পরিস্থিতি

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ০১/০৬/২০০৭ - ১০:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
লিখতে মন চায় কিন্তু লেখা আসে না। এইটা খুবই বিপজ্জনক পরিস্থিতি। গ্রীষ্মকালের দুপুরে একফোটাও পানি না খাইয়া ঠাইসা কাচ্চি বিরিয়ানি খাইয়া একটা গোল্ডলিফ ধরাইলে যেরম হয়। মাথার মধ্যে এই রকম ত্রাহি ত্রাহি পরিস্থিতিতে শুনছি কবিতা কখনো কখনো ছিটকাইয়া বাইর হয়, কিন্তু প্রবন্ধ কথনো না। কথাটার সাথে পুরা একমত না হওয়ার বেশ কিছু রাস্তা শেষ পর্যন্ত থাইকা গেলেও যাইতে পারে। কথা সাজানো গুছানো হইলে গদ্য আর তালগোল পাকানো হইলে পদ্য এই ধারণাগুলার মধ্যে কেমন জানি একটা একাডেমিক দূর্গন্ধ আছে। রেজিমেন্টেশান ব্যাপারটা শুরু থিকাই ক্রিয়েটিভ আর্টের শত্রু। সৃষ্টির প্রথম শর্ত খোলস মুক্তি।

মন্তব্য

হযবরল এর ছবি
গরম পড়তাছে এখন দেশে। চাঁটগায় শুনলাম ৪৩ পড়তাছে। তার উপরে লোডশেডিং।
সুমন চৌধুরী এর ছবি
খাইছে!
মাশীদ এর ছবি
সেই রকম একখান পরিস্থিতি!

ভাল আছি, ভাল থেকো।

হযবরল এর ছবি
আরেকটু গরম পড়ুক। সিদ্ধ হইলে পরে খাইয়েন। এখন সোয়াদ পাইবেন না।
আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
"গ্রীষ্মকালের দুপুরে একফোটাও পানি না খাইয়া ঠাইসা কাচ্চি বিরিয়ানি খাইয়া একটা গোল্ডলিফ ধরাইলে যেরম হয়। " অদ্ভুত! অদ্ভুত!! অদ্ভুত!!! কী উপমা। একমাত্র বদ্দাই পারেন এসব লিখতে।
বিপ্লব রহমান এর ছবি

কেনো? প্লটগুলোকে ঘর-বাড়ি করতে সমস্যা কী?

...ওই যে পানশালায় এক বুড়োর বালিকা কথনের প্লটটি তো এখনো খালিই পড়ে আছে, তাই না! চোখ টিপি


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

সবুজ বাঘ এর ছবি

মিটিক্যাট কুনো পিটার চিনে না

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।