
সুইজারল্যান্ডে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছে মাঝ সেপ্টেম্বরে। শীত নিশ্চয়ই তখন তুষারসহ নামবে। কতটা ঘুরাঘুরি করা যাবে নিশ্চিত হতে পারছি না। ঠিক কয়দিন থাকলে মোটামুটি দর্শনীয় স্থানগুলো দেখা যাবে তাও জানি না। ব্লগে নিশ্চয়ই অনেকের ধারণা আছে দেশটির সম্পর্কে। কেউ কেউ গেছেনও নিশ্চয়ই। তা যে যা জানেন একটু আওয়াজ দিন। আমি আসলে জানতে চাচ্ছি: 1. ঐ সময় আবহাওয়াটা কত খারাপ থাকে? 2. 3 দিন থাকাটা কি যথেষ্ট? 3. না দেখলে সুইজারল্যান্ড দেখাই হলো না এরকম দর্শনীয় স্থানগুলো কী
   
বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের শত্রুতা পুরনো। বিজ্ঞানের নানা অগ্রসরতার ক্ষেত্রে এখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায় বিজ্ঞান। ধর্মীয় মৌলবাদের চাষাবাদ সিরিজের চার নাম্বার লেখাটি এই নিয়েই ছিলো। এ লেখার সাথে ঐ পোস্টটিও (http://www.somewhereinblog.net/durerjanala/post/7219) পড়তে অনুরোধ করি পাঠককে। যারা বিজ্ঞানমনস্ক ধার্মিক তারা বিজ্ঞান পড়ে গিয়ে মোলস্না-পুরোহিতদের বুঝাতে চেষ্টা করেন আপনারা বৃথাই বিজ্ঞানকে শত্রুভাবেন। বিজ্ঞান যা বলছে তাতো ঈশ্বরের ধর্মগ্রন্থে আগেই বলা আছে। কি
   
বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের শত্রুতা পুরনো। বিজ্ঞানের নানা অগ্রসরতার ক্ষেত্রে এখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায় বিজ্ঞান। ধর্মীয় মৌলবাদের চাষাবাদ সিরিজের চার নাম্বার লেখাটি এই নিয়েই ছিলো। এ লেখার সাথে ঐ পোস্টটিও (http://www.somewhereinblog.net/durerjanala/post/7219) পড়তে অনুরোধ করি পাঠককে। যারা বিজ্ঞানমনস্ক ধার্মিক তারা বিজ্ঞান পড়ে গিয়ে মোলস্না-পুরোহিতদের বুঝাতে চেষ্টা করেন আপনারা বৃথাই বিজ্ঞানকে শত্রুভাবেন। বিজ্ঞান যা বলছে তাতো ঈশ্বরের ধর্মগ্রন্থে আগেই বলা আছে। কি
   
সতীর্থ ব্লগার ধানসিঁড়ির একটা পোস্টে দেখলাম racism এর বাংলা নিয়ে কিছু মন্তব্য রয়েছে। তাঁর কাছে মনে হয়েছে racism বর্ণবৈষম্যেরও বেশি। সুতরাং একে বর্ণবাদ বলাটা ভুল। তিনি বলছেন, racism তো শুধু গায়ের রং নিয়ে বিরোধকে বুঝায় না সুতরাং এর বাংলা কেন বর্ণবাদ হবে।
ধানসিঁড়ির ভুলটি বাক্যটি পড়ামাত্র বুঝতে পারি। কিন্তুকয়েকদিন হলো মন্তব্য লিখতে ইচ্ছে করে না । জনৈক টেকনিশিয়ান ব্লগারের (টার্মটির জন্য উৎসকে ধন্যবাদ) পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে গাল খেয়ে আতংক ধরে গ
   
