মাইরি ! এমন আজাইরা পোস্ট আর দিকি নি- ০৪

দৃশা এর ছবি
লিখেছেন দৃশা (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০২/২০০৯ - ৫:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিলগ

বসন্ত শব্দটা শুনলেই আমার চোখে ভাসে হলুদ-কমলার দারুন মিশ্রনে তৈরী মন খুশি করা রঙ বাসন্তীর বর্ণিলতার ছবি। এতো কিছু থাকতে এই রঙের কথাই কেন মনে আসে নিজেও জানি না। ক'টাদিন আগেই হয়ে গেল পহেলা ফাল্গুনের রমরমা আয়োজন। চারিদিকে কেবল বাসন্তী রঙের কলরব... এক একটা মানুষ যেন ঋতুরাজ বসন্তের এক একটা টুকরো। আমার বাড়ির সামনের পার্কখানায় একরাশি পুচকার দল বাসন্তী রঙে নিজেদের সাজিয়ে চারিদিক মাতিয়ে রেখেছিল নাম না জানা হরেক রকম রঙ্গিন পাখিদের মত কিচিরমিচির স্বরে। এদের মধ্যে কেউ বেসুরা সুরে সুর লাগায় তো কেউ আর একজনের গাঁদাফুলে মোড়ান ঝুঁটিখানা টেনে নামিয়ে দেয়... কেউ বামে তাকিয়ে গায় তো অন্যজন ডানে তাকিয়ে...কারো মুখ হাসি হাসি তো কারো মুখ কঠিন গোমড়া...কে জানে কি না পেয়ে তার মন আজ এতো ভার। নিজ ঘরের একচিলতে বারান্দায় দাড়িয়ে এসব দেখি মন ভরে। এমন একটা ঝরঝরে দিনে আমি আক্কেল আলী দিন কাটাই নিজ ঘরে বসেই...তাই মনের ক্ষুধা মেটাই এই ক্ষুদে ক্ষুদে টুকরো টুকরো বসন্তদের নির্মল বাসন্তীয় আনন্দ দেখে। বিধাতা নামের কেউ যদি থেকে থাকেন তবে তার কাছে একটা জিনিস সে সময়ে না চেয়ে থাকতে পারিনি। “এই দেবশিশুদের দৈহিক বয়স বেড়ে গেলেও যেন মনের বয়স এমনটাই থেকে যায় আজীবন, জীবনের সুন্দর মুহুর্তগুলো যেন তারা ঠিক আজকের মতই উপভোগ করে যেতে পারি এতোখানি নির্মলতার সাথেই”।

Get this widget | Track details | eSnips Social DNA

ভরা নদীর বাঁকে দেঁতো হাসি

আজাইরা পোস্টে আজাইরা কোন কাহিনি থাকবো না এইটা কি হইতে পারে কন... নাকি হওয়া উচিৎ? লুক আমি বেজায় ভালু... তাই নিয়মের বাইরে যাইয়া তো আর কাজ-কর্ম করতে পারি না। তাই আইজকা কমু আমার জেঠতো ভাইয়ের কু-কিচ্ছার লইজ্জার কাহিনি। যারা ছুটু মানুষ হোক ছেলে কিংবা মেয়ে এইটুকুন পর্যন্ত আইসা চুখ বন্ধ কইরা উলটা হাইট্টা চইলা যান শিশুতোষ গপ্পো পড়তে। শিশুমনে বিরুপ প্রভাব সৃষ্টি করা আমার মত ভালু সজ্জন ব্যক্তির কাজ না।

