ব্যানারের টেকনিক্যাল প্রয়োজনীয়তা হচ্ছে এর আকার ৯৬৫ পিক্সেল চওড়ার এবং ১৫০ পিক্সল উচ্চতার হতে হবে। ব্যানারে সচলায়তন কথাটি চোখে পড়ার মত বড় আকারে হতে হবে। তার নীচে "চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির" শ্লোগানটি দিতে পারেন। তবে প্রয়োজন মনে করলে আরো উপযুক্ত কোন শ্লোগান ব্যবহার করতে পারেন।
যেহেতু এটি প্রথম পাতায় সবার প্রথম প্রদর্শিত হয় তাই বানানের ব্যাপারে আপনার গভীর মনোযোগ কামনা করা হচ্ছে।
ব্যানারের ফরমেট jpg বা gif হতে হবে। ফাইলের আকার ৫০ থেকে ৬৫ কিলোবাইটের মধ্যে বা তারও নীচে হলে খুব ভালো হয়। নইলে প্রতিবার রিফ্রেশের সময় লোড হয়ে মোটের উপর পেইজ লোডের সময় বাড়িয়ে দেবে ব্যানারটা।
ব্যানারের ফাইলের নাম front- দিয়ে শুরু হতে হবে। তার পরের অংশটুকু একটা উপযুক্ত নাম দিয়ে জুড়ে দিতে হবে। নামের মধ্যে কোন স্পেস রাখা চলবে না।
এরপর নিজের একাউন্টে গিয়ে "নিজ ব্লগে প্রকাশিত" অপশনটি সিলেক্ট করে ব্যানারটি সচলায়তনে প্রকাশ করুন। সঙ্গে আপনার চিন্তা-ভাবনা বা ব্যানার বিষয়ে কিছু বলবার থাকলে সেটাও লিখুন। অতিথিরা এক্ষেত্রে অতিথি লেখকের একাউন্টটি ব্যবহার করতে পারেন।
ব্যানার তৈরী এবং ব্যানার সহ লেখা প্রকাশ শেষে এক কপি ব্যানার, আপনার প্রোফাইলের লিংক এবং লেখাটির লিংক পাঠিয়ে দিবেন contact অ্যাট সচলায়তন বরাবর। আমরা তখন ব্যানারটি এফটিপি করে আপলোড করে দেবো সচলায়তনে। সেই সঙ্গে আপনার প্রোফাইল লিংক এবং ব্যানার নিয়ে নিজ ব্লগে প্রকাশিত লেখাটির লিংক প্রতিক্রিয়া প্রকাশের জন্য জুড়ে দেবো প্রথম পাতায়।
ব্যানারের উপর একটি লেখা প্রকাশ এবং সেটির লিংক প্রতিক্রিয়া প্রকাশের উপায় হিসেবে ব্যবহার করায় আপনার কাজের প্রশংসা সরাসরি আপনার কাছে পৌঁছাবে। আমাদের ধারনা এতে করে পুরো প্রসেস আরো স্বচ্ছ এবং ব্যবহার বান্ধব হবে। এ ব্যাপারে আপনার মতামত সরাসরি মন্তব্যের ঘরে কিংবা contact অ্যাট সচলায়তন বরাবর পাঠাতে পারেন।
এমনিতে সচলায়তন যে সার্ভারে হোস্টেড তারা দৈনিক এবং সাপ্তাহিক ব্যাকআপ রাখে। তারপরও আমরা ম্যানুয়ালি ব্যাকআপ নেই। তারপরও যদি আপনি ব্যাক্তিগত ভাবে ব্লক ব্যাকআপ করতে চান তাহলে স্ট্যার্ন্ডাড যে কোন ব্লগ ব্যাকআপ সফটওয়্যার বা সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন।
এরকমই একটি সার্ভিস হল অনলাইন ব্লগ ব্যাকআপ। এখানে গিয়ে রেজিস্ট্রশন করে সচলায়তনের আপনার ব্লগের ইউআরএল দিন এবং ব্লগ ধরন হিসেবে "Movable Type" বাছাই করুন।
তাছাড়া ব্যাকআপ মাই ব্লগ নামে আরেকটি সার্ভিস এখনও বেটা পর্যায়ে আছে। এ নিয়ে এই আর্টিকেলটা পড়তে পারেন।
