ইনসমনিয়া, মাদকাসক্তি আর ছোট একটি ঘটনা

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: সোম, ২৮/০১/২০০৮ - ৬:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


-------------------------------------------------------------------
আশংকাজনকভাবে আমার ঘুম আজকাল কমে যাচ্ছে। সারাদিন ক্লাস,দৌড়াদৌড়ি এর পর এমনিতেই শরীর ভেঙ্গে আসতে চায়। সাধারনত ক্লাস চলাকালীন সময়ে আমি ফাঁকফোকর পেলেই ঘুমাতাম, এমন কি সন্ধ্যায় বাসায় এসেও। কিন্তু হঠাৎ করেই যেন আমি ইনসম্যানিয়াক হয়ে যাচ্ছি। শেষ কবে যে আমি রাতে ২ ঘন্টার বেশি ঘুমিয়েছি, আমি নিজেও মনে করতে পারছি না। যদিওবা ঘুমাতে যাই, হঠাৎ মাঝে রাতে ঘুম ভেঙ্গে যায়, শত চেষ্টাতেও আর ঘুম আসে না। ঘুমের ঔষধ খেয়েও চেষ্টা করেছি, ফলাফল একই। আমি ঘুমাতে চাই, কিন্তু নিদ্রাদেবী আর আমার চোখে ভর করেন না। আমার ভেতর ক্লান্তির স্তরের পর স্তর জমে যাচ্ছে। দিনে আজকাল আমি অধিকাংশ সময় বুঝতেই পারি না আমার চারপাশে কি হচ্ছে। মনে হয় আমার চারপাশটাকে কেউ টেনে ধরে রেখেছে। সময়ের গতি মন্থরতম হয়ে গিয়েছে। দিনের পর দিনের ক্লান্তি নিয়ে যখন ঘুমাতে যাই, শুলেই ঘুম চলে আসে, কিন্তু সেই ১-২ ঘন্টা পর থেকে আবার জেগে থাকা।

আমি নিজেও জানি না এভাবে কতদিন চলবে। তবে কেন যেন মনে হয়, এই শাস্তি আমাকে ভোগ করতে হয় আরো অনেকদিন।

কি আর করা যাবে, চলছে চলুক !


--------------------------------------------------------------------

আমার সবসময়ই মনে হত, যারা মাদক নেয় তারা কি সবাই হুজুগে পড়েই নেয় ?

আমার বন্ধুস্থানীয় একজন ( ইতিমধ্যেই রিহ্যাব ঘুরে আসা ) প্রচন্ড মাদকাসক্ত। ওর সমস্যার কথা কিছুটা আমি জানতাম। প্রচন্ড হতাশা আর দুঃখেই মূলত ওর মাদক নেয়ার শুরু। ওকে আমি একবার বলেছিলাম, " কি লাভ হয় এই ড্রাগ নিয়ে ? " । ওর নির্বিকার উত্তর, "ভুলে থাকা যায়"। আমার বিরাট বড় একটা ধাক্কা লাগলো। কি সহজ স্বীকারোক্তি !
জ্ঞানীরা সবসময় বলেন, সমস্যাকে সামনা সামনি মোকাবেলা করা উচিত। হয়ত কথাটা ঠিক। কিন্তু সবার কি সমস্যাকে সামনে থেকে মোকাবেলা করার ক্ষমতা থাকে ? না সব সমস্যাকে সমাধান করা সম্ভব ? ওই বন্ধু নির্লিপ্ত স্বরে আরো বললো, "যতদিন পারি ড্রাগ নেই, কষ্টগুলোকে ভুলে থাকি। এভাবে একদিন নিজেকে হয়ত পুরোপুরি ধ্বংস করতে পারবো। সেদিনতো সব সমস্যারই ঊর্ধ্বে চলে গেলাম।"

ওর কথাগুলি আমাকে সমূলে নাড়া দিয়ে গেল। সত্যিই তো জীবনের জটিল অংক মেলানোর এটাও একটা পথ বটে ! হোক সেটা ব্যাক ক্যালকুলেশন, উত্তর তো মেলে !

আমি জানি আমার সাথে ৯৯.৯৯% লোকই একমত হবেন না এই ব্যাপারে। হয়ত অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমিও মানবো না এই সমাধান, কিন্তু কিছু কিছু সময় এই সমাধানই পরম বলে মনে হয় আমার।জীবন যাদেরকে হতাশ করেছে, তাদের বোধহয় নীতিগত অধিকার আছে, নিজেকে ধ্বংস করে ফেলার।

জীবনের উপর প্রতিশোধ নেবার জন্য, self destruction এর চেয়ে ভালো আর কি থাকতে পারে ?


