কুকুর নয়, শিবির হইতে সাবধান!

কাজী মামুন এর ছবি
লিখেছেন কাজী মামুন (তারিখ: শনি, ১৪/০৮/২০১০ - ৮:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বয়স তখন কত! বারো কি তের! কুমিল্লা জিলা স্কুলের ছাত্র ছিলাম, তখন সম্ভবত ক্লাস সেভেনে। একদিন স্কুল থেকে ফিরছি। সাইকেল তখনো পাইনি বলে, সকালে বাবা রিকশায় করে নামিয়ে দিয়ে যেত স্কুলের গেটে। বই কেনার নেশা হয়ে গিয়েছিল তাই ফেরার পথের রিকশা ভাড়া বাঁচিয়ে ঠাকুরপাড়া’র বাসা পর্যন্ত আমি হেঁটেই ফিরতাম। ফুটবল খেলতে গিয়ে পায়ে ব্যাথা পেয়ে একদিন বাড়ি ফিরছিলাম খুড়িয়ে খুড়িয়ে হেটেঁ।

উদ্দেশ্য, স্কুলের মেইন গেট থেকে রিকশা নেব, আমাদের স্কুলের মেইন গেট পার হয়ে কান্দিরপাড় এর দিকে কিছুদূর এলেই উল্টোদিকে ছিল ফুলকুড়ি আসর (এখন এখানে কমিউনিটি সেন্টার)। ওটা কি জিনিশ তখনো জানা ছিল না। খোড়াতে খোড়াতে ফুলকুড়ি আসর পার হয়ে কিছুদূর এসেছি, হঠাৎ দেখি একটা মটর সাইকেল এসে পাশে ব্রেক কশলো, একজন ভদ্রলোক হাঁসি হাঁসি মুখ নিয়ে জিজ্ঞেস করলো- “আরে! তুমি রিপনের ভাই না?” রিপন ভাই আমার ফুফাত ভাই। বললাম- “হুম”। এরপর জিজ্ঞেস করলো- “পায়ে কি হয়েছে?” বললাম- “খেলতে গিয়ে ব্যাথা পেয়েছি”। বললো-“বাসা কোথায়? চলো- নামিয়ে দিয়ে আসি”। প্রথমে একটু চমকালেও, ভদ্রলোককে দেখে নিপাট ভদ্রলোকই মনে হলো, আর মটর সাইকেলে চড়ার লোভও ছিল। রাজী হলাম। পথে টুকটাক কথা- গেটের সামনে নামিয়ে দিয়ে বললো- “আমি রিপনের বন্ধু, আমরা ফুলকুড়ি আসর থেকে একটা সাধারন জ্ঞান প্রতিযোগীতার আয়োজন করছি, তোমাকে আমি চিনি, তুমি নাকি ভালো ছাত্র বেশ এটা রাখো, প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে ফুলকুড়িতে জমা দিয়ে এসো। আমরা পুরষ্কার দেব” জিজ্ঞেস করলাম-“কি পুরষ্কার?” বললো- “বই”।

বই মানেই তখন মহার্ঘ কিছু! আমি ভাবলাম, ভালোই তো! লোকটাকে আমার ভালোই লাগলো।
প্রশ্নগুলো সহজ, আমি বুঝে পেলাম না, এর জন্য পুরষ্কার দেয়ার কি আছে! যাই হোক যথা সময়ে দিলাম। ঐ লোকের সাথে দেখা হলো, খাতির যত্ন করলো। পুরষ্কার পেলাম। ওদের কাছে অনেক বই ছিল। তখন বাছ বিচার এর বয়স নয়, যা পাচ্ছি পড়ছি। গোলাম আজমের লেখা কি কি জানি বইও ছিল ঐ তালিকায়। আমাদের ক্লাসের ‘ফার্স্টবয়’ মহিউদ্দিন ও যায় আমার সাথে।
এরপর একদিন রিপন ভাই বাসায় এলো, বললাম তাকে ঐ ঘটনা। ভাইয়া কিছুক্ষন চুপ করে রইলেন। বললাম ওরা অনেক ভালো, আমাকে বই দিচ্ছে পড়তে। ভাইয়া জিজ্ঞেস করলেন “কি বই?” এনে দেখালাম। ভাইয়া বললেন-“তোর আর ওদের ওখানে যাওয়ার দরকার নেই!” আমি বুঝতে পারলাম না ভাইয়া কেন বলছিলেন! তখন ভাইয়া আমাকে মর্মার্থ বুঝিয়ে বললেন কিছুটা। আরো কিছুটা বুঝলাম কিছুদিন পরে আমার ফার্স্টবয় বন্ধুটিকে যখন দেখলাম ক্লাসসে টুপি পড়ে আসতে শুরু করলো। টুপি পড়াতে দোষের কিছু নয়, শুনলাম সে ইসলামী ছাত্র শিবির নামে এক সংগঠনে যোগ দিয়েছে। আর আমাকে অত খাতির যত্ন করা লোকটি তখন কুমিল্লা শিবিরের সভাপতি বা সেক্রেটারী।