এছাড়া অফলাইন টুলগুলোর মধ্যে ব্লক কালেক্টর একটা। এটা শুধুমাত্র ব্লগার এবং এমএসএন ব্লগ ব্যকআপ করতে পারে। উপরন্তু ফ্রি টুল নয়। কিন্তু এটা পিডিএফ হিসেবে সেইভ সহ আরো বেশ কিছু ভালো কাজ করতে পারে।
ব্লক ব্যাকআপ টুল ছাড়াও আপনি যে কোন ব্লগ ব্যাকআপ করতে পারেন ফিড রিডার দিয়ে। এরকম একটি অনলাইন টুল হল ফিডবার্নার। আর একটি ভাল ফ্রী সফটওয়্যার হল আরএসএস ব্যান্ডিট। এই সফটওয়্যারগুলিতে আপনার ফিড ইউআরএল দিলে সেগুলো ডাউনলোড করে ফেলবে।
সচলায়তনের ব্লগ ফিড ইউআরএল হল http://www.sachalayatan.com/blog/[UID]/feed যেখানে [UID] হল আপনার ইউজার আইডি। আপনার [UID] জানতে নিজের প্রোফাইলে ঢুকে নিচের দিকে কোন লিংকের উপর মাউস নিয়ে যান এবং লিংকটির শেষের দিকের সংখ্যাটি লক্ষ্য করুন। অথবা নিজের ব্লগে গিয়ে নিচের দিকে ফিড আইকনের উপর রাইট ক্লিক করে লিংকটি কপি করুন।
ইদানিং ব্লহ এডিটর নামে একাধিক সফওয়্যার পাওয়া যায়। আবার মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ এর মত এডিটরগুলো এডিট করার পাশাপাশি লেখাটা সরাসরি ব্লগে প্রকাশ করার সুযোগ দেয়। আইডিয়া হচ্ছে আপনি স্বাভাবিক লেখালেখির মতো করে ডকুমেন্ট তৈরি করবেন, আপনার প্রিয় এডিটরে, প্রিয় ডেক্সটপ সফটওয়্যার ব্যবহার করে তারপর প্রকাশ করে দেবেন যে কোন ব্লগ ওয়েবসাইটে যতবার ইচ্ছা।
এখন থেকে এই সুযোগটা আপনি সচলায়তনের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করতে পারবেন। নীচের কতগুলো সফটওয়্যার এবং তাদের কনফিগারেশন বর্ণনা করা হল। এছাড়া এই ওয়েবসাইটে গিয়ে ম্যাকিন্টশ কম্পিউটারের জন্য কিছু তথ্য পাবেন।
ফায়ারফক্সের স্ক্রাইবফায়ার
স্ক্রাইবফায়ার হচ্ছে ফায়ারফক্সের একটি প্লাগইন। ব্রাউজারের মধ্যে থেকেই ছবি প্রকাশ থেকে শুরু করে এডিটিং, ফাইল আপলোডিং সব করতে পারে ছোট্ট এবং চমৎকার এই টুলটি। সচলায়তনের জন্য এটা কনফিগার করতে:
উইন্ডোজ লাইভ এডিটর
উইন্ডোজ এক্সপির জন্য উইন্ডোজ লাইভ এডিটর নামের এই ফ্রি টুলটিও বেশ জনপ্রিয়। ইনস্টল করার পর সচলায়তনের বাংলা ইউজার নেইম, পাসওয়ার্ড, এবং সচলায়তন ওয়েব এড্রেস: http://www.sachalayatan.com/next/ দিলেই সরাসরি কাজ করবে।
কিউমানা
এটিও চমৎকার একটি ফ্রি ব্লগিং টুল। এটার ব্যবহার সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে। আপনার সুবিধার জন্য ইংরেজি ব্লগটি থেকে লেখাটি এখানে কপি করা হল।
You need to add a "publisher" (which is Qumana's term for a blog) to publish content from Qumana.
