নাট্যকার ও ব্যবসায়ী শেক্সপিয়ার
শেক্সপিয়ার তার নাটকের গল্পগুলো যেসব লেখা থেকে পেয়েছিলেন সেসবের কিছু অনুলিপি প্রদর্শনীতে রাখা আছে। গ্রামার স্কুলেই রোমান ইতিহাস, অভিদের গল্প এবং টেরেন্স ও পেস্নাটাসের নাটকের সাথে তার পরিচয় হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। সেসময় প্রকাশিত 'ক্রনিকলস্ অব ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড' নামের ইতিহাসের একটি বইয়ের পাতা খুলে রাখা হয়েছে। সেই খোলা পাতায় দেখানো আছে ম্যাকবেথের গল্পের সূত্র। কোনো গল্পের পস্নটই তাকে কল্পনা করত
নাট্যকার ও ব্যবসায়ী শেক্সপিয়ার
শেক্সপিয়ার তার নাটকের গল্পগুলো যেসব লেখা থেকে পেয়েছিলেন সেসবের কিছু অনুলিপি প্রদর্শনীতে রাখা আছে। গ্রামার স্কুলেই রোমান ইতিহাস, অভিদের গল্প এবং টেরেন্স ও পেস্নাটাসের নাটকের সাথে তার পরিচয় হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। সেসময় প্রকাশিত 'ক্রনিকলস্ অব ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড' নামের ইতিহাসের একটি বইয়ের পাতা খুলে রাখা হয়েছে। সেই খোলা পাতায় দেখানো আছে ম্যাকবেথের গল্পের সূত্র। কোনো গল্পের পস্নটই তাকে কল্পনা করত
আভন নদীর তীরে
ব্রিটেনে অনেক শহরের নামের সাথে জুড়ে দেয়া হয় নদীর নাম। শহরের চেয়ে নদীটাই এতে গুরুত্বপূর্ণ শোনায়। যেমন, নিউক্যাসল আপন টাইন, স্টোক অন ট্রেন্ট। আমাদের দেশ নদীমাতৃক হলেও এমন চল নেই। খারাপ হতো না যদি শহরের নাম হতো যমুনা পাড়ের সিরাজগঞ্জ বা তিস্তা পাড়ের নড়াইল। শেক্সপিয়ারের জন্মভূমি স্ট্র্যাটফোর্ড, আভন নদীর তীরে। যদিও জেলা কাউন্সিলের নাম স্ট্র্যাটফোর্ড অন আভন, তবুও টু্যরিস্ট বোর্ডের কল্যাণে জায়গাটা স্ট্র্যাটফোর্ড আপন আভন নামেই বেশি পর
আভন নদীর তীরে
ব্রিটেনে অনেক শহরের নামের সাথে জুড়ে দেয়া হয় নদীর নাম। শহরের চেয়ে নদীটাই এতে গুরুত্বপূর্ণ শোনায়। যেমন, নিউক্যাসল আপন টাইন, স্টোক অন ট্রেন্ট। আমাদের দেশ নদীমাতৃক হলেও এমন চল নেই। খারাপ হতো না যদি শহরের নাম হতো যমুনা পাড়ের সিরাজগঞ্জ বা তিস্তা পাড়ের নড়াইল। শেক্সপিয়ারের জন্মভূমি স্ট্র্যাটফোর্ড, আভন নদীর তীরে। যদিও জেলা কাউন্সিলের নাম স্ট্র্যাটফোর্ড অন আভন, তবুও টু্যরিস্ট বোর্ডের কল্যাণে জায়গাটা স্ট্র্যাটফোর্ড আপন আভন নামেই বেশি পর
বেড়াতে যাওয়ার মত আবহাওয়া এখন ব্রিটেনে নেই। ঠান্ডা তেমন গা কাঁপানো না হলেও সারাদিন সূর্যের কোনো সাক্ষাৎ নেই। তাছাড়া আকাশ থেকে ঝুলে থাকে কুয়াশার চাদর। এমন মনমরা আবহাওয়ায় বেড়ানোতে কোনো আনন্দ হয় না। ব্রিটিশরা এসময় তাই ঘরকুনো হয়েই থাকে। আমারও যেতে মন সায় দিচ্ছিল না। বাস ধরতে হলে বিছানা ছাড়তে হবে সকাল ছ'টায়। শেঙ্পিয়ারের জন্মস্থান না দেখলেই বা এমন ক্ষতি কি। রবীন্দ্র, নজরম্নল, মাইকেল, জীবনানন্দ কারো জন্মস্থান-ইতো আমার দেখা হয়নি। কিন্তু আমার ছাত্র-ছাত্রী
