Archive - ফেব 2006 - ব্লগ

February 6th

লন্ডনের পোর্টবেলো মার্কেট

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ৬:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পাভেল তার ট্রেনিং শেষে ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে। তাই শুক্রবার রাতে নবনীতার বাসায় ছিল নিমন্ত্রণ। রাত প্রায় নয়টায় আমরা পেঁৗছালাম ল্যাডব্রোক গ্রোভ। সুতরাং খাওয়া-দাওয়া, সিনেমা দেখা শেষে সেখানেই রাত্রিযাপন। উদ্দেশ্য শনিবার সকালে পোর্টবেলো মার্কেট আবিষ্কার করা।
খুব কাছেই হাঁটা দূরত্বে মার্কেট। যদিও এ্যান্টিকসের জন্য মার্কেটটি বিখ্যাত। তবুশনিবারের আয়োজন মূলত: পুরনো কাপড় ও জিনিসপত্রের। দাম আবার সুপারমার্কেটের নতুন জিনিসের চেয়েও বেশি। তবে কিছু কারুশিল্পীরা নি


অনুরোধ

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ৫:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাঙ্গালির প্রেমের আকুতি দমিয়ে রাখার কোনো যোগ্য প্রতিষোধক তৈরি হয় নি এখনও। প্রকাশের সুযোগ পেলে সবার আগে প্রেমাকুতি জানায়।

এই সাইট তৈরি হওয়ার পর থেকে আমি আশংকা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম এই প্রজাতির আগমনের। তারা বিজয় নিশান উড়িয়ে এসে পরেছে।
এখন সাইট ডেভলপারদের প্রতি সামান্য একটা অনুরোধ, এই সব প্রেমাবেগী জন গনের জন্য সাইটের প্রথম পাতায় "ব্যাক্তিগত আলাপন" ধরনের কিছু দেওয়া যায় কি না, যে খানে শুধুমাত্র বন্ধু হতে চাই, প্রেমিকা প্রেমিক চাই, এসব লেখকের আস্তানা হবে।
কিংবা আপনারা এই সাইটের প্যারালাল সাইট হিসেবে ম্যাচ মেকিং একটা অবস্থান তৈরি করতে পারেন, যেখানে রেজিষ্ট্রেশন ফি দিয়ে পছন্দের মানুষ খোজার বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে, তাহলে আমার মনে হয় ভালোই হতো।


February 5th

সবাই মস্ত প্রেমিক

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০০৬ - ৩:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে প্রেমিকের সংখ্যা কত?
কত জন ভালোবাসা দিবসে প্রেমিকার হাত ধরতে চায়?
কতজন বিগত 15 বছর ধরে প্রেমিকা পাওয়ার চেষ্টা করছে?
রাস্তায় , কলেজের গেটে, স্কুলের সামনে দাড়িয়ে, শিক্ষাঙ্গনে, বাসের লাইনে, আধুনিক শপিং মলে, ইয়াহু চ্যাট রুমে, ম্যাচ মেকিং সাইটগুলোতে কত বাঙ্গালি তরুন, যুবক কিশোরের হাহাকার আছে?
একটা মিসকল, রং নাম্বারে ইচ্ছাকৃত ফোন, হঠাৎ নায়কোচিত ভাবভঙ্গিতে ভিড় বাসে সিট ছেড়ে কানুইয়ের গুতা খাওয়ার ভদ্্রতায় কতজন ভেবেছেন, এই বুঝি একটা প্রেম হয়ে গেলো?

