ডিটেকটিভ গল্প: সেলিব্রিটি প্রবলেমস ৩

জ্বিনের বাদশা এর ছবি
লিখেছেন জ্বিনের বাদশা (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৮/২০০৭ - ১১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘড়ির দিকে তাকিয়ে সময়টা দেখে নেয় হাসনাইন, মাত্র ২০ মিনিটের মতো সময় হাতে আছে। প্রশ্নগুলো খুব দ্রুত সেরে ফেলতে হবে এরকম কোন তাড়া থেকেই হয়তো বা তার হাত কেঁপে ওঠে, নোটবুকটা নিচে পড়ে যায়। নোটবুক হাতে তুলে নিয়ে সেটার ওপর কয়েক সেকেন্ড চোখ বুলায় সে, তারপর মুখ তুলে রেশমার দিকে তাকিয়ে বলে, 'এবার আমি কিছু প্রশ্ন করতে চাই, আপনার যদি আপত্তি না থাকে।'

'নো প্রবলেম এ্যাট অল, গো এ্যাহেড।' হাসিমুখে সাহস দেয়ার ভঙ্গিতে বলে রেশমা।

হাসনাইন কিছুটা গম্ভীর হতে চেষ্টা করে, দম নিয়ে প্রশ্ন করা শুরু করে, 'লোকটার ফোনকলের সময় কি কখনই কোন নাম্বার ডিসপ্লে হয়নি? এই ধরুন, বিটিটিবি বা মোবাইল অপারেটর, যে কোন কিছুর।'

'নাহ্ ,একবারও না। মানুষ তো মাঝেমাঝে ভুল করে, কিন্তু লোকটার ফোনকলের সময় সবসময়েই "আন-নোওন" লেখাটা আসে', হড়বড় করে রেশমা বলে যায়।

'ওকে, আরেকটা কথা, সবসময়েই কি তার গলার স্বর একই রকম শোনায়? নাকি কখনও পরিষ্কার, কখনও অস্পষ্ট শোনায়? আই মিন, আপনি জানেন, ল্যান্ডফোন আর মোবাইল থেকে ফোন করলে একই রকম শোনাবেনা।'

'হুমম', রেশমা খানিকটা চিন্তিত মুখেই বলে, 'আমি ব্যাপারটা নিয়ে ভাবিনি। তবে এখন হোয়েন আই লূক ব্যাক, সিমস ইট ওয়াজ মোর অর লেস দ্য সেইম অলথ্রুআউট। হ্যাঁ, একইরকমই, বদলায়না।'

'তাই?' কিছুটা হতাশ গলায় বলে হাসনাইন। ছোটবেলা থেকে পড়া ডিটেকটিভ গল্পগুলোতে সাধারণত অপরাধীরা মুখে রুমাল রেখে স্বর নকল করে নানান জায়গা থেকে ফোন করত, কখনও ল্যান্ডফোন, কখনও পাবলিক। কিন্তু এখানে তো কোনটাই খাটছেনা। কিছুটা যারপরনাই হয়েই এবার সে জিজ্ঞেস করে, 'গলার স্বরও কি সবসময় একই মনে হয়েছে?'

রেশমা নড়েচড়ে বসে কিছুটা থিতু হয়, তারপর বলে, 'দেখুন অনেকেই তো স্প্যামকল করে, আমি তো সবার স্বর মনেও রাখিনা। অনেক ভক্তও ফোন করেন। কিন্তু যখন থেকে লোকটাকে আমি মার্ক করা শুরু করেছি তখন থেকেই সে একই ভয়েসে কথা বলছে।'

'কবে থেকে মার্ক করা শুরু করেছেন?' হাসনাইনের তরিৎ প্রশ্ন।

'ঐ যে, যেদিন প্রথম চিঠিটা এলো। ফোন করার আটদিন পর গুনে গুনে' রেশমাও চটপট জবাব দেয়।

