কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানীপিড়ন খণ্ড : ছয়
১৮৯১ সালে শিলাইদহে কুঠিবাড়িতে পূণ্যাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছে। পূণ্যাহ অনুষ্ঠানে জমিদার বা তার প্রতিনিধির উপস্থিতিতে প্রজারা খাজনা দেয়। সেদিন তারা সাধ্যমত ধোপদুরস্ত পোষাকে জমিদারের সামনে আসে। তাদেরকে মিষ্টি মুখ করানো হয়। কখনো কখনো ভোজেরও আয়েজন করা হয়।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : পাঁচ
কাঙাল হরিনাথ ওরফে হরিনাথ মজুমদার : খুঁজে দেখা
------------------------------------------------------------------------
বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাক্ষেত্রে অভূতপূর্ব পরিবর্তন এনেছে। শিক্ষার সঙ্গে আয়বর্দ্ধকমূলক কার্যক্রমের উদাহরণ হিসাবে ছাত্রলীগকে সকলের সামনে শক্ত পায়ে দাঁড় করিয়েছে। এ সফলতার পাশাপাশি সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশ প্রচলিত শিক্ষাপদ্ধিতে চলতে পারে না। কোচিং শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার খোলনলচে পাল্টে দিতে পারে। এ ব্যাপারে জামাতে ইসলামীর ছাত্র শিবির জাতিকে পথ দেখিয়েছে। তারা কোচিং ব্যবসা প্রকাশ
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : চার
ডঃ আহম্মেদ শরিফ লিখেছেন, ঠাকুর-পরিবার প্রজানীপিড়ন করেছেন। আবুল আহসান চৌধুরী ডঃ শরীফকে চিঠিতে উত্তর দিয়েছিলেন, সেখানে ঠাকুর-পরিবারের প্রজানীপিড়নের স্বপক্ষে কিছু কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, এ রকম কিছু তথ্য পাওয়া যায়। বলেছিলেন সেটা ১৯৮৫ সালের লেখা চিঠি। আর ২০১১ সালে আবুল আহসান চৌধুরী বলেছেন শাশ্বতিকী পত্রিকায়—
বাল্যে আমাদের জুতা ছিল না। এ কারণে অবাল্যে কখনোই জুত করতে পারি নি। এ বিষয়ে আমাদের ঠাকুরদা সাফ কথা বলে গিয়েছিলেন—জুতো থাকলেই জুতোজুতি হয়। সুতরাং নো জুতো। নো টুতো। তাইলে জীবন উইদাউট খুঁতখুঁতো।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : তিন
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : দুই
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : এক
-----------------------------
অধ্যাপক আহম্মদ শরীফ ১৯৮৫ সালে ‘রবীন্দ্রোত্তর তৃতীয় প্রজন্মে রবীন্দ্র মূল্যায়ন’ প্রবন্ধের জন্য গবেষক অধ্যাপক আবুল আহসান চৌধুরীকে কাঙাল হরিনাথের ‘গ্রামবার্তা’ এবং ঠাকুর জমিদারদের সম্পর্কে জানতে চেয়ে একটি চিঠি লেখেন।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
চিত্রগদ্য : গদ্যচিত্র
৪ জুলাই. শাহাজাদপুর. ১৮৯১
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
ছোটো গল্পের শুরু------------
ইন্দিরাকে লেখা একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ দুটি ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তারিখটি উল্লেখ নেই। ছিন্নপত্রে লেখা আছে ফেব্রুয়ারি ১৮৯১। .স্থান শাহাজাদপুর।