জেনারেল অং সানের অফিস- হাউস অফ মেমোরিজ

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৭/০৭/২০১৩ - ২:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বার্মা বা মায়ানমারের ইতিহাসে অমর হয়ে আছে জেনারেল অং সানের নাম। এক ক্ষণজন্মা মানুষটির জীবন ছিলো মাত্র ৩২ বছরের। নিষ্কর্মা শতবর্ষজীবী হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে তিনি চেয়েছিলো জীবনের প্রতিটি মুহুর্তকে কর্মময় করে রাখতে। আর তাইতো তার মাত্র ৩২ বছরের জীবন মায়ারমারের জন্য শতবছরের থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। ১ বছরের মধ্য বার্মা থেকে বৃটিশ উপনিবেশ উঠে যাবে এবং বার্মা স্বাধীনতা লাভ করবে এই মর্মে বৃটেনের সাথে চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করে বিলেত থেকে দেশে ফেরার মাত্র ৬ মাসের মাথায় অং সান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের হাতে নিহত হয়। ধারনা করা হয় যে এই হত্যাকান্ডের পিছনে বৃটিশদের হাত ছিলো এবং হত্যাকারীদের অস্ত্র সরবরাহ করার অপরাধে বৃটিশ আর্মির ক্যাপ্টেন ভিভিয়ানের ৫ বছরের কারাদণ্ড হয়।

বন্ধু উইন তে আমি মায়ানমার আসছি শুনে উচ্ছাস প্রকাশ করেছিলো। দুপুর নাগাদ প্লেন ইয়াঙ্গুনে ল্যান্ড করলো। মায়ানমারের নিরাপত্তা বিষয়ক কড়াকড়ির কথা আগে থেকেই জানতাম তাই ভাবছিলাম সেখানের ইমিগ্রেশনে কি ধরনের ফ্যাকড়া অপেক্ষা করছে। যাহোক, নাম তার খিট খিট তে কিন্ত ইমিগ্রেশন ডেস্কে বসা এই বার্মিজ সুন্দরী আচরনে কিন্ত মোটেও খিটখিটে নয় বরঞ্চ বেশ হাসিখুশি। সে শুধুই জানতে চাইলো এটা আমার প্রথম ভিসিট কি না। তারপর ওদের ভাষায় পাশের ডেস্কের কর্মকর্তার সাথে কি যেনো আলাপ করে আমাকে এন্ট্রি স্ট্যাম্প দিয়ে দিলো। সন্ধায়েই উইন তে আমার হোটেলে এলো তার ফরাসী বস কে সাথে নিয়ে। দেখা গেলো যে তার ফরাসী বসের অনেক বন্ধুরাই আমারও বন্ধু। উইন তে সেদিন আমাদের নিয়ে গিয়েছিলো হাউস অফ মেমোরিজ-এ। এটা একটা রেস্টুরেন্ট যার মালিক একজন ইন্ডিয়ান। আদিতে এই ভবনটি ছিলো জেনারেল অং সানের অফিস। সেদিন সাথে ক্যামেরা ছিলো না তাই ছবি তোলা হয়নি। আজ আবার গেলাম সেখানে হাইতিয়ান বন্ধু ওয়েসনারকে সাথে নিয়ে।

মালিক মহোদয় বেশ বিচক্ষন। সে মূল ভবনটির ইন্টেরিয়র এবং এক্সটেরিয়র অপরিবর্তিত রেখে এটির ঐতিহাসিক ভ্যালু দক্ষতার সাথে ব্যবসায়ে লাগাচ্ছে। দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলার অং সানের খাশ কামরাটিকে একদম যেমনটি ছিলো ঠিক তেমনটিই রেখেছে। এখানে খাবার সার্ভ করা হয়না বা বসা যায়না তবে ছবি তোলায় কোনও বারন নেই। এই কামরাটিতে দেখা যাবে অং সানের কাজের চেয়ার, টেবিল, একটি টাইপ রাইটার, ইন-আউট ট্রে এবং বেশ কিছু পারিবারিক এবং ঐতিহাসিক মুহুর্তের ছবি। তবে ছবিগুলোয় ক্যাপশন দেওয়া থাকলে আরও ভালো হতো।

