ঈশপের গল্প (১৬ - ২০)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৯/২০১৩ - ৭:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

----------------------------------------------------------------
ঈশপের নীতিগল্পগুলি পড়েছি অনেক ছোটবেলায়। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হ’ল সে’গুলি ফিরে পড়ার, ধরে রাখার - নিজের মত করে ।
ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা। 

[গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি। 

গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------

(১৬)
The Wolf and the Sheep

নেকড়ে আর ভেড়ার গল্প

এক নেকড়ের একদিন খুব শরীর খারাপ করেছে, নড়তে-চড়তে পারছে না। ব্সে থাকতে থাকতে একসময় দেখে এক ভেড়া যাচ্ছে সেখান দিয়ে। নেকড়েটা তাকে ডেকে কাছের ঝর্ণা থেকে জল এনে দেওয়ার অনুরোধ জানালো। “জল এনে দিলেই হবে,” ভেড়াটাকে বলল সে, “মাংসের যোগাড়টা আমি নিজেই করে নিতে পারব।” “হ্যাঁ, তার আর সন্দেহ কি,” ভেড়া শুনে বলে, “আমি তোমায় একটি আঁজলা জল এনে দিলেই হবে। তার পরে এই আমাকে দিয়েই মাংস জোগাড় করার কাজটাও তোমার এমনিই হয়ে যাবে।”

প্রাচীন বচনঃ ধোঁকাবাজী কথা সহজেই ধরা পড়ে যায়।

আমি বলিঃ তোমাকে মেরে যার লাভ আছে, সে যখন নিরীহ কথা বলে কাছে ডাকে, নিশ্চিত জেনো সেটা ফাঁদ, একবার বিশ্বাস করেছ কি মরেছ।

(১৭)
The Cock and the Jewel

এক মোরগ আর একটা খুব দামী মণি

এক মোরগ খাবার খুঁজছিল। নিজে খেতে হবে, বাচ্ছাদেরও খাওয়াতে হবে। এখানে ওখানে খোঁজাখুঁজি করতে করতে হঠাৎ তার নজরে আসে বাহারী এক মণি - অত্যন্ত দামী। মণিটা দেখে মোরগ বলল, “ মণি রে, আমার বদলে তোর মালিক যদি তোকে এখন পেত, আদর করে তুলে নিত তোকে, সাজিয়ে রাখত তোকে কত মর্যাদা দিয়ে। কিন্তু আমার কাছে তোর কোন দাম-ই নেই। দুনিয়ার সমস্ত মণি এনে দিলেও আমি বরঞ্চ চাইব একটা শস্যের দানা।”

প্রাচীন বচনঃ একটা অতি দামী জিনিষ ও তার কাছে অর্থহীন যে লোক সেটাকে কোন কাজে লাগাচ্ছে না।

আমি বলিঃ বিশ্বাসে নির্ভর করেই যারা চলবে ঠিক করেছে, যুক্তি-তর্কের মহাজ্ঞানে তাদের কিছু যায়-আসে না।

(১৮)
The Two Pots

দুই কলসীর গল্প

নদীতে ভাসতে ভাসতে চলেছে দুই কলসী। এক কলসী মাটির, এক কলসী পিতলের। স্রোতের টানে ভেসে যেতে যেতে মাটির কলসী পিতলের কলসীকে বলে, “প্রার্থনা করি রে ভাই, দূরে দূরে থাক, আমার দিকে আসিস না তুই। আলতো করেও যদি একবার ছুঁয়ে ফেলিস আমায়, টুকরো টুকরো হয়ে যাব আমি; আর আমার কথা যদি বলিস, তোর ধারে কাছে যাওয়ার কোন ইচ্ছা নেই আমার।”

প্রাচীন বচনঃ ঠিক ঠিক বন্ধুত্ব হয় শুধু সমানে সমানে।

আমি বলিঃ যে মহাজন সুদ দ্যান, তিনি যত-ই চিকন-চাকন হন, তারে দূরে রাখাই ভাল। তার সাথে ‘তুমিও মালিক, আমিও মালিক’ এই বেরাদরীতে গেলে আখেরে পস্তাতে হবে।

