
বাংলাদেশের সংবিধানেই স্বীকার করা আছে জনগণ সব ক্ষমতার উৎস। মাওবাদীরা বলতেন বন্দুকের নলই ক্ষমতার উৎস। শফিক রেহমান অবশ্য এক্ষেত্রে 'চামড়ার নল'-কে সবচে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। জনগণ যে ভোটের দেশে ক্ষমতার মূল বিন্দু তা বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সবসময় জোর গলায় বলেন। কিন্তু দেশ পরিচালনায় তার কোনো প্রতিফলন ঘটে না।
দারিদ্র দূর করতে সম্পদের বন্টন করতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে, আরো অনেক উন্নয়নশীল দেশের মত, সম্পদের বন্টন অসম। ভীষণ অসম। জনসংখ্যার খুব
 ছাগুরাম কহে তার সিনা উঁচু করি
 "মানবেরে আমি নাহি ডরি।
 আছে মোর সাথী এক দিগদার
 নাম তার শিম্পাঞ্জিকদার
 দুইজনে মিলি মোরা রুখিবো এদেরে
 দাঁড়ে দাঁড়ে দ্রুম, দেড়ে দেড়ে দেড়ে।
 ভয় নাই কোন বাধা বিঘনর ...
 তাই বলি ছাগুদলে, বলি ছাগুদলে, যাস্ট ইগনোর!"
 "করিয়াছি কত কালা তালিকা
 জুটায়েছি মাথামোটা বালিকা
 তাহারাও মোর সাথে ম্যা ম্যা সুর ধরে
 করে কত লাফঝাঁপ তর্জন
 করে বর্জন
 ম্যা ম্যা গর্জন
 অধপাতে যাক যত নরজন
 কায়েম করিবো ছাগুতন্ত্র
 এই মন্ত্র
 পড়ে যাই গুজগুজগুজ
 আমি দ্্বিরাধিক ভূজ।"
 এই বলে ছাগুরাম চলে যায় লাঞ্চে
 শিম্পাঞ্জিকদার তাই বসে কানছে।
   
আমাদের রসময় ব্লগার হিমু দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ। আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি টিভি নাটকে মন দিয়েছেন। হিমু কেন ব্লগানো বাদ দিয়ে টিভি লিখতে চান, তাই ছিল জপ্রকুউ-8 এর প্রশ্ন। সরাসরি হাতাহাতি ও ঢিল ছোঁড়াছুঁড়িতে ব্লগারুরা এত দক্ষ হয়ে উঠেছেন যে নেপথ্যে থেকে কূটকচালের শিল্পিত রূপে তাদের আস্থা নেই। সুতরাং হিমু বিষয়ক কচলাকচলিতে তারা মুখ খোলেননি।
তবে স্বল্পভাষীনি মাশীদ তার মান রেখেছেন। যুৎসই জবাব দিয়ে তিনি সেরা কূটকের সম্মান ছিনিয়ে নিয়েছেন। কালপুরুষের সাথে
   
আমাদের রসময় ব্লগার হিমু দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ। আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি টিভি নাটকে মন দিয়েছেন। হিমু কেন ব্লগানো বাদ দিয়ে টিভি লিখতে চান, তাই ছিল জপ্রকুউ-8 এর প্রশ্ন। সরাসরি হাতাহাতি ও ঢিল ছোঁড়াছুঁড়িতে ব্লগারুরা এত দক্ষ হয়ে উঠেছেন যে নেপথ্যে থেকে কূটকচালের শিল্পিত রূপে তাদের আস্থা নেই। সুতরাং হিমু বিষয়ক কচলাকচলিতে তারা মুখ খোলেননি।
তবে স্বল্পভাষীনি মাশীদ তার মান রেখেছেন। যুৎসই জবাব দিয়ে তিনি সেরা কূটকের সম্মান ছিনিয়ে নিয়েছেন। কালপুরুষের সাথে
 সারারাত জাগে ছাগু মহা পপুলার।
 সম্মুখে হরতাল
 আজ আর কাল
 বাসায় কাঁঠাল-
 এর পাতা জড়ো করে খায়
 আনমনে চাবায়
 লাদি ছাড়ে ব্লগে
 লগে লগে
 যোগ করে টীকা
 "নয় অহমিকা
 নয় মোর হৃদয়ের ভার।
 আমি মহা পপুলার।"
 একাকী মুর্শেদে
 হুমকি হানে গিয়ে সেধে সেধে
 তার মতো আর ছাগাপাঁঠা যত গংটং বেঁধে
 হামলা করিলে এই ব্লগে
 লগে লগে
 মানবের ব্লগানোর দিন শেষ হবে
 তাতে সন্দেহ তো নাই। তবে
 ওরূপ কুকর্মে তার স্পৃহা
 নেই। তাতে ভীষণ অনীহা।
 কিন্তু হুমকি মিছে কিছু নয়
 নয় কোন বিপন্ন বিস্ময়
 যত রাজ্যে ছাগাপাঁঠাদলে
 জিজ্ঞাসিলে বলে
 "ছাগুরাম? ঐ ব্যাটা ভাঁড়?
 সে যে মস্তপপুলার!"
 সারারাত ...
 জাগে ... ছাগু ...
 মহা পপুলার ...!    
   