যাই হোক আমার এই জেঠতো ভাই আছিল বেজায় রোমান্টিক ছেলে। ক্লাস সিক্সে থাকতে সে আমগো এক দূর সম্পর্কের লতায় পাতায় জড়ানো খালার লাইগা লিপিস্টিক খরিদ কইরা বাসায় তোষকের নীচে গুঞ্জাইয়া রাখছিল। তখনকার সময় আত্মীয় সাত্মীয়ের মধ্যে প্রেমে পড়াই কমন ঘটনা আছিল, আর কন্যা সম্পর্কে আমগো খালা হইলেও বয়সে ছিল আমার ভাইয়ের ছুটু। যদিও সেই প্রেম অংকুরেই বিনষ্ট হইছিল মাইয়ার বেওয়াফায়ি আর আমার জ্যাঠীমার জুলুমের লাইগা। একদিক দিয়া পুলা লিপিস্টিক সমেত ধরা খাইল মায়ের হাতে, আর অন্যদিকে লিপিস্টিক না পাওয়ার ক্ষোভে মাইয়া দিল কঠিন দাবড়ানি। পরবর্তী অবস্থা বুঝার লাইজ্ঞা ইশারাই যথেষ্ট নাকি কন? যদিও তার প্রথম প্রেমের স্মৃতি-স্মারক হিসাবে আমরা কতিপয় গেদা পুলাপাইন তারে তার অষ্টাদশতম জন্মদিনে দিছিলাম জয়নাল হাজারীর বিপুল বিখ্যাত বই “বিজুর বিচার চাই”। আল্লাহ বাঁচাইছিল আশপাশে কোপ মারার লাইজ্ঞা রামদা টামদা আছিল না, নইলে আলবত আমগো দিকে ফিক্কা মারতো।

যাউক বহুত ধান ভানলাম, এইবার ভাত রান্ধার পালা। আমার এই জেঠতো ভাই এর সাগরেদ ছিল আমগো ফ্যামিলির সবচেয়ে বড় ভাই যিনি সম্পর্কে আমগো ফুফাতো ভাই। বড় হওয়ার পরও তিনি কেন জানি আমার এই জেঠতো ভাইরে পীর মানতো। যদিও নানা সময়ে আমার এই দুষ্টু জেঠতো ভাই আমগো বড় ভাইরে বিশাল বিশাল যন্ত্রনাময় সমস্যায় ফালাইয়া ঘটনাস্থল থেইকা পলাইয়া গিয়া দূর থেকে খাড়াইয়া মজা দেখত। তাও বড় ভাইয়ের কলিজার টুকরা আছিল এই বদ পোলা।

একদিন বেশ কয়েকজন পুলাপাইন একত্রে বইসা টিভি দেখতাছিল, তার মধ্যে ছিল আমগো সেই দুই ভাইও। সেই বড় ভাইয়ের বেশ প্রিয় ছিল বিটিভি, তার থেকেও বেশী প্রিয় ছিল বিটিভির অনুষ্ঠান 'ভরা নদীর বাঁকে'। কেন কে জানে? ওইদিন সবাই বইসা অন্য কিছু দেখতে চাইতেছিল, কিন্তু আমার সেই বড় ভাই কিছুতেই চ্যানেল বদলাইতে দেয় না... সে তখন ভরা নদীর বাঁকেই দেখব। এরকম অবস্থায় আমার জ্যাঠতো ভাই ক্ষেইপা গিয়া তারে জিগায় 'ভাই তুমি ভরা নদীই দেখাবা, আমগোরে চ্যানেল বদলাইতে দিবা না?' বড় ভাইও তেজের লগে কয় “হো আমি ভরা নদীর বাঁকেই দেখুম, অন্য কিছু দেখতে দিমু না তোগোরে এখন কিছুতেই...যা পারছ কর গা”। এরপর যেই কান্ড আমগো জেঠতো ভাই করলো তা অনাদিকাল পর্যন্ত মনে থাকব আমগো পরিবারে। পোলা ক্ষেইপা ক্ষুইপা যাইয়া টিভির সামনে গিয়া পিছন কইরা খাড়াইল আর পিছনের লুঙ্গি তুইলা পশ্চাতদেশ দেখাইয়া কইলো “দেখ বেটা দেখ, মন ভইরা ভরা নদীর বাঁকে দেখ, পরে কইস না তোরে ভরা নদীর বাঁকে দেখাই নাই”!

