শৈশবের ছোট খাটো কিছু দুর্ঘটনা - শেষ পর্ব

কীর্তিনাশা এর ছবি
লিখেছেন কীর্তিনাশা (তারিখ: বুধ, ২৭/০৮/২০০৮ - ১:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্বে বলেছিলাম দুটো দুর্ঘটনার কথা। এবারো রয়েছে দুটো। তবে প্রথম দুটোর মত এ দুটো অত মারাত্মক কিছু ছিল না। তবে একটু এদিক ওদিক হলে কি হতো বলা যায় না। যাই হোক কথা না বাড়িয়ে মূল কাহিনী শুরু করি।

৩। ছাগলের সাথে ছাগলামি :

এ ঘটনার প্রেক্ষাপটও আমার গ্রাম। তখন আমার বয়স সাত কি আট। মায়ের সাথে বেড়াতে গেছি গ্রামে। এক দুপুরে ভাত-টাত খেয়ে বেড়িয়েছি গ্রাম ঘুরতে। গ্রামে সে সময় আমার কাজই ছিল ঐ । খাও আর ঘুরে বেড়াও। সব সময়ই সঙ্গি হিসেবে আমার সাথে কাজিনদের কেউ না কেউ থাকতো । কিন্তু সেদিন আমি কোন কারনে একাই ছিলাম।

দুপুর বেলা গ্রামের রাস্তা খুব নির্জন হয়। সবাই খেয়ে দেয়ে একটা ভাতঘূম দেয়। আমি যে রাস্তা দিয়ে হাটছিলাম সে রাস্তাও তার ব্যতিক্রম নয়। হাটতে হাটতে বেশ দূরে চলে এসেছি। হাতে আমার বিশেষ সাইজের ছোট একটা লাঠি, যেটা আমার খালাতো ভাই মামুন দাদা ছোট গাব গাছ কেটে, ছেঁচে বানিয়ে দিয়েছিলেন।

তা সেই রাস্তায় হাটতে হাটতে হঠাৎ সামনে দেখি এক বেশ প্রমান সাইজের রাম ছাগল রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছোট কলা গাছের পাতা খাচ্ছে। গলায় তার দড়ি বাঁধা। সেই দড়ির অন্য প্রান্ত আবার ছোট কাঠের খুটার সাথে বাঁধা। খুটাটা পোতা আছে রাস্তার পাশের মাটিতে। ছাগলটাকে কলা গাছের পাতা খেতে দেখে মেজাজটা কেমন গরম হয়ে উঠলো আমার। 'আরে ব্যাটা ঘাস ছেড়ে গাছে মুখ দিস কেন!' আসলে মূল ব্যাপার হচ্ছে ছাগলটাকে বেশ নাদুশ-নুদুশ দেখে আমার হাত কেমন একটু নিশপিশ করে উঠেছিল, ওর পিঠে আমার লাঠিটা একটু ঝালিযে নেবার জন্য। (সে সময় আমার শয়তানিতে দশ গ্রামের ভূত পালাতো, হা হা হা!)

তো এগিয়ে গিয়ে ছাগলটার পিঠে দিলাম এক বাড়ি। ছাগলটাও ম্যাঁ করে আওয়াজ তুলে দিল ছুট। সাথে সাথে ঘ্যাঁচ ! - আমার ডান পায়ের গোড়ালিতে কেউ যেন গরম ছ্যাঁকা দিল। তাকিয়ে দেখি ছাগলের গলায় যে চিকন দড়িটা বাঁধা তা এক যায়গায় কুন্ডলি পাকিয়ে ছিল। আর আমার ডান পা পড়েছে সেই কুন্ডলির মধ্যে। ছাগলটা বাড়ি খেয়ে পালাতে গিয়ে যেই দৌড় দিয়েছে অমনি সেই দড়ির কুন্ডলি আমার গোড়ালিতে বসে গেছে ঘ্যাঁচ করে।

