আল বিদাহ
ওর বিশ্বাস করতে ভীষন কষ্ট হচ্ছিল যে সব শেষ হয়ে গেছে। ও এই পেশায় এতই ভাল ছিল যে, সর্বোচ্চ চেষ্টা সত্ত্বেও ওর পক্ষে এখানে চিরটাকাল থাকা সম্ভব হল না। এখানে অনেককেই আসতে দেখেছে ও, যেতে দেখেছে, সামান্য কয়েকজনই শুধু থেকে গেছে। দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে শেষবারের মত ও বিদায় জানাল।
[justify]এই মুহূর্তে আমাদের মাঝখানে স্পেস ঠিক ছয় ফিট। বছর দু’য়েক ধরে আমাদের মধ্যে যে স্পেস সৃষ্টি হয়েছিল তার থেকে এটা অনেক কম, যদিও এই ছয় ফিটের স্পেসটা এমুহূর্তে ঠাণ্ডা, স্যাঁতস্যাতে মাটিতে ঠাসা।
আমি তোমাকে খুব মিস করি সোনা।
[left]“গ্ল্যামারফ্যান বাঙপাকিম্যান,” সিলেব্লগুলির মাঝখানে বিরতি দিতে দিতে মন্দ্রমধুর কণ্ঠে বললেন তিনি, “একজন যুবক, একজন কমিউনিটি নেতা, এবং একজন অটোগাইনেফিলিক ট্রান্সসেক্সুয়াল ছিলেন।”
আমার মেয়ে গতরাতে ওকে প্রথমবারের মত বাড়ি নিয়ে আসলো। বাইরের রাস্তা থেকেই হাত ধরাধরি করে, হাহা-হিহি করে হেসে গড়িয়ে পড়তে পড়তে।
আমি হাসলাম না। আমি মেয়ের সঙ্গীকে কিচেনে নিয়ে গেলাম। এক্ষেত্রে যে ‘ভাষন’-টা দিতে হয় দিলাম, নিয়মকানুন-বিধিনিষেধগুলি জানিয়ে দিলাম। আরো জানিয়ে দিলাম যে, সে যদি আমার মেয়ের মন ভাঙে – তাহলে আমার কাছে জবাবদিহি করতে হবে তাকে।
[left]
গবেষনা
ওর গবেষনা প্রায় শেষের পথে। ওর ফাইন্ডিংসগুলি যে বিতর্কের ঝড় তুলবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু সেটা কোন ব্যাপার না, শেষ পর্যন্ত ও প্রমান করেই ছাড়বে যে ফ্রান্সিস বেকনই শেক্সপীয়রের নাটকগুলি লিখেছিলেন – শেক্সপীয়র না।
[left]
৫০ শব্দের মধ্যে একটা হত্যা-রহস্যের গল্প
কুমার সুদর্শন, সদাহাস্যময় যুবক। দু'মাস হল সাম্পাথ যোগ দিয়েছে তার সাথে। একদিন রঙিন পানির আসরে কুমার সাম্পাথকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল।
"আমি বলছি তুমি ৫০ শব্দের মধ্যে একটা হত্যারহস্যের গল্প লিখতে পারবে না।"
"অবশ্যই পারবো।"
"কিভাবে ?"
মূলঃ আইজাক আসিমভ
অনুবাদঃ মনমাঝি