ডারউইন থেকে ডাবল হেলিক্স - ১

দিগন্ত এর ছবি
লিখেছেন দিগন্ত (তারিখ: শুক্র, ২১/০৩/২০০৮ - ১:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

auto(আমার আরেক প্রিয় পাগলা বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসনের জন্মদিন ৬ই এপ্রিল, খুব সামনেই। ইচ্ছা আছে ওই দিনেই আমি ডাবল হেলিক্সের লেখাটা শেষ করতে পারব। )

আজকাল কেউ যদি কোনো বিজ্ঞান-সংক্রান্ত পত্র-পত্রিকায় খবর পড়তে যান তাহলে আর কিছু না হোক একটা বিষয়ে খবর প্রথম পাতায় পাবেনই। সেটা হল জেনেটিক্স। মানে জিনতত্ত্ব। বিজ্ঞানের খবর পড়লেই দেখবেন হয় কোনো বিজ্ঞানী নতুন কোনো রোগের জন্য দায়ী কোনো জিন আবিষ্কার করেছেন, নাহয় আর কেউ কোনো প্রাণীকে ক্লোন করার চেষ্টা চালাচ্ছে, এমনকি কোথাও উচ্চফলনশীল ধানের চাষ হচ্ছে - সবই কোনো না কোনো ভাবে জিনের সঙ্গে জড়িত। আজকের দুনিয়ায় জিন নিয়ে নাড়াচাড়া করে কত কি করার কথা ভাবছেন বিজ্ঞানীরা - অধিক শক্তিশালী মানুষ বানানো বা বংশগত রোগমুক্তির মত আরো অনেক সম্ভাবনার নতুন পথ দেখিয়েছে জিনের আবিষ্কার।

মজার কথা, জিন-বিজ্ঞান চিরকাল এই অবস্থায় ছিল না। ইলেক্ট্রিক যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করে যেমন এডিসন ধনী হয়েছিলেন বা আপেক্ষিকতা আবিষ্কার করে যেমন আইন্সটাইন জগৎজোড়া খ্যাতি পেয়েছিলেন, জিন আবিষ্কারকের ব্যাপারে কিন্তু তা হয়নি। শুধু তাই নয়, জিন আবিষ্কারের পর থেকেই একে মানুষের হিতে না লাগিয়ে হিতে-বিপরীত করে মানবজাতিকে মনুষ্যত্ব-বিহীন এক সিউডো-সায়েন্সের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেই অতল খাদের কিনারা থেকে কি ভাবে জিন-বিজ্ঞান গত পাঁচ দশকে আবার প্রথম শ্রেণীতে স্থান করে নিল, সেই ইতিহাসও কম রোমহর্ষক নয়।

জেনেটিক্সের তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা ঊনবিংশ শতাব্দীতে শুরু হয়ে থাকলেও বংশগতি বলে কিছু যে হয় তা আদিম যুগ থেকেই মানুষ পর্যবেক্ষণলব্ধ জ্ঞান হিসাবে কাজে লাগিয়ে এসেছে। একজন মানুষের নিকটাত্মীয়দের সাথে আচার-আচরণগত মিল তখনও লক্ষ্য করা হত। বাবা-মায়েরা নিজের ছেলেমেয়ের মধ্যে নিজেদের বৈশিষ্ট্য খুঁজে বেড়াতেন তখনো। তবে তার প্রয়োগ ছিল মূলত পশুপালন আর কৃষিকাজে। যে গরু বেশী দুধ দেয় তার বাচ্চাও যে বেশী দুধ দিতে পারে বা যে গাছের ফল বড়বড় হয় তার আশেপাশে একই বীজ থেকে জন্মানো গাছের ফলও বড় হবে। তাছাড়া, বীজ ধরে রাখা আর কৃষিকাজের আরো অনেক বুদ্ধিই আসে বংশগতির ধারণা থেকে। তবে তখন তত্ত্বগতভাবে এতটা শক্তিশালী না হলেও পর্যবেক্ষণ করে অনেক দূরই গিয়েছিল মানবসভ্যতা। এর পরের ধাপে আসে নির্বাচিত পুনরুৎপাদন - মানে সিলেক্টিভ ব্রিডিং। বেশী দুধ দেওয়া গরুর বেশী করে সন্তান এনে বা বড় ফলের গাছের বীজ সংরক্ষণ করে আরো বেশী বেশী জায়গায় ছড়িয়ে দিয়ে অদিম মানুষ অনেক প্রজাতির মূল বৈশিষ্ট্য থেকে দূরে পাঠিয়ে দিয়েছে - নিজের খাদ্যসমস্যার সমাধানের জন্য। আজকে আমরা যে কলা খাই, সেই কলা স্টেরাইল কলা, আসল কলায় বীজ থাকে। কিন্তু বীজ থাকলে কি আর খেতে ভাল লাগে? তাই অযৌন জননের মাধ্যমে প্রজনন-অক্ষম কলাগাছ বানিয়ে তাতে যে কলা ধরে তাই আমরা খাই। আর এই বিদ্যা অর্জিত হয়েছে হাজার নয়, প্রায় দশ হাজার বছর আগে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে (এখনো এই অঞ্চলের প্রজাতিগুলোর কলাই আমরা বেশী খাই - যেমন সিঙ্গাপুরী আর মার্তামান)- সুতরাং, আদিম মানুষকে যতই বিজ্ঞানে অনুন্নত বলা হোক না কেন, বংশগতির ব্যাপারে মানুষের ধারণা অনেক পুরোনো।

