Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

জসীম উদদীন

পশ্চিম জার্মানিতে পল্লীকবি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ০৮/০৭/২০২০ - ৭:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের মে মাসে পল্লীকবি জসীম উদদীন তৎকালীন পশ্চিম জার্মানি যান, ন্যাশনালী নামের এক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে তিনি সেখানের গেলেও মূল কারণ ছিল সেখানে থাকা তাঁর দুই পুত্র ও নাতিদের সাথে দেখা করা। এক পর্যায়ের উনার স্ত্রীও যেখানে তাঁর সঙ্গে যোগ দিতে আসেন, এবং স্বামী ও স্ত্রী দুইজনেই আলাদা আলাদা ভাবে সেই স্মৃতি নিয়ে বই লিখেন। পল্লীকবির ‘জার্মানীর শহরে বন্দরে’ ১৯৭৫ সালে প্রকাশিত হয় এবং বেগম মমতাজ জসীম


‘যে দেশে মানুষ বড়’, সোভিয়েত ইউনিয়নে পল্লীকবি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৭/২০২০ - ৮:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে পল্লীকবি জসীম উদদীনের ভ্রমণ কাহিনী ‘যে দেশে মানুষ বড়’ প্রকাশিত হয় ১৯৬৮ সালে। সত্যি বলতে সেই সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নে সরকারি ভাবে যাওয়া হাজার হাজার বিদেশি অতিথির চেয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা খুব একটা আলাদা নয়, সোভিয়েত সমাজ ব্যবস্থার জয়গান করানোই ছিল হয়তো সেই সমস্ত দাওয়াত করে নিয়ে যাওয়ার অন্যতম মুখ্য উদ্দেশ্য।


পল্লীকবি জসীম উদদীনের যুগোস্লাভিয়া ভ্রমণ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৬/০৭/২০২০ - ৯:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ষাটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে অর্থাৎ পাকিস্তান আমলে পল্লীকবি জসীম উদদীন আন্তর্জাতিক লোকসঙ্গীতের মহাসভার অধিবেশনে অংশ নেবার আমন্ত্রণে সাবেক যুগোস্লাভিয়া ভ্রমণ করেন, এবং সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে ‘হলদে পরীর দেশে’ নামে একটি বই প্রকাশিত হয় ১৯৬৫ সালে। সেই বই পড়েই মনে হল এই অভিজ্ঞতা নিয়ে আমাদের জানা থাকার দরকার।


জসীম উদদীনের ভ্রমণকাহিনী ‘চলে মুসাফির’

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/১০/২০১৫ - ১:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পল্লী কবি জসীম উদদীন ১৯৫০ সালে মার্কিন দেশে গেছিলেন সরকারি সহায়তায়, পথিমধ্যে থেমেছিলেন বাহরাইন, লন্ডনে এবং আইসল্যান্ডে অল্প সময়ের জন্য, আবার আমেরিকার থেকে ফিরে গিয়েছিলেন তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে। সেই সময়ের অধিবাসীদের গল্প লিখেছিলেন সরল ভাষায় ‘চলে মুসাফির’ বইতে। গতকাল সন্ধ্যায় হাচল সৈয়দ আখতারুজ্জামানের সংগ্রহে বইটি দেখা মাত্রই ধার নিয়ে একটানা পড়ে শেষ করে ফেললাম, ১২৮ পাতার কলেবরকে খুব একটা বড় বলা য


রূপকথার ডাক্তার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১২:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পদ্মা পার হয়ে মাধবদিয়ার চর। সেই চরে রোগী দেখতে গেলেন এক ডাক্তার। রোগী হতদরিদ্র। রোগী দেখার পর যখন প্রেসক্রিপশন লিখছিলেন, তখন ডাক্তার দেখলেন রোগীর বাবা গোয়াল থেকে হালের বলদ বের করছেন। আর একজন বলদের দড়ি ধরে টানাটানি করছে কিন্তু বলদ নড়ে না। বৃদ্ধ কেঁদে কেঁদে বলছেন, “তোরে আমি রাখতে পারলাম নারে। আমারে কোন দোষ দিস না। পরের বাড়িত যাইয়া সুখে থাকিস।”