ডিটেকটিভ গল্প: সেলিব্রিটি প্রবলেমস ৪

জ্বিনের বাদশা এর ছবি
লিখেছেন জ্বিনের বাদশা (তারিখ: বুধ, ০৮/০৮/২০০৭ - ৮:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তারুণ্যের অফিস থেকে বের হয়েই বাঁয়ে ঘুরে করিডোর ধরে খানিকটা গেলে হাতের বামপাশের দরজাটির ওপর দেখা যায় চমৎকার সুন্দর কাজ করা ছোট্ট একটি কাঠের টুকরোর ওপর দুই লাইনে লেখা আছে,

গেস্ট রুম, তারুণ্য

'স্টুডিওর বাইরে এদের তাহলে আলাদা আরও রুম আছে!'ভাবতে ভাবতে দরজা খোলার চেষ্টা করে হাসনাইন, কিন্তু তখনই তার চোখে পড়ে যায় যে দরজায় ঝুলানো কাঠের টুকরোটিরই নিচের দিকে ইংরেজীতে ছোট ছোট অক্ষরে লেখা, 'অনলি ফর সেলিব্রিটিজ'।

একদিনে ক'বার আহত হতে হবে বোঝেনা হাসনাইন, সেলিব্রিটি আর সাধারণ মানুষরা যে অনেক আলাদা সেটা প্রতি পদে পদে তারুণ্যের পরিবেশ তাকে একেবারে কড়ায়গন্ডায় হিসেব করে বুঝিয়ে দিচ্ছে। খানিকটা বিরক্ত হয়েই উল্টো দিকে ঘুরে সে, অর্থাৎ এবার তারুণ্যের স্টুডিও থেকে বের হয়ে ডানদিকে ঘুরে করিডোর ধরে এগিয়ে গেলে যেদিক হয় সেদিকে রওয়ানা দেয়। করিডোরের মাথায় এসে বাঁয়ে ঘুরে দাঁড়ালেই যে লিফটটি দেখা যায়, সেখানটায় গিয়ে আপাতত; খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে আশপাশটা দেখআর চেষ্টা করে সে। লিফটের দিকে মুখ করে ডানে কিছুদূর গেলে একটা সিঁড়ি। এই সিঁড়ি বেয়ে নিচে নমে গেলে একতলার লবিটা। লিফটের অপজিটে অর্থাৎ লিফট থেকে বের হলেই সামনে ওয়েইটিং রুমএর মতো একটা জায়গা দেখা যায়; ওয়েইটিং রুমে ঢুকে দেখা যায়, বেশ কয়েকটা ওয়ান সিটেড লেদার সোফা পাতা, একপাশে টিভিবোর্ডের উপর টিভি চলছেই। একজন লোক যে এই ফ্লোরের মেইনটেনান্সের কাজে নিয়োজিত তা হাসনাইন জানে, এবং এই মুহূর্তে ওয়েইটিং রুমের একটি সোফায় বসে বসে ঝিমুতে ঝিমুতে টি.ভি দেখছে যে লোকটি তারই ঐ কেয়ারটেকার হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী -- মনে হয় তার। ওয়েইটিং রুমের অন্যপাশে যে অফিসগুলো আছে সেগুলো সবই আজ বন্ধ -- শুক্রবার সন্ধ্যাটাতো সবাই অন্ততঃ ঘরেই কাটায়; সবাই তো আর সেলিব্রিটি না, অথবা সেলিব্রিটিদের নিয়ে কাজ করেনা।

এরকম পরিবেশে হাসনাইনের ইনস্টিংক্ট কাজ করতে শুরু করে সাধারণত, তার মনে পড়ল এমন জনশূন্য, নিরিবিলি পরিবেশ একজন ক্রিমিনালের জন্য আদর্শ যদি সে আসলেই কাউকে আক্রমণ করতে চায়। জনমানবপূর্ণ জায়গা পছন্দ হলো চোর-পকেটমারদের।
'আরেকটু সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার', মনে মনে ভাবে সে। লিফটের সামনে রাখা এ্যাশট্রেতে ছাই ফেলতে ফেলতে তাই আর দেরী না করেই ফোন করে সে কালামকে; কালাম তার সাথে করে আনা দু'জন ঈগলস আই'র একজন। ছ'তলায় তারুণ্যের অফিসে চলে আসতে বলা হয় কালামকে এবং একইসাথে আরেকজন ঈগলস আই রাজুকে যেন কালাম ভুঁইয়া টাওয়ারের মেইন এন্ট্রির উল্টোদিকে রাস্তার অন্যপাশে পজিশন নিতে বলে, সেকথাও জানিয়ে দেয় হাসনাইন।