'কেন? আপনারা কি ভক্তদের চিঠি পাননা? নাকি মোবাইল ফোন এসে চিঠির প্যাড বিক্রেতাদের ব্যাবসা বন্ধ করে দিয়েছে' হাসনাইন এখন অনুসন্ধিৎসু।

'সেটাই মনে হয়; ভক্তরা চিঠি দেয়ইনা বলতে গেলে। অথচ জানেন আমার আম্মু বলেছে ওরা যখন গান করতো কত চিঠি আসতো! আগে কয়েকবার আমি যে মডেল হাউসটায় জড়িত ছিলাম সেখানে কিছু চিঠি এসেছিল, কিন্তু সাধারণ দর্শকরা তো আমার বাসার ঠিকানা জানেননা।' রেশমা বলতে থাকে, 'এজন্যই চিঠিটা পেয়ে একটু আশ্চর্য হয়েছিলাম। আর চিঠিটাও ছিল একটু উইয়্যার্ড! আপনি ভাবুন, কারও লেখা প্রথম চিঠির প্রথম লাইনটাই যদি হয় 'তোমাকে আমি চিনি আজ সাত দিন এগারো ঘন্টা ১৯ মিনিট।' তাহলে কেমন লাগবে? গা ছমছম করবেনা? উফ্! আমার তো এখনও ভাবলে গায়ে কাঁটা দেয়!'

হাসনাইন সুর মেলায় রেশমার সাথে, 'সেজন্যই চিঠিটা রেখে দিয়েছিলেন, তাইনা?'

'অনেকটা তাই, ভেবেছিলাম যদি ঝামেলা করেই তাহলে পরে পুলিশকে দেয়া যাবে।' রেশমা ভ্রূ কুঁচকে জবাব দেয়।

'দু'মাস লাগল আপনার আমাদের কাছে অভিযোগ করতে? আরও আগে করতেন, এত ঝামেলা হতোনা!' বলে নিজেই খানিকটা ভড়কে যায় হাসনাইন, সেলিব্রিটি ক্লায়েন্টকে উপদেশ দেয়া তার সাজেনা, সেজন্যই এর পরপরই গলার স্বর যেনো গলে গলে পড়ে এমন স্বরে সে বলা শুরু করলো, 'আপনারা সেলিব্রিটিরা অনেক বিজি থাকেন, না? আমার ধারনা ছিল আপনারা অন্যগ্রহের মানুষ, আপনাদের লাইফে শুধু সুখ আর আনন্দ! কিন্তু এখন বুঝছি, আপনারা আমাদের মতোই, কাজের যন্ত্রণায় আর কোনদিকে তাকানোর সময় হয়না।'

'সেটা ছাড়াও আরও কারণ আছে' রেশমা বলে যায় গম্ভীরমুখে, 'এমনও হতে পারত যে কোন মিউজিক বা নাটক ডিরেক্টর বা সিনে সাংবাদিক আমার সাথে ফাজলামো করছেন, যাস্ট ইউ নোও, হোয়াইট অফেন্স।' বলে রেশমা মুচকি হাসে।

'আরেকটু ডিটেইলস বলবেন? আমি আপনার কথাটা পুরো ধরতে পারছিনা।' হাসনাইন কৌতুহলী হয়ে উঠে।

'আর বইলেননা' রেশমার গলার স্বর সাধারণ গল্পবাজ নারীদেরর মতো শোনায়,'আজকালকার এসব দ্বায়িত্বশীল লোকদের পার্সোনালিটির অনেক অভাব, আমাদের অনেক ডিপ্লোম্যাটিকালি চলতে হয়। জানেন কি হইসে?আমি ধরতে পেরেছি যে সাপ্তাহিক আনন্দম্যাগ এর সাংবাদিক জহির আমাকে উড়ো এস.এম.এস পাঠায়। আরো কাহিনী আছে, শোনেননা, মিউজিকম্যানিয়ার প্রোডাকশন ম্যানেজার রফিক ভাইও আমাকে হিডেন নাম্বার থেকে মিসকল দেন। আমি তো সবই বুঝি, কিন্তু উনাদের সাথে দেখা হলে এমন ভাব করি যেন কিছুই বুঝিনা। হি হি হি। এই কেইসেওতো আমি প্রথমে ভেবেছি সেরকম কেউ, হয়তো একটু বেশী সিরিয়াস হয়ে গেছে, হি হি হি।'

