পীরজাদা

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: রবি, ১১/০৫/২০১৪ - ৩:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

পীরজাদা হাত একটু উঁচু করে বললেন -"বাবা কবুল করেছেন!" আবেশে অথবা অভিনয়ে তার দুই চোখ আধবোঁজা। একই বাক্য বারবার উচ্চারণে ঠোঁটের দুই কোণে সাদা ফেনা জমে উঠছে একটু পরপরই এবং তিনি জিভ দিয়ে তা পরিষ্কার করে পেটে চালান করে দিচ্ছেন। আমার ডান পাশের বছর চল্লিশের এক লোক এসেছেন বাচ্চা হওয়ার তদবির নিয়ে আর বাম পাশের জনের ব্যাবসা ভাল যাচ্ছে না। তবে আমার কোন সমস্যা নেই, আর আমি কোন তদবিরও করি নি। তারপরও পীরজাদা তার পীর বাবার কাছ থেকে আমার জন্য কী কবুল করিয়ে আনলেন ঠিক বুঝতে পারছিলাম না!

আমরা তিন জনেই দুই হাঁটু অনেকটা নীল ডাউন পজিশনে। শালার কামরুল ভাই একটা পিস। কোত্থেকে এইসব আজগুবি জিনিসের খোঁজখবর পায় কে জানে! আমাকে অনেকটা জোর করেই নিয়ে এসেছেন এখানে। ঠিক জোর করেও বলা চলে না, কারণ প্রথম দিকে তীব্র গাঁইগুঁই করলেও একটু পর হয়ত চরম কোন 'আইটেম' দেখা যাবে সেই আশায় রাজি হয়ে গেলাম। বলা বাহুল্য, উদ্দেশ্য সফল।

প্রথম থেকেই বলি। ক্লাস শেষ করে বসে আছি লাইব্রেরীতে। কামরুল ভাই এসে বললেন -"চল বনানী যাই।"

কামরুল ভাই এর জোঁকের কামর। বুঝে গেলাম যেতেই হবে, রক্ষা নেই। মিনমিনে গলায় জিজ্ঞেস করলাম-"কেন ভাই?"

সে প্রথমে একটু আমতা আমতা করে পরে বলল -"ওই, ওই যে এক পীর আছে না..."
আমি এ পর্যন্ত শুনেই মোটামুটি ছোটখাটো আর্তনাদ করে উঠলাম -"পীরের কাছে?!! আপনে পীরের কাছে যাবেন!! এইসব বিশ্বাস করেন আপনে! হুস!!!"

আমার এহেন অবমাননাকর প্রতিক্রিয়া দেখে কামরুল ভাই একই সাথে থতমত এবং শোকাহত হলেন। তার মুখের মাংসপেশীগুলো নতুন করে বিন্যস্ত হয়ে দুখী দুখী চেহারা নিল। গলায় আবেগের প্রায় সবটুকু ঢেলে দিয়ে তিনি বললেন -"আরে এমনি এমনি কি আর যাচ্ছি? তোমার যত সব বিষয়েই খালি ইয়া..." বলে একটু থেমে এবার একটু জোরের সাথেই যোগ করলেন -"এই, এত এত মানুষ যাচ্ছে কি এমনি এমনি? তোমার তো সবকিছুতেই খালি 'এটা না সেটা'! আরে চলই না একবার, গিয়ে নিজের চোখেই যা দেখার দেইখ।"

আমিও তখন এই "নিজের চোখেই যা দেখার" লোভে রাজি হয়ে গেলাম।

যেতে যেতে জিজ্ঞেস করলাম- "ভাই, আপনের পীরের নাম কি?"
কামরুল ভাই বিরস গলায় বললেন -"হজরত খাজা বাবা শাহ চন্দ্রপুরী।"

আমি ফিচকে একটা হাসি দিয়ে বললাম -"খাইছে! চাঁন্দে নিবাস নাকি?!"
কামরুল ভাই আমার দিকে ভ্রু কুঁচকে তাকাল শুধু।

আমি অনেকটা ব্যাখ্যা দেয়ার ভঙ্গিতে বললাম -"না মানে, এদের নাম তো ওই নিবাস অনুযায়িই হয় জানতাম। এই যেমন ধরেন ফরিদপুরী, কাসিমপুরী, দেওয়ানবাগী এই সেই ..."

কামরুল ভাই কিছু না বলে মুখ ঘুরিয়ে বসে রইলেন। খেপেছেন!!
আমি জিজ্ঞেস করলাম আবার -"তা, পীরের বয়স কেমন? যুবতী মেয়েরা বাচ্চাকাচ্চার তদবির নিয়ে আসে টাসে তো?"

