ত্রিচক্র

বুঝলাম না!

দুনিয়ায় পচুর খারাপ মানুষ

জানি ছোটগল্পে অনেক কিছুই না বলা থাকে। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার পরেও গল্পটা তো বোঝা চাই পাঠকের। এই লেখাটিতে কেন যেন মনে হচ্ছে যে বেশ কিছু জিনিস না বলা রয়ে গেল, তাই গল্পটা যে কি সেটা পরিষ্কার হলো না। বুঝলাম মেয়েটিকে কেউ মেরে ফেলেছিল, যার বিরুদ্ধে কিছুই করবার নেই হোসেন মিয়ার। কিন্তু তার সাথে মেয়ের ছবি দেখিয়ে পয়সা চাওয়ার কি সম্পর্ক? লোকটার প্রতি কি আমার সহানুভূতি হবে, নাকি প্রতারক হিসেবে রাগ হওয়া উচিত?

-নিলম্বিত গণিতক

এরকম ঘটনা আমার ক্ষেত্রেও হয়েছে, রিকশাওয়ালা টাকা চেয়েছে সন্তানের পড়ার খরচের জন্য, দিয়েছিও মাঝেমধ্যে।
কিন্তু আপনি শেষে এটা কী লিখলেন? পড়ে মনটা-ই খারাপ হয়ে গেল।

নিজের মতো করে বুঝে নিলাম।

বেশ ভালো লাগলো।

অতীত

বুঝছি না অবুঝ হইছি তাই বুঝতেছি না বিভিন্ন মন্তব্য পইড়া

আমার কাছে গল্পটার এই মাপটাই ঠিক বলে মনে হলো।

টুইস্ট দিয়ে শেষ হইলো মনে হয়

গল্পটা ভালো লাগলো।

ভালো লেগেছে গল্পের বিন্যাস। আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে এই ধরনের।

সুমিমা

ইয়ে.. আমিও বুঝি নাই।

অসম্ভব ভালো লেখা।
এমন নাড়া লাগলো মনে শেষে এসে...
দারুণ। দারুণ অণুগল্প।
এত দুঃখ পেয়েছি, খুব মন কেমন করেছে গল্পটা পড়ে।
আহা্রে বাবাটা...

দারুণ লাগলো! আমিও আমার মত করেই বুঝে নিলাম।

তুমি এত বাজে ভাবে মন খারাপ করে দিতে পারো, যে আমি মাঝে মাঝে ভয়ে তোমার গল্পে ঢুকিনা!
আমিও আমার মতো করেই বুঝলাম, আর আমিও সুরের মতো করেই অনুভব করলাম বাবা-র জন্যে...

আর ইয়ে, তুমি কি মজার কিছু লিখবে? অনেকদিন কোন আওয়াজ পাই না কিন্তু!

ভাল লেগেছে।

অমানুষিক ভালো লাগছে!

কঠিন বাস্তবতা। তারচেয়েও কঠিন মেয়েটির বাবার ওরকম ভাবে বেঁচে থাকা...............

- আয়নামতি

খুব সম্ভবত এটা কোন গল্প নয়, বরং বাস্তব ঘটনা।

এই গল্পের দুটি গুরুত্বপূর্ন পয়েন্ট-

১. হোসেন মিয়ার মহল্লায় খুন হয়েছিল ফাতেমা নামের বালিকাটি। খুন হবার পর মেয়েটার আইডি কার্ডটা কুড়িয়ে নেয় হোসেন মিয়া।

২. যখন হোসেন মিয়ার রিকশার প্যাডেল চালাতে অনিচ্ছা হয় তখন হোসেন মিয়া ওই কার্ড দেখিয়ে লোকজনের কাছ থেকে সহানুভুতিজাত অর্থ আদায় করে।

গল্পটিতে অযথা মহত্ব আরোপ না করে লেখক যথার্থ কাজ করেছেন। এই সাইজের গল্পগুলো মুগ্ধ করে বরাবর।

গল্পটা ভাল লাগলো অনেক।

পার্ফেক্টো। গল্পই ধরে নিলাম, সত্যি না হোক।