'হোয়াটএভার, এরকম রিস্ক নেয়া তো ঠিকনা। যতই দ্বায়িত্বশীল কাজই করুননা কেন, তারা তো এভাবে মেয়েদের উত্তক্ত করতে পারেননা। আপনার শুরুতেই জানানো উচিত ছিল।' হাসনাইন কিছুটা জোরের সাথেই বলে।

'মোটেওনা!' রেশমার গলা বেশ চড়ে যায়, 'আপনি জানেননা। এসব নিয়ে বেশী মাতামাতি করলে কি হয়। দেখা যাবে পুরো প্রোডাকশন হাউসই আমার বিরুদ্ধে চলে গেছে। এসব উত্তক্ত করাকে তারা "সামান্য" মনে করে। সেজন্যই আমরা এসব ঘাঁটাইনা।'

'ও, তাই? আচ্ছা, আপনি চিঠিটি পড়ে প্রথমে কার চিঠি বলে ভেবেছিলেন?' হাসনাইন প্রশ্ন করে যায়।

রেশমা মুচকি হেসে মাথা নিচু করে।

হাসনাইন কিছু বুঝে উঠতে পারেনা, বিহবল হয়ে বলে, 'দেখুন আপনি আমাদের যত বেশী তথ্য দেবেন আমাদের ততবেশী সুবিধা হবে সমস্যা সমাধানে।'

রেশমা লাজুক স্বরে মাথানিচু ভঙ্গিতে বলে যায়, 'প্রথমে যার কথা ভেবেছিলাম তিনি না, এটা আমি নিশ্চিত। তাই এব্যাপারে কিছু বলতে চাইছিনা। '

'তাও বলুন', হাসনাইন নিজের মধ্যে একটা অপ্রতিরোধ্য কৌতুহল বোধ করে।

'তানিমের বন্ধু রিকি।' রেশমাকে যেন অনিচ্ছাসত্তেও বলতে হয়, তার আধোতরুণী শরীর একধরনের লজ্জাবনত দোলায় দুলে ওঠে তবে সেটা কি ইচ্ছেকৃত না স্বতঃস্ফূর্ত, বুঝতে পারেনা হাসনাইন। রেশমা গুনগুন কন্ঠে বলে যায়, 'রিকির সাথে দেখা হয়েছিল তানিমের বার্থডে পার্টিতে। প্রথমে ভেবেছিলাম ওই হয়ত শয়তানি করেছে, বুঝেননা? কিন্তু পরে টের পেলাম যে না এ লোক রিকি না। কারণ ওর সাথে এরপরেও দু'বার লাঞ্চ করলাম, ও বাইরে চলে যাবার আগেরদিন বাসায় এসেছিল। ও পুরো স্বাভাবিক ছেলে, কোন উইয়্যার্ড কিছু করেনি আমার সাথে।'

'রিকি কি এখন আপনাকে ফোন করে?' প্রশ্নটা করে ফেলে হাসনাইন নিজেও চমকে যায়, প্রশ্নটা সে কেন করেছে এই ভেবে।

'সেটা কি এই সমস্যার সাথে খুব রিলেইটেড? আপনাকে তো আমি বললামই হি'জ টোট্যালি আউট অফ এ্যানি ডাউট!' রেশমার গলা বেশ চড়ে যায়, 'আমার রেকর্ডিং শুরু হবে, সময় হয়ে গেছে। আমি উঠি!'

