্মের কথা আগের পর্বে বলা হয়েছে। যা থেকে নিউরোসাইন্সের গবেষকরা সিদ্ধানত্দে পৌঁছেছেন যে তিনি এপিলেপ্সিতে ভুগছিলেন। অন্যান্য নবীদের আচার-আচরণের বর্ণনা ও নিজের ঢোল-কীর্তন পড়ে অনুমান করা যায় যে আজকের পৃথিবীতে বাস করলে তাদেরকে আমরা মানসিক ব্যাধি হাসপাতালেই পাঠাতাম। এ বিষয়ে সাওনি পয়গম্বরের উদাহরণটা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি।
পয়গম্বরদের কালে তখনও এসব মানসিক রোগ আবিষ্কার হয়নি। কিন্তু রোগটা ছিলো। অনেক জাতি-গোষ্ঠীতেই এরকম আ
একটি মানুষ সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত কি না তা নীচের লক্ষণগুলো দেখে বুঝা যায়। সবার মধ্যেই একসাথে সব ক'টি লক্ষণ থাকতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। আক্রানত্দ হওয়ার মাত্রার উপর নির্ভর করবে কয়টি লক্ষণ বা লক্ষণের প্রবলতা।
লক্ষণ 1: হ্যালুসিনেশন: একে বলা যায় ভুল দেখা। এ অবস্থায় মানুষটি যা দেখছে বলে ভাবছে তা আসলে ঠিক নয়। "সর, সর, আমার চোখের সামনে থেকে সর"- এ কথা রাস্তার পাগলদের বলতে আমরা দেখি। এই বলে আজো ওঝারা জি্বন-ভূত তাড়ায়। এই কথা বলেই পয়গম্বররা শয়তান তা
আঠারো মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা নিজেই এটা জানিয়েছেন। কারণ তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে ঐ সময় তার লাগবে। তাহলে কি জনপ্রতিনিধি নন এমন একটি শাসক গোষ্ঠীর নির্দেশে এই 18 মাস বাংলাদেশ চলবে? সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক দেশই যেখানে আমাদের প্রত্যাশা সেখানে এই সংবাদ নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিকর। কে দেবে জবাব?
জরম্নরি অবস্থা চলছে দেশে। সাংবিধানিক রীতি মেনেই ঘোষিত হয়েছে জর
আঠারো মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা নিজেই এটা জানিয়েছেন। কারণ তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে ঐ সময় তার লাগবে। তাহলে কি জনপ্রতিনিধি নন এমন একটি শাসক গোষ্ঠীর নির্দেশে এই 18 মাস বাংলাদেশ চলবে? সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক দেশই যেখানে আমাদের প্রত্যাশা সেখানে এই সংবাদ নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিকর। কে দেবে জবাব?
জরম্নরি অবস্থা চলছে দেশে। সাংবিধানিক রীতি মেনেই ঘোষিত হয়েছে জর