সিগারেট শেষ হতে না হতেই কালাম উপস্থিত। সাথে সাথে হাসনাইন তাকে নিয়ে রওয়ানা হয় লিফট থেকে বেরিয়ে ডানেই দু-তিন মিটার গেলেই যে বারান্দাটা পড়ে সেখানে। বারান্দাটার কাঁচের দরজা দিয়ে লিফটের সামনের করিডোরের অংশটুকু দেখা যায় বলেই কালামকে এখানে দাঁড় করিয়ে রাখে হাসনাইন; এই মুহূর্তে বিল্ডিংয়ে অর্থাৎ ভুঁইয়া টাওয়ারের ভেতরে একজন, বাইরে একজন পজিশনে আছে-- 'ইনশাল্লাহ সমস্যা হবেনা' ভেবে নিজেকে আশ্বস্ত করে হাসনাইন। তাছাড়া বারান্দাটা থেকে নিচে ভুঁইয়া টাওয়ারের পেছনের অংশটা দেখা যায়, কাজেই টাওয়ারের পেছনে কেউ থাকলে তাকেও দেখতে পারবে কালাম। সামনের অংশের জন্য নিচে তো রাজু পজিশনে আছেই!

হাসনাইন কিছুটা স্বস্তি বোধ করে, আবার বেশী বেশী করে ফেলছে কিনা সেটা ভেবেও মুচকি হাসি পায় তার; প্রথম দিন বলে কথা। যদিও তার মনের খুব বিশাল একটা অংশই বলছে আজই তেমন কিছু হবেনা, তবুও শাহাদাত স্যারের কেইস বলে কথা। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সর্বোচ্চ সতর্কতা -- মাস্ট!
'অঘটন হঠাৎ ঘটেনা, সবসময়েই ঘটার সুযোগ থাকে, তবে অসতর্ক সময়েই ঘটার সুযোগ পায়' শাহাদাত স্যার এই কথা বলতে বলতে কান ঝালাপালা করে ফেলেন। তাঁর ডিউটিতে এসে সেই জায়গায় সমস্যা রাখা যে চলবেনা সেটা হাসনাইন ভালোই বুঝতে পারে। মনে মনে নিজের কর্মপরিকল্পনা ঠিক করে নেয় সে, বাকীটা সময় সে স্টুডিওর বাইরের ঘরটা, যেখানে টিভি দেখতে দেখতে ঝিমুচ্ছে একজন লোক, সেখানে বসে কাটাবে। নজর রাখবে রেডিওর বাকী সবার উপর, কারো আচার আচরণে কোন সন্দেহ করা যায় কিনা সেটা সে যতটুকু সম্ভব কাউকে বুঝতে না দিয়ে বাজিয়ে দেখবে। আর কালাম-রাজুর সাথে যোগাযোগের জন্য এস.এম.এস তো আছেই!

পরিকল্পনামতো সব গুছিয়ে নিয়ে তারুণ্যের অফিসে ফিরে এসে তো হাসনাইনের চক্ষু চড়কগাছ! বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মডেল রওনক এসে বসে আছে, সাথে আরেকজন মডেল টাইপের ছেলে। হাসনাইনকে দেখেই লাবু ভাই পরিচয় করিয়ে দেয় দুজনকে, যদিও একজনকে হাসনাইন আগে থেকেই চেনে; রওনককে চেনেনা এমন শুধু মেয়েনা কোন ছেলেও বাংলাদেশে নেই এখন। রওনকের সাথে আসা আরেকজনই হলো তানিম। হাসনাইন আপাদমস্তক চেক করে নেয় তানিমকে। লম্বায় পাঁচ ফিট এগারো তো হবেই, বেশ ভাল স্বাস্থ্য। ঘন কোঁকড়ানো চুল আর তীক্ষ্ণ চোয়ালে ছেলেটিকে ঠিক বাংলাদেশী মনে হয়না, মনে হয় ভুমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের কেউ এখানে এসেছে জীবিকার তাড়নায়, যদিও বাস্তবে তেমন কোন উদাহরণ নেই বলেই সে জানে। সত্যি বললে বলতে হবে যে, এই ছেলেটি জনপ্রিয় মডেল রওনকের চেয়ে অনেক বেশী সূদর্শন, এবং হয়ত কয়েক বছরের মধ্যেই সে রওনককে টপকেও অনেক উপরে উঠে যাবে।