(১৯)
The gnat and the Lion

এক ডাঁশ আর এক সিংহ

এক ডাঁশ এক সিংহের কাছে এসে খুব কষে তড়পাল ঃ “শোন রে সিংহ, আমি তোকে একটুও ভয় পাই না, আর তুই আমার থেকে কিছুই শক্তিশালী নোস। তোর জোরটাই বা কিসে? আঁচড়াতে পারিস নোখ দিয়ে, কামড়াতে পারিস দাঁত দিয়ে - কি এল গেল তাতে? আবার ও বলছি, শুনে রাখ, সব দিক ভেবে দেখলে আমার জোর তোর থেকে অনেক বেশী। কোন সন্দেহ থাকলে, আয়, লড়ে যা, দেখি কে জেতে।” এই বলে, সেই ডাঁশ ভোঁ ভোঁ আওয়াজ করে, ঝাঁপিয়ে পড়ল সিংহের উপরে আর একেবারে তার নাকের ডগায় দিল হুল ফুটিয়ে। সিংহ ডাঁশটাকে থাবার থাবায় মেরে ফেলতে গিয়ে নিজের-ই নখ-এ নিজেকে ক্ষত-বিক্ষত করে ভীষণ রকম কাহিল হয়ে পড়ল। ডাঁশ এইভাবে সিংহের সাথে যুদ্ধ জিতে ফেলে গোঁ গোঁ করে বিজয়-সঙ্গীত গাইতে গাইতে উড়ে চলে গেল। কিন্তু বেশীদূর যাওয়া হল না তার, সোজা গিয়ে জড়িয়ে গেল কাছাকাছি এক মাকড়সার জালে। খানিকক্ষণের পরে, চলে গেল মাকড়সার পেটে। মরার সময় ডাঁশটা খুব করে নিজের ভাগ্যকে শাপশাপান্ত করে বলে গেল, “কি দুঃখের কথা, আমি, সিংহের মত একটা মহা শক্তিশালী জন্তুকে যে অনায়াসে হারিয়ে দিয়ে এল, একটা তুচ্ছ মাকড়সাটার কাছে শেষ হয়ে গেলাম।”

প্রাচীন বচনঃ সবচেয়ে কম যাকে ভয় করা যায়, সেই দেখা যায় সবার চেয়ে বেশী ভয়ংকর হয়ে উঠল।

আমি বলিঃ একটা লড়াই জিতলেই যদি কান্ডজ্ঞান লোপ পেয়ে যায়, বাকি লড়াইগুলো আর তা হলে জিততে হবে না।
(টীকাঃ ডাঁশ = মশা জাতীয় পতঙ্গ, হুল ফুটিয়ে অবস্থা কাহিল করে ফেলে)

(২০)
The Widow and her Little Maidens

এক বিধবা আর তার ছোট ছোট দুই কাজের মেয়ে

এক বিধবা মহিলার মহা বাতিক ছিল সবকিছু পরিস্কার করে রাখার। দুটি ছোট ছোট মেয়েকে সে লাগিয়ে নিয়েছিল তার কাজে। খুব খাটাত সে মেয়েগুলোকে। ভোরবেলা মোরগের কোঁকর কোঁ ডাক শোনা গেলেই সে তাদের কাজ করার জন্য ঠেলে তুলে দিত। জেরবার হয়ে গিয়ে মেয়েদুটো একদিন ঠিক করল যে মোরগটাকে শেষ করে দিলেই ওটা আর তাদের মালকিনকে জাগাতে পারবে না। যেমন ভাবা তেমন কাজ - মেরে ফেলল তারা মোরগটাকে। ফল হল এই, এবার তারা আরো মুস্কিলে পড়ে গেল। মোরগের ডাক না শুনতে পাওয়ায় তাদের মালকিন এখন সময়ের আর কোন হিসেব-ই করে উঠতে পারল না। মাঝরাত্তিরেই সে তাদের ঠেলে তুলে দিয়ে কাজ করতে লাগিয়ে দিল।

প্রাচীন বচনঃ অন্যায্য উপায়ে কাজ-এর চাপ কমাতে গেলে ঝামেলা আরো বেরে যায়।

আমি বলিঃ অসহায় যারা তারা পিষ্ট হতে হতে একসময় কোন একটা ভুল করে ফেলবে। ফলে, তখন তারা আরো বেশী করে পিষ্ট হবে। আর, নীতিনির্ধারকেরা তাদের উদাহরণ তুলে ধরে বলবে - দ্যাখো, অন্যায্য কাজ করে আখেরে লাভ হয় না। হায় রে বিচার!