To post content from Qumana:
Note there's more than one way to do this. The following is just the most common.
পডকাস্ট করতে হলে আপনার একটি মাইক্রোফোন লাগবে। তাছাড়া কম্পিউটার এবং কিছু সফটওয়্যার লাগবে। সেগুলো নীচে একে একে জানানো হবে।
অডিও রেকর্ডিং
১। মাইক্রোফোন কম্পিউটারে যুক্ত করুন।
২। অডাসিটি রেকর্ডিং সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন এখানে থেকে। ইনস্টল করুন।
৩। এমপিথ্রি করার জন্য লেইম এনকোডার ডাউনলোড করুন এখান থেকে। ডাউনলোড করা জিপ ফাইল আনজিপ করুন, ফোল্ডারটি থেকে lame_enc.dll এবং BladeMP3EncDLL.def ফাইল দুটি C:\Program Files\Audacity\Plug-Ins ফোল্ডারে কপি করে দিন।
৪। অডাসিটি রান করুন Start > All Programs > Audacity থেকে। অডাসিটি উইন্ডোতে Edit > Preferences এ যান। যে উইন্ডো আসবে সেখানটায় File Formats এ যান। নিচের দিকে MP3 Export Setup এ গিয়ে Find Library ক্লিক করুন। তখন আপনাকে যদি জানায় "Not found..." তাহলে find ক্লিক করে C:\Program Files\Audacity\Plug-Ins\lame_enc.dll খুঁজে দিন। ওকে করে উইন্ডো ক্লোজ করুন।
৫। এর পর রেকর্ড ক্লিক করে কথা বলুন। কথা শেষে File > Export as MP3 ক্লিক করুন। সেইভ করার যে উইন্ডো আসবে তাতে Options নামে একটি বাটন থাকবে, হাতের ডানে-নিচের দিকে। সেটাতে ক্লিক করে ফাইল কোয়ালিটি 32 kbps করুন। তাহলে ফাইল সাইজ খুব ছোট হবে, কোয়ালিটি মোটামুটি খারাপ থাকবে না।
তাছাড়া অন্য যেকোনো অডিও রেকর্ডার ব্যবহার করতে পারেন।
পডকাস্ট পোস্ট করা
এটা শুধুমাত্র যাদে অডিও পোস্ট করার ক্ষমতা আছে তারা করতে পারবে। আপনি যদি "লেখালেখি করুন > অডিও" না দেখতে পান তাহলে আপনার এই ধরনের পোস্ট করতে পারবেনা না।
১। "লেখালেখি করুন > অডিও" ক্লিক করুন।
২। বডি হিসেবে কিছু লিখুন। অডিও ফাইলটা ব্রাউজ করে দিন।
৩। যদি এমপিথ্রি ফাইলে title আর artist নাম থাকে তাহলে আর নাম চাইবে না। নইলে একটি এরর দেখিয়ে নাম জানতে চাইবে। তখন আপনার নাম দিন ও টাইটেল দিন।
৪। পোস্ট করে দিন।
প্রথম পেইজে না আসলে বুঝবেন প্রথম পেইজে আসার অপশন বন্ধ আছে।
বই সম্পাদনা এবং বইয়ের পৃষ্ঠা সংযোজনা নামে দুটি ভিন্ন ক্ষমতা আছে। বইয়ের পৃষ্ঠা যুক্ত করার সময় top-level অপশনটা না দেখলে বুঝবেন প্রকাশিত বইয়ের সাথে আপনি পৃষ্ঠা জুড়তে পারবেন কেবল, নতুন বই তৈরী করতে পারবেন না। এই অপশন চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
টপ-ডাউন বই তৈরি
টপ-ডাউন বই মানে, বইয়ের আউট লাইন আপনার জানা। এক্ষেত্রে আপনি প্রথমে আউটলাইন তৈরী করবেন, পরে লেখকরা লেখা জমা দিবে।
