এ টীম বন্দনা

আড্ডাবাজ এর ছবি
লিখেছেন আড্ডাবাজ (তারিখ: রবি, ১৭/০৬/২০০৭ - ১১:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল দু'পোরে এক নিমন্ত্রনে দেখা হলো এক সিনিয়র ভাইয়ের সাথে দেখা। এই সিনিয়র ভাই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। ডাই হার্ড প্রো একাততর। রাজাকার-জামাত ইস্যু নিয়ে সোচ্চার। সামহোয়্যার ইনের একজন একনিষ্ঠ পাঠক। সামহোয়্যারে মোটামুটি সব নিকের আদ্যোপান্ত জানেন। কম্পিউটারের আশেপাশে সবসময় থাকেন। তাই সময় অসময়ে গিয়ে দেখেন সামহোয়্যারে বিভিন্ন নিকের পেছনের মানুষগুলোর কীর্তিকলাপ। তার মুখে আজকে এ টীমের বন্দনা শুনে আমি পুরা টাস্কি খেলাম!!! সামহোয়্যার ইন গালাগালি আর রাজাকারির চরমে আছে-এই স্বতসিদ্ধ ধারণার পাশে এ-টীমের এমন অন্ধ ভক্ত আমি আগে কখনও দেখিনি। তিনি নিজে লেখেন না। তাকে লিখতে বললে তিনি বলেন সময় নেই। তারপরও এ-টীম নিয়ে তার ব্যক্তিগত অভিমত আমাকে সত্যি অবাক করল। তিনি বললেন, যারাই এ টীমের পেছনে আছে তারা অবশ্যই অত্যন্ত জিনিয়াস। বললেন, "ছেলেগুলোর সাথে যদি কখনও দেখা হতো..."।

গালাগালি কতোটা ভাল আর খারাপ সেই কথা আমি বলব না। তবে মেসেঞ্জারে আরেকজন ব্লগারকে বলেছিলাম, জামাত-শিবিরের সদস্যরা গালাগালি-লাঠালাথি-মারামারি'র উর্ধ্বে। এরা জানে, সকল গালাগালি আর লাঠালাথির মধ্যে কিভাবে মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে হয়। কিভাবে একজন আরেকজনকে সমর্থন দিতে হয়। কিভাবে ছলে বলে কৌশলে এগোতে হয়। এদের রাজনৈতিক কৌশল আর ব্লগীয় কৌশলের মধ্যে ফারাক খুবই সামান্য। বাংলা ব্লগে জামাত-শিবিরের নিকদের ব্লগীয় স্বীকৃতি-পূনর্বাসনের জন্য ব্লগার কৌশিকের একান্ত সাক্ষাতকারের কথা অনেকেই জানে। তেলে জলে মিশিয়ে মর্দনক্রিয়ায় আরও অনেকের অবদান আছে যাদের নাম আলাদা করে বলার দরকার নেই। প্রাপ্তি ইস্যু অথবা চট্রগ্রামে পূনর্বাসন নিয়ে এরা প্রচ্ছদপটে আসে। সুশীল সমাজের সাথে একাত্ম হয় রাজনীতির মাঠে। তার মধ্যে এদের নাড়ী নিয়ে যখন এ টীম ভাষাগত উতকর্ষতা দিয়ে মাঠে নামেন তখন শুরু হয় শ্লীলতার মাপামাপি। গোলাম আজম আর রাজনৈতিক ইসলাম নিয়ে দাওয়াতী কাজকর্ম যে এ টীমের গালাগালির চেয়েও অনেক বেশী অশ্লীল ও অনৈতিক সেটা বলার বা বোঝার মানুষের আকাল আছে। আর এই আকাল যতোদিন থাকবে ততোদিন জামাত-শিবির ব্লগে আর রাজনীতির মাঠে জামাত শিবিরের প্রভাব প্রতাপ বজায় থাকবে।


মন্তব্য

আড্ডাবাজ এর ছবি

অনুরোধে দিলাম রিপোস্ট।

উৎস এর ছবি

মুছে যাওয়া মন্তব্যঃ

এস এম মাহবুব মুর্শেদ | রবি, 2007-06-17 00:19
তবু এ-টিম সবার পিছনেই লাগত। এমনকি আমারও। হারাধন প্রথমে এসে সবকিছু সন্দেহের চোখে দেখত। যার তার পিছে লাগত। আর ব্যাক্তিগত আক্রমনের ব্যাপারগুলোও ভালো লাগে নাই।