দড়িটা একটু টেনে ঢিলা করে পা'টা ছুটালাম কোনমতে। তারপর লাফিয়ে লাফিয়ে রাস্তার অন্য প্রান্তে এসে বসে পড়লাম ঘাসের ওপর। চেয়ে দেখি, ডান পায়ের গোড়ালির ভেতরের দিকে হাড়ের একটু উপরে মাঝখানে একটু যায়গা রেখে দুটো সরল রেখার মতো শাদা দাগ। আরো ভালো করে তাকিয়ে দেখি - আরে ! শাদা দাগ নয়, আমার পা তো কেটে গেছে। কিন্ত আশ্চর্যের ব্যাপার কোন রক্ত বেরুচ্ছে না। মনে মনে ভাবলাম, যাক রক্ত না বের হলেই হলো, কাটা ছেঁড়া কোন ব্যাপার না। এই ভেবে লাঠিতে ভর দিয়ে উঠে দাঁড়ালাম। হাঁটার উদ্দেশ্যে ডান পায়ে ভর দিতেই এক অসহ্য ব্যাথার কামড় টের পেলাম গোড়ালিতে। ওরে মা রে! বলে বসে পড়লাম সাথে সাথে। চোখ থেকে টপ টপ করে পানি পড়লো কয়েক ফোঁটা । কিন্তু তখনো আসল কান্না শুরু করিনি।

আবার তাকালাম কাটা জায়গাটার দিকে। এবার একটু একটু রঙ ধরা শুরু হয়েছে সেখানে। অর্থাৎ রক্ত বের হওয়া শুরু হয়েছে। গ্রামে অনেককে দেখেছি শরীরের কোথাও কেটে গেলে ছোট কঁচু গাছের ডগা ছিঁড়ে তা থেকে রস বা কস বের করে কাটা স্থানে লাগাতে। আমিও তাই করলাম। হাতের নাগালে থাকা একটা কঁচু গাছের ডগা ছিঁড়ে টিপে কস বের করলাম। তারপর তা লাগালাম কাটা ক্ষতে। সাথে সাথে ব্যাথায় আর জ্বলুনিতে আমার পৃথিবী আবার দুলে উঠলো। ওরে বাবা! কঁচু গাছের কস লাগালে যে এত জ্বলুনি হয় তা আমার জানা ছিল না। এবার আমি সত্যি সত্যি কান্না শুরু করলাম গুন গুন করে।

দুপুরের নির্জন রাস্তায় তখন কেউ নেই আমার কান্না দেখার মতো। আশেপাশে খুব কাছাকাছি কোন বাড়িও ছিল না যে কাউকে ডেকে সাহায্য চাইবো। আরো দু'একবার উঠে দাঁড়িয়ে হাটার চেষ্টা করলাম। কিন্তু ডান পা একটু নাড়ালেই প্রচন্ড ব্যাথা আমাকে গ্রাস করছিল। তাই হাটার চেষ্টায় খান্ত দিয়ে আবারো বসে পড়লাম ঘাসের ওপর। গোড়ালি থেকে তখন রক্ত পড়ছে টপটপ করে। দুই হাত দিয়ে চেপে রক্ত থামাবার চেষ্টা করলাম। কিন্তু অত ছোট হাতের চাপে রক্ত কি আর থামে! আঙুলের ফাঁক দিয়েই রক্ত চুঁইয়ে পড়তে লাগলো ফোঁটায় ফোঁটায়। কতক্ষন এভাবে বসে বসে কেঁদেছিলাম তা আর এখন মনে নেই। হয়তো আধঘন্টা অথবা এক ঘন্টাও হতে পারে। হঠাৎ শুনি পেছন থেকে কে একজন বলে উঠলো - আরে ! চেয়ারম্যানের নাতি না? তুমি এইখানে বইস্যা কি করো ? (আমার চেয়ারম্যান দাদার সুবাদে গ্রামের প্রায় সবাই শুধু আমাকে নয়, আমাদের পরিবারের সবাইকেই চিনতো)।

লোকটি সামনে এসে আমার অবস্থা দেখে হায় হায় করে উঠলো। তাড়াতাড়ি আমাকে কোলে তুলে নিয়ে দিল ছুট আমাদের বাড়ির উদ্দেশ্যে। তারপরের ঘটনা তথৈবচ। পুরো বাড়িতে হৈচৈ লেগে গেল। বাবা তো ঢাকায়। দাদা দুপুরে খেয়ে দেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। তিনি উঠে এসে আবার সবার গোষ্ঠি উদ্ধার করলেন গালাগালিতে। এত টুকু ছেলে কি করে দুপুর বেলা বাড়ির বাইরে যায়, তাও আবার একা একা - এটাই তার প্রশ্ন সবার কাছে।

ডাক্তার সাহেব কে ধরে আনা হলো তার বাড়ি থেকে। তিনি এসে ভালো করে ড্রেসিং করে ব্যান্ডেজ বেঁধে দিলেন। আমার ব্যাথা তখন অনেকটাই কমে গেছে। বাড়ির সবাই জানতে চাইলো কিভাবে এমন করে কাটলো। কিন্তু আমি কি আর বলি যে ছাগলের সাথে ছাগলামি করতে গিয়েই আমার এই অবস্থা ! আমি ওসব বলা বাদ রেখে আবার কান্নায় মনোনিবেশ করলাম। বড়দের আদর আর মনোযোগ আকর্ষনের জন্য কান্নাইতো বাচ্চাদের প্রধান অস্ত্র, না কি?