হাসনাইন ভ্যাবাচ্যাকা খায়। 'ধুশ্শালাহ!' মনে মনে নিজের ওপর বিরক্ত হয় সে। কি সুন্দর একটা কথোপকথন হচ্ছিল, যার তার সাথে তো না, হালের হার্টথ্রব রেশমার সাথে বলে কথা! কি চমৎকার উইটফুল হিউমার মেশানো কথাবার্তা চলছিলো, কেন যে রিকির সাথে ভদ্রমহিলার ফোনালাপ হয় কিনা সেটা নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করতে গেলাম -- আক্ষেপে এমুহূর্তে মাথার চুল ছিঁড়ে প্রায়শ্চিত্ত করার ইচ্ছে হয় তার। হাসনাইন মনে মনে ঠিকও করে ফেলেছিলো যে কাল অফিসে গিয়ে সবার সাথে রেশমার সাথে তার এই একান্ত আলাপের কথা রসিয়ে রসিয়ে শোনাবে, তখন অন্ততঃ সবাই বুঝবে শুক্রবারে মাঝেমাঝে অফিসে আসাটা কেন গুরুত্বপূর্ণ। অথচ, এখন যদি এমন হয় যে রেশমা শাহাদাৎ স্যারকে ফোন করে বলে, 'আপনারা কি একটা বেকুব টাইপের একটা লোককে দায়িত্ব দিয়েছেন, সে নিজেই তো আমার পার্সোনাল লাইফ নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করতে চায়!' তাহলে তো কলিগদের কাছে তার প্রেস্টিজ পুরোটাই পাংচার হয়ে যাবে; ক্ষোভে দুঃখে আর কিছু ভাবার অবকাশ হয়না তার, অগত্যা গটগট করে বেরিয়ে যাওয়া রেশমা ম্যাডামের পেছনে পেছনে বের হয়ে আসতে হয় তাকে।

সি.ই.ও'র রুম থেকে বেরোতেই দেখা যায় দরজার মুখোমুখি চেয়ারে এক যুবক বয়েসি ছোকরা তীর্থের কাকের মতো বসে আছে। পোশাকে আশাকে বেশ ফিটফাট মনে হলেও ছোকরার চাহনি দেখে মনে হচ্ছে রেশমাকে একনজর দেখার জন্য সে চেয়ারের সাথে নিজেকে আইকাগাম বা সমমানের কোন আঠা দিয়ে একেবারে আষ্টেপিষ্টে আটকে রেখেছে। তবে হাসনাইনকে আরও আশ্চর্য করে দিয়ে যা ঘটে সেটা হলো এই ছোকরাটিকে দেখামাত্রই তার আপাতঃ স্বপ্নকণ্যা রেশমা ম্যাডাম প্রায় ময়ূরের আকস্মিকতায় নেচে ওঠে, এবং বাচ্চা মেয়ের মতো লাফাতে লাফাতে গিয়ে আহলাদে গদগদ কন্ঠে বলে, 'আরে! হামিদ ভাই যে! আপনি আগে বলবেননা আপনি আজ আসবেন, আমাকে তো লূৎফা বলল আপনি আসবেননা। এখন তো অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যাবে! উঁহুহুহু!'

রেশমার কপট অভিমান হামিদ ভাইয়ের সম্ভবতঃ ভালোই লাগে, তিনিও গদগদ হয়ে বলেন, 'তাইতো, আড্ডার একটা চান্স মিস হয়ে গেলো!' একটু হতাশামিশ্রিত কন্ঠে তিনি আবার বলেন, 'আর বোলনা! খুব ব্যাস্ত ছিলাম, তো হঠাৎ করেই আজ সন্ধ্যার চ্যানেল এবিসিডি'র সাথের মিটিংটা ক্যান্সেল হয়ে গেল। আমিও লাকি ফীল করলাম, আফটার অল দ্য গ্রেইট রেশমার সাথে দেখা হবে।' হামিদেরও মুখভর্তি গদগদে হাসি যেন কিছুতেই সরতে চায়না।

'তাই!!' রেশমা যেন আহলাদে ভেঙে পড়ে, 'আমি তো অনার্ড ফীল করছি। য়ু আর সোওও সুইট, ডিয়ার হামিদ ভাই!'