কামরুল ভাই এবার পারলে আমাকে ধরে কাচাঁ চিবিয়ে খেয়ে ফেলেন। খটখটে গলায় বলেন -"আগের পীর মারা গেছেন, এখন তার ছেলে পীর।"

"ওররে খাইছে!! এইখানেও উত্তরাধিকার!! তা, এর নাম আবার কী পুরী? আলুপুরী নাকি ডালপুরী?" বলে আগ্রহের সাথে তাকাই কামরুল ভাই এর দিকে।

উনি নিরাসক্ত গলায় বলেন -"উনাকে সবাই পীরজাদা বলেই ডাকে। নাম পয়সাল। বাকের পার্টির চেয়ারম্যান।"

আমি বলি -"ওওওওও..."

২.

পীরের বাড়িতে ঢোকার গলির মুখে এসেই থামতে এবং চমকাতে হল। রাস্তায়-ই জুতা খুলতে হবে। গলির মুখেই লোক দাড়ানো আছে জুতার শেলফ নিয়ে। টোকেন নিয়ে জুতা রাখতে হয়! তারপর খালি পায়ে যেতে হয় পীরের বাড়ির দিকে। আমি কৌতুকময় চাহনীতে কামরুল ভাইয়ের দিকে তাকালাম, উনি ভ্যাবলার মত হাসি ফেরত দিলেন।

রাস্তা ধরে এগিয়ে যেতে যেতে রাস্তার পাশে পাজেরো, প্রাডো সহ বেশ কিছু প্রাইভেট কার পার্ক করা অবস্থায় আছে দেখতে পেলাম। বোঝাই যায় এদের মালিক, মালকিনরা সব পীর বাবার দোয়া প্রার্থী। হয়ত পাজেরোর যায়গায় বিএমডব্লু এর তদবির নিয়ে এসেছে।

যেতে যেতে নিচু গলায় কামরুল ভাই কে জিজ্ঞেস করলাম -"ভাই, আমি যদ্দুর জানি, এইসব পীরের কাছে লোকজন আসে আকামের উপর ঢাকনা দিতে, তা, আপনে আইলেন ক্যা?"

কামরুল ভাই কথা না বলে ফোঁস করে একটা নি:শ্বাস ছেড়ে একটু জোরে পা চালালেন। আমি উনার পেছন পেছন হাঁটা ধরলাম।

গেট দিয়ে ঢুকলেই ছোট উঠান, পুরোটাই ইট বিছানো। তারপর একটা পাঁচতলা বিল্ডিং, সাদা র্ং এর। নিচতলায় সামনের দিকে প্রশস্ত টানা বারান্দা। বারান্দায় তিন চার যায়গায় কয়েকজন করে জটলা করে বসা, নিজেদের মধ্যে চাপা গলায় কথা বলছেন। বোঝাই যায় এরা সবাই পীরের দর্শনার্থী।

কামরুল ভাই আমাকে "দাড়াও, দেখি কি করা যায়" বলে এখানকার একজন খাদেম গোছের কারও সাথে কথা বলতে চলে গেলেন। আমি চুপচাপ দাড়িয়ে দাড়িয়ে আশেপাশের কাজকর্ম দেখতে থাকলাম।

বারান্দার সাথে আড়াআড়িভাবে একটা করিডোর ভেতরে চলে গিয়েছে। সেটা দিয়ে সামনে এগিয়ে গেলেই ডানদিকে একটা দরজা। দরজার বাইরে মানুষের জটলা দেখে মনে হল সেটাই পীরের সাথে সাক্ষাতের দার! দুজন লোক, খুব সম্ভবত দর্শনার্থী, ওই ভীড় ঠেলে বের হলেন, যদিও প্রথমে তাদের পশ্চাদদেশে বের হল। কারণ উনারা ওই রুমের দিকে মুখ করে মাথা হেট করে অনেকটা রাজদরবারের কুর্নিশ করার ভঙ্গিতে ঝুঁকে পিছু হটার মত করে বের হচ্ছিলেন! দুই হাত ক্ষমা চাইবার ভঙ্গিতে জোড় করা। উনারা আমাকে পাশ কাটিয়ে বারান্দা থেকে উঠানে নেমে বারান্দা ছুঁয়ে দুই তিনবার সালাম করলেন অনেকটা পা ছুঁয়ে সালাম করার মত করে। তারপর সোজা হয়ে দাড়ালেন। এইসব কান্ডকীর্তি দেখতে দেখতে কখন যে 'বিভোর' হয়ে গিয়েছি টের পাইনি। সংবিত ফিরল কামরুল ভাইয়ের চাপা গলার ডাকে। বাস্তবতায় ফিরে দেখি আমার চোয়াল ঝুলে আছে! 'অবোধ' এর মত মুখ হা করে আছি।