(ওহ্ হো! বলতে ভুলে গেছি আমার গোড়ালির সে কাটা দাগ আমি এখনো বহন করছি)

৪। খেলার নাম বরফ-পানি, আমার বেলায় মাথা ফাটানি :
তখন পড়ি ক্লাস ওয়ান কি টু'তে। বাবা-মা'র সাথে থাকি ফার্মগেটের তেজকুনী পাড়ার এক বাসায়। সে বাসার সামনে ছিল এক ছোট গলি। সেটা কানা গলি হওয়ায় রিকসা চলতো না। তাই বিকেল বেলা গলিটা হতো আসেপাশের বাসার বাচ্চাদের খেলার স্থান। প্রতিদিন বিকেলে আমি সেখানে অন্যান্য বাচ্চাদের সাথে বরফ-পানি খেলতাম।

সে খেলায় একজন হতো চোর। সে অন্য সবাইকে তাড়িয়ে বেড়াতো এবং কাউকে ছুঁয়ে দিতে পাড়লে মুখে আওয়াজ করতো 'বরফ!' বলে। আর সাথে সাথে যাকে ছোঁয়া হয়েছে সে স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে যেত। কোন প্রকার নড়াচড়া তার জন্য ছিল নিষেধ। কারন সে নড়লেই চোর হয়ে যাবে আর যে চোর সে অন্যদের সাথে যোগ দেবে। যাকে ছুঁয়ে দেয়া হয়েছে তার বাঁচার একটাই মাত্র পথ - তার সঙ্গীদের কেউ যদি চোর কে ফাঁকি দিয়ে এসে তাকে ছুঁয়ে দিতে পারে এবং মুখে বলে 'পানি!' তবেই সে আবার মুক্ত হয়ে ছুটতে পাড়বে। আর চোরের কাজ হচ্ছে ছুটে ছুটে সবাইকে ছুঁয়ে দিয়ে বরফ করে দেয়া। এভাবে সবাইকে বরফ করে দিতে পাড়লে সে আর চোর থাকবে না, প্রথম যাকে বরফ করেছিল সেই হবে নতুন চোর।

তো এমনি এক বিকেলে আমরা বরফ-পানি খেলছিলাম। আমার পেছনে চোর তাড়া করতেই হন্যে হয়ে ছুটলাম সেই গলির রাস্তা ধরে। রাস্তাটা ছিল ইট বিছানো। হঠাৎ কিসের সাথে উষ্টা খেয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়লাম সে রাস্তার ওপর। মাথাটা ঠুকে গেল কোন একটা ইটের চোখা অংশে। কিন্তু তাতে আমার কি? উঠেই দিলাম আবার দৌড়। চোরের হাত থেকে বাঁচতে হবে তো!

চোর একটু পরে আমাকে ছেড়ে অন্য আরেকজনের পেছনে ছুটেছে। আমি এই ফাঁকে একটু দাঁড়িয়ে দম নেবার জন্য থামলাম। ছুটতে ছুটতে প্রচন্ড ঘেমে গেছি তখন। টপ টপ করে ঘাম ঝরছিল শরীর থেকে। কিন্তু আমার মাথা থেকে ডান চোখের পাতার ওপর একটু যেন বেশিই ঘাম পড়ছিল। বার বার হাতের চেটো দিয়ে মুছেও সে ঘামের বেগ থামাতে পাড়ছিলাম না।

কিন্তু সেদিকে ল্যক্ষ করার অবকাশ ছিল না আমার তখন। ঐ আবার চোর আসছে ধেয়ে। দৌড় লাগাতে যাবো, তার আগেই দেখলাম চোর আমার কাছাকাছি এসে থমকে দাঁড়ালো। তারপর চেঁচিয়ে বলল - এই তোমার মাথায় রক্ত কেন? ভিষন চমকে উঠলাম আমি। তাড়াতাড়ি হাত দিয়ে মাথা ছুঁয়ে সেই হাত চোখের সামনে ধরতেই দেখি, হাতের তালু রক্তে লাল হয়ে আছে। মুহুর্তে গলা ফাটানি চিৎকার মারলাম - ওরে মা রে!