(যতদিন চাইবেন, চলবে)

আগের নীতিগল্পরা
(১ - ৫) http://www.sachalayatan.com/guest_writer/50053
(৬ - ১০) http://www.sachalayatan.com/guest_writer/50072
(১১ - ১৫) http://www.sachalayatan.com/guest_writer/50103

একলহমা


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

কিছু 'টাইপো' থেকে গেছে। দু:খিত।
- একলহমা

আশফাক আহমেদ এর ছবি

চলুক

-------------------------------------------------

ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
- একলহমা

রিয়াজ এর ছবি

“মোরগ আর একটা খুব দামী মণি”র সারবাক্যটি সম্ভবত বিশ্বাস,যুক্তি,তর্কের সাথে সম্পর্কিত নয়।প্রয়োজনের ভিন্নতার(কর্তাভেদে) কথা বোঝানো হয়েছে মনে হয়।

“এক বিধবা আর তার ছোট ছোট দুই কাজের মেয়ে”র নির্যাতিতদের ক্রোধটা আসলে ভুল জায়গায় পড়েছে।মজার বিষয় হচ্ছে, গল্পটার মধ্যে এমন বক্তব্য রয়েছে যাতে মনে হয়-ঐ মহিলার সময়জ্ঞানে আলো-অন্ধকার কোনো ব্যাপার না, মোরগের ডাকটাই সব।

আরও অনেকদিন চাই,চলুক। পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

অতিথি লেখক এর ছবি

রিয়াজ সাহেব যা ধরতে পেরেছেন তা আসলেই ঠিক। ঈশপের এই গল্পে যদি মহিলাটি অন্ধ থাকত তাহলে বেশ হত।

অপেক্ষায় রইলাম।

রাসিক রেজা নাহিয়েন

অতিথি লেখক এর ছবি

ি আর করি বলেন, ঈশপ তারে চক্ষুষ্মতী-ই রেখেছেন। মনে হয়, প্রিয় মানুষের অনুপস্থিতিতে বিধবার অন্তরের চোখ দৃষ্টি হারিয়ে ফেলেছিল। তাই দিন-রাত-রোদ-বৃষ্টি এসব কিছু নয়, কতক্ষণে কাজের মেয়েদুটিকে আবার খাটনির জাঁতাকল-টায় জুড়ে দেওয়া যাবে এটাই হয়ে দাঁড়িয়েছিল তার নিজেকেই টেনে নিয়ে চলার চালিকাশক্তি। মোরগের ডাক-এর অপেক্ষাটা শুধু অত্যাচার-টা খানিকক্ষণের জন্য ঠেকিয়ে রাখত। এই ধরণের তিক্ত মানুষ এত দেখেছি, দেখি, যে এই গল্প একটুও অবিশ্বাস্য লাগে না।

গল্প পড়া আর মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, রাসিক রেজা নাহিয়েন

অতিথি লেখক এর ছবি

রিয়াজ-ভাই, প্রথমেই অনেক ধন্যবাদ এত যত্ন করে পড়বার আর মন্তব্য করবার জন্য।
এবার চেষ্টা করি আপনার উল্লিখিত গল্পদুটি নিয়ে আপনার কথার পরিপ্রেক্ষিতে দু-এক কথা বলতে।

(১)
সেই দূর মধ্যযুগীয় ইয়োরোপ কি তারো আগের কাল থেকে এই গল্পটি নানা ভাবে আবর্ত্তিত হয়েছে। রোমান কথক ফিদ্রাস (Phaedrus)-এর অনুবাদ আর তার ব্যাখ্যায় মণি হচ্ছে পরম জ্ঞানের প্রতীক। আর, মোরগ হচ্ছে সেই মূর্খদের প্রতীক যারা এই জ্ঞানের উপযুক্ত নয়।
তুলনায় পরবর্ত্তীকালের মানুষ, ফরাসী মহিলা কবি মেরী (Marie de France)-র লেখায় মোরগটি হচ্ছে সেই ধরণের জিদ্দিবাজ চরিত্র-র প্রতীক যে তার হিসেব মত না চলা যে কোন কিছুকে, সে যত গুণের-ই হোক না কেন, অতি তুচ্ছ জ্ঞান করবে, পাত্তা দেবে না, পরিবর্ত্তে নিজে যেটা দামী মনে করেছে, সেটাই নিয়ে মেতে থাকবে।
আরো কিছুকাল বাদে ব্যাখ্যা ১৮০ দিগ্রী ঘুরে গেল। ইংরেজ কবি জন (John Lydgate) এই গল্প-র এক্কেবারে বিপরীত ব্যাখ্যা হাজির করলেন। তিনি বললেন মোরগ এখানে সেই জ্ঞানী লোকের প্রতীক যিনি প্রকৃত জ্ঞানের সঙ্গে তুলনামূলক বিচারে মণি-মুক্তার মত পার্থিব সম্পদ-কে তুচ্ছ জ্ঞান করেন। এর পরের আরো অনেকে এই ব্যাখ্যাটির পক্ষেই সওয়াল চালু রাখেন। গল্পটি সামাজিক-রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতেও বেশ গুরুত্ব পায়।
এর পাশাপাশি ফিদ্রাস-এর আদিকালের ব্যাখ্যাও চলতে থাকে। শুধু তাই না, কারো ব্যাখ্যায় মণি হয়ে ওঠে রুচি, সৌন্দর্য ইত্যাদির প্রতীক। কেউ নিয়ে আসে আরো জটীল ব্যাখ্যা।
অর্থাৎ মূল ব্যাপারটা হচ্ছে দুটি পরস্পর বিপরীত গ্রহণযোগ্যতার মধ্যে একটিকে অন্যটির তুলনায় শ্রেয় হিসাবে বরণ করার গল্প।
আজকের দিনের কোনো প্রেক্ষাপটে গল্পটিকে ফেলার সময় আমি গল্পটির এই মূল বৈশিষ্ট্য অর্থাৎ দ্বন্দের দিকটিকেই গুরূত্ব দি-ই। কিসের কিসের মধ্যে দ্বন্দ সেটা নির্ধারিত হয় আমি কিসের কিসের মধ্যে দ্বন্দ নিয়ে কথা বলতে চেয়েছি তার উপরে। এর ফলেই বিশ্বাস আর যুক্তির গ্রহণযোগ্যতার দ্বন্দটি এসে হাজির হয়।