উৎস | রবি, 2007-06-17 04:59
তখন এ-টীম ছিল না মনে হয়।

আড্ডাবাজ | রবি, 2007-06-17 00:23
তা ঠিক। কিন্তু তারপরও এ টীমের অবদান নিয়ে প্রশ্ন নেই।

অমিত | রবি, 2007-06-17 00:40
মনে হয় না এ-টীম সবার পিছনে লাগত। এ-টীমের মেইন টার্গেট জামাত শিবির। এরপর হচ্ছে ভাস্কর চৌধরী টাইপের ফ্লাডার, দুশশাহোশ/ আহমেদ মুজতবা টাইপের উজবুক, ৫-দিলাম টাইপের ব্লগার, আকু চাচু ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে বিচ্ছিন্ন ২-১ টা ব্যাপার হতেই পারে। সুমনকে যদি কেউ আকামে গালি দিয়ে থাকে, তবে এ-টীমের পক্ষ থেকে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। সুমন এ-টীমের ঠিক কোন ধরণের কার্যকলাপে বিরক্ত হয়ে থাক সেটা একটু বলবা কি ? হারাধণ তোমারে গালি দিল কেন খামাখা !!!( আরে ভাই এ-টীমের সংগে এত সিরিকাস হইলে চলে !! একটু খেলা করি আর কি)

অছ্যুৎ বলাই | রবি, 2007-06-17 01:24
হারাধনের প্রথম ইন্টার অ্যাকশন আমার সাথে।
কিন্তু লোক দুর্দান্ত ট্যালেন্টেড। আই লাইক হিম।
এ-টীম গর্ব করার মত জিনিস।

ArifJebtik | রবি, 2007-06-17 02:27
হারাধন সহ পুরা এ-টীমের একজন ভক্ত আমি।আক্রমনের ধার মারাত্মক।এদের জিভের ধার থেকে বাচাঁর জন্যই ইদানিং বহু ব্লগার এদের ঘাটায় না।কিন্তু সামহোয়্যারে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে এদের ভুমিকা অস্বীকার করার উপায় নেই। শিশু রাজাকাররা সাদিককে মাঠে নামানোর কারন তারা এ-টীমের দৌরাত্মে সুবিধা করতে পারছে না।

সাদিক যখন বলেছে যে এ-টীম এখানকার অনেকের শ্যাডো নিক,তখন আমারও ধারনা অন্তত:দুয়েকটি তা হতে পারে।(এ-টীমের হোসেইন,দ্রোহী আর অমিত ছাড়া বাকিরা কিন্তু পোস্ট টোস্ট দেয় না)

সামহোয়্যারের মডারেটর হিসেবে সাদিকের এটা জানার কথা।

আমরা এ-টীমের জন্য এক বিরাট শেল্টার।কিন্তু আমরা সামহোয়্যার ছেড়ে দিলে তারা বেকায়দায় পড়ে যাবে,তখন কতোদিন টিকতে পারে সেটা দেখার বিষয়।

মুর্শেদের সাথে এ-টীমের তো লাগার কথা না।সেটা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা হতে পারে অথবা মুর্শেদের কোন অপরিচিত নিক হতে পারে।বিষয়টি জানার কৌতুহল হচ্ছে।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ | রবি, 2007-06-17 03:01
আমি এখনই বাইরে বেরুচ্ছি। একটা পোস্টের লিংক দিবো এসে। হুদাই পায়ে পা লাগায়ছিল। তখন হারাধন প্রথম আসছে। কে কোন মতের বুঝে নাই। তাই ভাল খারাপ সবাইরে গালি দিত।

সৌরভ | রবি, 2007-06-17 03:51
হ্যাঁ!
তবে পারস্পরিক যোগাযোগ কম থাকায়, একটু অপরিকল্পিত। আর মাত্রা ছাড়িয়ে যেত মাঝেমধ্যে!

উৎস এর ছবি

তবে জেবতিক ভাইয়ের সাথে একমত যে এ-টীমের মতো হাফ-জঙ্গি দলের ক্রেডিবিলিটি যেহেতু কম, একটা ফ্রন্ট অর্গানাইজেশনের শেল্টার না থাকলে টিকে থাকা কঠিন হতে পারে।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

আমার যে লেখায় হারাধন পায়ে পা লাগাচ্ছিল

আমি খুব সাবধানে ঝগড়া এড়িয়েছিলাম। আমার মন্তব্য গুলো অতিথি হিসেবে দেখাচ্ছে। আমি এখানে কোট করছি।

১।

হারাধন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ০৫:৫৬:০৩

সো প্রতিদিন তুমি যে পরিমান টয়লেট পেপার লাগাও তা দিয়া এক বেলর খাবার হই বেয়ারার তাই বইলা কি তুমি হাগা বন্ধ করবা মুরশেধ

