সীমান্ত পারের জীবন: নারী চোরাচালানী ও বাহাদুর বিডিআর

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৩/০৮/২০১৪ - ২:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্মৃতি যতদূর যায় তার আগের কথা বলতে পারব না। বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে দেখছি, এ গাঁয়ে মানুষের ঘুম ভাঙে চোরাচালানীর পায়ের চটির চটাশ চটাশ ছন্দে, মাল বওয়া সাইকেলের সরসর শব্দে। সূর্যদ্বয়ের পর পাড়ায় হাট বসে। চাল, ডাল, চিনির হাট। উঠনে পাতা ত্রিপলের ওপর চিনির আকাশছোঁয়া ডাঁই। প্রতিবেশীরা ঘটি-বাটি নিয়ে ভিড় করে। ডাঁইয়ে ঘটি-বাটি ডুবিয়ে এক-আধসের চিনি নিয়ে যায়। টাকা দিয়ে নয়, এমনিই। পাল্লাওয়ালা হেঁকে হেঁকে মাল মাপে--একে এক...দুয়ো দুই...চার এ চার...বারোয় বারো...। হঠাৎ উৎসবে বাগড়া পড়ে। কে যেন রটিয়ে দেয়, ‘ওপর থেকে পুলিশ এয়েছে।’
এক কথায়ই পাল্টে যায় গোটা গাঁয়ের চিত্র। মহাজন, ক্রেতা-বিক্রেতা, পাতি ব্ল্যাকার চটি-বাটি-ঘটি-পাল্লা, চাল-চিনি ফেলে হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। হাঁস-মুরগির পাল চাল-চিনির ডাঁইয়ে ময়লা নখ দিয়ে আঁচড়ায়, পেচ্ছাব-পায়খানা করে। বউ-ঝিরা সেদিকে তাকায় না। বিডিআরের বড়কর্তা এসে হম্বি-তম্বি করে, মরদগুলো কোন গর্তে সেধিয়েছে জানতে চায়, ধমকায়। চোরাচালানীর বউ বলে কথা। প্রথম প্রথম মুখে রা কাড়ে না।
Qতারপর ‘জানি না, বলতে পারি না’ বলে কাটাতে চায়। নাছোড়বান্দা বিডিআরের ও কথায় চিড়ে ভেজে না। গালিগালাজ করে, হুমকি ধামকি-ধামকি দেয়। মেয়েরা তখন অগ্নিমূর্তি ধারণ করে। দা-বটি-ঝাঁটা নিয়ে তেড়ে আসে। পাল্টা খিস্তি আওড়ায়, ‘মিনসের কি বাড়ি মা-বোন নেই? আমার ভাতার কী করে তার আমি কী জানি। যার কথা তার কাছে জিজ্ঞেস করলে হয়। মুরোদ থাকলে মিনসেকে খুঁজে বের করো গে যাও। মাগি মানসির আঁচলের নিচে কী?’
একেবারে রাম ছ্যাচড়া না হলে এরপর বিডিআর কথা বাড়ায় না। লেবারদের দিয়ে মালগুলো ক্রোক করে। চোরাচারালানীর বাপ-দাদার শ্রাদ্ধ করতে করতে চলে যায় নিজের গন্তব্যে।
সীমান্তের সবচেয়ে অসহায় মানুষ এই বিডিআরগুলো। ঘন ঘন বদলি হয় এদের। একেবারে বড় অফিসার না হলে এক এলাকায় এক-দেড় মাসের বেশি থাকা হয় না কারও। তাই স্থানীয়দের সাথে মেলামেশার সুযোগ কম পায়। সেকালে সীমান্তরক্ষীদের বেতন ছিল নামমাত্র, দু-পঞ্চাশ টাকার ঘুষ পেলেও দু-হাত পেতে নিতে কুণ্ঠাবোধ করত না, তারওপর স্থানীয়দের সাথে মানসিক দূরত--এলাকার লোক স্বভাতই তাদের দেখে নাক সিঁটকাত। কিন্তু সরকারি লোক বলে কথা, হাতে অস্ত্রও আছে। অথর্ব জওয়ানরাও মাঝে মাঝে রুদ্রমূর্তি ধারণ করত। তখন তাদের চেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণী সীমান্তে আর নেই।