কামরুল ভাই ভীড় ঠেলে 'সুট' করে ভেতরে ঢুকে গেলেন। আমিও মানুষের চিপায় প্রথমে আটকে, পরে 'হাঁচরে পাঁচরে' ঢুকে গেলাম ভেতরে। ঢুকে দেখি এটা ওয়েটিং রুম, পীরের সাথে সাক্ষাৎ লাভের অপেক্ষায় শেষ ধাপ! রুমের এক কোণে দরজা দিয়ে পাশে আরেকটা রুমে ঢুকতে হবে, যেখানে 'বেহেস্ত গামী অত্যাধুনিক ফ্লাইটের পৃথিবীর একজন এজেন্ট' বসে আছেন, যার কাজ হচ্ছে বাংলাদেশ টু বেহেস্ত ফ্লাইটের জন্য যাত্রী রিক্রুট করা। সাথে আরো অনেক কিছুই করেন তিনি, যেমন - কেউ খুন করে এসে ধরা না পরার তদবির করলে সেসব দেখা, কেউ জমি দখল করলে, তার বৈধতার জন্য সুপারিশ করে দেয়া উপর মহলে ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার বেহেস্তে 'বালাখানা' তৈরির জন্য জমি ক্রয় বাবাদও গ্রাহকদের কাছ থেকে 'টেকাটুকা' নেন উনি প্রায়ই!

একজন লোক নীল ডাউন ভঙ্গিতে হাঁটুতে ভর দিয়ে দুই হাত জোড় অবস্থায় বের হয়ে এলেন রুম থেকে, দুই চোখের দৃষ্টিতে বিহবলতা! দেখে মনে হচ্ছিল 'বাবার' সান্নিধ্যে তিনে স্বর্গের দার থেকে ঘুরে এসেছেন, এখন কোনমতে মরতে পারলেই অপেক্ষার পালা শেষ হয়!

কামরুল ভাই ভেতরে ঢুকে গেলেন। পেছন থেকে কেউ একজন আমার কানের কাছে ফিসফিস করে বললেন -"আরেকজন বের হলেই আপনে ঢুকে যাবেন।"

আমি দরজার কাছে গিয়ে দাড়ালাম। এ জায়গা থেকে ঘরের ভেতরের একটা অংশ চোখে পড়ে। আলিশান একটা খাট। রেশমী চাদর পাতা। দুই পাশে দুইটা বড়সড় কোলবালিশ! এমন বিছানা বালিশ দেখেই আমার খুব বিছানাতে একটু গড়াগড়ি দিতে ইচ্ছে করছিল। রুমে মোলায়েম একটা আলো। আমার খানিকটা ঘুমই পাচ্ছিল সত্যি বলতে। কেউ একজন পেছন থেকে গুতা দিয়ে বলল -"ঢুকেন আপনে।"

ঢুকলাম এবং দ্বিতীয় বারের মত আমার চোয়াল আবার ঝুলে পড়ল! আজীবনভর পীর শব্দটা শুনলেই সাদা অথবা লাল দাড়িওয়ালা কোন নাদুসনুদুস তেলতেলে লোকের ছবি ভেসে উঠত মানসপটে। এ বেচারাও নাদুসনুদুস তেলতেলে তবে দেখি ক্লিন শেইভড! নিজেকে বুঝ দেয়ার জন্য ভাবলাম "আধুনিক পীর তো...",ঠিক তখনই পেছন থেকে কে যেন আমার কাঁধে সজোরে চাপ দিয়ে বসিয়ে দিল নীল ডাউন পজিশনে।

আমি হাঁটুতে ভর দিয়ে সামনে এগিয়ে গেলাম। আমার ডানের জন প্রায় কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে বলল -"হুজুর, আমার ছেলে মেয়ে কিছু হয় না, কিছু করেন হুজুর!" বামের জন হুহু করে কেঁদে উঠল -"হুজুর, মালের জাহাজের চালান আটকে গিয়েছে, কিছু একটা ব্যাবস্থা নেন! নাহলে পথে বসতে হবে।" পীর বাবা কেবল তাদের দিকে হাত উঁচু করে ধরল অনেকটা আশ্বস্ত করবার ভঙ্গিতে। আমি কি বলব কিছুই জানি না, কিছু চাইবার তো প্রশ্নই আসে না। তবে মনে মনে কেবলই বলেছি -"ব্যাটা ছাগু", ঠিক তখনই সে আমার দিকে হাত উঁচু করে বলল -"বাবা কবুল করেছে!"

পাদটীকাঃ এই গল্পের সকল ঘটনা সত্য তবে সকল চরিত্র কাল্পনিক (কিভাবে, সেটা জিজ্ঞেস করে বিপদে ফেলবেন না)। তবুও এই বৃষ্টি ভেজা দিনে পিচ্ছিল রাস্তায় ‘পিছলা’ খেয়ে কোন চরিত্রের, সংগঠনের নাম যদি বাস্তবের কোন ব্যাক্তি বা সংগঠনের নামের পাশ দিয়ে যেয়ে থাকে তাহলে সেটা নিতান্তই কাকতালীয়!!