--------------------------------------------------------------

লেখাটা শেষ করতে হচ্ছে, একটু আগে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা দিয়ে। বসুন্ধরা সিটির সামনে বাস থেকে নেমে, রাস্তাটা ক্রস করতে যাচ্ছি। কোন একটা কারনে প্রচন্ড অন্যমনস্ক ছিলাম আমি। চমক ভাংগলো পায়ে একটা ব্যাথা পেয়ে। আমার পায়ের সাথে একটা গাড়ির ধাক্কা লেগেছে। গাড়িটা শেষ মূহুর্তে এসে হার্ড ব্রেক কশাতে, আমার পায়ের সামনে এসে থেমে গিয়েছে।

ইশশশ ! অল্পের জন্য বেঁচে গেলাম !!

চারপাশে অল্প কিছু লোক জড়ো হয়ে গেল, জানতে চাইলো ব্যাথা পেয়েছি কিনা। আমি ব্যাথা পাইনি বলে, আবার হাটতে শুরু করলাম।

খুব সম্ভবত মৃত্যুর খুব কাছ থেকেই ফিরে এলাম। এর আগেও এরকম ১-২ বার কপালজোড়ে বেঁচে গিয়েছি ( প্রত্যেক বারই রিকশাতে ছিলাম অবশ্য ) , এবং বেঁচে যাওয়ার পর অদ্ভুত একটা অনুভূতি হয়েছে, মনে হয়েছে যেন একটা নবজন্ম পেলাম।

কিন্তু কি আশ্চর্য, আজ তেমন কিছুই মনে হল না !

নবজন্মও এক সময় অর্থহীন আর মেকি বলে মনে হয় !!

- ২৮শে জানুয়ারি, ২০০৮ ( সন্ধ্যা ৬টা বেজে ২৮ মিনিট )
- ঢাকা, বাংলাদেশ


মন্তব্য

সৌরভ এর ছবি

নবজন্মও এক সময় অর্থহীন আর মেকি বলে মনে হয়

ভাইরাস ছড়াচ্ছে!


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

সবজান্তা এর ছবি

সব দোষ সচলায়তনের !
----------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

দ্রোহী এর ছবি

কথা সত্য ।


কি মাঝি? ডরাইলা?

ইফতেখার নূর এর ছবি

আমি একবার আত্নহত্যার চিন্তা করেছিলুম অনার্স থার্ড ইয়ার পরীক্ষার আগে সম্ভাব্য খারাপ পরীক্ষা ও খারাপ রেসাল্টের আশঙ্কায়। রাস্তায় এলোমেলো হয়ে চলতুম যেন একটা দূর্ঘটনার আশায়...... এখন ভাবলেই হাসি লাগে...কী না করতে চাচ্ছিলুম...অথচ জীবন কতই না সুন্দর, আর কতই না ভালোবাসি তাকে... সেবার শেষ অবধি আবশ্য ফার্ষ্ট ক্লাশ ফার্ষ্ট হয়েছিলুম।
সবজান্তা, ভালবাসুন জীবনকে...সমস্যা থাকবেই...আমি আপনাকে উপদেশ দিচ্ছিনা...

সবজান্তা এর ছবি

সেবার শেষ অবধি আবশ্য ফার্ষ্ট ক্লাশ ফার্ষ্ট হয়েছিলুম।

হা হা ......

আমার মনে হয়না, খুব খারাপ পরীক্ষা দিয়ে আমি কোনদিনও ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হতে পারবো। আমার পরীক্ষাগুলি আমি দিতে বসি, নিশ্চিত ফেলের কথা জেনেও। যদি পরীক্ষকের মনে দয়ার উদ্রেক হয় !

আপাতত বেঁচে আছি মানুষের দয়াতেই। জানিনা, এভাবে কতদিন বেঁচে থাকবো।

আরেকটা কথা, আমি কিন্তু আত্মহত্যা করতে যাইনি,তেমন কোন পরিকল্পনাও আমার নেই। আমি অন্যমনস্ক ছিলাম, তাই গাড়ি চাপা পড়তে গিয়েছিলাম। আমার অবাক লেগেছে, আগে সাধারনত এত close call এর পর অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করতো। মনে হত, এই সুন্দর পৃথিবীতে আমি এখনো বেঁচে আছি !! কিন্তু সেদিন তেমন কিছুই মনে হয়নি। মনে হয়েছে চাপা পড়া কিংবা না পড়াতে বিশেষ তফাত নেই !

সবজান্তা, ভালবাসুন জীবনকে...

অসম্ভব ধন্যবাদ, এত চমৎকার একটি পরামর্শের জন্য। জীবন অনেক সুন্দর, আমি জানি।

হয়তো আমারই চোখের সমস্যা চলছে , আগের মত আর কিছুই ভালো লাগেনা।
-----------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

অন্দ্রিলা এর ছবি

বড়োদের কথা শুনতে হয়, বুঝসেন mr. সবজান্তা??

