Archive

April 25th, 2006

কেয়ামতের কালপঞ্জি

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/০৪/২০০৬ - ৯:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেশ কিছু বিষয় চোখে পড়ছে, নতুন একজন বিজ্ঞানমনস্ক!!! ব্লগার এসে আমাদের বিজ্ঞানের নতুন কিছু ধারনা শিখাচ্ছেন। হকিং সাহেবকে নিয়ে বিস্তর টানাটানি হচ্ছে তাও দেখা গেলো, কথা হলো হকিংএর ব্রিফ হিস্টোরি ওফ টাইম বইটার কিয়দংশ জনাব ত্রিভূজ পড়েছেন কি পড়েন নি? তার রেফারেন্সে তিনি হকিংএর নাম নিলেন বলেই প্রশ্নটা সামনে এলো,
কোরানের 4টা আয়াত এসেছে সহায়ক হিসাবে
81ঃ15 "তারারা পিছে হটিয়া যায়," জনাব ত্রিভুজকে এবার কিছু বলাটা উচিত হবে না তিনি বলেছেন সকল নক্ষত্রই পৃথিবী থেকে দুরে সরে যাচ্ছে কিন্তু ঘটনা সেরকম নয় মোটেও, এনড্রোমিন্ডা বলে একটা গ্যালাক্সি মিল্কি ওয়ের দিকে এগিয়ে আসছে, মিল্কি ওয়ে হচ্ছে সেই গ্যালাযি যেটার একটা দূরবর্তি কোণে সূর্য্য সহ আমাদের সৌর জগতের


স্লোভেনিয়া থেকে শুভেচ্ছা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/০৪/২০০৬ - ৭:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


নতুন একটা দেশে বেড়াতে এলে কত শত যে নতুন অভিজ্ঞতা হয়। স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুবিয়ানার ছোট্ট এয়ারপোর্টটার বাইরে এসে দেশটির চাকচিক্য দেখে অবাক হয়ে গেলাম। একসময় কমু্যনিস্ট যুগোশ্লাভিয়ান ফেডারেশনের একটি সদস্য দেশ ছিলো এটি। অথচ বিরাট বিরাট গাড়ি থেকে নামতে দেখলাম মাখন মাখন চেহারার সুখী সুখী মানুষদেরকে। এত চাকচিক্য লন্ডনেও দেখি না। তবে যা দেখে মনটা ভরে গেলো তা হলো শিশুসন্তানদের প্রতি এদের কোমল ব্যবহার। মানুষগুলোকেও মনে হলো খুবই সুখী সুখী। বহু বিচিত্র জাতি


স্লোভেনিয়া থেকে শুভেচ্ছা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/০৪/২০০৬ - ৭:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


নতুন একটা দেশে বেড়াতে এলে কত শত যে নতুন অভিজ্ঞতা হয়। স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুবিয়ানার ছোট্ট এয়ারপোর্টটার বাইরে এসে দেশটির চাকচিক্য দেখে অবাক হয়ে গেলাম। একসময় কমু্যনিস্ট যুগোশ্লাভিয়ান ফেডারেশনের একটি সদস্য দেশ ছিলো এটি। অথচ বিরাট বিরাট গাড়ি থেকে নামতে দেখলাম মাখন মাখন চেহারার সুখী সুখী মানুষদেরকে। এত চাকচিক্য লন্ডনেও দেখি না। তবে যা দেখে মনটা ভরে গেলো তা হলো শিশুসন্তানদের প্রতি এদের কোমল ব্যবহার। মানুষগুলোকেও মনে হলো খুবই সুখী সুখী। বহু বিচিত্র জাতি


April 24th

দারুবীণের দুষ্টু পুঁথি

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: সোম, ২৪/০৪/২০০৬ - ৬:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দারুবীণ বড় দুষ্টু ছেলে। ওর বাপটা ছিলো মদখোর। গলা পর্যন্ত মদ খেয়ে এসে সাপুড়েদের বীণ বাজাতে বাজাতে একদিন ঘরে ঢুকে শুনলো, পুত্র সন্তান হয়েছে। বীণটা মাটিতে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে ছেলেকে কোলে তুলে নিয়ে সে বললো, "য়্যাঁ? জমজ নাকি?" নেশার ঘোরে সে প্রায়ই একটা জিনিসকে দুটা দেখতো।