(২)
“এক বিধবা আর তার ছোট ছোট দুই কাজের মেয়ে”র -গল্পঃ
আমি গল্পগুলিকে কখনো কখনো সম্পূর্ণ ভিন্ন, মূলের সাথে একেবারেই বিযুক্ত কোনো চিন্তার ভিত্তিভূমি হিসাবেও ব্যবহার করেছি। এই রকম বেশী ঘটাইনি, তবে, ঘটিয়েছি। আগে ৩ আর ৪ নং গল্পে করেছিলাম, আবার এই ২০ নং গল্পে করলাম। আড্ডাবাজীতে যেমন হয় আর কি। কথা গড়িয়ে চলে, এক ঝুলি থেকে আর-এক ঝুলিতে গিয়ে ওঠে, সাপ থেকে সাতলহরী হার হয়, হার থেকে রাজপুত্তুর হয় - এই রকম আর কি। কখনো ঝিকমিক করে, কখনো ঘাড় নেড়ে বলে চলে - হয়নি, হয়নি, ফেল।

সবশেষে, যদ্দিন পারি, অবশ্যই চালাতে চাই।
একলহমা

মেঘলা মানুষ এর ছবি

সিরিজ ভালো লাগছে। ডাঁশের সংখ্যা অনেক বেড়েছে আজকাল। অপেক্ষায় আছি, কখন ওগুলো মাকড়সার জালে পড়বে।

অতিথি লেখক এর ছবি

জাল বাড়ানোর দরকার, মনে হয়।
পড়া আর মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন, যতটা সম্ভব।
- একলহমা

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

আবারও বলছি, বেশ সুন্দর করে গুছিয়েই লিখছেন, ভাল লাগছে পড়তে। চলুক

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ, ভাবনা-দাদা। হাসি
- একলহমা

অতিথি লেখক এর ছবি

পড়লাম, ভাল লাগলো, চলুক।

আব্দুল্লাহ এ এম

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। ঠিক আছে, চলুক তা হলে।
- একলহমা

অতিথি লেখক এর ছবি

চলছে চলুক।
ভালোই এগোচ্ছে ভাইয়া, বই হিসেবে বের করার পরিকল্পনা আছে কি?

-নিয়াজ

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক তা হলে।
অনেক ধন্যবাদ, নিয়াজ-ভাই। বই নিয়ে এখন পর্যন্ত আমার কোন পরিকল্পনা নেই। হাসি
- একলহমা

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

বিশ্বাসে নির্ভর করেই যারা চলবে ঠিক করেছে, যুক্তি-তর্কের মহাজ্ঞানে তাদের কিছু যায়-আসে না।

চলুক

পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
একটা ইমো বাড়লো এইবারে চোখ টিপি
- একলহমা

বন্দনা এর ছবি

চলুক চলুক

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
ঠিক আছে, চলুক তবে।
- একলহমা

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক,
পড়ছি।
ভালো থাকবেন।

-----------------------
কামরুজ্জামান পলাশ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।