সবজান্তা এর ছবি

হা হা হা.........

অন্দ্রিলা দিদি, ভালো বলেছেন বটে !

আচ্ছা এখন থেকে বড়দের কথা শুনতে চেষ্টা করবো।

ভালো কথা, বড়দেরও কি উচিত না, মাঝে মধ্যে ছোটদের ১-২টা আবদার মেনে নেওয়া ?

কি মনে হয় ??
----------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

হিমু এর ছবি

সাধারণত ভিটামিন সি আর গ্লুকোজ এসব ক্ষেত্রে উপকার করে। আরেকটা পদ্ধতি হচ্ছে বড়সড় কোন প্রজেক্টে হাত দেয়া। একা একা না করে কয়েকজন মিলে একটা কিছু দাঁড় করানো। তবে যারা একবার মাদকদ্রব্য নেয়া শুরু করেন, তাদের নাকি উপদেশ দেয়া হয়, বেশি চিন্তা করতে হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকতে। চিন্তাশীলতার চর্চায় গেলেই নাকি তাদের শরীরে আবার মাদকের জন্যে চাহিদা বাড়তে থাকে।

রাতের ঘুম ঠিক করার একটা ভালো উপায় হচ্ছে ভোরের দিকে কোন তরুণীর উষ্ণ সান্নিধ্যের ব্যবস্থা করা। সেটা ফোন বা নেটে না হয়ে বাস্তব পৃথিবীতে হলেই ভালো। "ভোরের ঢাকা" থিম নিয়ে ফোটোগ্রাফি চর্চা হতে পারে একটি উৎকৃষ্ট পন্থা।


হাঁটুপানির জলদস্যু

সবজান্তা এর ছবি

রাতের ঘুম ঠিক করার একটা ভালো উপায় হচ্ছে ভোরের দিকে কোন তরুণীর উষ্ণ সান্নিধ্যের ব্যবস্থা করা। সেটা ফোন বা নেটে না হয়ে বাস্তব পৃথিবীতে হলেই ভালো। "ভোরের ঢাকা" থিম নিয়ে ফোটোগ্রাফি চর্চা হতে পারে একটি উৎকৃষ্ট পন্থা।

রসিকতাটা ভালোই করলেন হিমু ভাই !

কাঙ্গালকে রীতিমত ম্যাকডোনাল্ডস দেখালেন ! ফোন/নেটেই বালিকা পাই না, আপনি বলেন বাস্তব পৃথিবীর কথা !! আপাতত লেপের উষ্ণ সান্নিধ্যই ভরসা !

ভোরের ঢাকা একটা ভালো টপিক, কিন্তু একেতে যেই ভয়াবহ শীত, তার উপর ভোরের ঢাকা মানেই ছিনতাইকারী ভাইদের অভয়ারন্য ......অনেক কষ্টে কেনা ডিজিটাল ক্যামেরা !

অন্যকোন সমাধান থাকলে দেন, সাদরে গ্রহন করবো (চামহাসি)
---------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

হিমু এর ছবি

রাতে মামার চটপটি এক প্লেট ভালোমতো সাঁটিয়ে শুতে হবে। ভোরের মধ্যেই প্রবল পেট গুড়গুড় ও আনুষঙ্গিক যত-গর্জে-তারচে-বেশি-বর্ষে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলবে আপনাকে। তখন বদনার ঠান্ডা সান্নিধ্যে জেগে উঠবেন।

আর বালিকাবিরহে রাতে ঘুম না হওয়া স্বাস্থ্যের জন্যে খারাপ, বিশেষ করে যদি আবার হাতের কাছে নেট থাকে। বিটিভিতে রাগরং ছেড়ে কিছুক্ষণ দেখতে পারেন। ঘুম চলে আসা উচিত।


হাঁটুপানির জলদস্যু

অন্দ্রিলা এর ছবি

ছোটোরা অনেক অন্যায্য আবদার করে, সব আবদার রাখা যায় না।

হিমু ভাই সবজান্তার স্বাস্থ্য এমনিতেই এতো খারাপ, নতুন করে আর কী খারাপ হবে। তারপরেও উনি যদি উনার খেতুমার্কা স্যান্ডালজোড়া বদলে ফেলেন, তবে আমি আমার কোনো সুন্দরী বান্ধবীর সাথে উনার ঘটকালির চেষ্টা করে দেখতে পারি।

সবজান্তা এর ছবি

অন্দ্রিলা আমি অনেকদিন ধরেই দেখছি, তোমার নজর নিচুতে মানে আমার স্যান্ডেল এর দিকে।

ঘটনা কি ? তোমার কি নতুন স্যান্ডেল চাই ?