সি.ই.ও হামিদ সাহেবকে দেখে হাসনাইনের আরেকদফা বিষম খাবার জোগাড় হয়। 'এই সেই রুচিবান লোক!' হাসনাইনের মাথায় ছিল লোকটা কমসেকম ৫০ বছরের এক প্রৌঢ় যুবক হবে যে কিনা রংচঙা শার্ট-প্যান্ট পরে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে। অথচ এই ছেলেটাকে দেখলে ৩০ ও মনে হবেনা! আর একইসাথে হামিদ ভাইয়ের প্রতি রেশমার গদগদে ভাব দেখে কিছুটা আহত যে সে হয়নি সেটা বলাও ঠিক হবেনা। খুব সংক্ষেপে হামিদ সাহেবের সাথে পরিচয় পর্ব সেরে, এবং তখন হামিদের আচরণে আবারও আহতবোধ করে ঠিক সেই মুহূর্তে তার মনে হয় যে এখানে দাঁড়িয়ে থেকে এই দুই "এলিট ক্লাউনের" ন্যাকামো দেখার চেয়ে অন্য কোথায় গিয়ে খানিকটা বিশ্রাম নেবার চেষ্টা করাই ভাল হবে।

প্রসঙ্গতঃ, হাসনাইনের সাথে পরিচিত হবার সময় হামিদ সাহেবের মধ্যে কোন ভাবান্তর দেখা যায়নি, তাঁর অফিসে ডি.বি'র ইন্সপেক্টর এসেছেন, অথচ তিনি বেশ নির্বিকারভাবেই হাসনাইনের দিকে একবার চোখ তুলে তাকিয়ে সংক্ষিপ্ততম পরিচয় পর্ব সেরে আবার রেশমায় ডুবে গেলেন। মেজাজ আরো বেশী খারাপ হয়ে যাবার আগেই হাসনাইন রুমের সবাইকে উদ্দেশ্য করেই বলেছিলো, 'আমি একটু সিগারেট খাবার জন্য বাইরে যাচ্ছি।', যদিও তাতেও কেউ কোন বিকার করেছে বলে তার মনে হলোনা। 'প্রোটেকশনের জন্য ডাকিয়ে এনে এ কি আচরণ' নিজের মনেই রাগ ঝাড়তে ঝাড়তে বেরিয়ে যেতে হয় তাকে, এবং বেরুতে বেরুতে সে স্পষ্ট শুনতে পায় যে, হামিদ সাহেব রেশমাকে বলছে, 'রেশমা, হানি, তোমার সময় থাকলে অনুষ্ঠান শেষে আসো আমার রুমে, একসাথে কফি খেয়ে গল্প করি।'

খানিকটা কষ্টমিশ্রিত হতাশায় ডুবে মাথা ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে বের হয়ে যায় গোয়েন্দা হাসনাইন, প্রথম এ্যাসাইনমেন্টটা এত কষ্টের হবে কে জানতো!

(চলবে)


মন্তব্য

ঝরাপাতা এর ছবি

পড়ছি।


রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

ধন্যবাদ, ঝরাপাতা।

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

হাসনাইনের মতো মাথা ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে আমি পরের পর্বে যাই!

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

ধন্যবাদ ,,, হুমম, মাথা ঝাঁকানো ভাল, খুশকি পড়ে যাবে চোখ টিপি
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

অতিথি এর ছবি

কিন্তু হামিদ বুড়া হলে হাসনাইনের কী ফয়দা?

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।