ফুটে

আমজনতার পোদে চন্দ্রবিন্দু না দিলে সহ্য করা যায়। কিন্তু কবির পোঁদে চন্দ্রবিন্দু না দেয়ার হীন ফ্যাসিবাদী চক্রান্ত মেনে নেয়া যায় না। কইষ্যা দিক্কার।

ফুটে যায়..
হুল হায়..
কবি-পোঁদে..
কি ব্যথা!..

কি ব্যথা কবি? নীরব কেনু?

**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!

হা হা হা ----
ভাল হয়েছে শিয়াল'দা---

সুকুমার রায়ের শব্দ-কল্প-দ্রুম নামের যে ছড়াটা আছে---সেইটাও খানিকটা এই ভাব নির্ভরঃ

"ঠাস ঠাস দ্রুম দ্রাম, শুনে লাগে খটকা
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা--
শাঁই শাঁই পন পন, ভয়ে কান বন্ধ
ওই বুঝি ছুটে যায় সে ফুলের গন্ধ?"

একটা নতুন বাগধারা মাথায় এলো।

কবির পোঁদে চন্দ্রবিন্দু

অবশ্যপালনীয় ছোটখাটো কাজ, যা করা না হলে উদ্দিষ্টের মানহানি ঘটে। যেমন, গুরুজনকে দেখে সালাম দেয়া, সিগারেট লুকানো, সুন্দরী মেয়েদের দিকে হাঁ করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকা ইত্যাদি।

সুন্দর ছড়া ভাইজান!!

'ভোর হল,দোর খোল
খুকুমণি উঠরে'----ছন্দের দিকে নজরুলের এই ছড়ার সাথে মিল লাগতেছে।

আকাশলীনা।

কবির পোঁদে চন্দ্রবিন্দু

কবিতা মনোরম হয়েছে।

---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।

বেশ মজার ছড়া ।

নৈশী।

খাসা হয়েছে কিন্তু, ফক্সিয়ালভাই।

কবির উপর মাতব্বরি করা শাস্ত্রবিরুদ্ধ, তাও এমন মজার কবিতার শেষটার আরেক ভার্শন মনে এলো, বলি:

ফুটে যায় হুল হায়
কবি-পোঁদে কী ব্যথা!
চেপে বসে তা দিলেই
ফুটে ওঠে কবিতা।

কবির পোঁদে চন্দ্রবিন্দু = কপোঁন্দু, এটি সাহিত্য সমাসে হূল বিভক্তি।

জোশ... ফাটায়া
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

........................................
......সবটুকু বুঝতে কে চায়!

ঢাকায় বসে
একটি সে খেঁকশেয়ালে...
কবির ছবি
আঁকছে বসে দেয়ালে...
যেই ছবি হচ্ছে শেষ
শেয়াল ব্যাটা নিরুদ্দেশ!
যাবার আগে
কবির পোঁদে হুল দিল কোন খেয়ালে?
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

পন্ডিতজি আপনি পারেনও...........

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।