আমরা সে সময় ওই জায়গায় উপস্থিত না থাকলেও ঝড়ের বেগে এই খবর চারিদিকে ছড়ায়ে গেল গা। ওইখানে যে বদ ভাইগুলা হাজির আছিল তারাই পরে এই জিনিস রঙ মিশাইয়া কইল বেবাক্তেরে। এরপর দুই ভাইয়ে কথা কওয়া কয়ি বন্ধ থাকল কিছুদিন। আর বেচারা জেঠতো ভাই? পোলাপাইনের ডরে সামনেও আসে না, মুরুব্বীরাও তার দিকে আড়চোক্ষে চাইয়া মুচকি মুচকি হাসে। আর ভুলেও যদি পুলাপাইনের সামনে পইড়া যায় তাইলে বদরা তার দিকে এমুন ভ্রু উঠায়া শয়তানী হাসি দিয়া তাকাইত যার মানে দাঁড়ায় “কিরে ভাই, তোর ভরা নদীর অবস্থা কি? শুকাইয়া ভরাট হইয়া গেছে নাকি বাঁকে বাঁকে ঘুইরা বেড়াইতেছে?!” শয়তানী হাসি

আহারে আগে কি মজার দিন কাটাইতাম আমরা! মন খারাপ

Get this widget | Track details | eSnips Social DNA

ছবিসূত্র

ডিসক্লেইমারঃ আমার এই পুস্ট চুরদের চুরি করার জন্য উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থুক্কু উন্মুক্ত। কিন্তু কুনু চুর যদি এই কামটা করতে চায় আমি তার খোমা দেখতে চাই। কারন নিজ খরচে তার ব্রেইন স্ক্যান করাইয়া তাতে কি আছে আমি দেখতে আগ্রহী। দেঁতো হাসি


মন্তব্য

কীর্তিনাশা এর ছবি

মজার কাহিনী হো হো হো

মজাপাইলাম !!

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

দৃশা এর ছবি

আপনার হাসি দেইখা আমারও হাসতে মন চাইল।
কতক্ষন হাসি। হো হো হো
---------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

আলাভোলা এর ছবি

দেঁতো হাসি
===================
আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা
স্বপনদোলা নাচিয়ে আয়,
আয়রে পাগল আবোল তাবোল
মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়।

দৃশা এর ছবি

কেলাইয়াছো... এ বিশ্বলয়ে...বিরাট শিশু... আনমনে... কেলাইয়াছো! দেঁতো হাসি
.......................................................................
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

অতিথি লেখক এর ছবি

চ্রম আজেইরা খ্রাপ পুস্ট খাইছে
---------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক

দৃশা এর ছবি

জ্বী, কথা সইত্য! শয়তানী হাসি
-----------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

হাহ হাহ হাহ... "ভরা নদীর বাঁকে" নামটা অনেক দিন পর মনে পড়ে গেল। বাকিটা নিয়ে মন্তব্য না-ই করি। খাইছে

দৃশা এর ছবি

অতি বিরক্তিকর এক অনুষ্ঠান আছিল। এক বেটা হাটে মাঠে ঘাটে খাড়াইয়া খালি বকবক করত। রেগে টং
আপনি লুক ভালু না। অর্ধেক কথা পেটে রাখেন। মন খারাপ
------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ফাহিম এর ছবি

চ্রম আজাইরা হইসে মাইরি... দেঁতো হাসি

=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;

দৃশা এর ছবি

চ্রম আজাইরা বলিয়া আর লজ্জা দিবেন না লইজ্জা লাগে
-------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

তীরন্দাজ এর ছবি

খুব সাবলীল আর মজাদার বর্ণনা আপনার!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

দৃশা এর ছবি

আপনে যখন বলছেন তখন ধরে নিলাম খানিকটা হলেও ঘটনা সইত্য।
শুকরিয়া তীরু'দা।
-------------------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আপনার আজাইরা লেখাগুলা আসলেই চ্রম মজাদার দেঁতো হাসি

পড়তে এত আরাম মনে হয় যেন পাশে বইসা গল্প শোনাচ্ছেন!