সতীর্থ ব্লগার ধানসিঁড়ির একটা পোস্টে দেখলাম racism এর বাংলা নিয়ে কিছু মন্তব্য রয়েছে। তাঁর কাছে মনে হয়েছে racism বর্ণবৈষম্যেরও বেশি। সুতরাং একে বর্ণবাদ বলাটা ভুল। তিনি বলছেন, racism তো শুধু গায়ের রং নিয়ে বিরোধকে বুঝায় না সুতরাং এর বাংলা কেন বর্ণবাদ হবে।
ধানসিঁড়ির ভুলটি বাক্যটি পড়ামাত্র বুঝতে পারি। কিন্তুকয়েকদিন হলো মন্তব্য লিখতে ইচ্ছে করে না । জনৈক টেকনিশিয়ান ব্লগারের (টার্মটির জন্য উৎসকে ধন্যবাদ) পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে গাল খেয়ে আতংক ধরে গ
  ইতিহাসের পাতা খুলে দেখা যাক আজকের জামাতে ইসলামি দল পূর্ব পাকিস্তানে 70 এর নির্বাচনে কয়টা আসন পেয়েছিলো- দেখা যাচ্ছে তাদের আসন সংখ্যা 1।
 জাতিয় পরিষদ নির্বাচনে জামাতে ইসলামির আসন কয়টা ছিলো- সংখ্যা-4।
 কিজন্য জামাতে ইসলামি বাংলাদেশকে সমর্থন করে নাই? কারনটা হলো জামাতে ইসলামি পাকিস্তানের জাতিয় পরিষদ নির্বাচনে 3টা আসনে বেশী পেয়েছিলো।
 আজকে রাজাকারদের সন্তানেরা বহাল তবিয়তে ঘুরছে, তাদের নাতিপুতিরাও ঘুরছে, ভাই বেরাদার পূত্র স্বজন সবাই আছে- বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা শিরোমনি জিয়াউর রহমান76এ যখন জেল থেকে নিজামী আর মুজাহিদিকে মুক্তি দেন তখন তারা কিজন্য জেলে ছিলো? কিজন্য জেলে ছিলো আরও 33000 হাজার রাজাকার?
 কিজন্য 1978এ অসুস্থ মাকে দেখতে আসার ছুতায় গো 
   
চিন্তা আমরা সবাই করি। কিন্তু সবাইকে আমরা চিন্তাবিদ বলি না। বরং যারা কোনো বিষয়ের আগাপাশতলা ভেবে ঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে তাদের কারো কারো কাছে আমরা পরামর্শের জন্য যাই। গিয়ে সাহায্য চেয়ে বলি, "আমার মাথা কাজ করছে না। আমি আর চিন্তা করতে পারছি না। তুমি ভেবে বলো কোনটা করা ঠিক হবে?"। সবাই মাথা ঠান্ডা রেখে বিপদের সময় চিন্তাও করতে পারে না। অনেকের চিন্তা ও সিদ্ধান্তে আবেগ বেশি প্রভাব ফেলে। দুশ্চিন্তার কথা এখানে আসছে না সঙ্গত কারণেই। কিন্তু সবাই চিন্তা করতে
   
চিন্তা আমরা সবাই করি। কিন্তু সবাইকে আমরা চিন্তাবিদ বলি না। বরং যারা কোনো বিষয়ের আগাপাশতলা ভেবে ঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে তাদের কারো কারো কাছে আমরা পরামর্শের জন্য যাই। গিয়ে সাহায্য চেয়ে বলি, "আমার মাথা কাজ করছে না। আমি আর চিন্তা করতে পারছি না। তুমি ভেবে বলো কোনটা করা ঠিক হবে?"। সবাই মাথা ঠান্ডা রেখে বিপদের সময় চিন্তাও করতে পারে না। অনেকের চিন্তা ও সিদ্ধান্তে আবেগ বেশি প্রভাব ফেলে। দুশ্চিন্তার কথা এখানে আসছে না সঙ্গত কারণেই। কিন্তু সবাই চিন্তা করতে
   
  ভাবনা আমার যায় উড়ে যায়
 এই কাছে আর ঐ দূরে যায়
 পশ্চিমে আর যায় পূবে যায়
 অতল জলে যায় ডুবে যায়
 আকাশ জুড়ে মেঘ হয়ে যায়
 দমকা হাওয়ার ঝড় বয়ে যায়
 বৃষ্টি শেষে রেশ রয়ে যায়
 কি যেন সে কি কয়ে যায়
 গোপন কথা যায় বুঝে যায়
 সবখানে সুখ যায় খুঁজে যায় 
 একই রকম মন পেয়ে যায়
 রঙিন দিনের গান গেয়ে যায়
 এই কাঁদে আর এই হেসে যায়
 এই ছোটে আর এই ভেসে যায়
 একসাথে পথ মাড়িয়ে যায়
 আবার হঠাৎ হারিয়ে যায়
 খুব চেনা মুখ যায় ছেড়ে যায়
 ভাবনা শুধ
   
আমার পড়াশোনার আগ্রহ প্রবল নয় কখনোই । একটানা লেগে থাকা হয়ে উঠেনা ।
এর মাঝে ও একেবারে নিজের আগ্রহে যা কিছু নিয়ে পড়াশোনা করেছি , তার ভেতর দাসপ্রথা অন্যতম ।
মানুষ কি করে মানুষের দাস হলো, কতটুকু নির্মম এই দাসত্ব, এই বর্বরতা র বিরুদ্ধে মানুষের দীর্ঘ সংগ্রাম --এ সব টানে আমাকে ।
এই ব্লগে আসার পর দেখলাম এখানে সব থেকে বেশী যা নিয়ে আলোচনা হয় তা হলো ধর্ম। ধর্ম বিষয়ে নিজের আগ্রহের ঘাটতি , কম পড়াশোনা, ধর্মের বাস্তবতায় বিরক্তি... সব মিলিয়ে এসব