যাই হোক, যারা মানিকের "জননী" পড়েন নাই তারা হেসে নেন একটু, মুখফোড়ের মান রাখেন এট্টু।

দারুবীণ, এটাই ছেলের নাম রাখলো মাতালটা। যেমন বাপ, ছেলেও তেমন। উড়নচন্ডী। পোকামাকড় ধরে, লতাপাতা শোঁকে। গাঁয়ের পুরুত দেখে হাসে। বলে ওরে তুই দেখি জন্মেছিসই মাতাল হয়ে রে। তোর মজ্জায় মজ্জায় দারুস্রোত জাগ্রত। চাঁদের সাথে তাল ঠুকে জোয়ারভাটা হয়, তাই এইসব করিস।

দারুবীণ শোনে, কিন্তু কিছু বলে ন


নববর্ষের ভাবনা

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ২৩/০৪/২০০৬ - ৭:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো জানেন তারা এটা স্ব ীকার করবেন যে এই মৌলিক অধিকারগুলো পুরনের দায়িত্ব সম্মিলিত মানুষের সংগঠন হিসেবে রাষ্ট্রের পালন করা উচিত। মানুষের আহার-বস্ত্র-বাসস্থান- চিকিৎসা-শিক্ষা এবং কাজের পরিবেশ তৈরি করা এবং পরিবেশ রক্ষা করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্রের সম্পন্ন নাগরিকদের সামর্থ্য আছে, তারা বাজার থেকেই জীবনের প্রয়োজনীয় রসদ সংগ্রহ করতে পারে, এদের ছেলেমেয়েরা প্রয়োজনে শিক্ষা এবং ডিগ্রিও কিনতে পারে আজকাল, চিকিৎসা সেবার জন্য অনেকেই বিদেশ ভ্রমনের সামর্থ্য রাখে, বাসস্থানের বা আহারের চিন্তা এদের নেই, এমন কি প্রান্তিক মধ্যবিত্ত মানুষেরও মোটামুটি জোড়াতালি দিয়ে জীবনযাপনের উপকরন সংগ্রহ করে ফেলানোর ক্ষমতা আছে, কিন্তু বাংলাদেশের বার্ষিক


April 22nd

ধর্মীয় মৌলবাদের চাষাবাদ-৫

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২২/০৪/২০০৬ - ৬:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ইসলামিক মৌলবাদ:
আলাদা আলাদা ধর্মগুলোর মৌলবাদী আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে হলে প্রথমে বলতে হয় খ্রিস্টান ধর্মের মৌলবাদী আন্দোলনগুলোর কথা। কিন্তু সে বিষয়ে পাঠকরা খুব একটা আগ্রহী হবেন না মনে করে ইসলাম ধর্ম দিয়েই আলোচনা শুরু করছি। তবে এর মাঝেই খ্রিস্টান ধর্মের মৌলবাদের প্রয়োজনীয় প্রসঙ্গগুলো চলে আসবে। খ্রিস্টান ধর্মের সাথে ইসলাম ধর্মের যতটুকু মিল, খ্রিস্টান ধর্মের মৌলবাদের সাথেও ইসলাম ধর্মের মৌলবাদের ততটুকুই মিল। প্রথমত: খ্রিস্টানদের মত ইসলামিক মৌল


ধর্মীয় মৌলবাদের চাষাবাদ-৫

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২২/০৪/২০০৬ - ৬:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ইসলামিক মৌলবাদ:
আলাদা আলাদা ধর্মগুলোর মৌলবাদী আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে হলে প্রথমে বলতে হয় খ্রিস্টান ধর্মের মৌলবাদী আন্দোলনগুলোর কথা। কিন্তু সে বিষয়ে পাঠকরা খুব একটা আগ্রহী হবেন না মনে করে ইসলাম ধর্ম দিয়েই আলোচনা শুরু করছি। তবে এর মাঝেই খ্রিস্টান ধর্মের মৌলবাদের প্রয়োজনীয় প্রসঙ্গগুলো চলে আসবে। খ্রিস্টান ধর্মের সাথে ইসলাম ধর্মের যতটুকু মিল, খ্রিস্টান ধর্মের মৌলবাদের সাথেও ইসলাম ধর্মের মৌলবাদের ততটুকুই মিল। প্রথমত: খ্রিস্টানদের মত ইসলামিক মৌল