auto

কিন্তু কি কারণে এই বংশগতি লক্ষ্য করা যায়? কি সেই বস্তু যা জীবের শরীর থেকে বার্তা বয়ে নিয়ে যায় অপত্যের শরীরে? বাবা-মায়ের মত গুণ কেন ছেলেমেয়ে পায়? তা নিয়ে নিশ্চয় জল্পনা আদিম যুগেও ছিল। তবে, এই ধারণাকে প্রথম তত্ত্বের আকার দেবার চেষ্টা করে গ্রীকরা। হিপোক্রিটাস এক তত্ত্বের উদ্ভাবন করেন যার নাম প্যাঞ্জেনেসিস (Pangenesis)। তার দাবী ছিল, যৌন মিলনের সময় শরীরের বিভিন্ন অংশের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ কোনো না কোনো ভাবে বংশগতি বয়ে নিয়ে যায়। এই তত্ব আজকে আমাদের কাছে যতই হাস্যকর লাগুক, আজ থেকে দু হাজার বছর আগে এটাই ছিল অনেক। এই তত্ত্ব অনেক কাল পরে হাতে গিয়ে পড়ে চার্লস ডারউইনের। "অরিজিন অব স্পিসিস"-এর পরেই ডারউইন তখন সবে আলোচনার মূলে এসেছেন। তার অরিজিন অব স্পিসিসে উনি আগেই দাবী জানিয়েছিলেন বংশগতির সাথে প্রকরণ (variance) এর সম্পর্কের কথা। সেই বংশগতির ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে উনি তখন আবার ফিরিয়ে আনলেন এই প্যানজেনেসিসকে। মেন্ডেলের দাবীমতে, সারা শরীরের কোষগুলো থেকে গেমুলস বলে একধরণের পদার্থ ক্ষরিত হয় - যা কিনা জমা হয়ে থাকে মানুষের যৌনাঙ্গে। এ ভাবেই, সব কোষই কিছু না কিছু বৈশিষ্ট্য অপত্যে পৌঁছে দেবার একটা সুযোগ পায়। এ দিয়ে উনি অনেকগুলো পর্যবেক্ষণের ব্যাখ্যাও দিয়ে দিলেন। অনেক সময়েই দাদুর বৈশিষ্ট্য নাতি পেয়ে যায়, কিন্তু ছেলে পায় না। সেটা কেন হয়? না অনেক গেমুলস সুপ্ত হয়ে যায় জননের সময় কিন্তু পরবর্তীতে আবার জেগে উঠতে পারে। তারাই এর জন্য দায়ী। এই তত্ত্ব উনি পেশ করলেন ১৮৬৮ সালে, তার বই "ভ্যারিয়েশন অব এনিম্যালস এন্ড প্লান্টস আন্ডার ডোমেস্টিকেশন" নামক বইতে। এর পরের বই "দ্য ডিসেন্ট অব ম্যান"-এ উনি মানুষের মধ্যে এর প্রভাব নিয়েও বিশদ আলোচনা করেন, এই একই তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করেই। এই বইতে তিনি আরো বলেন যে কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য আবার লিঙ্গভেদে সুপ্ত হয়ে যায়, তাই ছেলে আর মেয়েদের মধ্যে একই গেমুলস থেকে হলেও চরিত্র-বৈশিষ্ট্য আলাদা ধরণের হয়। সবথেকে মজার কথা, ডারউইন এটাও বলেন যে জীবিত সময়ে অর্জিত বৈশিষ্ট্যও পরবর্তী প্রজন্মে পৌছে দেওয়া সম্ভব - যেটা ছিল আদপে ল্যামার্কের মতবাদ। যদিও বিবর্তনের জন্য এই অধিগত বৈশিষ্ট্যকে উনি স্বীকার না করে প্রাকৃতিক নির্বাচনের নীতি উদ্ভাবন করেছিলেন, গেমুলাস দিয়ে বংশগতি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে উনি সেই ল্যামার্কের ভুলটাই ফিরিয়ে আনলেন।