দৃশা এর ছবি

এতো আরাম যেন কাশফুলের নরম ছোঁয়া?
যান আপনার আর আপান্র ইস্ত্রীর বিবাহতে একটি আজাইরা পুস্টের সংকলন দিপো নে। দেঁতো হাসি
--------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

কাঁশফুলের নরম ছোঁয়া!! অনেকদিন পর মনে করায়া দিলেন হো হো হো

ঠিকাছে, মুনে থাকে যেনু চোখ টিপি

ঝরাপাতা এর ছবি

আজাইরা পোস্টগুলাই বেশি ভালা লাগে। ডেঞ্জারম্যানের লাইগা ধইন্যাপাতা, বহুত মজাক লাগসে।


নিজের ফুলদানীতে যারা পৃথিবীর সব ফুলকে আঁটাতে চায় তারা মুদি; কবি নয়। কবির কাজ ফুল ফুটিয়ে যাওয়া তার চলার পথে পথে। সে ফুল কাকে গন্ধ দিলো, কার খোঁপায় বা ফুলদানীতে উঠলো তা দেখা তার কাজ নয়।
___________________________ [বুদ্ধদেব গুহ]


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

দৃশা এর ছবি

খাইছে আমারে! কারবারটা দেখছ? ডেইঞ্জারম্যান গান দিলাম কুন খাট্টা আমলে আর এক পুস্টে, সে ধইন্যবাদ দেয় কলিকালে আইসা ভিন্ন পুস্টে! অ্যাঁ
-----------------------------------------------.........
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ফারুক হাসান এর ছবি

মাইরি ! এমন আজাইরা পোস্ট আর দিকি নি দেঁতো হাসি :D দেঁতো হাসি

দৃশা এর ছবি

মাইরি দাদা, জীবনের আর দেকেচেন কি! ছবে তো ছুরু!
------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

অমিত আহমেদ এর ছবি

দৃশার বেশির ভাগ পোস্টের সব চেয়ে বড় সুবিধা হলো পড়ার পর বেশ খানিকক্ষণ মন ভালো থাকে।

সিরাম!


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল

দৃশা এর ছবি

ধন্যবাদ হে 'গন্দমের' জনক !
----------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

দৃশার লেখার বড় ভক্ত হইয়া যাইতাসি দিন দিন।
কোন দুঃশ্চিন্তা ছাড়াই আপনার লেখা পড়ে ফেলা যায়।
মন খারাপ থাকলে তো ভাল হইবোই আর ভাল থাকলে তো আরো ভালা।
এমন সুন্দর বসন্তের আগমনী দিনে বইসা বইসা কাটাইসেন তাইলে ?
আপনার ফুল দেওনের কেউ ছিলনা আগে কইবেন না ? জোগাড় কইরা দেয়া যাইতো !!
তার 'ভরা নদীর বাঁকে'-র কাহিনী পইড়া এখনো হাসতাসি।
ভালা থাইকেন সবসময়। আজাইরা পোস্টা লেখা বন্ধ করলে কিন্তু খবরাছে কয়া দিলাম।
------------------------------------

--------------------------------------------------------

দৃশা এর ছবি

যাক বড় হইয়া বলতে পারবো আমার একটা ভূত ভক্ত আছিল।
আমি খুবই বুদ্ধিমান মানুষ। ভীড় ভাট্টায় কুনুদিন বাইড় হইয়া মানুষের পায়ের চাপা খাই না। ঘরে বইসা বরং মানুষের কান্ড-কারখানা দেহি। তাই কইতাম চাই, উৎসবের দিন ঘরে বইসা থাকার মানে এই না যে আমি কারো অপেক্ষায় আছি জীবনে আসার। তাই ব্যতি-ব্যস্ত হইয়েন না জনাব ভূতের বাচ্চা ভাই। দেঁতো হাসি
ভাল থাকেন ।
------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

তানবীরা এর ছবি

আরো আজাইরা পড়তে চাই দৃশা।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

দৃশা এর ছবি

দোয়া রাখেন আমি যেন বড় হয়ে আজাইরা লেখক হইতে পারি। হো হো হো
--------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ফারুক হাসান এর ছবি

আবার জিগ্স!