এর ঠিক পাশের কামরাটি তার ডাইনিং কাম ড্রেসিং রুম। তবে ছোটখাট পরিসরে গোপনীয় মিটিংগুলে এই রুমে করা হতো। এখানে কর্মরত একজন কর্মীর কাছে জানতে চাইলাম এই আসবাবপরত্রগুলো অং সানের সময়ের কি না। উত্তরে সে জানালো যে এই বার্মা টিক সেগুন কাঠের সমস্ত আসবাবপত্রগুলোই অং সানের আমলের তবে এগুলোকে নিয়মিত যত্নের সাথে রক্ষণাবেক্ষণ ও পালিশ করা হয়ে থাকে তাই এগুলোকে দেখতে নতুনের মতো লাগে। তাছাড়া কাপড়ের অংশগুলোকে পুরোনো হলেই বদলে ফেলা হয়। এই কামরায় অং সানের ব্যবহৃত ড্রেসিং টেবিল, আরাম কেদারা, পোষাকের আলমারি, দেয়াল ঘড়ি, ডাইনিং সেট, ইত্যাদি শোভা পাচ্ছে।

মাঝে বিশাল হল রুম। এই হল রুমে বড়সড় মিটিংগুলো করা হতো। হল রুমের দেয়ালগুলো জুড়ে রয়েছে বিভিন্ন মুর্তি। এর অধিকাংশই অং সানের আমলের আর কিছু নতুন মালিক সাজিয়েছে।

হল রুমের পাশে ছোট একটা ঘর যেখানে অং সানের ব্যবহৃত একটি শোকেস রয়েছে। বর্তমান মালিক এই শোকেসে কিছু শোপিস রেখেছে।

হল রুমের আরেক পাশে রয়েছে প্রার্থনার ঘর। এর ঘরটাতে ঢোকা হয়ে ওঠেনি অবশ্য। অন্য পাশে বারান্দা। ইংরেজি এল শেপের বারান্দাটা সুন্দর। আজ সেখানে একটা পার্টি চলছিলো তাই আর যাওয়া বা ছবি নেওয়া হলোনা।

ভবনের নিচের তলা ও বারান্দা পুরোটাই ছিলো কর্মীদের বসার স্থান। সেখানে এখন বার করা হয়েছে। এই বারের কাউন্টারটাই কেবল সংযোজন যা বর্তমান মালিক করেছে। এটা অবশ্য রেস্তোরা চালাতে অপরিহার্য।

ইয়াঙ্গুনঃ ৬ জুলাই ২০১৩


মন্তব্য

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

অসংখ্য ধন্যবাদ, একটি ঐতিহাসিক স্থানকে ক্যামেরাবন্দি করে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকেও। ভালো থাকবেন।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

তানিম এহসান এর ছবি

শেষ ছবিটা’তে, বাড়ীটার ডিজাইন এক্সটেরিয়র-ও মনোমুগ্ধকর।

মায়ানমারের মুক্তি আন্দোলনের জনকের আপিস এখন রেস্টুরান্ট! ভাল, তবুও ভাল বর্তমান মালিক ইতিহাস ধরে রাখার চেষ্টা করেছে। মায়ানমারের বর্তমান সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি’র উপর লিখুন না, সেখানকার মানুষের কথা, তাদের ভেতরের কথা --- এইসব খুব জানতে ইচ্ছে করে।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধন্যবাদ তানিম দাদু। দেখি আরও একটু জেনে নেই এদের সম্পর্কে, তারপর লেখার চেষ্টা করা যেতে পারে।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

নির্ঝরা শ্রাবণ এর ছবি

রাতঃস্মরণীয় ভাইয়া,

অনেকদিন পর আপনার লেখা পেলাম। লেখা ও ছবি যথারীতি উত্তম জাঝা!
ভালো থাকবেন।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকেও। গ্যাপটা এবার বেশিই হয়ে গেলো। ভালো থাকুন।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম এর ছবি

গ্লোরিয়াস !! গুরু গুরু

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

অতিথি লেখক এর ছবি

হাততালি
ইসরাত

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

একটা বহুজাতিক দেশকে স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেবার কৃতিত্ব এই লোকের আছে সে কথা সত্য, কিন্তু একই সাথে দেশ স্বাধীন হবার পর বহুজাতির স্বীকৃতিকে ধুলায় লুটানোর কৃতিত্বটাও তার। ইউনিয়ন অভ বার্মা কখনোই ফেডারেল রাষ্ট্রের বা বহুজাতির সমঅধিকারের দেশের চরিত্র অর্জন করতে পারেনি। ফলে দেশজুড়ে আজও নানা জাতির বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন বিদ্যমান আছে। যে সেনাবাহিনীকে তিনি প্রশ্রয় দিয়ে উ স', নে উইনদের মতো দানব তৈরি করেছিলেন তারাই এখনো পর্যন্ত দেশটাকে গ্রাস করে আছে।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