যদিও এখন এ নিয়ে হাসাহাসির এখন আর কিছু নেই, তবুও আরো কিছু সমসাময়িক তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করার লোভ সামলাতে পারছি না। প্যানজেনেসিসের মত আরেক তত্ত্বে মনে করা হত মাতৃজঠরে ভ্রূণ কিছু অতিক্ষুদ্র অংশ নিয়ে তৈরী হয়। এই তত্ত্বের নাম প্রিফর্মেশনিসম। এই অতিক্ষুদ্র অংশগুলো এক একটি পূর্ণাঙ্গ মানুষ হয়ে উঠতে পারে। সহজ কথায়, যেভাবে ভ্রূণ থেকে পূর্ণাঙ্গ মানুষ তৈরী হয়, সে ভাবেই আরো কিছু ক্ষুদ্র হোমানকুলাই (Homunculi) থেকে ভ্রূণ তৈরী হয়। হোমানকুলাই আবার যে কোনো লিঙ্গের বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে পারে, কারণ উভয়ের উপস্থিতিতেই তা বৃদ্ধি পায়। ধর্মতত্ত্ববিদেরা আরো একধাপ এগিয়ে গিয়ে দাবী জানালেন যে আজকের পুরুষেরা সকলেই তাহলে আদমের শুক্রথলির হোমানকুলাই থেকেই তৈরী, আর নারীরা ইভের ডিম্বাশয়ের। আর আজকে যা আমরা জিনগত রোগ বলে জানি, তাকে ধরা হল ভ্রূণ গঠনের সময় ভগবানের রোষ, বা অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মায়ের কুচিন্তার ফল। আবার এও মনে করা হত, যদি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মায়ের চাহিদা ঠিকঠাক না মেটানো যায়, তবে হতাশা থেকে বাচ্চার বিকৃতির (এখনকার জিনগত রোগ) সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নেপোলিয়ান তো আইনই পাশ করিয়ে দিয়েছিলেন যে অন্তঃসত্ত্বা মায়েরা দোকান থেকে কিছু জিনিস তুলে নিয়ে গেলেও তাদের শাস্তিও হবে না।

কিন্তু এই তত্ত্বও ধোপে বেশীদিন টেঁকে নি। মাইক্রোস্কোপের বহুল ব্যবহার শুরু হবার অনেক খুঁজেও এরকম কোনো হোমানকুলাই পাওয়া যায় নি। দু-একটা নড়াচড়া করা ছোটোখাটো কিছুও না। কিন্তু ডারউইনের তত্ত্ব এর চেয়ে বেশী দিন চলেছিল, হয়ত তত্ত্বটা ডারউইনের ছিল বলে, অথবা ছোটো গেমুলাসগুলো এতটাই "ছোটো" ভাবা হচ্ছিল যে মাইক্রোস্কোপকেও বিজ্ঞানীরা ততটা ভরসা করতে পারছিলেন না। কিন্তু সেই আশায় জল ঢেলে দিলেন আগস্ট ওয়েইস্ম্যান নামে আরেক বিজ্ঞানী। উনি একটি ইঁদুরের লেজ কেটে দেখালেন যে লেজকাটা ইঁদুরের বাচ্চার লেজ তো গোটাই থাকে। কিন্তু গেমুলাস তাহলে 'মনে রেখে' সেই বৈশিষ্ট্য পরের প্রজন্মে প্রবাহিত করে না। উনি বংশগতির ধারকের নাম দিলেন জার্ম-প্লাসম আর বললেন, কোনো জীবের জীবদ্দশায় কোনো অধিগত বৈশিষ্ট্য (ইঁদুরের কাটা লেজ) জার্মপ্লাসমকে প্রভাবিত করে না।