সুন্দরী বান্ধবীর লোভ দেখিয়ে লাভ নাই আমাকে, বালিকা।

এই কাঙ্গাল এখন ড়্যাডিসন দেখলেও ভুলবে না দেঁতো হাসি
------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

হিমু এর ছবি

এমন আশ্বাসের পর আশা করা যেতে পারে যে স্যান্ডেলের মুখে জুতো মেরে সবজান্তা অচিরেই হাঁটু পর্যন্ত বুট কিনে ফেলবে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

সবজান্তা এর ছবি

হিমু ভ্রাতঃ, অন্দ্রিলা নামক দুষ্ট বালিকার মিষ্টি কথায় ভুলিবেন না। ইহাকে আমি সম্যক চিনি।

প্রলুব্ধ করিয়া প্রথমে আমার চমৎকার চর্মনির্মিত পাদুকাজোড়া হস্তগত করিবে, অতঃপর অন্তর্হিত হইবে।

সুন্দরী বান্ধবীর আশা সুদূর পরাহত।

আমি ইহাকে বিশ্বাস করি না।
-------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আমার সৌভাগ্য, ঘুমসংকট আমার কখনওই হয়নি। তবে
নিদ্রাহীনতা দূর করার দুটো সহজ পদ্ধতি জানি। তাই বলে সবার ক্ষেত্রেই ওসব কার্যকরী হবে, এমন নিশ্চয়তা দিতে পারবো না।

১. ঘুমোতে যাবার ১৫-২০ মিনিট আগে এক গ্লাস ঈষদোষ্ণ দুধে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন।

২. ঘুমোতে যাবার ১৫-২০ মিনিট আগে এক গ্লাস বিয়ার ঢকঢক করে খেয়ে ফেললেও কাজ হয় বলে জানি। তবে এই পদ্ধতির নিয়মিত প্রয়োগ অনুমোদনযোগ্য নয় চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

সবজান্তা এর ছবি

এক এর প্রতি বিশেষ আগ্রহ নাই।

তবে ২ নম্বরটা ইয়ে মানে, চিল বীয়ার ২-৩ টা খেলে তো এমনিতেই ঘুম চলে আসার কথা দেঁতো হাসি

এটার কথা কেন মাথায় আসেনি ভাবছি দেঁতো হাসি
--------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

অন্দ্রিলা এর ছবি

শুনো জ্যোতির্ময়, তোমার চরম ক্ষ্যাত স্যান্ডালজোড়া কাকরাইল মসজিদের সামনে তিনদিন ফালায়ে রাখলেও কেউ নিবেনা, ওই স্যান্ডাল নিয়া আমি কী করবো?! আমি পায়ে পরে ঘুরবো?

এক কাজ করতে পারো, তোমার সুন্দর স্যান্ডালজোড়ার একটা ছবি তুলে, সচলায়তনে একটা পোল ছেড়ে দাও। দেখো কেউ তোমার স্যান্ডালের পক্ষে একটা ভোটও দেয় কী না!

অন্দ্রিলা এর ছবি

সবজান্তা লিখেছেন:
অন্দ্রিলা আমি অনেকদিন ধরেই দেখছি, তোমার নজর নিচুতে মানে আমার স্যান্ডেল এর দিকে।

ঘটনা কি ? তোমার কি নতুন স্যান্ডেল চাই ?

সুন্দরী বান্ধবীর লোভ দেখিয়ে লাভ নাই আমাকে, বালিকা।

এই কাঙ্গাল এখন ড়্যাডিসন দেখলেও ভুলবে না দেঁতো হাসি
------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ


আমার নয়জোড়া স্যান্ডাল আছে, তোমার চাই?

আর সুন্দরী বালিকার লোভে না ভোলাই তোমার জন্য শ্রেয়। পিচ্চি পোলা তুমি, পাকনামি কম করে পড়াশুনা ভালো করে করো। রাত্রেবেলা পড়ার বই নিয়া বসলেই তো পারো, ঘুম আপনাআপনি চলে আসবে।

সবজান্তা এর ছবি

আমার নয়জোড়া স্যান্ডাল আছে, তোমার চাই?

বটে !

এই জন্যই তোমাকে কাকরাইল মসজিদের সামনে এত দেখা যায় ! ভালোই !! কে যানে কবে তুমিই একটা আস্তা বাটার দোকান দিয়ে দাও।

আমার স্যান্ডেল নিয়ে আর কি করবা, এর পর কারো পোস্টে বলবা যে, আমার ১০ জোড়া জুতা আছে, তোমারটা নিয়ে কি করবো ?

পাকনামি তো কমই করতে চাই, কিন্তু বালিকারা আর কম করতে দিলো কই !
-----------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।