ছেলেটিকে কিছু জিজ্ঞেস করবে কিনা ভাবতেই আবার হাসানইন মনে করল, 'আমরা ডিবি'র লোক, কিছু জিজ্ঞেস করলে যদি উল্টো জেরা করছি বলে ভেবে বসে!'। অগত্যা আর কিছু জিজ্ঞেস করাও হয়ে ওঠেনা। একবার ভাবে রওনকের কাছ থেকে তার ভাগ্নীর জন্য একটা অটোগ্রাফ নেবে, কিন্তু আশপাশের লোকজন হ্যাংলামী ভাবে কিনা ব্যাপারটিকে, এই ভয়ে আর এগুতেও পারেনা বেচারা। শেষমেষ এসব চিন্তা বাদ দিয়ে বরং লাবু ভাইকে জিজ্ঞেস করে, 'মিঃ লাবু, আপনাদের সি.ই.ওকে খানিক আগে দেখেছিলাম, উনি কি আছেন?'

'হ্যাঁ, স্যার আছেনতো। উনার রুমেই। আর হাসনাইন সাহেব, আপনি আমাকে মিঃ সাখাওয়াত বলতে পারেন। মিঃ লাবুটা কেমন যেন ইয়ে শোনায়।' লাবু ভাই হড়হড় করে বলতেই সারা ঘরে 'হা হা হা' করে হাসির রোল পড়ল।

দুই মডেল অনেকটা কার্টুনের চরিত্রের মতো উপর নিচে মাথা ঝাঁকিয়ে অদ্ভুত ভঙ্গিতে হাসতে থাকে, সবার হাসি দেখে যতই বিরক্তবোধ করুকনা কেন, হাসনাইনের নিজেকেও একটি মেকি হাসি মুখে ঝুলিয়ে রাখতে হয়। যদিও এই কৃত্রিম হাসি তার মুখমন্ডলে যুগপৎভাবে ফুটে ওটা কিছু অস্বস্তির রেখাকে নেভাতে পারেনা।

হাসনাইনের এই 'কিছুটা অপ্রস্তুত' চেহারা দেখে তানিম বলল, 'তারচেয়ে লাবু ভাই বলেই ডাকা শুরু করুননা। হা হা হা'।
'হুমম, আমি তাতেও খুশী' লাবু ভাইও হাশিতে যোগ দিলেন।
তানিমের ঐ কথায় হেসে ওঠার সারবস্তুটা কোথায় ঠিক বুঝে উঠতে পারেনা হাসনাইন, তবে হাসতে থাকা এই আপাত গর্দভত্রয়ের সাথে তাল মেলাতে হয় তাকে, নিরূপায় হাসনাইন মুখে শুকনো হাসি ঝুলিয়েই রাখে। মনে মনে ভাবে, 'কে বলতে পারবে, কোন কুক্ষণে যে খলিল সাহেবের কথায় রাজী হলাম!'