মন্তব্য

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

সকল চরিত্র কাল্পনিক

আপনার চরিত্রটাও কি কাল্পনিক?

সুবোধ অবোধ এর ছবি

লেখকের সাথে লেখা মিশাচ্ছেন কেনু?? খাইছে

মেঘলা মানুষ এর ছবি

লালসলু পড়িয়ে কোন লাভ হয় নি, বাংলাদেশের মানুষজন আজও 'মজিদ' দের পেছনে ঘোরে মন খারাপ

দীনহিন এর ছবি

লালসলু পড়িয়ে কোন লাভ হয় নি,

শুধুই কি লালসালু পড়ানো হয়েছে, মেঘলা? ছাগুবাদের বইতে যে বাজার সয়লাব, তা কি শুধুই শোভা বর্ধনের জন্য? ঘরে ঘরে, মগজে মগজে এগুলোর কম আবাদ হয়েছে? সেই আশির দশকের শেষভাগ হতে?

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

সুবোধ অবোধ এর ছবি

আশির দশকের নাকি সত্তরের দশকের শেষ ভাগ থেকে???

দীনহিন এর ছবি

আশির দশকের নাকি সত্তরের দশকের শেষ ভাগ থেকে???

সত্তরের দশক বলতে কি আপনি সত্তর লাগানো সনগুলি বুঝে থাকেন? হাসি

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

সুবোধ অবোধ এর ছবি

তাই তো জানতাম!! চিন্তিত
যতদূর জানি শুধু শতাব্দির ক্ষেত্রে আপ‌নারটার মত হ্য়। ক‌ন‌ফু খায়া গেলাম!!!

সুবোধ অবোধ এর ছবি
দীনহিন এর ছবি

শেষটা খুবই সাদামাটা!

"ওররে খাইছে!! এইখানেও উত্তরাধিকার!!/হয়ত পাজেরোর যায়গায় বিএমডব্লু এর তদবির নিয়ে এসেছে।

তবে এমন জায়গাগুলিতে সুবোধ অবোধকে ঠিকই খুঁজে পাওয়া গেছে!

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

সুবোধ অবোধ এর ছবি

ধন্যবাদ। আপনার মত নিয়মিত পাঠক পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। হাসি
হুম। শেষটা নিয়ে ভাবতে হবে আরও ... চিন্তিত

সাফি এর ছবি

শেষ আসার আগ পর্যন্ত তো ভালই চলছিল, শেষটা ঠিক বুঝলাম না।

সুবোধ অবোধ এর ছবি

পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। হাসি
শেষটা নিয়ে দেখি কি করা যায়।

আরিফ হাসান এর ছবি

সকল চরিত্র কাল্পনিক

.....কিভাবে? বুঝলাম বনানী চেয়ারম‌্যান বাড়ীতে গিয়ে একটা রসালো গল্পের উপাদান পেয়েছেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আপনি কি বলতে চেয়েছেন ঠিক বুঝলাম না!!

দীনহিন এর ছবি

শেষ পর্যন্ত আপনি কি বলতে চেয়েছেন ঠিক বুঝলাম না!!

শেষ পর্যন্ত সুবোধ পীরের ভন্ডামি তুলে ধরতে চেয়েছে, মানে, যেই সুবোধ পীরকে 'ছাগু' বলে 'গাইল' দেয় মনে মনে, তারেই কিনা কবুল করে পীর সাহেব হাত উঁচিয়ে!
হয়ত অতটা জমাতে পারেনি, কিন্তু সুবোধ পারবে, হয়ত ঠিক পরের গল্পেই, বা তার পরেরটিতে বা তার..............

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

সুবোধ অবোধ এর ছবি
প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

লিখতে থাকেন, লিখতে থাকেন।

বাবা কবুল করে দিয়েছেন - আপনাকে দিয়ে হবে, আপনাকে দিয়ে লেখা হবে। চোখ টিপি

____________________________

সুবোধ অবোধ এর ছবি

শিউর কচ্ছেন তো প্রোফেসর সাব? আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অতিথি লেখক এর ছবি

পড়লাম। কিন্তু আরো ডিটেইল আশা করেছিলাম। এইসব কখনো যাবে না যতই লাল সালু মজিদের চরিত্র উপস্থাপন করা হোক না কেন। আর একটি কথা -ছাগুরা যতটুকু জানি পীর তত্ত্বে বিশ্বাস করে না। তবেঅন্য ভাবে মানুষকে প্রভাবিত করে। -))--সাখাওয়াৎ

সুবোধ অবোধ এর ছবি

পড়া এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।