২।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ০৬:২৪:৫৫

হারাধন,

আমার মেসেজটা ছিল এরকম: ধনী গরিবের ব্যবধান থাকবেই। কিন্তু সেটাকে সহনীয় পর্যায়ে না নিয়ে আসলে এরকম ঘটনা ঘটতেই থাকবে।

৩।

হারাধন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ০৬:৩১:২০

আমরিকাত থাইকা এগুলানভাবা সোজা আর সহ্য শত্তি আপেক্ষিক। আমরিকার গরীবরা আমগো দ্যাশে বড়লোক। দূঃখবিলাস

৪।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ০৬:৩৪:৪৫

হারাধন,

একমত। কিন্তু আপনি মুল লেখা ছেড়ে অন্য বিষয়ে নিয়ে উঠে পড়ে লেগেছেন কেন?

৫।

হারাধন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ০৬:৪০:৪৫

To be honest, it is kind of phony that you tried to make your reader feel bad. If you stop buying clothes people would not be able to eat more, if anything, there will be less food because less sell of clothe would result fewer store and fewer jobs and high unemployment. Unemployment will increase proverty. So your main message is phony.মূললেখাটা দূঃখবিলাস।

এইখানে হারাধন লাইনে আসছে। কিছুটা পিছিয়ে গিয়ে হারাধনকে খানিকটা সম্মান দেখিয়েছি বলে সে ভাল কথা বলছে। নাহলে কিন্তু সে আরো রাফ হয়ে যেতো।

৬।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ০৬:৪৬:০৬

তার মানে আপনি বলছেন আমি 5 টার জায়গায় দশটা জুতো কিনলে বরং লোকটার ভাল থাকার একটা চানস আছে? আসলে কি তাই হবে? ঘাপলাটা তো অন্য জায়গায়। আমার গল্পের মেসেজটা ওইটা না বরং কিছু না করতে পারার বেদনা থেকেই এসেছে। সেই বেদনাটাই ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি।

তবু অন্য ভাবে চিন্তা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। দু:খবিলাস শব্দটার সাথে আমি একমত। দু:খবিলাসইতো, কিইবা করতে পেরেছি?

৭।

হারাধন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ০৬:৪৯:৩৬

হ্যা আমেরিকা ভোগবাদী সমাজ বলেই একটা বিশাল মধ্যবিত্ত গোত্র আছে। সৈই কারনে দরিদ্র কম

এইখানে হারাধন ভাবছে আমি হাল ছেড়ে দিয়ে তর্কে হার স্বীকার করছি। তাই সে আবার আমার সুরে গাইছে। এই ধরনের হাইপার এগ্রেসিভ লোকজন বিপদজনক। এখন আবার এই লেখা সচলায়তন থিকা এ-টিমের কেউ নিয়া গিয়া হারাধনরে দেখাইবো। হারাধন শুভ ভাই বা সাদিকের মতো পোস্ট দিবো। এই চলতে থাকুক আর কি!

====
মানুষ চেনা দায়!

ভাস্কর এর ছবি

হারাধন যেই হোক, যেই প্ল্যাটফর্মের লোকই হোক তারে আমার ইন্টারেস্টিং লাগছে। যদিও তার যুক্তি করনের ধরণটা ভায়োলেন্ট, যদিও তার যুক্তি করনে অনেক একরৈখিকতা আছে, কিন্তু তার মধ্যে যুক্তি করনের তাগীদটাও লক্ষ্যণীয়।

হারাধনরে সচলায়তনে দেখনের ব্যাপারে আমার খুব বেশি আগ্রহ নাই...আবার অনাগ্রহটাও নাই বোধ করি।

-----------------------------------------------------
বরফখচিত দেশ ক্যান এতোদূরে থাকো!


স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...

অমিত এর ছবি

ভাস্কর ভাই, আপনি যখন বলেন যে আমি একে সচলায়তনে দেখতে চাই তখন ঠিক ধরণের ক্রাইটেরিয়ার কথা চিন্তা করেন একটু বলবেন ?

ভাস্কর এর ছবি

অমিত
আমি ভাবি এইলোক কম্যুনিটি ব্লগিং'এ অভ্যস্ত হওনের সম্ভাবনা আছে। যুক্তির পরম্পরায় সে পরমত নিতে পারে, মৌলিক লেখালেখির প্রতি ঝোঁক আছে, আর সবশেষে তার লেখা সচলায়তনে আমরা যারা আছি তাগো টেইস্টের লগে যায়...কম দিনতো আর দেখলাম না মানুষ গুলিরে!