সবাই ধরাধরি করে আমাকে বাসায় নিয়ে গেল। ভাগ্য ভালো বাসায় আমার মেজো খালু ছিলেন। তিনি একজন প্যারা মেডিক। দু'দিন হয়েছে তিনি আমাদের বাসায় বেড়াতে এসেছেন। বরিশাল শহরে তার ফার্মেসি আছে। তো তিনি দ্রুত ছুটে গিয়ে ফার্মেসি থেকে প্রয়োজনিয় জিনিস পত্র নিয়ে এলেন। তারপর আমার মাথার ডান পাশে কপালের দুই আঙুল উপরে যেখানে মাথা ফেটেছে সেখানের চুল কামিয়ে দিয়ে, ভালো করে পরিস্কার করে ব্যান্ডেজ বেঁধে দিলেন। বাবা তখন বাসাতেই ছিলেন। তিনি ততক্ষন আমার মাথা চেপে ধরে বসে ছিলেন, যাতে করে রক্ত বেরুতে না পাড়ে।

পরে অবশ্য ডাক্তার দেখানো হয়েছিল আমাকে। সে ডাক্তার কিছু ওষুধ-পত্র দিলেন। তা খেয়ে ভালোও হয়ে গেলাম কিছুদিন পর। তবে ভালো হলেও অনেক দিন আমি বরফ-পানি খেলতে পাড়িনি বাবা-মায়ের নিষেধের কারনে। আমার বোনদের কাছে শুনেছিলাম, আমার মাথার খুলি নাকি একদম ছ্যাঁদা হয়ে গিয়েছিল। সেই ছিদ্র দিয়ে তারা নাকি আমার মগজও দেখতে পেয়েছিল। যা কিনা পরিমানে যতটুকু থাকার কথা, তার চেয়ে অনেক কম ছিল।

যাই হোক বোনদের কথা আমি মোটেও বিশ্বাস করিনি। তবে মাথার যে অংশটুকু আমার ফেঁটেছিল, সেই ছোট্ট জায়গাটুকুতে আর কখনোই চুল গজায়নি। আসেপাশের চুলের কারনে যদিও তা দেখা যায়না। তবে চুল সরিয়ে দিলেই সে অংশটুকু একেবারে ফকফকা।

সমাপ্ত


মন্তব্য

দৃশা এর ছবি

ছাগলের সাথে ছাগলামি করিয়াছ
বেত্রাঘাত দিয়াছ গায়
তাই বলিয়া ছাগলের মত ব্যামানো
মানুষ হইয়া তোমারে কি শোভা পায়? (মাইন্ড খাইয়েন না।মজাক লইলাম।)

যাক চামে চামে বাইচ্চা গেছেন। এখনও কি ভীমরতিতে পায় আকাম কুকাম করার লাইগা?
-----------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

কীর্তিনাশা এর ছবি

কি যে কন বড় হইছি না এখন ! আকাম কুকাম সব ছাইড়া দিছি কবে !!! হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

মুশফিকা মুমু এর ছবি

হাহাহা কীর্তিনাশা ভাইয়ের তাইলে অনেক কীর্তির কথাই জানা গেল খাইছে
আপনার বোনদের কথা শুনে বেশ হাসি পেল হিহিহি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

কীর্তিনাশা এর ছবি

অসংখ্য ধন্যবাদ মুমু।

আর আমার বোনদের কথা আর কি বলবো - সবগুলা আমারে জ্বালিয়ে মারে। আবার আমাকে সবচেয়ে বেশি প্রশ্রয়ও এরাই দেয়।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আপনি কি এখনো দুষ্টুমি করেন? দেঁতো হাসি
_________________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

কীর্তিনাশা এর ছবি

কথায় আছে না অ প্র ভাই - কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না দেঁতো হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

রাফি এর ছবি

মজা পেলাম।
ছেলেবেলার ঘটনাগুলোতে কীভাবে কীভাবে যেন ভাললাগা জড়িয়ে থাকে।

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

কীর্তিনাশা এর ছবি

আপনার সাথে সহমত।

আর সেই সাথে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আমার মাথার কিয়দংশো চুলহীন... আপনার সাথে চিমটি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

কীর্তিনাশা এর ছবি

চিমটি এত জোরে মারলেন ক্যা ?!
ব্যাথা লাগে না বুঝি !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।