বিডিআরের রুদ্রমূর্তি প্রথম যেদিন দেখি, সেদিনটার কথা ভাবলে আজও গায়ে কাঁটা দেয়। সাল-তারিখ বলতে পারব না। খুব ছোট। ছয়-সাত বছর বয়স হবে। আমাদেরে বাড়ির কাছে ছিল এক বড় স্মাগলারের বাড়ি। একদিন পাড়ায় বিরাট হৈ চৈ পড়ে গেল--সেই স্মাগলারের বাড়ি নাকি পুলিশে রেড দিয়েছে। সীমান্তে বিডিআরকে তখন পুলিশই বলত। বিডিআরদের পোশাকের রঙও তখন পুলিশের মতো খাকি। আর থানা থেকে পুলিশ এলে পাইকারি হারে তাদের বলত দারোগা। যাইহোক, দৌড়ে গিয়ে দেখি ভয়াবহ কাণ্ড। চার-পাঁচজন জওয়ান দুজন লোককে উঠোনে ফেলে চটকাচ্ছে। বিডিআরের পায়ে গামুবট। খালি গায়ে গামবুটের চটকানি কত ভয়াবহ হতে পারে তা কিছুটা অনুভব করছিলাম লোকদুটোর গগণবিদারী চিৎকারে।
ছোট্ট মানুষ, ভয়-ভীরুতায় আচ্ছন্ন মন। হতভাগা দুটো ভাল কি খারাপ সে বোঝার ক্ষমতা তখন হয়নি। তাই সেই ছোট্ট বুকে বিডিআরের অমানবিক পশুত্বের ছবি আঁকা হয়ে গেল চিরতরে। এরপর ওই খাকি পোশাক আমাকে বহুবছর ভুগিয়েছে। পুলিশ বা বিডআর দেখামাত্র সেদিনের সেই ভয়ানক স্মৃতি ভেসে ওঠে মনে। খাকি পোশাক দেখলেই তাই কোথায় পালাতাম! কিন্তু সবসময় তো পালাবার সুযোগ থাকে না। বিশেষ কারে বাসে ভ্রমণকালে। কাঁধে রাইফেল কোমরে ভয়ংকরদর্শন বেল্ট বাঁধা মানুষগুলো যখন সহযাত্রী হত, ভয়ে থর থর করে কাঁপতাম।
একদিন বাসের মধ্যেই ঘটল আরেকটা ভয়ানক ঘটনা। বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানে গায়ে একটা বাজার আছে। খালিশপুর বাজার। বাস সেখানে থামতেই এক খাকি পোশাকধারী উঠে পড়ল চেকিংয়ের জন্য। আমার তখন ভয়ে প্যান্ট ভিজিয়ে ফেলার অবস্থা। সাথে ছিলেন বড়মামা। তিনি ব্যাপারটা বুঝে আমাকে তাঁর কোলের ভেতর টেনে নিলেল। বিডিআর ব্যাটা বাসের বাঙ্কার, যাত্রীদের ব্যাগ, বাস্কেট তন্ন তন্ন করে হাটকাতে লাগল। কিচ্ছু মিলল না। কিন্তু শেষমেষ ধরা পড়ল এক মহিলা। মহিলাকে দেখে অবশ্য সহজ-সরল মনে হচ্ছির। তার পুটলিতে ব্লাকের মাল থাকতে পারে এ কথা ভাবেইনি কেউ। জওয়ান সেই মহিলাকে নামিয়ে নিয়ে যাবে, কিন্তু সে নামবে না। বিডিআরকে বাপ-ভাই ডেকে মাপ চাচ্ছে। বিডিআরই বা তাতে গলবে কেন! সে তখন ঠাশ ঠাশ করে মায়ের বয়সী মহিলার গায়ে চড় বসিয়ে দিল।