জামাত-শিবির আমরা চিনি পারিবারিকভাবেই সুতরাং মনে মনে ভাইয়ার প্রতি কৃতজ্ঞই হলাম। আমার ঐ বন্ধুটি কলেজে পড়া অবস্থাতেই শিবিরের ‘সাথী’ হয়ে যায়। শিবিরের বেশ কর্মঠ কর্মী। তবে এস এস সি তে অল্পের জন্য স্ট্যান্ড করতে না পারা বন্ধুটি এইচ এস সি তে এসে সেকেন্ড ডিভিশনে কোনো রকমে পাশ করে। বর্তমানে খুব সম্ভবতঃ শিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য। আমার সাথে স্কুলের পর থেকেই যোগাযোগ নেই- দুজন ভিন্ন পথে হেঁটেছি তাই।
বলছিলাম শিবিরের কৌশল সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতার কথা, কি করে কোমল শিশু মনে এরা প্রভাব ফেলে।
কুকুর কে আপনি শেকল দিয়ে বেঁধে রাখতে পারেন কিন্তু শিবিরকে?

এবার আসা যাক আরো একটু বয়স্ক ছাত্র হলে এরা কি করে ধোঁকা দেয়।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেক্ষাপট
রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাস হিসেবে যাত্রা শুরু করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৭ সালে। ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে রাজনীতি না করার শর্তে অঙ্গিকারনামা নেয়া হয়। প্রথম কিছুদিন ভালো কাটলেও শিক্ষাঙ্গনে রাজনীতি প্রবেশ করানোর শিবির এর কৌশলের কাছে এ অঙ্গীকার নামা কিছুই না! বন্ধন সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংসদের ব্যানারে ছাত্রশিবির রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসে প্রথম রাজনীতি শুরু করে [১]। প্রতিষ্ঠার দুই বছরের মধ্যে শান্ত ক্যাম্পাস হয়ে ওঠে রক্তক্ষয়ী রণাঙ্গন। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়েছে মারামারি হানাহানির কারণে।
কুকুর কে আপনি ভয় দেখিয়ে দূরে সরিয়ে দিতে পারবেন কিন্তু শিবিরকে?

এবার আসা যাক সামাজিক প্রেক্ষাপটে, আমাদের বোধ-বুদ্ধি সম্পন্ন সমাজকে এরা কি করে ধোঁকা দেয়।

ডিসেম্বর ২৬, ২০০৯। দৈনিক আমাদের সময়ে খবর প্রকাশ- “কুমিল্লায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের প্রতিরোধের মুখে বৃত্তিপ্রদান অনুষ্ঠান থেকে সরে গেছে শিবির”[২] সংবাদটি ভুল কারণ অনুষ্ঠানটি থেকে শিবির সরে যায় নি! বরং ভিন্নস্থানে করেছে।[৩]

আমাদের বোধ বুদ্ধি সম্পন্ন সমাজকে শিবির বোঝাচ্ছে-“কেবলমাত্র একটি গোষ্ঠী/দল মুক্তিযুদ্বে অংশগ্রহণ করেনি।দলমত নির্বিশেষে দেশপ্রেমিক ও সৎসাহসী নাগরিকগণ অংশগ্রহণ করেছেন একটি দুর্নীতিমুক্ত সার্বভৌম বাংলাদেশ গড়ার জন্য। ইসলামী ছাত্রশিবির মুক্তিযোদ্বাদের সন্তানদের জন্য বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি তাদের ভক্তি ও ভালবাসার বহি:প্রকাশ ঘটিয়েছে।” [৩]
কুকুরকে আপনি চাইলে গুলি করে মেরে ফেলতেও পারেন কিন্তু শিবির কে?

রেফারেন্সঃ
[১]http://www.comillaweb.com/2010/08/05/5400/
[২]http://www.amadershomoy.com/content/2009/12/26/news0218.htm
[৩] http://www.idbangla.com/forums/viewtopic.php?id=2167

কাজী মামুন


মন্তব্য

পুতুল এর ছবি

শিবির ঠেকানো সহজ নয়। কিন্তু আমাদের সময় ভিক্টোরিয়া কলেজসহ কুমিল্লার প্রায় সব জায়গায় শিবির তেমন পাত্তা পায় নি। দিন বদলছে, বদলেছে শিবিরের কৌশল। ভবিষৎ মনে হয় সত লোকের শ্বাসনেই...
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

অতিথি লেখক এর ছবি

ভবিষৎ মনে হয় সত লোকের শ্বাসনেই...