এরমধ্যেই অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যাবে যাবে ভাব দেখা যায়। আজকের অনুষ্ঠানে ইউ.এস আর ইউ.কে তে কি ধরনের গানের ট্রেন্ড চলছে তার ওপর আলোচনা হবে এবং তারসাথে সেখানে রিসেন্টলি পপুলার হওয়া ৮-১০টি গান শোনানো হবে।
সাথে সাথে চলবে রেশমা আর আখতারের কনভারসেশন, দর্শকদের ফোনের জবাব, রেশমার ৩ থেকে ৫টা গান আর সবশেষে স্টুডিওতে রেশমার 'উইদাউট ইন্সট্রুমেন্ট পারফর্ম্যান্স', যেটা এ অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ।

হাসনাইন দেখল পিয়া দ্রুত বের হয়ে আসছে, তার গায়ে রেশমার অফহোয়াইট পাতলা কার্ডিগানটা চাপানো। একটু আগে যে রশমা সুন্দরভাবে পিয়ার গায়ে কার্ডিগানটা পরিয়ে দিয়েছিল সেটাও হাসনাইনের চোখ এড়ায়নি। নিজের সেক্রেটারীকে কেউ এমন আদর করে -- হাসনাইনের ধারনাই ছিলোনা। হয়তো কাজিন আর একই বাসায় থাকে বলেই এত আদর, হয়তো পিয়াকে সে ছোটবোনের মতো দেখে।
পিয়া বের হয়ে আসতে আসতে তানিমকে দেখে একটু থামে, তারপর কাঁধে হাত রেখে আহ্লাদের সাথে বলে, 'আপ্পিটা যে কিনা! বেরই করে দিলো, বলে এ.সি.তে বসে থাকতে থাকতে নাকি আমার ঠান্ডা লেগে যাবে। হাহ্! চলো ডীয়ার, আমি তোমাদের ড্রপ করে দিয়েই আবার চলে আসব।'

'কেন, তুমি থাকবেনা পার্টিতে? হোয়াই ডার্লিং? দ্যট'ড বি সোওও স্যাড এ্যান্ড ডাল!!' এই প্রথম কথা বলল রওনক। খুব বেশী অপ্রতিভ স্বর।

'নাহ, আপুকে নিতে আসতে হবে। তুমি তো জানই রিসেন্ট ঝামেলাগুলো। আর তাছাড়া পার্টিতে গেলে আমার যা দশা হয় তা নিশ্চয়ই ভুলে যাওনি! হি হি হি।' মুগ্ধ করার মতো কন্ঠ পিয়ার, ঠিক যেন রিনরিনে বৃষ্টি ঝরে; সেই ছটাই আরো ছড়িয়ে দিতে দিতে সে বলে, 'তখন আমাদের গাড়ীটা কি আপনি ড্রাইভ করবেন স্যার? হি হি হি।'।

'আচ্ছা ঠিক আছে, নো প্রব্স বেইবি! তুমি যাস্ট চিয়ার্স টা করেই চলে এসো, উই ডোন হ্যাভ মাচ টু ডু হিয়ার, ইউ নোও!' রওনকের দিকে তাকিয়ে তানিম মিটমাট করার সুরে বলল।

হাসনাইন এই প্রজন্মের সাথে একদম অপরিচিত। তাদের কথাবার্তার ফ্রিকোয়েন্সির সাথে তার কিছুতেই কুলিয়ে ওঠা হচ্ছিলনা। কি থেকে কি করবে বুঝতে উঠতেই যেন সময় শেষ যেন। তার মাথায় কেবল রেশমার সেই মায়াভরা কার্ডিগান জড়িয়ে দেয়ার দৃশ্যটা ভেসে ওঠে, তার মনে হয় রেশমা মেয়েটা এদের বাকীদের মতো এতটা অস্বাভাবিক না, সে এদের চেয়ে আলাদা, অনেক আলাদা!

এসব ছাইপাশ ভাবতে ভাবতেই হাসনাইনের মনের ভেতর খচ্ করে আরেকটি খটকা জেগে ওঠে। খানিক আগে থেকেই প্রশ্নটা তার মাথায় খচখচ করছিল, বিশেষ করে সিগারেট খাচ্ছিল যখন লিফটের কাছে। কিন্তু নিজের কাছেই নিজে এড়িয়ে গেছে। কিন্তু এখন থিতু হয়ে বসতে গিয়েও যখন তার মাথায় চিন্তাটা আসল, তখন সে আর এড়াতে পারলনা প্রশ্নটাকে। তার মাথায় শুধু একটাই চিন্তা, 'আসলে ক্রেজী ভক্ত বলে কেউ কি নেই! সবকিছু কারও ওয়েল প্ল্যানড কাজ? কিন্তু কেন?' একটু সময় নিয়ে ভাববার চেষ্টা করে সে, তারপর মনে মনে বলে 'ধুশ্, সেলিব্রিটিদের কেইস হ্যান্ডেল করাও ঝামেলা!!' একটু আগে দিয়ে যাওয়া চায়ের কাপে চুমুক দেয়। চাটা চমৎকার হয়েছে, কাউকে না কাউকে জানিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাতে হবে -- ভাবে সে।