বিশেষ দিবসের সুবেশী যুবাদের দেখে একটাই কথা মনে হয়, এ দেশে মানুষ উপবাসে অনাহারে মারা যায় কম, মরে প্রেমের আকাংক্ষায়।

সবাই বন্ধু হতে চায়, হাত বাড়াতে চায়, বন্ধুত্বের বিজ্ঞাপনে ভরে


February 4th

সুমন্ত আসলাম

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৭:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিন পর সুমন্ত আসলামের লেখা পড়লাম। ভদ্্রলোক আগের মতোই আছেন। মধ্যবিত্ত স্বাপি্নকেরা তার লেখার ভক্ত এটা বুঝেছিলাম 2002 এর বই মেলায়। আমার হালকা বামপন্থি এক ছোটো ভাই বাউন্ডুলের ভেতরের পাতায় সুমন্তের হাতের ছাপ নিয়ে গর্বিত ভাবে বললো, সুমন্তের লেখার আমি ভীষন ভক্ত,
বাংলাদেশের তথাকথিত আধুনিক লেখকেরা কেজি দরে হতাশা বিক্রি করে বেশ দু পয়সা কামিয়ে নিচ্ছেন, বইমেলায় মাঠে বসে চুকচুক বাদাম খেতে খেতে জীবন ঘনিষ্ঠ লেখার মকশো করছেন। তাদের লেখায় থকথকে চর্বির মতো থলথলে করুনার অসভ্য নাড়াচড়া।
কে হায় হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে? কিন্তু বাঙ্গালি পয়সা খরচ করে দুঃখ কিনতে ভালোবাসে, তাই সার সার ব্যার্থ প্রেমের উপন্যাস আসে, বিরহের গান গেয়ে মনির এস ডি রুবেল আ


February 3rd

আবার কাক...

মাশীদ এর ছবি
লিখেছেন মাশীদ (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৪:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সাদিকের 01.01.2006 এর কাক বিষয়ক পোস্টের সাথে আমি একমত। কাক আসলেই একটা খুব ইন্টারেস্টিং পাখি। কিছুক্ষণ ধরে কাকের কার্যকলাপ দেখলেই বোঝা যায় এটা কত্ত মজার একটা পাখি। আর ছাতার সিঙ্গাপুরে এসে এসে এই ফানি পাখিটাকে কী যে মিস করছি প্রতিদিন মন খারাপ ! ঢাকার বন্ধুরা, প্লিজ আমার পক্ষ থেকে আজকে ঢাকার সব কাককে হ্যালো জানিয়ে দিয়েন।


দ্্বারকানাথ কি লন্ডনে ঘুমিয়ে আছেন?

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৯:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ফেব্রুয়ারি 2, 2006

ফরহাদ মামা কভেন্ট্রি থেকে এসেছে লন্ডন বেড়াতে। ছয় দিনের ছুটি। কিন্তু আমার তো আর ছুটি না। কিন্তু তার নানা রকমের প্রশ্ন উত্তর দিতে গিয়ে আমি কাজ করার কোনো সময় পাচ্ছি না।
কার্ল মার্কসের সমাধি যাবে সে, হাইগেইটে। আমাকে এসে জ্বালাচ্ছে। ম্যাপ বের করে দিতে হবে। আমি ইন্টারনেটে টিএফএলের ওয়েবসাইট থেকে ম্যাপ বের করে দিলাম। তবে মজার তথ্য দিলো সে যখন সে জানালা প্রিনস দ্্বারকানাথ ঠাকুরের সমাধি লন্ডনে। রবিঠাকুরের দাদা দ্্বারকানাথ। তার সম


দ্্বারকানাথ কি লন্ডনে ঘুমিয়ে আছেন?

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৯:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ফেব্রুয়ারি 2, 2006

ফরহাদ মামা কভেন্ট্রি থেকে এসেছে লন্ডন বেড়াতে। ছয় দিনের ছুটি। কিন্তু আমার তো আর ছুটি না। কিন্তু তার নানা রকমের প্রশ্ন উত্তর দিতে গিয়ে আমি কাজ করার কোনো সময় পাচ্ছি না।
কার্ল মার্কসের সমাধি যাবে সে, হাইগেইটে। আমাকে এসে জ্বালাচ্ছে। ম্যাপ বের করে দিতে হবে। আমি ইন্টারনেটে টিএফএলের ওয়েবসাইট থেকে ম্যাপ বের করে দিলাম। তবে মজার তথ্য দিলো সে যখন সে জানালা প্রিনস দ্্বারকানাথ ঠাকুরের সমাধি লন্ডনে। রবিঠাকুরের দাদা দ্্বারকানাথ। তার সম


