[রং=33399]গুলশানে নতুন একটা দোকান
কী যেন নাম - ঐ যে
বুড়ো দাদুর ছবি, লাল সাইনবোর্ড -
রাইট, মনে পড়েছে -
কেএফসি।
ঝলমলে মানুষগুলো ওখানে
ফ্রাইড চিকেনের সাথে স্ট্র-তে
চুমুক দিয়ে কী যেন খায় -
ধ্যুত, বিয়ার না-
ওটা পেপসি।[/রং]
পর্ব-1
----------------------------------------------
পর্ব-2
------------------------------------------------
পর্ব-3
-------------------------------------------------
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর একজন ,শিক্ষাগত যোগ্যতা গোপন করে আদমজী জুট মিলে কাজ নিলো বদলী শ্রমিক হিসেবে ।
শ্রমিকদের সাথে কাজ, আড্ডা,শ্রমিক কলোনীতেই তার বাস । আর উদ্দেশ্য তার অধিকারবোধ জাগিয়ে তোলে শ্রমিকদের দিনবদলের চেতনায় সংগঠিত করা ।
না কোন মহৎ উপন্যাসের চরিত্র নয় ।
এ আমাদেরই একজন । একজন তাজুল ।
কমরেড তাজুল ইসলাম ।
শ্রমিকনেতা কমরেড তাজুলকে 1984 সালের মার্চের এই দিনে পিটিয়ে হত্যা করেছিলো সরকারের
1ম পর্ব
----------------------------------------
2য় পর্ব
-----------------------------------------
রাত প্রায় সাড়ে 12টা। স্বপন নামের একজন ফটোগ্রাফার বেরিয়ে এল গলির ভেতর থেকে। জানাল ভেতরে একটি বিশেষ বাড়ি ঘিরে জমায়েত হচ্ছে র্যাব। দিলাম ভো-দৌড়। আমাদের আশেপাশে থাকা র
ডাগদর সাব ভোটে জিতিয়াই প্রথমে ইঁটের ভাঁটির মালিক সমিতির পান্ডাদের তলব করিলেন।
তাহারা প্রথমে ফরমান পাইয়া ভড়কাইয়াছিলো, বিশেষ করিয়া ডাগদরসাবের ক্ষুদ্রসূচিকার ডর তাহাদের সকলের অন্তরেই ছিলো। নিতম্বের কন্দরে একটি সুঁই ভরিয়া সপ্তাহান্তে উহার দামের উপর সুদ আদায়ে ডাগদরসাবের জুড়ি ছিলো না। প্রাথমিক পর্যায়ে কলাটামূলটাকচুটা দিয়া তাহার সুদ শোধ করা সম্ভবপর হইলেও কালক্রমে তাহা ফুলিয়া ফাঁপিয়া এমন আকার ধারণ করে যে বাটীর চাল পর্যন্ত উড়াইয়া লইয়া যায়।
কিন্তু ডাগদর তাহাদের হোগায় ইঞ্জেকশন দিবার কোন উৎসাহ না দেখাইয়া স্মিত হাসিয়া কহিলেন, "ইষ্টক লাগিবে প্রচুর।"
ব্যবসায়ের গন্ধ পাইয়া ভাঁটির মালিকগণ নাচিতে নাচিতে বাটী ফিরিলো।
এরপর দেশ জুড়িয়া ইঁটে
বইমেলায় প্রথম দিন ঢুকেই দেখি ভাষা শহীদদের ভাস্কর্যের নীচে জটলা। বাংলা ভিশন সরাসরি সমপ্রচার করছে। লেখক, প্রকাশক, পাঠকদের সাথে কথা বলছেন আলী ইমাম আর দর্শকদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন নতুন বইয়ের। ইমামভাইকে দেখেই দাঁড়ালাম। অনুষ্ঠান শেষে আমাকে দেখে, অনেক বছর পর, তিনি উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন। পরিচয় করিয়ে দিলাম আমার বউ রেহনুমার সাথে। ঠিক তখনি দেখি নাসরীন জাহান একটি চশমা-পরা মিস্টিমুখের বিদেশি বিদেশি দেখতে মেয়েকে নিয়ে হাজির। ইমাম ভাইকে বললেন এই কবির কবিতার বই
বইমেলায় প্রথম দিন ঢুকেই দেখি ভাষা শহীদদের ভাস্কর্যের নীচে জটলা। বাংলা ভিশন সরাসরি সমপ্রচার করছে। লেখক, প্রকাশক, পাঠকদের সাথে কথা বলছেন আলী ইমাম আর দর্শকদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন নতুন বইয়ের। ইমামভাইকে দেখেই দাঁড়ালাম। অনুষ্ঠান শেষে আমাকে দেখে, অনেক বছর পর, তিনি উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন। পরিচয় করিয়ে দিলাম আমার বউ রেহনুমার সাথে। ঠিক তখনি দেখি নাসরীন জাহান একটি চশমা-পরা মিস্টিমুখের বিদেশি বিদেশি দেখতে মেয়েকে নিয়ে হাজির। ইমাম ভাইকে বললেন এই কবির কবিতার বই
আগের পর্ব
-----------------------------------------------
বিকাল সাড়ে চার টার দিকে সহকর্মি জাকির জাহামজেদ ফোন করলেন। বল্লেন, ভাল একটা অপারেশন আছে। বল্লাম নিশ্চিত হও। তারপর জানাও। সন্ধার পর আর খেয়াল ছিলনা।
সাতটার দিকে আবার ফোন। ভাই আসেন, টিলাগড়ে। মনে হয় ভাল জিনিস! আবারও বল্লাম তুমি থাক, আমি পরে আসি। এরপর অফিসের কাজে মন দিই। এদিকে অফিসের অন্যান্য আর
কিছুক্ষন আগে একটি পোস্ট করেছি পোস্টের শিরোনাম,গতকাল আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়েছে.. এবার একটু পিছু ফিরে চাওয়ার জন্য এই দ্বিতীয় পোস্টের অবতারনা।
এক.
পাঠক,আপনারা যারা ওপরের পোস্টটি পড়েছেন,তাদের অনেকেই আমাকে পুলিশ,র্যাব এবং বিভিন্ন আইন শৃংখলা বাহিনীর কাছে যেতে বলেছেন।তাদের পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।অনেকেই আমার এই দূর্গতির জন্য সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।তাদের কাছেও কৃতজ্ঞতা।
আমাকে পরামর্শ দেয়ার জন্য বন্ধুরা আছেন।
আমার দূর্দশা তুলে ধরার জন্য ব্লগে ও ব্লগের বাইরে সাংবাদিক বন্ধুরা আছেন।
আমার পরিবারকে দীর্ঘদিন আশ্রয় দেয়ার জন্য