আমার গায়ে তখন যেন পৌষের হীম বাতাসের ছোঁয়া লেগেছে। সে যে কী কঠিন অবস্থা তখন, আজ তা ভাষায় ব্যক্ত করতে পারব না। মহিলা তখন সন্তানহার মায়ের মতো ডুকরে কেঁদে উঠল। কিন্তু বিডিআরের মন গলল না। মহিলাকে টেনে-হিচড়ে, বাসের মেঝেয় ছেঁচড়ে নামিয়ে নিয়ে গেল। বিডিআর নেমে গেছে। আমার স্বস্তি পাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু ভয় কমলেও স্বস্তি পেলাম না। বাবরবার মনে পড়ছে হতভাগীর কথা।
এরা বড্ড গরিব। কেউ হয়ত বিধবা, কেউ স্বামী বা সন্তানদের কাছ থেকে বিতাড়িত। তখন গাঁয়ে মহিলাদের মাঠে কাজ করার চল শুরু হয়নি। ব্লাক ছাড়া আরেকটা পথই এইসব মহিলাদের জন্য খোলা--ভিক্ষাবৃত্তি বা পরের বাড়ি ঝিগিরি করা। কিন্তু সবাই একাজ করে না, স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার জন্য তারা ব্লাক করে। তবে সমাজ ধ্বংসের মতো কিছু নয়। ঘর-গৃহস্থলীর পণ্য ভারত থেকে এনে এপারের বিক্রি করত। হাঁড়ি, বাসন, শিলপাটা, মহিলাদের শাড়ি, শায়া-ব্লাউজের কাপড় আর টুকিটাকি কিছু নিত্যপণ্য। ব্যবসায়ে পাঁচ-ছশো টাকার বেশি মূলধন ওরা খাটাতে পারত না। খরিদ্দার বলতে গাঁয়ের গরিব চাষা আর গৃহস্থদের বউয়েরা। লাভ কত হত, তার চেয়ে বরং বাকি বকেয়া উসুল করতেই ঘাম ছুটে যেত। এসব মহিলাদের দৌড় বগুলা, রানাঘাট আর কৃষ্ণনগরের সস্তা দোকান পর্যন্ত। এদের ওপর ওপররেই ছড়ি ঘোরাতে ওস্তাদ বিডিআর-বিএসএফ। প্রান্তিক এই চোরাকারবারীদের কাছ থেকেও ঘুষ নিতে হবে তাদের। ঘুষ না পেলে থানায় চালান করে দেয়, চালানের সামান্য মালপত্রগুলোও লুটে নেয়। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কথা, মাঝে মাঝে এদের ফাঁড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করত বিডিআর-বিএসএফ-এর জওয়ানরা। আরেকটা কথাও চালু ছিল আমাদের এলাকায়। এসব মহিলাদের শতভাগই নাকি জীবনে অন্তত একবার হলেও জওয়ানদের দ্বারা ধর্ষিত হয়। ধারণাটা ফেলনা নয়। জওয়ানদের ফ্যামিলিসহ সীমান্তে দ্বায়িত্ব পালনের অনুমতি নেই। সে ব্যবস্থা করাও সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। মাসের পর মাস নারী সংসর্গবঞ্চিত জওয়ানরা গ্রামীণ দেহ ব্যবসায়ী আর নারী চোরাচালানীদের দ্বারা যৌনস্পৃহা মেটায়। আর এই ব্যাপারটাই কখনও কখনও কাল হয়ে দাঁড়ায়। ধর্ষিত মহিলারা কারও কাছে অভিযোগ জানাত না বা জানালেও কেউ কর্ণপাত করত না। তাছাড়া জলে বাস করে কুমিরের সাথে লড়াই তো অসম্ভব। তাই চুপচাপ এসব যন্ত্রণা মেনে নিত তারা। অনেকে আবার পড়ে যেত দুর্ধর্ষ চোরাকারবারী গ্যাংয়ের চক্করে। তখন এদের বোচকার ভেতর করেই পাচার হতো হেরোইন, আফিম ও স্বর্ণের মতো বড় বড় চালান।