-----------------------------------------------------
বরফখচিত দেশ ক্যান এতোদূরে থাকো!


স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...

অমিত এর ছবি

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

অমিত লিখেছেন:
"এইখানে হারাধন লাইনে আসছে। কিছুটা পিছিয়ে গিয়ে হারাধনকে খানিকটা সম্মান দেখিয়েছি বলে সে ভাল কথা বলছে। নাহলে কিন্তু সে আরো রাফ হয়ে যেতো।"--
তোমার সংগে যদি কেউ তর্ক করতে আসে আর তুমি তার কথায় রাজি হও, তাহলে সে কেন তোমার সংগে রাফ আচরণ করবে ? হারাধণ শুরতে অনেক উল্টাপাল্টা কাজ করসে। আস্তমেয়েরে নিয়ে সে যা করসে, এটাতে সে কারও কাছ থেকেই মরাল সাপর্ট পায় নি। তবে এখন যা মনে হয় সে অনেক কন্ট্রোল্ড।

আমার পয়েন্ট ছিল হারাধন হুদাই ঝগড়া করতে আসছে। আমি ব্যাকআপ না করলে সে হুদাই আরো এগ্রসিভ হইত। তোমার পয়েন্টটা কি এইখানে?

অমিত লিখেছেন:
"এখন আবার এই লেখা সচলায়তন থিকা এ-টিমের কেউ নিয়া গিয়া হারাধনরে দেখাইবো। হারাধন শুভ ভাই বা সাদিকের মতো পোস্ট দিবো। এই চলতে থাকুক আর কি!"
এই কথাটা তুমি কেন বলতে গেলা ?? সাইট আরও স্টেবল হলে এখানে হারাধণকে আনার প্রস্তাব আমি বাদে আর কেউ করে নি। সুতরাং সো কলড "এ-টীমের" একজন সদস্য হিসাবে তোমার এই অভিযোগ আমাকেই নিতে হচ্ছে। আমি তোমার কাছ থেকে এই ধরণের কথার একটা ব্যাখ্যা এখন চাইব। আমি জানি তুমি সাদিক না। সো নূরা পাগলা সুমন চৌধুরি, এই ধরণের কোন হাস্যকর অভিযোগ তুমি নিশ্চয়ই করবা না। তোমার কাছে নিশ্চয়ই এমন তথ্য আছে যেটাতে তোমার মনে হয়েছে এরকম ঘটনা ঘটতে পারে। তুমি যদি বল ব্যাপারটা কি তাহলে পরিষ্কার হত জিনিসটা।

তুমিও তো নিজের গায়ে টেনে নিলা। এইটা উৎস, আড্ডাবাজ, আরিফ জেবতিক, অছুৎ বালই, তুমি, যে কেউ হইতে পারে। আমিতো বলি নাই "যে প্রথম হারাধনের নাম মুখে আনছে" সে বলবে। আমার যে কারনে মনে হইছে সেইটা সোজা। প্রথম আমরা যে কয়জন বিশ্বস্ত লোকজন নিয়ে শুরু করছি তার মধ্যে থেকেই কেউ সাদিকরে বলেছ, কেউ বলছে কৌশিকরে, কেউ মাহবুব সুমনরে। তারপরও আমি কেমনে বিশ্বাস করি এইখানের কথা পাচার হবে না? আমার সিগনেচার দেখছ?

====
মানুষ চেনা দায়!

অমিত এর ছবি

এখনই আমাকে বাইরে যেতে হচ্ছে।কপি পেস্ট করে রাখলাম। পরে এটা নিয়ে দাঁতভাঙ্গা সিরিজ দিব।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

রাত দুইটার সময় হাওয়া খাইতে যাও নাকি মিয়া! হাসি এনজয়।

====
মানুষ চেনা দায়!

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

ভাঙা দাঁতগুলোর গতি কি হইবো? ইঁদুরের গর্তে ফেললে কথা নাই; কিন্তু ব্লগের মাঝখানে ছড়ায়ে ফেললে দুইখান কথা আছে...