বেড়াতে যাওয়ার মত আবহাওয়া এখন ব্রিটেনে নেই। ঠান্ডা তেমন গা কাঁপানো না হলেও সারাদিন সূর্যের কোনো সাক্ষাৎ নেই। তাছাড়া আকাশ থেকে ঝুলে থাকে কুয়াশার চাদর। এমন মনমরা আবহাওয়ায় বেড়ানোতে কোনো আনন্দ হয় না। ব্রিটিশরা এসময় তাই ঘরকুনো হয়েই থাকে। আমারও যেতে মন সায় দিচ্ছিল না। বাস ধরতে হলে বিছানা ছাড়তে হবে সকাল ছ'টায়। শেঙ্পিয়ারের জন্মস্থান না দেখলেই বা এমন ক্ষতি কি। রবীন্দ্র, নজরম্নল, মাইকেল, জীবনানন্দ কারো জন্মস্থান-ইতো আমার দেখা হয়নি। কিন্তু আমার ছাত্র-ছাত্রী
কবি হাসান হাফিজুর রহমান দু:খ করেই বলেছিলেন তোমাদের অভিধানে শহীদ আছে গাজী নেই। তারপর অনেক বছর গত হয়েছে। কিন্তু আমরা এখনও আমাদের জীবিত ব্যক্তিত্বদের যথাযথ সম্মান দেখাতে শিখিনি।
আশা করা হয়ে থাকে মুহাম্মদ ইউনুস তার গ্রামীণ ব্যাংকের জন্য যেকোনো বছর পেয়ে যেতে পারেন নোবেল প্রাইজ। তা যদি তিনি নাও পান দারিদ্র্য দূরীকরণে তার নেতৃত্ব বিশ্বে আজ যথেষ্ট স্বীকৃত। এমনকি আমেরিকান পাঠ্যপুস্তকেও তার নাম উঠে এসেছে।
পরিবেশ বিজ্ঞানের বাইবেল বলা হয় যে বইটিকে তা
তাকিয়ে আছেন বিগ ব্রাদার
বিগব্রাদার বলে একটি টিভি প্রোগ্রাম চলে বিলাতের চ্যানেল ফোরে। রিয়েলিটি টিভি শো। সারা বাড়ি ভর্তিক্যামেরা। এমনকি টয়লেটেও আছে মাইক্রোফোন। সুতরাং যারা সেই ঘরে ঢুকেছেন বের না হওয়া পর্যন্ত তাদের কোনো প্রাইভেসি বলে কিছু নেই। জাতীয় টেলিভিশনে সবই দেখা যাচ্ছে। দেখছে মিলিয়ন মিলিয়ন লোক।
বিলাত এসে মনে হলো এদেশ সত্যি সত্যি বিগ ব্রাদারের দেশ। হাজার হাজার সিসিটিভি লাগানো সর্বত্র। ট্রেনে বাসেও রক্ষা নেই। মূলত: নিজের ঘর ছাড়া আপনি আছ
সুন্দর বাংলাদেশের প্রত্যাশা নিয়ে আমার আগের পোস্টের এক মলাট সমালোচনা করেছেন সমালোচক। বইয়ের ভেতরে কি লেখা আছে তা না পড়ে প্রচ্ছদ দেখেই যেসব সমালোচনা লেখা হয় তাকে বলে মলাট সমালোচনা। তবে জাতির মান রেখেছেন তিনি। আর সব জাতিভাই-বোন সমালোচকদের মত লেখক কি বলেছেন তারচে' কি বলেননি তা নিয়েই সমালোচনা করার অপচেষ্টা করেছেন তিনি। অনেক বাঙালি মুসলমান যেমন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সমালোচনা করেন এই বলে যে, কোনো মুসলমান কোন পরিবারকে ঘিরে তিনি কোনো লেখা লেখেননি।
বাং
আমরা কবে নিজেদের দায়িত্ব নিতে পারবো? বাংলার প্রথম অন লাইন জার্নালে মানুষ লিখছিলো শান্তিমতো। সবাই নিজের অবস্থান থেকে নিজের ভাবনা লিখলো। মন্তব্য পালটা মন্তব্য , চলছিলো ভালোই। কিন্তু কারো বক্তব্য সংশোধনের প্রয়োজন ছিলো না। এখন পর্যন্ত যতজন এখানে এসেছেন লিখেছেন তাদের বয়েস 20 থেকে বেশী। শুধুমাত্র শাওনকে বাদ দিলে সবাই প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ। তারা নির্বাচনে নিজেদের মতামত জানাচ্ছে, নিজেদের জীবনে কিছু কিছু সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, তাদের মতামতের ভার আছে। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের নিজস্ব মানসিকতা উচ্চারন নিয়ন্ত্রন করতে হবে তাও এমন এক দল মানুষের যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা অন্তত স্নাতক পর্যায়ে। যদি মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকে তাহলে সহনশীলতা মুক্তবুদ্ধির চর্চা হবে কিভাবে?