এটা হোক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান আমরা দেবো অনুদান

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৪:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


এগিয়ে যাচ্ছে বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। আয়োজকরা জোরে শোরে কাজ করছেন বোঝা যায়। ধন্যবাদ এই পরিশ্রমী দলকে। বেশ গুছিয়ে এনেছেন তারা সাইটটিকে।
কিন্তু আগেই রেখেছিলাম এরকম কিছু প্রস্তাবের বিষয়ে তাদের সাড়া দেখতে পাচ্ছি না। হয়তো এর চেয়ে জরুরি বিষয়ে তারা ব্যস্ত। তবে এত কাজের চাপে যাতে এ দাবীগুলো হারিয়ে না যায় সেজন্য পুনর্ব্যক্ত করছি।

1. ব্যানার পরিবর্তন করে নামের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ ও বাংলা ও বাঙালির প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে এমন ব্যানার তৈরি করা।
2. বাংলায় লেখা


ইন্টারনেটে সেক্স ও আমাদের ধর্ম

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৩:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইন্টারনেটে যে বিষয়টি বিপুল বিক্রিহয় তা হলো সেক্স। সেক্স সংক্রান্ত সাইটের আয়-রোজগার সবচে' বেশি। তবে বাংলা ব্লগের ক্ষেত্রেআমার একটি নতুন অভিজ্ঞতা হলো। যত ব্লগ আমি এ পর্যন্ত লিখেছি সবচে' বেশি মন্তব্য দেখলাম ধর্ম বিষয়ক ব্লগে। কেনো? আমরা দক্ষিণ এশিয়রা কি ধর্মের বিষয়ে অতি সংরক্ষণবাদী?
এখানে অন্যান্যরা যখন নবী মুহাম্মদ (দ:) -এর ছবি কার ওপর কি প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত তখন আমি প্রস্তাব দিলাম যে সরেজমিনে পরীক্ষা করা যাক কি দাঁড়ায়। সুতরাং আমি ব্লগে একটি ছবি দিলাম নবী মুহাম্মদের (দ:)। কল্পিত ছবি তো বটেই। কোনো এক শিল্পীর আঁকা। দেখা গেলো কেউই সেই ছবিকে সিরিয়াসলি নিলেন না। অর্থাৎ তার ছবি বলে মূর্তি বানানোর কোনো ইচ্ছা কারো মনে দেখা গেলো না।


নির্বোধ পুরাণ

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৩:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইরাক অবৈধ্য ভাবে দখল করে আমেরিকা অন্যায় করেছে। ইরাক যুদ্ধের ঘোষনা দেওয়ায় বুশের যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিচার হওয়া দরকার।

এর স্বপক্ষে আন্দোলন করুন। বিশ্বের সকল মুসলমান এক হয়ে আন্তর্জাতিক কমিশনে বুশের বিচার দাবি করেন।
আইনানুগ আচরন করেন। অযথা এর প্রতিবাদে নিরিহ মানুষ খুন করছে কেনো ইসলামি জঙ্গিরা। সাধারন মানুষ সব সময় যুদ্ধবিরোধি, শান্তিকামি। তাদের হত্যা করার অধিকার কে দিলো জঙ্গিদের?

অযথা আবেগ পুজি করে শিয়ালের হুককাহুয়া ডাক ডেকে কি লাভ? যারা এই প্রচারনায় মানুষ হত্যাকে ন্যায়বিচার বলছে সবাই নির্বোধ।

জামায়াতে ইসলামির সকল সমর্থক, যারা আমার মৃত্যু কামনা করেন, যারা ইসলামের মহান অনুসারি এবং যারা আমাকে অভিযুক্ত করছেন, তারা এই পদক্ষেপ নেন।