বেড়াতে যাচ্ছি স্লোভেনিয়া-২

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২২/০৪/২০০৬ - ৪:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মাস্টার্স শেষে অস্ট্রেলিয়াতে পড়তে যাওয়াটাই ছিল আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ। ভেবেছিলাম দুর্দান্ত একটা ভ্রমণ-কাহিনী লিখে ফেলবো। আমার লাগেজে অতি প্রয়োজনীয় কাপড়-চোপড়-ক্যাসেট-যন্ত্রপাতির সাথে বই ছিল মাত্রদু'টি। শঙ্খ ঘোষের 'ঘুমিয়ে পড়া এ্যালবাম' আর সুনীলের 'ছবির দেশে কবিতার দেশে'। অস্ট্রেলিয়ায় যখন গিয়ে পৌঁছালাম তার সাথে সাথেই বিমান ভ্রমণটা নিয়ে লিখে ফেলেছিলাম কয়েক পৃষ্ঠা। কিন্তু ঐ পর্যন্তই। লেখার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারিনি।

ব্লাংলায় ব্লগ লেখা শুরু


বেড়াতে যাচ্ছি স্লোভেনিয়া-২

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২২/০৪/২০০৬ - ৪:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মাস্টার্স শেষে অস্ট্রেলিয়াতে পড়তে যাওয়াটাই ছিল আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ। ভেবেছিলাম দুর্দান্ত একটা ভ্রমণ-কাহিনী লিখে ফেলবো। আমার লাগেজে অতি প্রয়োজনীয় কাপড়-চোপড়-ক্যাসেট-যন্ত্রপাতির সাথে বই ছিল মাত্রদু'টি। শঙ্খ ঘোষের 'ঘুমিয়ে পড়া এ্যালবাম' আর সুনীলের 'ছবির দেশে কবিতার দেশে'। অস্ট্রেলিয়ায় যখন গিয়ে পৌঁছালাম তার সাথে সাথেই বিমান ভ্রমণটা নিয়ে লিখে ফেলেছিলাম কয়েক পৃষ্ঠা। কিন্তু ঐ পর্যন্তই। লেখার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারিনি।

ব্লাংলায় ব্লগ লেখা শুরু


আদমচরিত ০৩

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: শুক্র, ২১/০৪/২০০৬ - ৮:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আদম মনে মনে হাসে।

হুঁ হুঁ বাওয়া, একদম নিখুঁত পিলান! জ্ঞানবৃক্ষের ফল আদম খেয়েই ছাড়বে, সে ঈশ্বর যত 144 ধারা জারি করুন না কেন।

আদম নিজের ভবনে বসে হাওয়া খেতে খেতে অনেক গবেষণাই করেছে। জ্ঞানবৃক্ষের বিশ হাতের মধ্যে যাওয়া নিষেধ, এক ভীষণদর্শন তাগড়া স্বর্গদূত লাঠি হাতে সে বৃক্ষ পাহারা দেয়, পশুপক্ষী কারো সাধ্য নেই জ্ঞানবৃক্ষের কাছে গিয়ে তার ফলে মুখ দেয়।

আদম মহা বিরক্ত জ্ঞানবৃক্ষ নিয়ে এসব ফালতু বিধিনিষেধে। আরে বাবা, ফল যদি না-ই খাওয়া, তো ঐ ফল সৃষ্টির দরকারটা কী? জ্ঞানবৃক্ষের ফল খেলে তো জ্ঞানই বাড়ার কথা, আর জ্ঞান বেড়ে গেলে ঈশ্বরের সমস্যাটা কোথায়?

সেটাও ভেবে বার করেছে আদম। ঈশ্বর তাবৎ সৃষ্টিকে বোকাচো-- বানিয়ে রাখতে চান। কারো জ্ঞান প