শিবিরের সৎ শাষন! হা হা হা! লুঙ্গির আবার সাইড পকেট আর ঠেলা গাড়ির হেডলাইট!

ভাই, কুমিল্লায় শিবিরের রগকাটা রাজনীতি ঐ শিক্ষাঙ্গনেই সীমাবদ্ধ! জামাতের ভোটের হিসাব জানেন নাকি!

অতিথি লেখক এর ছবি

ঠিক একই ভাবে আমরা যখন জিলা স্কু্ল এর ছাত্র তখন আমাদের কে ও প্রলুব্দ করত। তাছাড়া বিভিন্ন সময়ে সহপাঠের নাম করে শিবিরের আদর্শ প্রচার করত। আর নিজেদেরকে ছাত্রলী্গ, ছাত্রদল এর সাথে তুলনা করে বলত, দেখ আমাদের সংগঠন এর ছেলেরা কত ভাল, তারা সিগারেট খায় না কিংবা রাস্তায় আড্ডা মারে না।কিন্তু কিছুদিন পরে বুজতে পেরেছি তারা খুব ভাল রগ কাটতে জানে।এই কুত্তার বাচ্চা্রা কত অবুজ শিশুকে এই ভাবে নষ্ট করেছে।

মুক্ত বিহঙ্গ৭১

অতিথি লেখক এর ছবি

একটা বিষয় ভেবে আমি অবাক হই, শিবির এত কুটচাল শিখলো কেমন করে! পৃথিবীতে আর কোনো ক্রিমিনাল অরগানাইজেশন এতটা কুটবুদ্ধি সম্পন্ন বলে আমার মনে হয় না!

কাজী মামুন

অতিথি লেখক এর ছবি

জোস হইছে ভাইয়া......

জেমাম আহমদ

zemam91@yahoo.com

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ জেমাম। তোমার এমন কোনো অভিজ্ঞতা থাকলে শেয়ার করো!

কাজী মামুন

অতিথি লেখক এর ছবি

আমার বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হওয়ায় আমার উপরেও তাদের চোখ পড়েছিল। আমি আমার মা'র কাছে কৃতজ্ঞ। আল্লাহর অশেষ রহমতে তখন তিনি আমাকে এদের খারাবীর বেপারে বুঝিয়েছিলেন। তার পর থেকে আজ পর্যন্ত তাদের সাথে ভালোভাবে কথা বলিনি। তারা দেশের শত্রু। তারা ইসলামের শত্রু।

অতিথি লেখক এর ছবি

তারা যে দেশের শত্রু এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে ৭১ এই! এখনো তাদের ইসলামের নামে ভন্ডামীর কারণে আমাদের দেশে কতিপয় লোক তাদের অপরাধ ভুলে যায়, তবে একটু হিসাব করলেই বোঝা যাবে তারা আসলে ধর্মের কতো ক্ষতি করছে!

কাজী মামুন

Fruhling এর ছবি

আমার কিছু খুবই কাছের বন্ধু অনেক অনেক টেলেন্ট হয়ে স্কুল জীবন শেষে কলেজে গিয়ে মু্ক্ত ক্যাম্পাসে শিবিরের হোন্ডা নিয়ে দৌড়িয়ে কোনমতে পাশ করে কলেজেই অনার্স শেষ করেছে। ছেলেগুলো মাথা এমনভাবে ওয়াশ করা হয়েছে যে নিজের ক্যারিয়ারের চিন্তা পর্যন্ত বাদ। মাঝে মাঝে ভাবি ওরা ভালোভাবে শিক্ষা জীবন শেষ করলে আমার থেকে হয়তো আরো ভালো অবস্হানে থাকতে পারতো। নিজের পরিবার, সমাজ, দেশকে অনেক কিছু দিতে পারতো।

অতিথি লেখক এর ছবি

শিশুদের কথা বাদ দিলাম, শিশুরা অনেক সরল থাকে! আমার অবাক তারা প্রাপ্ত বয়ষ্ক দের এমনকি আল মাহমুদ দের মতো বুদ্ধিজীবিদের ব্রেইন কি করে ওয়াশ করলো!

কাজী মামুন

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

৫ তারা।
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে! এমন কিছু অভিজ্ঞতা থাকলে শেয়ার করবেন!

