Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

পার্টটাইম পণ্ডিতমশাই

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৫)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ৩০/০৯/২০১১ - ১২:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

**আগের লেখাতেই সিরিজটা শেষ করে দিবো ভাবলেও পাঠকের দাবীর কাছে নতি স্বীকার করে লিখে ফেললাম আরো একটা পর্ব……গত চারটা পর্বেই অব্যাহতভাবে উৎসাহ দিয়ে যাওয়ার জন্য আমি (এক নবীন লেখক) আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই সকল পাঠকের প্রতিই--যাদের ভালো লেগেছে এবং যাদের ভালো লাগে নাই……**


আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৪)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৯/২০১১ - ২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

**ফন্ট সমস্যার জন্য পুনরায় পোস্ট করলাম। অনাকাঙ্খিত ও অনিচ্ছাকৃত সমস্যার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট আন্তরিকভাবে দুঃখিত...**

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(১) আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(২) আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৩)

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৪)


আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৩)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৯/২০১১ - ৯:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(১)
আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(২)

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(৩)

ছোটোবেলা থেকেই জেনে এসেছি স্টুডেন্ট মানে হলো শিক্ষার্থী বা ছাত্র-ছাত্রী। কিন্তু ভার্সিটিতে এসে আমার এই আটপৌরে ধারণা অচল বলে প্রতীয়মান হলো। বিশেষতঃ হলে উঠার পর প্রকৃষ্টরূপে জ্ঞাত হলাম যে, স্টুডেন্ট মানে ছাত্র-ছাত্রী নয়, স্টুডেন্ট মানে হলো শুধুই ছাত্রী। একজন ছাত্র হিসেবে তাৎক্ষণিকভাবে আমি এই স্টুডেন্টশীপ হারানোর ঘটনায় তীব্র মনঃক্ষুন্ন হলেও শেষ পর্যন্ত মেনে নিতে বাধ্য হলাম। তাছাড়া এ ঘটনার প্রতিবাদে বুয়েটের ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকেও এখন পর্যন্ত বিক্ষোভ-সমাবেশ, অনশন-ধর্মঘট কিংবা মানববন্ধনের ন্যায় কোনোপ্রকার বলিষ্ট কর্মসূচী নেয়া হয়েছিলো বলে শোনা যায় না।


আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(২)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৩/০৯/২০১১ - ৮:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি যখন পণ্ডিতমশাই…(১)

আমার টিউশনি জীবনের শুরুর দিকে একটা ক্লাস সিক্সের ছেলেকে গুলশান-২ এ গিয়ে পড়াতাম। সেইরকম অভিজাত এক পরিবার! দারোয়ান, কেয়ারটেকার সহ আরো কয়েকজনের কাছে জবাবদিহিতা এবং কয়েক জায়গায় সাক্ষরদান ছাড়াও গার্জিয়ান ফোনে কনফার্ম করার পরেই কেবলমাত্র বাসায় প্রবেশের অনুমতি মিলতো। যাই হোক, সবই সয়ে নিয়েছিলাম কারণ মাস শেষের প্রাপ্তিটা বেশ খুশি করার মতোই ছিলো। আর তাছাড়া আমার টিউশনির বাজারটাতেও তখন বেশ মন্দা যাচ্ছিল। তো, টিউশনির শুরুতে বলা হয়েছিলো যে, সপ্তাহে চারদিন(সাধারণত তিনদিনের বেশি পড়ানো হয় না। কিন্তু ঐ যে বললাম, বাজারে মন্দা চলছিলো।) সন্ধ্যা ৭টা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত পড়াতে হবে। কিন্তু সৌভাগ্য কিংবা দুর্ভাগ্যজনক ভাবেই হোক, টিউশনির প্রথমদিন থেকেই আমার মহাব্যস্ত স্টুডেন্টের শিডিউল পাওয়াটা ‘লাম্বার ওয়ান ছাখিব কান’ এর শিডিউল পাওয়ার চেয়েও কঠিন কাজ হয়ে দেখা দিলো।


আমি যখন পণ্ডিতমশাই…

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২১/০৯/২০১১ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিজের ছাত্রজীবন এখনো শেষ না হলেও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাকেও ছাত্র আর গুরুর দ্বৈতভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে উঠার আগে বাড়ি থেকেই টাকা নিতাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে ওঠার পরপরই নিজেকে বড় বড় মনে হতে লাগলো। ফলে বাবার কাছে টাকা চাইতে গিয়ে মনের বাধাটা এলো দু’ভাবে। একদিকে স্বাবলম্বী হওয়ার তথা নিজের পায়ে(কেউ কি অন্যের পায়ে হাঁটে নাকি!) দাঁড়ানোর উত্তুঙ্গ বাসনা আর অন্যদিকে মধ্যবিত্ত বাবার কষ্ট