উনি তো মরেছে দেশ স্বাধীন হওয়ার ৬ মাস আগে! যাইহোক, আমার মনে হয় তার কাছে ফেডারেল রাষ্ট্রের কন্সেপ্টের চাইতে স্বাধীনতা অর্জনটাই প্রায়োরিটি ছিলো পাছে ফেডারেলের গান গাইলে স্বাধীনতার দাবী দুর্বল হয়ে না পড়ে। হয়তো বেঁচে থাকলে তিনি বার্মাকে ফেডারেল রাষ্ট্রে পরিনত করতে পারতো। আর একটা বিষয় জানতে পারলে ভালো হতো- তার জীবদ্দশায় যখন জাপানীদের পৃষ্ঠপোষকতায় স্বাধীনতা আন্দোলন তুঙ্গে, তখন আসলে রোহিঙ্গা, কাচিন, এদের প্রোপোজিশন কি ছিলো। তারা কি অং সানের নেতৃত্বে স্বাধীনতা আন্দোলনে খুশি ছিলো নাকি তখন থেকেই তারা ফেডারেলের দাবীতে মুখর ছিলো। অনেক প্রশ্ন দোস্তো। ধন্যবাদ তোমাকে। আসো, একটা জয়েন্ট ট্রিপ করি!

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

সমস্যাটা শুরু পুরোপুরি স্বাধীনতা অর্জনের আগে থেকেই। অ-বর্মীরা বুঝতে পারছিলো কী হতে যাচ্ছে কিন্তু স্বাধীনতার খাতিরে তখন অনেক কিছুই মেনে নিতে হচ্ছিল। তাছাড়া নেতৃত্ব দেবার মতো অন্য কেউ তখন ছিলো না বা নেতা হিসাবে অং সানই বেশি গ্রহনযোগ্য ছিল। বর্মী প্রাধান্য গড়ে তোলার বদলে বহুজাতিক সাম্যতা তোলার ব্যাপারে যা কিছু প্রশ্ন উঠেছিল অং সান সেগুলো 'আগে স্বাধীনতা' বলে পিছিয়ে দিয়েছিলেন। এই অবসরে বর্মী প্রাধান্য জেঁকে বসেছে।

জয়েন্ট ট্রিপ বা মায়ানমার ভ্রমণে আমার আপত্তি নাই। আমাকে তোমাদের প্রতিষ্ঠানে কনসালটেন্ট হিসাবে হায়ার করো। তোমাদের পয়সায় 'ফার্স্টক্লাস' ভ্রমণ অবশ্যই সম্ভব।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

আরে কন্সাল্ট্যান্সি কৈরা আর কি পাবা। আসো বেবসা করি!

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

স্যাম এর ছবি

গণমাধ্যম, খাবারদাবার, বিজ্ঞাপণ ব্যবসার অবস্থা কেমন? বাঙ্গালীরা তো অনেক আগে থেকেই রেঙ্গুনে ব্যবসা করে অভ্যস্থ - নতুন কোন সুযোগ? চোখ টিপি

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ধনবাদ স্যাম দা। গনমাধ্যম এখনও পর্যন্ত সেভাবে বিকশিত হয়নি এখানে। মাত্র ২-৩ টা টিভি চ্যানেল আর ২-৩ টা খবরের কাগজ। বিজ্ঞাপন ব্যবসাও সেরকম। তবে অনেকের বিদেশ থেকে ফিরে আসতে শুরু করেছে এবং শুনেছি তারা অনেক নতুন আইডিয়াও নিয়ে আসছে। কিন্তু সরকারী নিয়ন্ত্রণ বড্ড কড়া।