*********************************
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী,
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।

দময়ন্তী এর ছবি

এ: অসইব্য সব কথাবার্ত্তা! খাইছে
তবে অসইব্য হইলেও পড়তে লাগে বেশ৷ একেবারে বে এ এ এ শ যারে কয় ৷ দেঁতো হাসি
------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

দৃশা এর ছবি

দেখলেন দিদি দেখলেন! পুলাপাইন কত অসইব্য? খালি অসইব্য কীর্তিকলাপ!শয়তানী হাসি
তয় কইছেন যখন পড়তে বেএএএএশ লাগছে...তাইলে এমুন অসইব্য জিনিস আরো লেখার সাহস পাইলাম। চাল্লু
------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গরমের দিনে মাঝে মইধ্যে এইখানে এইরমই গরম পরে যে পুরা ভরা নদীর বাঁকে স্টাইলে নিজেরে টেবিল ফ্যান দিয়া বাতাস খাওয়ানো লাগে! দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দৃশা এর ছবি

বইদেশে তো আপ্নে টারজান সাইজা থাওলেও কুনু সমুইস্যা নাই।
টারজান সাজলে ভরা নদীর বাঁকের লাইগা এঁকেবেকে পজিশন মত আর ফ্যানের সামনে খাড়ানোরও পেরেশানী নাই, খুললাম খুল্লা হাওয়া বাতাছ খেতে পারবেন... আর মানুছ আপনাকে ইস্টাইলিশও বলবে...ফলো কব্বে নে আপনাকে। লাখ টেকার সাজেশন দিলাম(চাল্লু)
-------------------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

নজমুল আলবাব এর ছবি

তোর উপ্রে হালকা রাগ ছিলো। এইটা পড়ে কেটে গেছে। চ্রম লিখছিস।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

দৃশা এর ছবি

কেনু কেনু রাগ কেনু ছিল? তবে যাউক যে কারনেই থাউক ...কাইটা গেছে এটাই বড় কথা। আমার কদম্বুচি নেন আব্বাশ্রী চাল্লু
----------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

লেখার ইশ্টাইল বেজায় মজাদার! ডিসক্লেইমারটা চ্রম হইসে।
এমুন আজাইরা পুস্ট নিয়মিত দিতে হবে। এক দফা এক দাবি।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

দৃশা এর ছবি

আপনে একমাত্র বান্দী থুক্কু বান্দা যে এই ডিসক্লেইমারটা নোটিশ করছেন। দেঁতো হাসি
আপনে আমার আজাইরা লেখা নিয়মিত পড়েন দেইখা আরো লিখার বল পাইলাম 'হে সন্ন্যাসীধারার এক সংসারী'। হো হো হো
-------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

অতিথি লেখক এর ছবি

মজা পাইসি। তোমার ফ্যামিলি যে পুংটা হব সেইটা তোমার দেখেই বুঝছিলাম দেঁতো হাসি

-ইশতিয়াক

দৃশা এর ছবি

এই যে একটা মানহানিকর কথা কইলা। দিমু নি ডেফেমেশনের কেস ঠুইকা?
পরে আবার আমারে কইতে পারবা না যে তোমারে আমি সাবধান করি নাই। শয়তানী হাসি
------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আপনার লেখা পড়ে সবাই মজা পায়। আর আমার মন খারাপ হয়ে যায়। হিংসায় গা জ্বলে।
এত মজা করে ক্যাম্নে লিখেন?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

দৃশা এর ছবি

যা বুঝলাম খুব একটা বিশাল পচানি দেওয়ার টেরাই করলেন আমারে। চিন্তিত
----------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

পরিবর্তনশীল এর ছবি

হুঁ, বলছে আপনাকে‌!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে [অতিথি] এর ছবি

নতুন কুনু আজাইরা পোস্ট পইরতে মঞ্চায়। মন খারাপ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।