Archive - মার্চ 2006 - ব্লগ

March 19th

নতুন খেলাঃ জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১৯/০৩/২০০৬ - ৩:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[তর্ক-বিতর্ক, উত্তেজনা, ধাওয়া-পালটা ধাওয়া, ধুমুল আড্ডা হারিয়ে সাইটটি এখন বেশ ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে গেছে। আরো কোনো নতুন উত্তেজনা খুঁজে পেতে হবে। তার আগে হরতালের দিনে খালি রাস্তার মত নিস্তরঙ্গ যাচ্ছে সময়। তো একটা খেলার কথা ভাবলাম। নামেই বোঝা যাচ্ছে খেলাটি কিরকম হবে। খেলার নাম; জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর। যিনি সবচে কুটিল উত্তর দেবেন তাকে সপ্তাহের সেরা কূটক উপাধি দেয়া হবে।]

এবার প্রশ্নের সন্ধান। ব্লগ থেকে প্রশ্ন তৈরি করবো নাকি সার্বজনীন কোনো একটি বিষয়


নতুন খেলাঃ জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১৯/০৩/২০০৬ - ৩:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[তর্ক-বিতর্ক, উত্তেজনা, ধাওয়া-পালটা ধাওয়া, ধুমুল আড্ডা হারিয়ে সাইটটি এখন বেশ ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে গেছে। আরো কোনো নতুন উত্তেজনা খুঁজে পেতে হবে। তার আগে হরতালের দিনে খালি রাস্তার মত নিস্তরঙ্গ যাচ্ছে সময়। তো একটা খেলার কথা ভাবলাম। নামেই বোঝা যাচ্ছে খেলাটি কিরকম হবে। খেলার নাম; জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর। যিনি সবচে কুটিল উত্তর দেবেন তাকে সপ্তাহের সেরা কূটক উপাধি দেয়া হবে।]

এবার প্রশ্নের সন্ধান। ব্লগ থেকে প্রশ্ন তৈরি করবো নাকি সার্বজনীন কোনো একটি বিষয়


অন্যের কথা শোনাঃ একটি জরুরি বিষয়

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১৯/০৩/২০০৬ - ১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অন্য কারো সাথে যোগাযোগ তৈরি (কথা বলার) করার ক্ষেত্রে সবচে বেশি জরুরি দক্ষতা হচ্ছে কথা শোনা। আমরা বেশিরভাগ মানুষ কথা ভালো শোনার চেয়ে ভালো বলতে পারি। আরেকজন লোক কি বলছে বা কিরকম অনুভব করছে তা আমাদের আসলে শোনা উচিত। ভালো করে অন্যের কথা কথা শোনার আগেই বেশিরভাগ লোকজন মনে মনে জবাব তৈরি করে ফেলেন। এতে উভয়পক্ষের কথা-বার্তায় বা যোগাযোগে একধরণের গ্যাপ বা শূন্যতার সৃষ্টি হয়। এটি করা যাবে না। দূরত্ব কমাতে ভালো করে অপর পক্ষের কথা শুনতে হবে। ভালো করে না শুনলে


অন্যের কথা শোনাঃ একটি জরুরি বিষয়

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১৯/০৩/২০০৬ - ১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অন্য কারো সাথে যোগাযোগ তৈরি (কথা বলার) করার ক্ষেত্রে সবচে বেশি জরুরি দক্ষতা হচ্ছে কথা শোনা। আমরা বেশিরভাগ মানুষ কথা ভালো শোনার চেয়ে ভালো বলতে পারি। আরেকজন লোক কি বলছে বা কিরকম অনুভব করছে তা আমাদের আসলে শোনা উচিত। ভালো করে অন্যের কথা কথা শোনার আগেই বেশিরভাগ লোকজন মনে মনে জবাব তৈরি করে ফেলেন। এতে উভয়পক্ষের কথা-বার্তায় বা যোগাযোগে একধরণের গ্যাপ বা শূন্যতার সৃষ্টি হয়। এটি করা যাবে না। দূরত্ব কমাতে ভালো করে অপর পক্ষের কথা শুনতে হবে। ভালো করে না শুনলে


মুখফোড়ও কবিতা পড়ে!

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: শনি, ১৮/০৩/২০০৬ - ১১:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবাই দেখি প্রিয় কবিতা কিছু না কিছু তোলে। আমিও তাই দ্যাখাদেখি তুললাম।

মণীশ ঘটক
কুড়ানি

1
স্ফীত নাসারন্ধ্র. দু'টি ঠোঁট ফোলে রোষে,
নয়নে আগুন জ্বলে। তর্জিলা আক্রোশে
অষ্টমবর্ষীয়া গৌরী ঘাড় বাঁকাইয়া,
"খট্টাইশ, বান্দর, তরে করুম না বিয়া।"

এর চেয়ে মর্মান্তিক গুরুদন্ডভার
সেদিন অতীত ছিলো ধ্যানধারণার।
কুড়ানি তাহার নাম, দু'চোখ ডাগর
এলোকেশ মুঠে ধরি, দিলাম থাপড়।
রহিল উদগত অশ্রু স্থির অচঞ্চল,
পড়িল না এক ফোঁটা। বাজাইয়া মল
যায় চলি; স্বগত; সক্ষোভে কহিলাম
"যা গিয়া! একাই খামু জাম, সব্রি-আম।"

গলিতাশ্রু হাস্যমুখী কহে হাত ধরি,
"তরে বুঝি কই নাই? আমিও বান্দরী!"