এদের খাবারদাবার অনেকটা আমাদের মতোই- ভাত, তরকারী। তবে এরা ভাজাভুজি খায় খুব। আমি তো সেদিন মুরগির গিলাকলিজা আর ডাল দিয়ে দুই প্লেট ভাত সাবাড় করে দিয়ে কড়া জর্দা দিয়ে একটা পান মেরে দিলাম। এখানে বাঙ্গালীর অস্তিত্বের একটা বড় প্রমান হচ্ছে মায়ানমারের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদটির নাম 'বাঙ্গালী ছুন্নী জামে মসজিদ।' শুনেছি সেখানে অনেক বাঙ্গালী বৃটিশ আমল থেকেই বসবাস করে। মায়ানমারে কর্মরত এক বড়ভাই বলছিলো যে ওখানের সবথেকে বড় জেম ও ডায়মন্ডের ব্যবসায়ীও একজন বাঙ্গালী।

ওয়েল- সুযোগ, ভালো বলেছেন বস। আসলেই অনেক সুযোগ কারন মায়ানমারের বাজার এখনও আমদানী নির্ভর। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ভালো সুযোগ আছে এখানে ব্যবসা করার। সাধারনত দূতাবাসের কমার্শিয়াল উইং এইসব সুযোগগুলো খুঁজে বের করে থাকে কিন্তু আমি জানিনা আমাদের দূতাবাস তেমন কিছু করছে কি না। এই যেমন ধরুন, আমাদের একটি প্রকল্পে একটি পাম্প প্রয়োজন। কাঁচা টয়লেট থেকে বর্জ উত্তোলনের জন্য। এখানে এটি পাওয়া যায় না ফলে আমরা বাংলাদেশ থেকে আমদানী করছি। যদিও জিনিসটা এ্যাসেম্বলিং করা বিশেষ কঠিন কিছু না। সবথেকে ভালো হয় যদি উভয় দেশের সরকার নাফ চ্যানেল দিয়ে বৈধ আমদানী-রপ্তানী বেগবান করতে পারে তবে শিপমেন্ট খরচ, লিড টাইম, ইত্যাদি অনেক কমে যেতে পারে। স্মাগলিং ত অহরহ হচ্ছে তবে বৈধ বাণিজ্যে সমস্যা কোথায়। জাতিসংঘের বিশ্বখাদ্য কর্মসূচীর এশিয়া অঞ্চলের লজিস্টিক প্রধান আমার বন্ধু। সে কয়েকবারই আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ থেকে কমোডিটি কিনতে যদি তা নাফ চ্যানেলের মাধ্যমে দ্রূত মায়ানমারের রাখাইনল্যান্ডে পৌঁছানো যায়। সম্ভাবনা অসীম স্যামদা কিন্তু সরকারী সহায়তা খুবই সীমিত।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

স্যাম এর ছবি

চলুক চলুক ধন্যবাদ

কৌস্তুভ এর ছবি

এনার সম্বন্ধে জানতাম না। মেয়ে তো দেখি বাপের চেহারাই পেয়েছে। খাইছে

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ঠিকই ধরেছেন দাদু। ধন্যবাদ।

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

নীড় সন্ধানী এর ছবি

দ্য লেডী দেখে বার্মা দেখা শখ জেগেছে। যাবার ইচ্ছে আছে এ বছর বা সামনের বছর।
আপনার কোন স্টেশান আছে নাকি রেঙ্গুনে? অথবা কোন সজ্জন বাঙালের আখড়া?
আমার দাদার এক ভাই নাকি রেঙ্গুন গিয়ে সুন্দরী বার্মিজ মেয়ে বিয়ে করে থেকে গেছে সেই বৃটিশ আমলে। তার নাড়ি নক্ষত্রের খোঁজও লাগাতে পারি হাসি

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

চলে আস্তে পারেন যে কোনো সময়ে, ভিসা পাওয়া খুবই সহজ। প্রয়োজনে জানালে তথ্য দিতে পারবো। ১০,০০০ টাকা ভিসা ফি, কোনো ধরনের সাপোর্টিং ডকুমেন্টস লাগবে না।

আমাদের কোনও স্টেশন নেই রেঙ্গুনে, আমরা হোটেলে থাকি। আপনি আসতে চাইলে আমার পরিচিত মানুষেরা সহযোগিতা করবে বলে আশাকরি। খোঁজ করলে হয়তো পেয়ে যাবেন সেই দাদা-দাদী, কাকা-ফুফু, অথবা নিদেনপক্ষে কিছু কাজিনদের। তবে দাদার পদাঙ্ক অনুসরন করে বসেন না যেনো! চোখ টিপি

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

কল্যাণ এর ছবি

চলুক

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

চলুক

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি

ঘ্যাচাং

------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।