কাজী মামুন

অতিথি লেখক এর ছবি

আমার সহপাঠী বন্ধু, ছাত্রলীগের দুর্ধর্ষ ক্যাডার ইদ্রিস হঠাৎ করেই শিবিরে যোগ দিলো। ইদ্রসকে জিজ্ঞেস করলাম যে দোস্ত কামডা কি করলি। ও বলে, হাই থটের মামলা, তোরা বুঝবি না। আমি বলি ভোদাই আমার বালের কথা কইস, হাই থটের মামলা। ইদ্রিস বলে দোস্ত প্লিজ গালি দিস না; গালি হইলো অসভ্যের হাতিয়ার।

এরপর মূলতঃ আমার অনীহাতেই এবং ওর বেপরোয়া কাজের কারণে ইদ্রিসের সাথে সম্পর্কে ভাটা পড়ে। আর কোনমতে পড়াশুনা শেষ করেই ইদ্রিস ইসলামী ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে জয়েন করে। তারপর বুঝতে পারলাম হাই থটের মামলা কি জিনিস।

রাতঃস্মরণীয়

অতিথি লেখক এর ছবি

হা হা হা! ইসলামী ব্যাংক আরেক শিবিরের গাহটির কথা বললেন। এটা আসলে ওদের গোলামীর পুরষ্কার এর জায়গা! আমার পরিচিত এমন কাউকে আমি পাইনি যে শিবির না করে এই ব্যাংকে চাকুরী পেয়েছে, যত মেধাবীই হোক!
অভিজ্ঞতা শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ!

কাজী মামুন

মূর্তালা রামাত এর ছবি

ভালো লেখা...

মূর্তালা রামাত

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। এরপর কুমিল্লায় শিবিরের সন্ত্রাস নিয়ে লিখবো ভাবছি। দেশের বাইরে থাকার কারণে অনেকগুলো লিঙ্ক মিসিং হয়ে আছে!

কাজী মামুন

থার্ড আই এর ছবি

একই ফাঁদে আমি পা দিয়েছিলাম। সেই মটর সাইকেলে চড়া আর বই পুরস্কার পাবার লোভে। ৮৯-৯৩ এই সময়টা আমি জিলা স্কুলের হয়ে শিল্পকলা একাডেমীতে বক্তৃতা, বিতর্ক, আবৃত্তি, অভিনয় এই সব বিষয়ে গন্ডায় গন্ডায় পুরস্কার পেতাম। তার পর ফুলকুড়ি আসর আমার পিছু নিলো, শিক্ষা সপ্তাহ, কিংবা বিজয় দিবসে ফুলকুঁড়ি থেকে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে বলতো। আমি নিষেধ করলে বাসায় এসে আব্বু আম্মুকে ম্যানেজ করতো। জিলা স্কুলের হয়ে বিএনসিসি ও স্কাউট দলের নেতৃত্ব থেকে আমার মন ঘুরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলো ফুলকুড়ির দলের প্রতি। বলতো তোমার স্কুলের সব ছেলেরাই তো এখানে। পরে মন গলে গেলো ফুলকুড়ির হয়ে কাপ জিতেছিলাম অসংখ্য। পরে স্কুল থেকে যখন বলা হলো কুচকাওয়াজে অংশ নিতেই হবে তখন পিছু হটলো রাজাকার গুলো। জাতীয় শিশু পুরস্কার পাবার পর ফুলকুড়ির হয়েও নাটক করেছি বেশ কয়েকটা। একটা সময় অনুভব করলাম তাদের আদর্শ আর উদ্দেশ্য আমার চেতণার পরিপন্থী তখনই রাজাকার গুলোরে দেখলেই দশহাত দূর দিয়ে হাঁটতাম।

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

অতিথি লেখক এর ছবি

তাই ভাবছিলাম! এ কারণেই আপনার মুখ এমন পরিচিত লাগছে!
অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ!

কাজী মামুন

ধুসর গোধূলি এর ছবি

জামাত-শিবির হচ্ছে একটা ক্যান্সার। এখন সময় এই ক্যান্সারকে বাংলাদেশ নামক শরীর থেকে কেটে ফেলে দেয়ার। নাইলে একদিন এই ক্যান্সার গোটা বাংলাদেশকেই নষ্ট করে ফেলবে।



বিএসএফ—
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ

অতিথি লেখক এর ছবি

আমাদের অতি বুদ্ধিজীবিরা যেভাবে জামায়াতের পক্ষ নিয়ে আছেন, সেই সুদিন কবে আসবে এটাই ভাবনার বিষয়!

কাজী মামুন

কিশোরগঞ্জের মুজাহিদ এর ছবি

পাগলে কি না বলে, ছাগলে কি না খায়।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।