না-গল্প ১

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৩/০৪/২০১১ - ৯:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মন্তব্য

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

কেন কেন ?

মনমাঝি

সাফি এর ছবি

শেষের ইকুয়েশন পড়ে

অপছন্দনীয় এর ছবি

ইকুয়েশনগুলোর লেজ এবং মুন্ডু ঠিক করে উঠতে পারছি না... মন খারাপ

অতিথি লেখক এর ছবি

লেজ ও মুন্ডুর ভ্যালু তো দেয়াই আছে দেঁতো হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

শেষেরটা পড়তে গিয়ে মাথা ঘুরে গেলো। বাকী গুলো সুপার।

সুপ্রিয় দেব শান্ত

অবাঞ্ছিত এর ছবি

প্রথম গুলার সাথে শেষেরটার কোনো মিল পাইলাম না.. শেষেরটা ঠিক ধরতেও পারিনাই... ঐটাও কি জোক ছিল?

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

অতিথি লেখক এর ছবি

মিল পান নাই কারন মূল গল্পগুলি একেকটা একেকজনের লেখা। তবে শেষেরটা বিশেষভাবেই আলাদা, কারন এটা কোনভাবেই জোক না। শেষেরটা বুঝতে হলে ভেরিয়েবলগুলির মান বা ভ্যালু মনে রাখতে হবে পড়ার সময়।

মনমাঝি

পড়ুয়া এর ছবি

ইয়া আল্লাহ! হিসাব তো মিলাইতে পারতেছিনা।

অতিথি লেখক এর ছবি

পোস্টের শুরুতে একটা এ্যানিমেশন দিয়েছিলাম। ওটা কি কেউ দেখতে পাচ্ছেন ? আমি কিন্তু একটা ডিফল্ট ফিলার (বরফের কিউবের মধ্যে ব্যাঙ) ছাড়া আর কিছু দেখছি না।

মনমাঝি

দুর্দান্ত এর ছবি

১।

পাস্তেল ত্রেস লেচেস

= দুধডুবো কেক। পাস্তেল মানেই কেক। পাস্তেল ত্রেস লেচেস কেক বললে ব্যাপারটা অনেকটা 'শবেবরাতের রাত' এর মত হয়ে যায়। পাস্তেল আর ত্রেস এর মাঝখানে 'দে' টা কি অনেক জরুরী?

২। কনফিট = কনফি' = তেলে কষানো?

অতিথি লেখক এর ছবি

'দে' কথাটা মূল লেখাতেই ছিল, আমার কিছু করার নেই - এটা অনুবাদ, মৌলিক লেখা নয়। 'কেক'-টা আমি ইচ্ছা করেই যোগ করেছি - পাস্তেলের মানে আমি জানি, কিন্তু বেশির ভাগ পাঠক না-ও জানতে পারেন এই ধারনা থেকে। এটা যে কেক তা ব্যাখ্যা/পাদটীকা ইত্যাদি ছাড়াই ফ্লো-এর উপর বোঝার সুবিধার্থেই কেক কথাটা যোগ করা - অনেকটা হয়তো একজন স্প্যানিয়ার্ডের জন্য বেশি ব্যাখ্যা না করেই "শব ই বরাত" কি জিনিষ (খায় না পিন্দে) বোঝাতে "Noche de Shab Barat E" (?), বা ইংরেজ পাঠকের জন্য "Shab E Barat night" লেখা। এ রকম ক্ষেত্রে রিপিটিশন মনে হয় দোষনীয় নয়।

মনমাঝি

িরফাত হাসান এর ছবি

ভাই এক কথায় অসাধারন। বিশেষ করে শেষ গল্পটা।অনেক অভিনন্দন।

মন মাঝি এর ছবি

পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

****************************************

সজল এর ছবি

লেট এক্স অনেক ভালো লাগলো। সমস্যা হলো এক্স এর ভ্যালু সাধারণত এই রকম গার্বেজই হয়, নিজের মত হয়ে উঠেনা খুব একটা।

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

মন মাঝি এর ছবি

শেষ গল্পটা একদম মাঠে মারা যায়নি দেখে ভাল লাগল। হাসি এটা আমারও প্রিয় গল্প।

বিবর্তনের সূত্রে মানুষের মধ্যে তার শিম্পাঞ্জী পুর্বসূরীর প্রভাব এখনো অনেকখানি রয়ে গেছে। এই প্রভাবটা যখন আমরা কাটিয়ে উঠতে পারব, তখন x -এর মানটাও বদলে যাবে। আমরাও তখন পুরোপুরি 'মানুষ' হয়ে উঠতে পারব। তখন আশা করি গোলাপের বৃন্তে সবসময় গোলাপই ফুটবে, এক্স-ও 'হয়ে উঠতে পারবে' নিজের মত করে।

****************************************

সজল এর ছবি

ইয়ে, মানুষের পূর্বপুরুষ কিন্তু শিম্পাঞ্জী না, তবে উনারা আমাদের বিবর্তনীয় কাজিন হাসি । আপনার মন্তব্য বুঝতে পেরেছি, সহমত।

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।