প্রথমে ধরে নিই, ভ্রমণকাহিনীর উপর একটি বই করা হবে। উদাহরণ হিসেবে ব্যবহারের জন্য অনেকগুলো ভাগ করি বইটাকে, মহাদেশ হিসেবে এবং দেশ হিসেবে।
উদাহরণ হিসেবে
ভ্রমণকাহিনী
- ১। আফ্রিকা মহাদেশ
-- ১ক। আফ্রিকা
-- ১খ। নাইজেরিয়া
- ২। উত্তর আমেরিকা মহাদেশ
-- ২ক। আমেরিকা
-- ২খ। কানাডা
এই রকম প্রতিটা দেশের নিচে সেখানকার লেখাগুলো থাকবে।
প্রথমে সম্পাদক একটা লেখালেখি করুন থেকে বইয়ের পৃষ্ঠা তৈরি করবেন। টাইটেল দেবেন "ভ্রমণকাহিনী"। টাইটেলের নিচে Parent হিসেবে সিলেক্ট করবেন "top-level" কথাটি। তারপর বইয়ের একটি ভূমিকা লেখে প্রথম পাতায় প্রকাশ করুন। এই ভূমিকা পরেও শুধরে নেয়া যাবে।
বই সম্পাদক এরপর একে একে দুটি বইয়ের পৃষ্ঠা তৈরি করবেন - আফ্রিকা মহাদেশ এবং উত্তর আমেরিকা মহাদেশ নামে। কিন্তু এদের Parent হিসেবে সিলেক্ট করবেন আগের স্টেপে তৈরী করা "ভ্রমণকাহিনী"। ভুলে গেলে আবার সম্পাদনা করে ঠিক করে নিতে পারেন। মূল লেখা হিসেবে এই চ্যাপ্টার গুলোর একটা সারাংশ দিতে পারেন। এই চ্যাপ্টারগুলো নিজের ব্লগে প্রকাশ করাই ভাল।
একই ভাবে আফ্রিকা, নাইজেরিয়া নামে দুটি পৃষ্ঠা যাদের Parent আফ্রিকা মহাদেশ এবং আমেরিকা, কানাডা নামে দুটি পৃষ্ঠা যাদের Parent উত্তর আমেরিকা মহাদেশ - তৈরী করুন।
একইভাবে এদের সেইভ করুন।
আরো লেভেল থাকলে এভাবে তাদের সেইভ করুন। কিন্তু বেশীরভাগে ক্ষেত্রে একটি, দুটির বেশি লেভেল থাকবে না। যাই হোক আপাতত এইখানে সম্পাদকের কাজ শেষ। পরে আবার সম্পাদনা করার সময় বাকি কাজ শুরু হবে।
এখন লেখকরা বইয়ের জন্য লেখা কীভাবে দিবেন? লেখকেরা বইয়ের পৃষ্ঠা ক্লিক করবেন এবং সঠিক Parent এর সাথে জুড়ে দিবেন। যেমন, আমেরিকার উপর লিখাতে Parent যেন আমেরিকা থাকে। ব্যস, এইভাবে একে একে লেখা যোগ করতে থাকুন।
এবার সম্পাদক পরামর্শ দেয়ার মাধ্যমে আপনাকে জানাতে পারবেন, কী ঠিক করতে হবে না হবে। তাছাড়া এক বিভাগের লেখা আরেক বিভাগে পাঠাতেও পারবেন সম্পাদক।
বটম-আপ বই তৈরী
বটম-আপ মানে বইয়ের আউটলাইন এ মুহূর্তে আপনার জানা নেই। আপনি প্রথমে চান লেখকরা লেখা জমা দিক, পরে চ্যাপ্টার বানানো যাবে লেখার উপর ভিত্তি করে।
ধরে নিই, আপনি "বিদেশে বাঙালি বিজ্ঞানীদের গবেষণা" নামে একটা বই তৈরি করতে চান। এখন আপনি ঠিক করতে পারেননি বইটা দেশ অনুযায়ী ভাগ করবেন নাকি বিষয় অনুযায়ী। লেখার ধরনের উপর নির্ভর করবে, কী করবেন। তাই লেখাগুলো আগে জোগাড় করা দরকার।