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

বেনাপোল টু যশোর রুটে সকাল বেলার বাসের অনেক যাত্রীই থাকতো নারী চোরাচালানী। সামনেই ঝিকরগাছা চেক-পোষ্ট। ভদ্রবেশী/ নিয়মিত অফিস-যাত্রীদের পায়ের কাছে রাখা ব্যাগ তল্লাশীর হাত থেকে রেহাই পাবে, এই লোভে নারী চোরাচালানীরা বাসের সিটে বসা বাছাই করা কিছু যাত্রীদের পায়ের কাছে ব্যাগ রেখে সবিনয়ে বলতো, 'ভাই, আমার ব্যাগটা একটু আপনার পায়ের কাছে রাখি?'

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

হুম, এই দৃশ্য আমিও দেখেছি। কিন্তু আপনি কে ভাই, মন্তব্য করার পর নিজের নামটা লিখলে ভাল হয়।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

অতিথি লেখক এর ছবি

এরা বড্ড গরিব। কেউ হয়ত বিধবা, কেউ স্বামী বা সন্তানদের কাছ থেকে বিতাড়িত।

এদের চোরাচালানী হওয়ার পেছনে দায়ী আমাদের সমাজ।
কিন্তু সেই দায় আমরা কেউ স্বীকার করিনা।

রণি, নিজের অভিজ্ঞতা লিখেছেন। ভালো লাগলো।
আপনার 'কুসংস্কারে কুঠারাঘাত' সিরিজের লেখা আসছে না কেন আর?
পড়ার জন্য মুখিয়ে আছি।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

-------------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
কুসংস্কার আবার আসবে

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

রণদীপম বসু এর ছবি

চাকরির সুবাদে সীমান্ত এলাকায়ও থাকা হয়েছিলো বছরখানেক। আমার অফিসের পাশেই একটা বিডিআর ফাঁড়ি ছিলো। যৎসামান্য যা দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছিলো তাও মন্দ না ! হা হা হা !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

চাকরির সুবাদে সীমান্ত এলাকায়ও থাকা হয়েছিলো বছরখানেক।

এই তথ্যটাতো জানতাম না রণদীপম দা!

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

তারেক অণু এর ছবি

লেখা ভাল লাগল, কিন্তু তাড়াহুড়োয় এবার মারাত্মক বানান ভুল করেছেন, বিশেষ করে আকার নিয়ে-

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ অণুধা, ঠিক করে দিয়েছি।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

আয়নামতি এর ছবি

কি নিদারুণভাবে বেঁচে থাকার কাহিনি! এখন অবস্হার উন্নতি হয়নি কিছু?
আচ্ছা আপনি লিখেছেন

[ডাঁইয়ে ঘটি-বাটি ডুবিয়ে এক-আধসের চিনি নিয়ে যায়। টাকা দিয়ে নয়, এমনিই। /quote]
লোকজন বিনে পয়সাতে নিয়ে গেলে বিক্রি করছে কেন তবে?

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

অবশ্যেই অবস্থার উন্নতি হয়েছে, চোরাচালান আমাদের এলাকা থেকে জাদুঘরে চলে গেছে। যদিও লুকিয়ে চুরিয়ে কাঁটাতার টপকে মাদক চোরাচালান হয়, তবে তা রাতের আঁধারে, লোকচক্ষুর অগোচরে। নারী চোরাচালানীর অস্তিত্ব সম্পূর্ণরূপে বিলোপ ঘটেছে।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

টন টন চিনির ডােই থেকে কয়েক কেজি খোয়া গেলে ক্ষতি কিছু হয় না। তাছাড়া লাভটাও তো কম ছিল না।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

অতিথি লেখক এর ছবি

অত্যন্ত দরদ দিয়ে লিখেছেন ... আপনাকে ধন্যবাদ ও প্রান্তিক ওই মানুষদের প্রতি আমার সহমর্মিতা।

--- ডিঙ্গি নৌকার নাবিক

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকেও

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

মরুদ্যান এর ছবি

চলুক

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক
ভালো লাগল খুব। দুই পক্ষেরই কিছু অসাহায়ত্ব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।

অভিমন্যু .
________________________
সেই চক্রবুহ্যে আজও বন্দী হয়ে আছি

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ, আমারও ভাল লাগল আপনি পড়েছেন বলে।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

মেঘলা মানুষ এর ছবি

রনি ভাই, লেখা ভালো লাগলো। (প্যারার শেষে গ্যাপ আসেনি)

শুভেচ্ছা হাসি

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ
ঘ্যঅপ দিতে মনে থাকে নারে ভাই মন খারাপ

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।