ব্লগের অবস্থা দেখলে মনে হয়, অনেকেই খুঁজে পান না কী বিষয় নিয়ে লিখতে হবে। ফলে, পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া বাঁধানোর একটা প্রবণতা দেখা যায় তাদের মধ্যে। এতে ব্লগে ঢুকলে হেন-তেন অনেক যাচ্ছে তাই ধরনের পোস্ট দেখে প্রায়ই মন খারাপ হয়ে যায়।
খেয়াল করুন আমি ঝগড়া বলছি, বিতর্ক বলছি না। বিতর্ক খুবই সুস্থ একটি জিনিস। যারা ডিবেটিং সোসাইটির সদস্য ছিলেন বা স্কুল/কলেজ পর্যায়ে বিতর্কে অংশ নিয়েছেন তারা বুঝতে পারবেন একজন তার্কিককে বিতর্কের প্রতিপাদ্য বিষয় (দ্্বন্দ্বসূত্
   
ব্লগের অবস্থা দেখলে মনে হয়, অনেকেই খুঁজে পান না কী বিষয় নিয়ে লিখতে হবে। ফলে, পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া বাঁধানোর একটা প্রবণতা দেখা যায় তাদের মধ্যে। এতে ব্লগে ঢুকলে হেন-তেন অনেক যাচ্ছে তাই ধরনের পোস্ট দেখে প্রায়ই মন খারাপ হয়ে যায়।
খেয়াল করুন আমি ঝগড়া বলছি, বিতর্ক বলছি না। বিতর্ক খুবই সুস্থ একটি জিনিস। যারা ডিবেটিং সোসাইটির সদস্য ছিলেন বা স্কুল/কলেজ পর্যায়ে বিতর্কে অংশ নিয়েছেন তারা বুঝতে পারবেন একজন তার্কিককে বিতর্কের প্রতিপাদ্য বিষয় (দ্্বন্দ্বসূত্
ইসলামবিদ্্বেষ ম্যানিয়া, অতিরিক্ত ইসলাম প্রেম ম্যানিয়া কি না এইটা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে। সমস্যাটা মাত্রাবোধের- ম্যানিয়া মানুষের আচরনের সেই অংশকে নির্দেশ করে যখন সেটা স্বাভাবিকতা ছেড়ে অস্বাভাবিকের দিকে যাত্রা করে।
 সংস্কৃতি বিষয়টাও এমন- সুন্নত পালন- রসুলের পদাঙ্ক অনুসরন দোষের বললে এখানে লোকজন লাফালাফি করবে- কিন্তু খেজুর আর যবের আটার রুটি খায় এমন বাংলাদেশি মানুষকে ম্যানিয়া আক্রান্ত বলতে আমার কোনো দ্্বাধা নেই। কারন এটা বাংলাদেশের সংস্কৃতি না।
 তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসলো আফগানিস্তানে, এসে তারা 2000 বছরের পুরোনো কয়েকটা বুদ্ধ মুর্তি ভেঙে ফেললো। দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপর আঘাত। এটা কি ম্যানিয়া পর্যায়ে পড়ে?
1400 বছর আগে আরবে লোকজন ঘরের
   
কেনো এই পোস্ট লিখছি, একথা জিজ্ঞেস করলে এককথায় কোনো উত্তর দিতে পারবো না। তবে ধর্মবিষয়ক মতবাদের আগের পোস্টটি লেখার পর মনে হলো আরেকটু অগ্রসর হই। ধর্মের দর্শন খুবই কঠিন একটি বিষয়। খুব কম মানুষই এই গোলকধাঁধাঁয় ঢুকতে চান। তার চেয়ে ভালো হাতের কাছে পাওয়া বাপ-দাদার ধর্মে বিশ্বাস করে প্রচলিত কিছু প্রথা মুখস্থ অনুসরণ করে যাওয়া। অবশ্য ধর্মের দর্শনের এই জটিলতাও সবার জন্য নয়। তো যারা আগ্রহী জানতে চলুন আগের লেখার শেষ অংশ থেকে শুরু করা যাক। ইসরাইলে যে মনোথিইজমে
   
কেনো এই পোস্ট লিখছি, একথা জিজ্ঞেস করলে এককথায় কোনো উত্তর দিতে পারবো না। তবে ধর্মবিষয়ক মতবাদের আগের পোস্টটি লেখার পর মনে হলো আরেকটু অগ্রসর হই। ধর্মের দর্শন খুবই কঠিন একটি বিষয়। খুব কম মানুষই এই গোলকধাঁধাঁয় ঢুকতে চান। তার চেয়ে ভালো হাতের কাছে পাওয়া বাপ-দাদার ধর্মে বিশ্বাস করে প্রচলিত কিছু প্রথা মুখস্থ অনুসরণ করে যাওয়া। অবশ্য ধর্মের দর্শনের এই জটিলতাও সবার জন্য নয়। তো যারা আগ্রহী জানতে চলুন আগের লেখার শেষ অংশ থেকে শুরু করা যাক। ইসরাইলে যে মনোথিইজমে