এক্ষেত্রে লেখালেখি করুন > বইয়ের পৃষ্ঠা ক্লিক করে লেখা শুরু করুন। টাইটেল দিন "বিদেশে বাঙালি বিজ্ঞানীদের গবেষণা" এবং মূল বিষয়ে ভূমিকা জুড়ে দিন। Parent হিসেবে top-level বাছাই করুন।
এরপর লেখকদের অনুরোধ করুন, "বিদেশে বাঙালি বিজ্ঞানীদের গবেষণা" কে Parent হিসেবে লেখা জমা দিতে। পরে লেখা জমা হয়ে গেলে সুবিধা মতো বিভাগ করে নিন এবং লেখাগুলির উপযুক্ত Parent সম্পাদনা করে দিন।
লেখা প্রকাশ করার পর প্রিন্টার ফ্রেন্ডলি ভার্সনটা দেখতে ভুলবেন না যেন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন এবং বাছাই প্রশ্ন দুটোর ক্ষেত্রে নিয়ম মোটামুটি একই।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন বা বাছাই প্রশ্ন ঘরটাতে একটি প্রশ্ন লিখুন। বর্ণনা হিসেবে লিখুন আপনার বক্তব্য এবং অপশনগুলোর ব্যাখ্যা। ভোটের অপশনগুলো পছন্দ ঘরে লিখুন, যে কটা দরকার। বেশি অপশন দরকার হলে "আরো পছন্দের ঘর দরকার" সিলেক্ট করে "প্রিভিউ" ক্লিক করুন - প্রতি ক্লিক ৫টা করে নতুন অপশন ঘর পাবেন।
ভোটের খুঁটিনাটি ঘরটাতে গিয়ে সর্বোচ্চ পছন্দ হিসেবে ১ দিলে এক-পছন্দের রেডিও বাটন অলা প্রশ্ন তৈরী হবে। সীমাহীন দিলে বহু-পছন্দের চেকবক্স অলা প্রশ্ন তৈরী হবে। মনে রাখবেন বাছাই প্রশ্নের ক্ষেত্রে সীমাহীন অপশন না দিলে কেউ ঠিকমতো ভোট দিতে পারবে না।
ভোটের সময়কাল হিসেবে ১-২ দিন দেয়া সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। তবে আপনার পছন্দ মতো যে কোন সময় বেঁধে দিতে পারেন ভোটের জন্য।
সংরক্ষণ করলে আপনার জরিপ মডারেশন কিউতে যাবে। সেখান থেকে একজন সঞ্চালক জরিপটাকে সচল করতে পারবে। তারপর আপনার জরিপ প্রথম পাতায় দেখা যাবে।
সিস্টেমের বাধা ছাড়াই সপ্তাহে আপনি ১টি নৈর্ব্যক্তিক এবং ১টি বাছাই জরিপ করতে পারবেন। কিন্তু নিয়ম হলো দুটো ধরনের কেবল একটি জরিপ আপনার জন্য বরাদ্দ। তাই দুধরনের দুটো জরিপ করলে সঞ্চালকের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
নৈর্ব্যক্তিক জরিপ
নৈর্ব্যক্তিক জরিপ হচ্ছে মালটিপল চয়েস কোয়েশ্চেনের মতো। একটা প্রশ্ন এবং তার বিপরীতে কয়েকটি প্রশ্ন থাকবে। এক্ষেত্রে পছন্দগুলো থেকে রেডিও বক্সের মাধ্যমে একটি বা চেক বক্সের মাধ্যমে একাধিক পছন্দ বাছাই করতে পারবেন।
একটি-পছন্দের একটি উদাহরন হতে পারে: আজকে বৃষ্টি হবে বলে মনে করেন?
একাধিক-পছন্দের একটি উদাহরণ হতে পারে: কাকে কাকে যোগ্য মনে করেন?
বাছাই জরিপ
বাছাই জরিপ হচ্ছে পছন্দগুলো সাজানোর একটি পদ্ধতি। এক্ষেত্রে পছন্দগুলোকে লিস্ট বক্সের মাধ্যমে প্রথম, দ্বিতীয় এভাবে সাজানো যাবে।
বাছাই পদ্ধতির একটি উদাহরন হতে পারে: ফুটবল বিশ্বকাপে কে কোন পজিশনে যাবে মনে করেন?