কাঁচের দরজার ওপারে রেশমা আর দুই ডি.জে মেতে ওঠে অনুষ্ঠান নিয়ে। অদ্ভুত চমৎকার লাগছে তিনজনের প্রফেশনাল আচরণ, মনে হচ্ছে যেন এরা অনেকদিন ধরে একসাথে কাজ করছে। বিশেষ করে লুৎফা'র হাসিমুখে গেস্টের সাথে কথোপকথন খুব সহজেই যে অতিথিকে আপন করে ফেলে সেটা বুঝতে একদমই কষ্ট হয়না। হাসনাইন দেখতে পায় এরই মধ্যে কখন যেন সি.ই.ও হামিদ সাহেব বের হয়ে এসেছেন নিজের রূম থেকে, একটা চেয়ারে হাত ভর করে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে আছেন কাঁচের দরজার ওপাশে। তবে তার চোখ অনুসরন করে ওপাশে তাকালে যা দেখা যায় তা শুধুই রেশমা, রেশমার প্রতিমূর্তি।


মন্তব্য

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

৩ আর ৪ বেশ তাড়াতাড়ি ছাড়লাম হাসি
এটা আশা করি শেষ করতে পারব
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

চোখ-কান খোলা রাখছি। ডিটেকটিভ গল্প পর্বে পড়ে পোষাবে না, শেষ হলে পড়বো।

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

ওকে বস্
আর ৩/৪ পর্বেই শেষ হবে
সময়মতো আওয়াজ দিব হাসি
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি

আমিও কই শেষ না হলে পড়ি কেমনে?
-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন

-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

সর্বনাশ!!
সবাই কি পুরো লেখাটা শেষ হলে পড়বেন নাকি?
১-৪ একটানে পড়ে একটা ব্রেক নিতে পারেন হাসি
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

প্রজন্মের কথার ফ্রিকোয়েন্সির ব্যাপারটা ভালো লেগেছে। আরো এফএম রেডিও। পারফেক্ট কম্বিনেশন।
ওপরের মন্তব্য পড়ে : হা হা। আমি তাহলে লাকি। আজই পড়া শুরু করলাম, আজ আবার সব পর্ব লেখা শেষ হলো।

অতিথি এর ছবি

হামিদ ব্যাটা লুইস, হাসনাইনের মত রোমান্টিক না।

অচেনা এর ছবি

বাবা জ্বিন, সবগুলান একলগে কইরা একটা পিডিএফ
দেওন যায়না? আয়েশ কইরা পড়তাম।

-------------------------------------------------
আমি ভালবাসি বিজ্ঞান
আমি ঘৃণা করি জামাত॥

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

অচেনার সম্বোধন পড়ে হেসে ফেললাম, এবং হাসতেই আছি। হাসতেই আছি। হাসি

অচেনা এর ছবি

শুনছি জ্বিনরা ৫০০ বছর বাঁচে। সেই হিসাবে আমাদের জ্বিনের যা বয়স, বাচ্চাই তো!

-------------------------------------------------
আমি ভালবাসি বিজ্ঞান
আমি ঘৃণা করি জামাত॥

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

হা হা হা ,,,
বৎসে অচেনা চোখ টিপি
পিডিএফ দিতে পারলে ভাল হতো ,,, কিন্তু আমার ডিস্টিলার নাই ,,,অনলাইনে পিডিএফ করে দিতে পারি সময় করে ,,, তবে ব্লগে তো এক লাইনে সব পোস্ট করা আছে
সচলায়তনে কি পিডিএফ পোস্ট করা যায়?

শিমুল, অতিথি, ধন্যবাদ।
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।