মার্চ মাস আমাদের জাতির ইতিহাসে অত্যন্ত গৌরবোজ্জল একটি মাস। আর 26 মার্চ হচ্ছে সেই দিন যেখান থেকে বাঙালি জাতি শুরু করেছিলো তার স্বাধীনতার সংগ্রাম। নয়মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম ও বহুত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে আমাদের পূর্বসূরিরা ছিনিয়ে এনেছেন মুক্তির সূর্য। আমরা সেই স্বাধীন দেশে মুক্ত আলো-বাতাসে বড় হচ্ছি। উপভোগ করছি স্বাধীন দেশের অপরিসীম সুযোগ-সুবিধা।
আজ 26 মার্চে আসুন আমরা প্রাণ খুলে স্মরণ করি এই দিনটিকে। রোমন্থন করে আরেকবার বুঁকে গেঁথে নেই উদ্দীপনার
ভাষাবৈচিত্র এবং কোরানের উচ্চারনের রকমফেরঃ
আবু জাফর মুহাম্মদ বিন জারির আল তাবারি তার রচিত তাফসির-এ একটা ঘটনা বর্ননা করেছেন, ওমরের জবানিতে-
আমি হিশাম বিন হুকায়েমের তেলাওয়াত শুনছিলাম আল ফুরকান সুরার, তার উচ্চারন আমাকে নবীর শেখানো উচ্চারনের সাথে মিলছিলো না, আমি তার প্রার্থনা শেষ হওয়া পর্যন্ত ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করি এবং প্রার্থনা শেষ হওয়ার পর তাকে বলি" এ উচ্চারনে কোরান পাঠ তোমাকে কে শিখিয়েছে"
এর উত্তরে সে বলে " স্বয়ং নবীর কাছে আমি শিখেছি" আমি উত্তেজিত হয়ে তাকে ধরে নিয়ে যাই নবীর কাছে, তাকে এ কথা বলার পর তিনি আমাকে বলেন হিশামকে ছেড়ে দিতে এবং তাকে আবার তেলাওয়াত করতে বলেন। তার তেলাওয়াত শেষ হওয়ার পর তিনি বলেন"ঠিক আছে" এবার তুমি তেলাওয়াত করো। ওমরে
পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার সূর্যমণি গ্রামটি আজো ভুলতে পারেনি '71-এর ভয়াবহ নির্মম স্মৃতির কথা। যুদ্ধ শেষ হওয়ার মাত্র মাসখানেক আগে নভেম্বর মাসের 6 তারিখ রাতে অর্ধ শতাধিক রাজাকার সদস্যের একটি দল মঠবাড়িয়া ও আঙ্গুলকাটা গ্রামে হামলে পড়ে। রাজাকাররা এখান থেকে ঘুম থেকে উঠিয়ে 37 জন সংখ্যালঘুর একটি দলকে গর"-ছাগলের মতো দড়িতে বেঁধে নিয়ে যায় কিটিকাটা ইউনিয়নের সূর্যমণি গ্রামের বাঁধের ওপর। রাজাকাররা 37 জন সংখ্যালঘুর এই দলটি থেকে বিত্তশালী 7 জনকে টাকার বিনি
একাত্তরে পাক হানাদার বাহিনী প্রতিটি জেলায় থানাকেন্দ্রিক বধ্যভূমি সৃষ্টির পাশাপাশি গ্রাম পর্যায়েও এর বিসত্দার ঘটিয়েছে। কোনো কোনো থানায় 4-5 এমনকি 6-7টিরও অধিক বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। আর থানা পর্যায়ের এসব বধ্যভূমির মোট হিসাব মিলিয়ে জেলা পর্যায়ে বধ্যভূমির সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে নিদেনপক্ষে 30 থেকে 40টি। এমনই একটি জেলা গাইবান্ধা। এই জেলায় 30টি বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। আর অনাবিষ্কৃত বধ্যভূমির সংখ্যা কতো তা আজো জানা সম্ভব হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর
[অনেকের দেখাদেখি আমিও আমার খুব প্রিয় একটি গানের কথা এখানে তুলে দিলাম।]
Hand In My Pocket
- From the album 'Jagged Little Pill' by Alanis Morissette
I'm broke but I'm happy
I'm poor but I'm kind
I'm short but I'm healthy, yeah
I'm high but I'm grounded
I'm sane but I'm overwhelmed
I'm lost but I'm hopeful baby
What it all comes down to
Is that everything's gonna be fine fine fine
I've got one hand in my pocket