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

অমিত এর ছবি

রাইতের হাওয়া বেহেসতি হাওয়া, এইটার মাজেজাই আলাদা।
ইঁদুরের গর্তে ফেলতে চাইসিলাম, বাট গর্তভর্তি সব আশরাফ, উটু এরা। কি আর করা, ব্লগেও তো আর ফেলা যায় না। সংগে নিয়াই ঘুরি।

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

তাইলে স্পেয়ার দাঁত হিসেবে হিমুরে ধার দেওয়া যাইতে পারে। সে আবার কামড় বিশেষজ্ঞ।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

আরিফ জেবতিক এর ছবি

"কেউ কৌশিকরে বলছে,কেউ সাদিকরে বলছে, কেউ মাহবুব সুমনরে বলছে"
এই কথাটি নিয়ে আমার আপত্তি আছে।
এই তিনজনের কে কিভাবে খবর পেয়েছে সেটা সম্পর্কে আমার একটা ভালো ধারনা আছে।সুতরাং ঝাকের সবগুলো আমকে পচাঁ বলতে চাই না।এই তিনজনের বেলা সোর্স মাত্র দুইটা।সেই সোর্সগুলো কে কে এ নিয়ে কথা বলা মানে অপ্রয়োজনীয় তিক্ততা টেনে আনা।তাই এ প্রসঙ্গ এখানে বাদ দিয়ে আসুন সচলায়তনের ভবিষ্যত নিয়ে ভাবি,অতীত নিয়ে নয়।

হিমু এর ছবি

আরে, সচলায়তন আজকে লেখায় লেখায় ভরপুর। আগে অফিস থেকে চামেচিকনে উঁকিঝুঁকি মারতাম, এখন তো মডু-কোডু বাবাজীরা সাইটকে পর্দানশীন করেছেন (গুড জব!), তাই আমি অফিসে বসে মাঝে মাঝে খালি সামহোয়্যার দেখি মন খারাপ ...।

তর্ক চলুক, ভালো জিনিস, স্বাস্থ্য ভালো থাকে। শুভ কই?

উৎস এর ছবি

এই খবর হারাধনের কানে পৌছানোর সম্ভাবনা কম, অনেকদিন পরে জানলেও পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখাবে বলে মনে হয় না।

দ্রোহী এর ছবি

আয় হায়! এ-টীম নিয়া এত কিছু হয়ে যাচ্ছে!

অমিত এর ছবি

এ-টিম বইলা কথা

দ্রোহী এর ছবি

দ্রোহী মনে হয় সামহোয়্যার থেকে অবসর গ্রহণ করে সচলায়তনেই সচল হয়েছে। তাতে কি হয়েছে, দ্রোহীর আরও আইডি আছে সামহোয়্যারে ওরা সময়মতো উপস্থিত হয়ে যাবে।

অমিত এর ছবি

দ্রুহী ভাই বলে নিবাস বদলাইসেন ?? হযু ভাই কইল

দ্রোহী এর ছবি

অমিত : আপাতত নিবাস বদলাইছি, তবে এক মাসের মধ্যে আবাসও বদলাবো। যদিও গতমাসেই বদলানোর কথা ছিল।

অমিত এর ছবি

আইচ্ছা। তয় এদিকটা একবার ঘুইরা যাইয়েন।

দ্রোহী এর ছবি

আপাতত চান্স কম। বউ আসবে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে। তারপর ফল-স্প্রিং গ্যাপে হয়তোবা পরবর্তী ঘুরাঘুরি হবে।

এস্কিমো এর ছবি

কথা যখন হচ্ছে এ টিম নিয়ে ..তাহলে একটু বলি। আমি গত ফেব্রুয়ারীতে যখন ব্লগিং শুরু করি তখন হারাধন গত হয়ে আইজুদ্দিন চৌধূরী হয়েছে। কেন যেন প্রতিটা কমেন্ট পড়ে আনন্দ পেতাম। বিশেষ করে চ আর ছ নিয়ে তেমন কোন মাথা ব্যথা দেখিনি কখনও। তবে মাঝে মধ্যে দুই একটা কমেন্ট প্রচন্ড নাড়া দিতো। চিন্তা ভাবনার বিশেষ গভীরতা না থাকলে সেই রকম কমেন্ট করা যায় না।

এ টিমের গালাগালি বিষয়টাকে তেমন গুরুত্ব না দিয়ে তাদের লক্ষ্য এবং বক্তব্যটাকে যথেষ্ঠ শ্রদ্ধার সাথে অনুসরন করেছি। তাই হয়তো এটিমের প্রত্যেকটা কাজের সাথে থাকার চেষ্টা করেছি।

আজকের "হারাধন" (ডাক্তার আইজুদ্দিন) এর পোস্টটা যদি কেহ পড়ে থাকেন তবে আমার সাথে এভাবে একমত হবে যে, যে আইজুদ্দিনকে আমরা প্রতিদিন দেখি ...সে আসল না। লেখাটা পড়ার পর অনেকের কাছে আইজুদ্দিন হয়তো নতুন ভাবে উপস্থাপিত হবে।

লেখতে চাই ..কিন্তু কি লিখবো?

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।