2
পঞ্চদশী গৌরী আজ, দিঠিতে তাহার
নেমেছে বিদ্যুৎগর্ভ


আমি ও তুমি/আপনি দিয়ে কথা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ১৮/০৩/২০০৬ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কথা বলার সময় আমি না তুমি দিয়ে কথাটা বলবো তা নিয়ে বেশ সমস্যা হয়। সমালোচনার বা ভুল বুঝাবুঝির ভয় তো আছেই। নতুন উপন্যাসিকরা অবশ্য উত্তমপুরুষেই লেখা শুরু করেন। কিন্তু যেমন ধরুন ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে, বিশেষত: মন্তব্য লেখায় আমাদের আমি, তুমি/আপনি'র ব্যবহার ক্ষিপ্ত করে তুলতে পারে অন্য পক্ষকে। আসুন দেখি আমি ও তুমি/আপনি'র কৌশলী প্রয়োগ কিরকম হতে পারে।

যদি অনেক আবেগ থাকে তবে রাগ-হতাশা-ক্ষোভ প্রকাশ করার জন্য "তুমি/আপনি/তুই" শব্দ বেশি ব্যবহার হতে পারে। যার


আমি ও তুমি/আপনি দিয়ে কথা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ১৮/০৩/২০০৬ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কথা বলার সময় আমি না তুমি দিয়ে কথাটা বলবো তা নিয়ে বেশ সমস্যা হয়। সমালোচনার বা ভুল বুঝাবুঝির ভয় তো আছেই। নতুন উপন্যাসিকরা অবশ্য উত্তমপুরুষেই লেখা শুরু করেন। কিন্তু যেমন ধরুন ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে, বিশেষত: মন্তব্য লেখায় আমাদের আমি, তুমি/আপনি'র ব্যবহার ক্ষিপ্ত করে তুলতে পারে অন্য পক্ষকে। আসুন দেখি আমি ও তুমি/আপনি'র কৌশলী প্রয়োগ কিরকম হতে পারে।

যদি অনেক আবেগ থাকে তবে রাগ-হতাশা-ক্ষোভ প্রকাশ করার জন্য "তুমি/আপনি/তুই" শব্দ বেশি ব্যবহার হতে পারে। যার


March 18th

ধর্ম এব ং রাষ্ট্রের পৃথকিকরন প্রসংগে

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ১৮/০৩/২০০৬ - ৫:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাষ্ট্র এবং ধর্মের মধ্যে সীমারেখা টানা এবং রাষ্ট্রিয় আইনপ্রনয়নের জায়গা থেকে কোরান কে বর্জন করে ফেলার ধারনা এবং আরও একটু সামনে গিয়ে কোরানের কিছু অংশকে যুগোপযোগী করে ফেলার ধারনা নিয়ে কিছু লিখেছিলাম।
ওয়ালি নিজের পোষ্টে এর একটা ব্যাখ্যা দিয়েছে, আমি উত্তর দিয়েছিলাম এবং সেই পরিপ্রেক্ষিতে আরও একটা মন্তব্য এসেছে এবং মৌলানা মুহাম্মদ কার্ল মার্কসএর একটা পোষ্টও সেই সাথে সংযুক্ত করে কিছু বলার চেষ্টা করি এখানে।

ওয়ালি কোরানের বিভিন্ন জায়গায় কোন সময়ে নামাজ পড়তে হবে এটা বলা আছে, ফজরের নামাজ আসরের নামাজ, জোহরের নামাজ এবং মাগরিবের নামাজের পরোক্ষ সময়সূচি বলে দেওয়া আছে আমার স্মৃতিতে এমনই বলে। আমি তোমার মতো আয়াত উল্লেখ করে বলতে পারবো না, সেখানে আরো এক


ধন্যবাদ কতর্ৃপক্ষ

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ১৮/০৩/২০০৬ - ১১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কতৃপক্ষ বিভিন্ন মুখ ও মুখোশ যুক্ত করেছেন এই ব্লগে। তাদের ধন্যবাদ। এখন হাসা যাবে। তাকানো যাবে কটমট করে। যাহ কি বলিস বলে অবাক হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে আম্মাআআ বলে। করা যাবে মনখারাপ। বিপদে বাঁচাও বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে খাইয়ালামু। কি মজা। আমি অবাক।
আচ্ছা কীভাবে? ঠিক আছে আবার দেখা যাক। এখন হাসি যাবে। তাকানো যাবে (কটমট) করে। (যাহ) কি বলিস বলে (অবাক) হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে (আম্মাআআ) বলে। করা যাবে (মনখারাপ)। বিপদে (বাঁচাওওও) বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে (খাইয়ালামু)। (কিমজা)! আমি (অবাক)।


ধন্যবাদ কতর্ৃপক্ষ

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ১৮/০৩/২০০৬ - ১১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কতৃপক্ষ বিভিন্ন মুখ ও মুখোশ যুক্ত করেছেন এই ব্লগে। তাদের ধন্যবাদ। এখন হাসা যাবে। তাকানো যাবে কটমট করে। যাহ কি বলিস বলে অবাক হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে আম্মাআআ বলে। করা যাবে মনখারাপ। বিপদে বাঁচাও বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে খাইয়ালামু। কি মজা। আমি অবাক।
আচ্ছা কীভাবে? ঠিক আছে আবার দেখা যাক। এখন হাসি যাবে। তাকানো যাবে (কটমট) করে। (যাহ) কি বলিস বলে (অবাক) হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে (আম্মাআআ) বলে। করা যাবে (মনখারাপ)। বিপদে (বাঁচাওওও) বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে (খাইয়ালামু)। (কিমজা)! আমি (অবাক)।