বিপুল সম্ভাবনা নিয়ে লয়িষ্ণু পাট-পলিমারের উৎপাদনে যাচ্ছে বাংলাদেশের কারখানা। বিশ্ববাজারেও এটি সাড়া ফেলেছে। বাসর রাতে বেড়াল মেরে এটির একটি বাংলাভিত্তিক কারিগরি নাম রাখার দাবি তুলছি। আমার প্রস্তাব "পাটিমার"।
উত্তম প্রস্তাব! 15/04/2018 - 12:45অপরাহ্ন |
বাংলাদেশে "জনস্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" শিরোনামে একটা বিষয় পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হোক। চিকিৎসকের দৃষ্টিকোণ থেকে না, বরং সম্ভাব্য রোগীর দৃষ্টিতে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিষয়ে করণীয় এতে শেখানো হোক বারো বছর ধরে। চিকিৎসকদের স্যানিটির জন্যেও এটা দরকার।
|
পাকিস্তানী বাহিনী ২৫শে মার্চ রাতে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে অপারেশন সার্চলাইট ও অনুরূপ অভিযানে মোট কী পরিমাণ মানুষকে হত্যা করেছিল সেই ব্যাপারে নির্ভরযোগ্য সূত্র দরকার। এতে বিমান বাহিনী, নৌবাহিনী ও অবাঙালী পুলিশ ও ইপিআর-এর ভূমিকার বিবরণসম্বলিত তথ্যসূত্রও দরকার। নিঃসন্দেহে এই পরিকল্পনাটি মার্চ মাসে তৈরি হয়নি। ইপিআর আর পুলিশের মতো রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ওপর হামলা চালানোর অনুমতিও নিশ্চয়ই ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের এখতিয়ারে ছিল না। তাহলে এই পরিকল্পনা কবে, কোথায়, কারা করেছিল? এরও সূত্র দরকার।
|
সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি]
হালাল বইমেলায় কোনও সচলের বই আসছে কি? প্রাপ্তিস্থান সহ আমিষুলপনা করুন মন্তব্যে। অপেক্ষায় রইলাম! সবাইকে বইমেলার শুভেচ্ছা। ![]() ৪টি মন্তব্যই দেখাও রকমারিতে খোঁজ নিতে পারেন। 28/03/2018 - 3:16অপরাহ্ন |
বাংলায় আরো দু'টি বর্ণ চাই। একটি তালব্য জ (গ্যারাজ, মেজার, ইত্যাদি), আরেকটি দন্ত্য জ (Zানতি পারো না) এর জন্যে। এর জন্যে স্কুলবই সংশোধন করতে হবে না, উচ্চ মাধ্যমিকে পরিচয় করিয়ে দিলেই চলবে।
বাংলায় অত্যাবশকীয় বর্ণ 'অ্যা' নাই। অধ্যাপক নরেন বিশ্বাসের কাছে ব্যাপারটি শুনেছিলাম, এটা নিয়ে এক কালে বহু কথা হয়েছিল। বহু জনে স্বীকার করেছিলেন বর্ণটির অনস্বীকার্যতা। এর একটা চেহারাও বানানো হয়েছিল ছোট হাতের A-এর উপরে 'এ'-কে সুপার ইমপোজ করে। বিষয়টা শেষে বাংলা ভাষার হর্তাকর্তাবিধাতাদের মনঃপূত না হওয়ায় সেটা আর আলোর মুখ দেখেনি। কোপা শামসুরা পারলে ছ, শ, স, ষ-কে কুপিয়ে একটা বানিয়ে ফেলে সেখানে আপনি বর্গীয়-জ (জ) আর অন্তস্থ-জ (য)-এর পর আরও দুইটা জ-এর দাবী করেন! এইখানে আমি অন্তস্থ-ব কে ফিরিয়ে আনার দাবী জানিয়ে গেলাম। ইংলিশের V, আরবীর و-এর উচ্চারণ 'ভ' নয়, অন্তস্থ-ব। 03/02/2018 - 11:14পূর্বাহ্ন বাংলায় লেখাণু (গ্রাফিম) আর স্বনাণু (ফোনিম) পরস্পর অনুগামী হওয়ার কথা, ক্রমশ তাতে ব্যতিক্রম বাড়ছে। য দিয়ে Z বোঝানোর ফতোয়া চালু আছে, যেটা পাঠকের চোখে নতুন শব্দের ক্ষেত্রে সংশয় বাড়ায়। এরচে স্বতন্ত্র বর্ণ প্রণয়ন করলে ঝামেলা কমে। 03/02/2018 - 6:00অপরাহ্ন |