An
জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর-3 এর জন্য শ্রেষ্ঠ কূটক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন কালপুরুষ। পুরষ্কার গ্রহণ করতে হলে তড়িৎ-ডাকে যোগাযোগ করতে হবে। তবে সনদপত্রটি এখানে তুলে দেয়া হলো।
এবারের প্রতিযোগিতায় শেষ মুহুর্তে এসে ট্রফি জিতে নিলেন কালপুরুষ। তার আগ পর্যন্ত মাশীদ ও অরূপকে যৌথ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পুরষ্কার দেয়ার কথা ভাবছিলাম। যা হোক, অভিনন্দন কালপুরুষ। আগ্রহীরা পড়ে দেখতে পারেন কালপুরুষের জবাব।
জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর-3 এর জন্য শ্রেষ্ঠ কূটক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন কালপুরুষ। পুরষ্কার গ্রহণ করতে হলে তড়িৎ-ডাকে যোগাযোগ করতে হবে। তবে সনদপত্রটি এখানে তুলে দেয়া হলো।
এবারের প্রতিযোগিতায় শেষ মুহুর্তে এসে ট্রফি জিতে নিলেন কালপুরুষ। তার আগ পর্যন্ত মাশীদ ও অরূপকে যৌথ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পুরষ্কার দেয়ার কথা ভাবছিলাম। যা হোক, অভিনন্দন কালপুরুষ। আগ্রহীরা পড়ে দেখতে পারেন কালপুরুষের জবাব।
অদ্্বৈত নামের কচ্ছপটি মারা গেছে। কলকাতার চিড়িয়াখানা কতর্ৃপক্ষের দাবী মতে এটি পৃথিবীর সবচে' বয়স্ক কাছিম যার বয়স 250 বছর। আলডাবরা প্রজাতির কাছিমগুলো এরকমই বাঁচে বলে ধারণা। ভারত মহাসাগরের আলডাবরা দ্্বীপের নামেই তাদের নাম হয়েছে। কিন্তু এটুকু প্রাণীবিদ্যা সংক্রান্ত তথ্যের চেয়েও এই কাছিমটি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে এর সাথে আমাদের উপমহাদেশের ঔপনিবেশিকতার একটি যোগসূত্র আছে। এই কাছিম ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লর্ড ক্লাইভের পোষা কাছিম। ব্রিটিশ না
অদ্্বৈত নামের কচ্ছপটি মারা গেছে। কলকাতার চিড়িয়াখানা কতর্ৃপক্ষের দাবী মতে এটি পৃথিবীর সবচে' বয়স্ক কাছিম যার বয়স 250 বছর। আলডাবরা প্রজাতির কাছিমগুলো এরকমই বাঁচে বলে ধারণা। ভারত মহাসাগরের আলডাবরা দ্্বীপের নামেই তাদের নাম হয়েছে। কিন্তু এটুকু প্রাণীবিদ্যা সংক্রান্ত তথ্যের চেয়েও এই কাছিমটি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে এর সাথে আমাদের উপমহাদেশের ঔপনিবেশিকতার একটি যোগসূত্র আছে। এই কাছিম ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লর্ড ক্লাইভের পোষা কাছিম। ব্রিটিশ না
ছাতাটা জুতাটা মানুষ ভুল করে, বা অন্যের ইচ্ছায় হারিয়ে ফেলে। তৌহিদুল তো ছুটিয়াল, ওভাবে হারানোর মানুষ নন। দক্ষিণ মহাদেশের ক্রীড়াপল্লী থেকে হারালেন কিভাবে?
তৌহিদুল অনেক দৌড়েছেন। ছেলেবেলায়, আরেকটু বড় হয়ে, সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের সময়, প্রশিক্ষণের পরে ... সারাটা জীবন ধরেই তো ছুটছেন বলতে গেলে। ছুটিয়াল তৌহিদুলকে আবার দেশের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য পাঠানো হয়েছে বিদেশবিভুঁইয়ে।
তৌহিদুল বিমান থেকে নেমে ক্রীড়াপল্লীতে পৌঁছানোর পথে যা দেখেন তাতেই বিস্মিত হন। কী লম্বা লম্বা লোকজন, মাছের পেটের মতো সাদা একেকজন, ব্যস্তসমস্ত মানুষ সবাই, কী এক তাড়ায় সবাই হুড়োহুড়ি করে চলছে এদিকওদিক। তৌহিদুল আপন মনে হাসেন। ছোটে রে, সবাই ছোটে।
ট্র্যাকে প্র্যা