আগে ওয়েইনবার্গের বিজ্ঞানচিন্তা নিয়ে লেখার সময় লিখেছিলাম যে বিজ্ঞানী-মহলে 'হিরো' অনেক, কিন্তু কোনো 'প্রফেট' নেই। এই ব্যাপারটাই বিজ্ঞানকে আবার সত্যের পথে আরো একবার নিয়ে গেল। ডারউইন বিজ্ঞানীমহলে 'হিরো' হলেও তার বক্তব্য প্রমাণ ছাড়া গ্রহণের প্রশই ওঠে না। তাই প্রমাণের অভাবে ডাস্টবিনে চলে গেল ডারউইনের বংশগতির তত্ত্ব। আজও ডারউইনকে যুগান্তকারী বিজ্ঞানী বলে মানা হয়, কিন্তু তার বংশগতির তত্ত্ব কেউ পড়েও দেখে না, ঐতিহাসিক জ্ঞান বৃদ্ধির ইচ্ছা না হলে।
(চলবে)


মন্তব্য

ফারুক হাসান এর ছবি

হুম। পড়ছি
----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।

শিক্ষানবিস এর ছবি

মানুষের ভবিষ্যতের অনেকটাই নির্ভর করছে জিনতত্ত্বের উপর। অনেক অজানা কথা জানলাম এই সুন্দর অনুবাদটি পড়ে। প্যানজেনেসিস, প্রিফর্মেশনিজ্‌ম, গেমুলস বা জার্মপ্লাজম কোনটি বিষয়েই তেমন কিছু জানতাম না।

বিজ্ঞানের সাথে যখন মানবজাতির ইতিহাস, ঐতিহ্য ও ভবিষ্যৎ, আর জীবনের অর্থের প্রশ্ন জড়িয়ে থাকে, তখন পড়তে অন্যরকম মজা লাগে।

শিক্ষানবিস এর ছবি

ও, একটা কথা জানা হয়নি। এটা কিসের অনুবাদ সেটা স্পষ্ট করে বলেননি কিন্তু। ওয়াটসন আর ক্রিকের "দ্য ডাবল হেলিক্স" বইটির অনুবাদ, নাকি ওয়াটসনের লেখা কোন প্রবন্ধের অনুবাদ? মনে হচ্ছে কোন প্রবন্ধের অনুবাদ।

আর শুভকামনা রইল, ৬ই এপ্রিলের মধ্যেই যেন অনুবাদটা শেষ করতে পারেন।

দিগন্ত এর ছবি

এটা অনেকগুলো সূত্র থেকে লিখছি বলে আর কোনো উল্লেখ করিনি। উইকি ছাড়াও ইন্টারনেটের আরো কিছু সাইট আর ওয়াটসনের ডি-এন-এ বইটা থেকে নেওয়া অংশ আছে এতে। ডাবল হেলিক্সের সময় আবার বেশী করে ওয়াটসনের অংশ থাকবে।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

যথারীতি ঝরঝরে লেখা।

বিজ্ঞানী-মহলে 'হিরো' অনেক, কিন্তু কোনো 'প্রফেট' নেই

কথাটা আগের লেখাতেই মাথায় গেঁথে গিয়েছিল।

ডারউইন বিজ্ঞানীমহলে 'হিরো' হলেও তার বক্তব্য প্রমাণ ছাড়া গ্রহণের প্রশই ওঠে না।

নবী আর বিজ্ঞানীদের মধ্যে এটাই, বোধ হয়, মূল পার্থক্য।

মানুষ যে কবে অন্ধ ধর্মানুভূতি ত্যাগ করে নির্দ্বিধায় প্রশ্ন করতে শিখবে!

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

জাহিদ হোসেন এর ছবি

ওয়াটসনের "ডাবল হেলিক্স' বইটি একসময় খুবই আনন্দের সাথে পড়েছিলাম। আপনি অনুবাদ করলে খুবই ভাল হবে।
একটা খুব কাজের কাজ করা হচ্ছে।

_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

দিগন্ত এর ছবি

বইটা আমার কাছ নেই - এটাই সমস্যা। তবে ওনার অন্য বইটাতে বিশদে না হলেও সংক্ষেপে অনেক কথাই আছে ডাবল হেলিক্স নিয়ে। আর ইন্টারনেটেও অনেক কথা পাওয়া যাচ্ছে। দেখি কতদূর কি লিখে উঠতে পারি।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

ডাবল হেলিক্সের অনুবাদ বাংলা একাডেমী থেকে বেরিয়েছিল অনেক আগে... যতদুর মনে পড়ে ডঃ মুঃ ইব্রাহীম স্যারের করা...

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।